10-10-2023, 12:24 PM
আমি- দেখ আর কে যেন দাড়িয়ে আছে খেয়াল করেছ তুমি।
মা- হ্যা তাইত চল দেখি আর কে এসেছে বলে দুজনে বাড়ির দিকে ঢুকলাম।
বাবা- কোথায় গেছিলে তোমরা দেখ কে এসেছে আস আস তাড়াতাড়ি আস দরজা খুলে দাও।
মা- হ্যা এইত খুলছি এর মধ্যে ভগ্নীপতি সামনে এল আর বলল মা অনেখন এসেছি আপনার মেয়ে নাতি কে নিয়ে। মা ওরা কই।
ভগ্নিপতি- ওই যে ওইদিকে বাথরুম করতে গেছে আসুন দরজা খুলুন।
মা- চাবি নিয়ে দরজা খুলে বলল চল ঘরে চল বাবা ভগ্নিপতি এবং বাবা মা ভেতরে গেল এর মধ্যে বোন এল।
আমি- কিরে কখন এসেছিস তোরা।
বোন- এইত মিনিট ১৫ হবে বাবাকে ডেকে নিয়ে এসেছি আর এসে দেখি তোরা নেই ঘর বন্ধ।
আমি- চল ভেতরে চল মা বাবা ভেতরে গেছে আস মামা বলে ভাগ্নেকে কোলে নিলাম। আর ভেতরে গেলাম। আমার বোন একটা কুর্তি আর লেজ্ঞিন্স পরে এসেছে একদম আধুনিক লাগছে দেখতে। বাবা কি ফিগার হয়েছে আমার বোনের। যা হোক ভেতরে গেলাম ওদের নিয়ে।
মা- এর মধ্যে কাপড় ছেড়ে রান্না ঘরে গেল রান্নার জন্য জামাই এসেছে বলে কথা।
আমি- তোরা জামা কাপড় পাল্টে নে আমি দেখছি মা কি করছে আর বাবা এখন আর যেওনা নাতির কাছে থাকো আমি মাকে সাহায্য করি। বলে আমি মায়ের কাছে গেলাম।
মা- হাড়িতে চাল চাপিয়ে দিয়ে বলল আর কি করব এই রাতে ডাল করি তুই কটা ডিম নিয়ে আয় তারপর কালকে বাজার করিস।
আমি- আচ্ছা বলে বেড়িয়ে পাড়ার দোকানে গেলাম। এবং ডিম নিয়ে এলাম। মায়ের কাছে গিয়ে মাকে পেয়াজ লঙ্কা কেটে সব ভাবে সাহায্য করলাম মা রান্না শেষ করে সবাইকে খেতে দিল। বোন ডাকল দাদা বস তুই খাবি না। আমি নারে আমি আর মা বাজারে গেছিলাম ওখান থেকে খেয়ে এসেছি তোরা খা আমাদের লাগবেনা। খাওয়া দাওয়া শেষ হতে মা বলল জামাই আর তুই তোর দাদার ঘরে ঘুমা ওকে এই বারান্দায় দিচ্ছি ওই ঘরটাতে ধান রয়েছে ঘুমাতে পারবেনা কালকে ধান নিয়ে যাবে তারপর পরিস্কার করে নিলে ঘুমাতে পারবে।
আমরা সবাই মিলে বসে গল্প করে তারপর ওদের আমার ঘরে ঘুমাতে দিলাম। বাবা ঘরে চলে গেল আমি আর মা বাইরে তখনো।
মা- আমার দিকে তাকিয়ে আমার জীবনে কোনদিন সুখ হবেনা কত কিছু ভেবেছিলাম সব পন্ড হয়ে যাবে।
আমি- মা উতলা হবেনা একদম আমি আছি দেখি কি করা যায় অত ভেঙ্গে পরছ কেন তোমার ছেলে কি চলে যাচ্ছে নাকি।
মা- মুখ মলিন করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। চোখের কনে জলের বিন্দু দেখতে পেলাম।
আমি- উঠে একবার আমার ঘরের দরজার দিকে তাকিয়ে দেখি বোন দরজা বন্ধ করে দিয়েছে আর বাবা তো ঘরে গিয়ে বিছানায় পড়েছে তারপর মায়ের কাছে গেলাম আর বললাম অত ভাবছ কেন আমরা না হয় দিন বানিয়ে নেবে, তোমার বার্ষিকী পাওলন হবে না হয় দুদিন পরে হবে। বলে মায়ের হাত ধরে টেনে তুললাম আর চোখের জল মুছিয়ে দিলাম। আমার দিকে তাকাও মা।
মা- কি করব তাকিয়ে আমার কিছু ভালো লাগেনা এখন আর। তোর বাবা কিছু বল্লনা দেখলি তো। তোর ছাড়া কারো মনে নেই মেয়েটা দেখ এসেই খেয়ে অমনি ঘরে চলে গেল কিছুই বলল না।
আমি- মাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে মা শুভ বিবাহ বার্ষিকী।
