10-10-2023, 12:25 PM
আমি- আচ্ছা চল বলে ফিরতে দেখি বাবা বেড়িয়েছে।
বাবা- কি হল কখন ঘুমাবে দাদু ভাই ওরা ঘুমিয়ে পড়েছে নাকি।
মা- বাবার কাছে এসে হ্যা আমরা গরুর কাছে এসেছিলাম সন্ধ্যের আগে রেখে গেছিলাম তো।
বাবা- এস ঘরে এস বাবা তুই ঘুমাতে যা, আমি বাড়ি এসে খাবার দিয়েছি তো।
মা- শুনেছিস তোর বাবা কাজ করেছে আজকে। তবে কালকে জমিতে যাবে কিন্তু ছেলেকে আর কত খাটাবা বড় চাষি।
বাবা- এখন জমিতে না গেলেও আমার থেকে বড় চাষি এই তল্লাটে আর কেউ ছিল না সেটা ভুলে গেছ, এই বাড়ি ঘর আমি করেছি এখন শরীর খারাপ তাই পারি না, তবে চাষির ছেলে বড় চাষি হয়েছে তো। ছেলে যখন দ্বায়ীত্ব নিয়েছে আমার আর কিসের চিন্তা। তুমি কি ভাবছ আমি খেয়াল রাখিনা সকালেও জমির কাছে গিয়েছিলাম দারুন ডাল হয়েছে।
মা- হয়েছে হয়েছে ছেলেটা কত খেটে সব ফসল ফলিয়েছে সে আমি জানি। তুমি এত ভালো ফসল কোনদিন ফলাতে পারনি।
আমি- বাবা একদম বাজে কথা মা সাথে না থাকলে আমি পারতাম না মা আমার সাথে সমানে কাজ করেছে। মা আমাকে সাহস জোগায় অনুপ্রেনা দেয় বলেই আমি পারি।
বাবা- না বাবা মাকে নিয়ে কাজ করবি, তোর মা ভালো বোঁঝে। তোর মা না থাকলে আমিও পারতাম জমি এমন উর্বর করে তুলতে। জমি ভালো আছে যা চাষ করবি তাই হবে। তোর মা সাক্ষাৎ লক্ষ্মী দেবী বুঝলি। তবে মাকে মোবাইল দিস না সারারাত মোবাইল দেখে বুঝলি।
আমি- কি যে বল মা একটু দেখবে না সারাদিন কত খাটা খাটনি করে একটু রিলাক্স করবে না। তবুও মা তোমার আগে ওঠে তো। মা এত কষ্ট করে সেটা তুমি দেখ না, আমাদের রান্না বান্না গরু আবার আমার সাথে জমিতে যায় সেগ্ল তোমার চোখে পড়েনা।
মা- দেখ তুমি না বুঝলে কি হবে ছেলে বোঝে, মায়ের কষ্ট, চল বাবা ওর সাথে কথা বলে লাভ নেই ঘরে গিয়ে আমি মোবাইল দেখি তুই ঘুমিয়ে পর।
বাবা- হ্যা আস আমি গেলাম ঘুমাতে বলে ঘরের দিকে গেল।
আমি- মা তুমি আমাকে সারাদিন তুমি বলেছ এখন হঠাত তুই বললে কেমন যেন লাগল।
মা- ওর সামনে তুমি বলতে পারি, আসলে তুমি আমার তুমি, তোমাকে আর তুই ডাকতে ভালো লাগেনা, বুঝলে বন্ধু।
আমি- মায়ের হাত ধরে মা তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি।
মা- আমিও সোনা তুমি আমার একমাত্র ভালবাসা। তবে চল আর নয় যাই লোকটা অপেক্ষা করছে।
আমি- চল তবে যাও এই নাও মোবাইল গিয়ে মনের আনন্দে দেখ যা ভাললাগে।
