
উফফফফ মাগো মা! কি পর্ব দিলে মাইরি! ক্ষুদার্থ পুরুষ প্রয়োজনে যে সাবমিসিভ হয়ে সব লুটিয়ে দিতেও রাজি সেই কষ্টটা খুব ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলেছো। তবে রমনক্লান্তি থুড়ি রতনকান্তি বাবু নমস্য ব্যাক্তি। না জানে আরও কি কি জানা আছে লোকটার। যেভাবে কথক বাবাজিকে বৌদির কামিনী রূপকে কামনা থেকে বিছানায় আনতে সাহায্য করেছেন তাতেই প্রমান হয় উনি পুরুষদের থেকেও মেয়েমানুষদের বেশি সম্মান করেন। তাদের একাকিত্ব দুঃখ কষ্ট দেখতে পারেন না মানুষটা। বৌদিদের দুপুর ঠাকুরপোর ব্যাবস্থা করে দিতে প্রণ নিয়েছেন উনি যেন। এমন পরোপকারী মানুষই তো চাই সমাজে। আলু নিয়ে যা বোকামির খেলা দেখালো এর পরেও কথক বাবাজি বলবেন অভিনয় দক্ষতা একটুও নেই? নানা এটা মানা যায়না।
শেষের ব্যাপারটাও বেশ লাগলো। এবার খেলা জমে উঠছে। সবে তো রান্নাঘরে প্রবেশ করেছে তারা। ক্ষীর বানাতে দরকারি উপকরণ গুলো এসেছে। এবার আগুন জ্বালানোটা বাকি আছে। ♥️♥️
ঘন ক্ষীর উথলে পড়ার আশায় বসে থাকা পাঠকদের জন্য আবারো এমন একটা পর্ব নিয়ে ফিরে এসো হে লেখক।