মা- হ্যা তাইত চল দেখি আর কে এসেছে বলে দুজনে বাড়ির দিকে ঢুকলাম।
বাবা- কোথায় গেছিলে তোমরা দেখ কে এসেছে আস আস তাড়াতাড়ি আস দরজা খুলে দাও।
মা- হ্যা এইত খুলছি এর মধ্যে ভগ্নীপতি সামনে এল আর বলল মা অনেখন এসেছি আপনার মেয়ে নাতি কে নিয়ে। মা ওরা কই।
ভগ্নিপতি- ওই যে ওইদিকে বাথরুম করতে গেছে আসুন দরজা খুলুন।
মা- চাবি নিয়ে দরজা খুলে বলল চল ঘরে চল বাবা ভগ্নিপতি এবং বাবা মা ভেতরে গেল এর মধ্যে বোন এল।
আমি- কিরে কখন এসেছিস তোরা।
বোন- এইত মিনিট ১৫ হবে বাবাকে ডেকে নিয়ে এসেছি আর এসে দেখি তোরা নেই ঘর বন্ধ।
আমি- চল ভেতরে চল মা বাবা ভেতরে গেছে আস মামা বলে ভাগ্নেকে কোলে নিলাম। আর ভেতরে গেলাম। আমার বোন একটা কুর্তি আর লেজ্ঞিন্স পরে এসেছে একদম আধুনিক লাগছে দেখতে। বাবা কি ফিগার হয়েছে আমার বোনের। যা হোক ভেতরে গেলাম ওদের নিয়ে।
মা- এর মধ্যে কাপড় ছেড়ে রান্না ঘরে গেল রান্নার জন্য জামাই এসেছে বলে কথা।
আমি- তোরা জামা কাপড় পাল্টে নে আমি দেখছি মা কি করছে আর বাবা এখন আর যেওনা নাতির কাছে থাকো আমি মাকে সাহায্য করি। বলে আমি মায়ের কাছে গেলাম।
মা- হাড়িতে চাল চাপিয়ে দিয়ে বলল আর কি করব এই রাতে ডাল করি তুই কটা ডিম নিয়ে আয় তারপর কালকে বাজার করিস।
আমি- আচ্ছা বলে বেড়িয়ে পাড়ার দোকানে গেলাম। এবং ডিম নিয়ে এলাম। মায়ের কাছে গিয়ে মাকে পেয়াজ লঙ্কা কেটে সব ভাবে সাহায্য করলাম মা রান্না শেষ করে সবাইকে খেতে দিল। বোন ডাকল দাদা বস তুই খাবি না। আমি নারে আমি আর মা বাজারে গেছিলাম ওখান থেকে খেয়ে এসেছি তোরা খা আমাদের লাগবেনা। খাওয়া দাওয়া শেষ হতে মা বলল জামাই আর তুই তোর দাদার ঘরে ঘুমা ওকে এই বারান্দায় দিচ্ছি ওই ঘরটাতে ধান রয়েছে ঘুমাতে পারবেনা কালকে ধান নিয়ে যাবে তারপর পরিস্কার করে নিলে ঘুমাতে পারবে।
আমরা সবাই মিলে বসে গল্প করে তারপর ওদের আমার ঘরে ঘুমাতে দিলাম। বাবা ঘরে চলে গেল আমি আর মা বাইরে তখনো।
মা- আমার দিকে তাকিয়ে আমার জীবনে কোনদিন সুখ হবেনা কত কিছু ভেবেছিলাম সব পন্ড হয়ে যাবে।
আমি- মা উতলা হবেনা একদম আমি আছি দেখি কি করা যায় অত ভেঙ্গে পরছ কেন তোমার ছেলে কি চলে যাচ্ছে নাকি।
মা- মুখ মলিন করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। চোখের কনে জলের বিন্দু দেখতে পেলাম।
আমি- উঠে একবার আমার ঘরের দরজার দিকে তাকিয়ে দেখি বোন দরজা বন্ধ করে দিয়েছে আর বাবা তো ঘরে গিয়ে বিছানায় পড়েছে তারপর মায়ের কাছে গেলাম আর বললাম অত ভাবছ কেন আমরা না হয় দিন বানিয়ে নেবে, তোমার বার্ষিকী পাওলন হবে না হয় দুদিন পরে হবে। বলে মায়ের হাত ধরে টেনে তুললাম আর চোখের জল মুছিয়ে দিলাম। আমার দিকে তাকাও মা।
মা- কি করব তাকিয়ে আমার কিছু ভালো লাগেনা এখন আর। তোর বাবা কিছু বল্লনা দেখলি তো। তোর ছাড়া কারো মনে নেই মেয়েটা দেখ এসেই খেয়ে অমনি ঘরে চলে গেল কিছুই বলল না।
আমি- মাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে মা শুভ বিবাহ বার্ষিকী।