মা- ইস আমার কত ইচ্ছেছিল একসাথে আমরা মোবাইলে অনেক কিছু দেখবো সব মাটি হয়ে গেল, তুমি যেমন সব বের করতে পারো আমি কি পারি দুজনে মিলে দেখবো আশা করেছিলাম। মোবাইলে যে এতকিছু দেখা যায় আমার জানা ছিল না, আগে তো পাড়ায় ভিসিয়ার আসত থন ছেলেরা দেখতো এখন আর কিছু লাগেনা একটা মোবাইল হলেই হয়ে যায় তাই না।
আমি- মা মোবাইল মানে হাতের মুঠোয় সব কিছু,।
মা- একদম ঠিক কত কিছু না দেখা যায়, আসলে আমি ভাবতে পারি নাই এর মধ্যে এত কিছু পাওয়া যায়, নাটক, সিরিয়াল, গল্প কত কিছু।
আমি- ঠিক আছে এখন একা একা দেখ পরে আমি না হয় বাড়ি ফাঁকা হলে তোমাকে আরো অনেক কিছু দেখাবো, অবাক করা জিনিস এতে আসে।
মা- হুম আমি কি কম অবাক করা জিনিস পেয়েছি সব এখন বলা যাবেনা দুজনে যখন এক সাথে থাকবো তখন বলব। এই মোবাইল আমার সব চিন্তা ধারা বদলে দিয়েছে, যে সব জিনিস আমি কল্পনা করিনি তাই দেখতে পাচ্ছি।
আমি- আচ্ছা হবে বলেছিনা সবুরে মেওয়া ফলে সবুর কর সবা হবে আমাদের।
মা- তবে এবার যাই সোনা তুমি বন্ধ করে ঘুমিয়ে পরবে কিন্তু, বাজে সময় নষ্ট করবে না।
আমি- আচ্ছা মা আমি তোমার অবাধ্য হবনা বলছিনা।
মা- আমার সোনা ছেলে আমার ভবিষ্যৎ তুমি, তোমাকে মায়ের জন্য অনেক কিছু করতে হবে মনে থাকে যেন বাই সোনা চললাম আমি।
আমি- আচ্ছা যাও আমি দরজা বন্ধ করছি আএর ঘুমাতে যাচ্ছি।
বাবা- কি হল কখন ঘুমাবে দাদু ভাই ওরা ঘুমিয়ে পড়েছে নাকি।
মা- বাবার কাছে এসে হ্যা আমরা গরুর কাছে এসেছিলাম সন্ধ্যের আগে রেখে গেছিলাম তো।
বাবা- এস ঘরে এস বাবা তুই ঘুমাতে যা, আমি বাড়ি এসে খাবার দিয়েছি তো।
মা- শুনেছিস তোর বাবা কাজ করেছে আজকে। তবে কালকে জমিতে যাবে কিন্তু ছেলেকে আর কত খাটাবা বড় চাষি।
বাবা- এখন জমিতে না গেলেও আমার থেকে বড় চাষি এই তল্লাটে আর কেউ ছিল না সেটা ভুলে গেছ, এই বাড়ি ঘর আমি করেছি এখন শরীর খারাপ তাই পারি না, তবে চাষির ছেলে বড় চাষি হয়েছে তো। ছেলে যখন দ্বায়ীত্ব নিয়েছে আমার আর কিসের চিন্তা। তুমি কি ভাবছ আমি খেয়াল রাখিনা সকালেও জমির কাছে গিয়েছিলাম দারুন ডাল হয়েছে।
মা- হয়েছে হয়েছে ছেলেটা কত খেটে সব ফসল ফলিয়েছে সে আমি জানি। তুমি এত ভালো ফসল কোনদিন ফলাতে পারনি।
আমি- বাবা একদম বাজে কথা মা সাথে না থাকলে আমি পারতাম না মা আমার সাথে সমানে কাজ করেছে। মা আমাকে সাহস জোগায় অনুপ্রেনা দেয় বলেই আমি পারি।
বাবা- না বাবা মাকে নিয়ে কাজ করবি, তোর মা ভালো বোঁঝে। তোর মা না থাকলে আমিও পারতাম জমি এমন উর্বর করে তুলতে। জমি ভালো আছে যা চাষ করবি তাই হবে। তোর মা সাক্ষাৎ লক্ষ্মী দেবী বুঝলি। তবে মাকে মোবাইল দিস না সারারাত মোবাইল দেখে বুঝলি।
আমি- কি যে বল মা একটু দেখবে না সারাদিন কত খাটা খাটনি করে একটু রিলাক্স করবে না। তবুও মা তোমার আগে ওঠে তো। মা এত কষ্ট করে সেটা তুমি দেখ না, আমাদের রান্না বান্না গরু আবার আমার সাথে জমিতে যায় সেগ্ল তোমার চোখে পড়েনা।
মা- দেখ তুমি না বুঝলে কি হবে ছেলে বোঝে, মায়ের কষ্ট, চল বাবা ওর সাথে কথা বলে লাভ নেই ঘরে গিয়ে আমি মোবাইল দেখি তুই ঘুমিয়ে পর।
বাবা- হ্যা আস আমি গেলাম ঘুমাতে বলে ঘরের দিকে গেল।
আমি- মা তুমি আমাকে সারাদিন তুমি বলেছ এখন হঠাত তুই বললে কেমন যেন লাগল।
মা- ওর সামনে তুমি বলতে পারি, আসলে তুমি আমার তুমি, তোমাকে আর তুই ডাকতে ভালো লাগেনা, বুঝলে বন্ধু।
আমি- মায়ের হাত ধরে মা তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি।
মা- আমিও সোনা তুমি আমার একমাত্র ভালবাসা। তবে চল আর নয় যাই লোকটা অপেক্ষা করছে।
আমি- চল তবে যাও এই নাও মোবাইল গিয়ে মনের আনন্দে দেখ যা ভাললাগে।
মা- ইস আমার কত ইচ্ছেছিল একসাথে আমরা মোবাইলে অনেক কিছু দেখবো সব মাটি হয়ে গেল, তুমি যেমন সব বের করতে পারো আমি কি পারি দুজনে মিলে দেখবো আশা করেছিলাম। মোবাইলে যে এতকিছু দেখা যায় আমার জানা ছিল না, আগে তো পাড়ায় ভিসিয়ার আসত থন ছেলেরা দেখতো এখন আর কিছু লাগেনা একটা মোবাইল হলেই হয়ে যায় তাই না।
আমি- মা মোবাইল মানে হাতের মুঠোয় সব কিছু,।
মা- একদম ঠিক কত কিছু না দেখা যায়, আসলে আমি ভাবতে পারি নাই এর মধ্যে এত কিছু পাওয়া যায়, নাটক, সিরিয়াল, গল্প কত কিছু।
আমি- ঠিক আছে এখন একা একা দেখ পরে আমি না হয় বাড়ি ফাঁকা হলে তোমাকে আরো অনেক কিছু দেখাবো, অবাক করা জিনিস এতে আসে।
মা- হুম আমি কি কম অবাক করা জিনিস পেয়েছি সব এখন বলা যাবেনা দুজনে যখন এক সাথে থাকবো তখন বলব। এই মোবাইল আমার সব চিন্তা ধারা বদলে দিয়েছে, যে সব জিনিস আমি কল্পনা করিনি তাই দেখতে পাচ্ছি।
আমি- আচ্ছা হবে বলেছিনা সবুরে মেওয়া ফলে সবুর কর সবা হবে আমাদের।
মা- তবে এবার যাই সোনা তুমি বন্ধ করে ঘুমিয়ে পরবে কিন্তু, বাজে সময় নষ্ট করবে না।
আমি- আচ্ছা মা আমি তোমার অবাধ্য হবনা বলছিনা।
মা- আমার সোনা ছেলে আমার ভবিষ্যৎ তুমি, তোমাকে মায়ের জন্য অনেক কিছু করতে হবে মনে থাকে যেন বাই সোনা চললাম আমি।
আমি- আচ্ছা যাও আমি দরজা বন্ধ করছি আএর ঘুমাতে যাচ্ছি।