Thread Rating:
  • 3 Vote(s) - 2.33 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery রুহি
#4
রুহি: : গরুর হাটের থেকেও নিু স্তরের মতো রিসিভ করি মানে?

রুহি: : আপনারা মেয়েদেরকে প্রথমেই সবার সামনে এভাবে করে উলঙ্গ করেন কেন?

ম্যনেজার: কিযে বলেন আপু, গরুর হাটে গরু গায়ে কি কোন জামা কাপড় থাকে নাকি? তাই আমরা সকল মেয়েদেরকে সবার সামনে উলঙ্গ করি আর তার মালিকের হতে হস্তান্তর করি। যখন মালিক তাকে বুঝে পায় আর তার নির্ধারিত স্টলে মেয়েটিকে উলঙ্গ অবস্থায় হাটিয়ে হাটিয়ে নিয়ে যায়, তখন আশে পাশের লোকজন ঐ মেয়েটির মালিকের কাছে তার দাম জানতে চায় ঠিক যেভাবে মানুষ গরুর হাটে যাবার সময় বা আসার সময় যেভাবে দাম জানতে চায়। অবশ্য মেয়েদেরকে এভাবে সবার সামনে উলঙ্গ করার একটা কারণও আছে।

রুহি: : কি সে কারণ?

ম্যনেজার: কারণ হলো, যদি মেয়েটি কুমারী হয়, তাহলে যখন আমরা তাকে এভাবে সবার সামনে উলঙ্গ করবো তখন সে খুবই লজ্জ্ বোধ করবে, কখনো কখনো আমরা তাকে অনেকটা জোর করেই উলঙ্গ করবো। তখন সে এত মানুষের সামনে নগ্ন অবস্থায় নিজেকে বড় অসহায় ভাববে। আর ভয়ে লজ্জায় মেয়েটি তখন কেদে ফেলবে। আর সাথে সাথে তার দাম বাড়তে থাকবে। আরো কারণ আছে মেয়েদেরকে নগ্ন করার আর তা হলো যখন ক্রেতারা তাকে কিনতে আসবে তখন তারা তাকে ভালো করে দেখে শুনে কিনতে পারবে।

রুহি: : দেখে শুনে কিনতে পারবে মানে?

ম্যনেজার: এখানে লোকেরা এসেই মেয়েদের স্তন, নাভি, যোনি আর পাছা বা গুহ্যদ্বার দেখবে। যদি মেয়েরা কাপড় পড়া থাকে তবে লোকেরা তা দেখবে কিভাবে? তাই তো আমরা প্রথমেই মেয়েদেরকে উলঙ্গ করে দেই। যদি মেয়েটি কুমারী হয় তবে আমরা তার কোমরে দড়ি বেধে দেই, আর যদি কুমারী না হয় বা দুই বা তার চেয়ে বেশী ধর্ষিত হয় তখন আমরা তার হেডমে বা বোদার ডগায় বা যোনির মুত্র নালিতে হালকা একধরনের রিং দিয়ে বেধে দেই আর তার মালিক তাকে সবার সামনে দিয়ে মেয়েটির হেডমের মাথায় বাধা দড়ি ধরে টেনে টেনে নিয়ে যায়। আমরা খেয়াল করি এতে করে কিছু কিছু মেয়েরা চরম অপমানবোধ বা লজ্জাবোধ করে। এই ব্যাপরাটা ক্রেতা বা দশর্নার্থীরা খুবই উপভোগ করে।

রুহি: : মেয়েদেরকে ;., করার পর পরই কি আজকের মতো ছেড়ে দেয়া হয়?

ম্যনেজার: খুবই সুন্দর প্রশ্ন করেছেন, তার আগে আপনি একটা প্রশ্নের উত্তর দিন, বলুনতো একটি গরু জবাই করার পর আমরা খাবারের জন্য মাংস ছাড়া কি আর কিছু পাই?

রুহি: : হ্যা অবশ্যই পাই, আমরা গরুর

০১. হাড় পাই,

০২. খুর পাই,

০৩. শিং পাই,

০৪. চামড়া এই চারটি আইটেম পাই।

ম্যনেজার: খুবই সুন্দর বলেছেন, যেভাবে গরু কিনে জবাই করার পর যেমন চারটি আইটেম পাই, ঠিক তদ্রুপ এখানে একটি মেয়েকে কিনে ;., করার পর পর আমরা মেয়েটি থেকেও চারটি আইটেম পাই।

০১. প্রথমেই পাই, তার যোনির ভেতর থেকে বের হয়ে আসা যৌন রস,

০২. তার মুখের যৌন লালা,

০৩. মেয়েটির যোনি থেকে নির্গত যৌন রস সংগ্রহ করার কিছু সময় পর পাই যৌন রসের প্রস্রাব,

০৪. আর তার কিছ সময় পর পাই তার মল। এই সকল কিছুই আমরা সংগ্রহ করি আর তা চড়া মূল্যে বিক্রি করি। তারপর মেয়েটিকে আবার তার মালিকের কাছে পঠিয়ে দিই।

০৫. তবে মেয়েটি যদি কুমারী হয় তবে আমরা বোনাস হিসেবে পাই তার সতীচ্ছেদের রক্ত। আমাদের এখানে প্রতি ফোটা এই রক্তে দাম নুন্যতম ২৫,০০/= টাকা।

রুহি: : এই রক্তের এত দাম কেন?

ম্যনেজার: একটি মেয়ে থেকে আমরা এই রক্ত রড়ো জোর তিন থেকে পাচ বার সংগ্রহ করতে পারি। অথচ পুরুষদের কাছে এর চাহিদা অনেক বেশী।তবে গোপন কথা হলো যখন আমরা এই রক্ত সংগ্রহ করি তখন তা খুবই কম পরিমানে পাই। আর তাই যখন আমরা কুমারী মেয়ের সতীচ্ছেদের পর তার রক্ত সংগ্রহ করি তখন তার যোনিতে আমরা আমাদের হাতের চামচ দিয়ে

আরো বেশি করে খুচিয়ে খুচিয়ে রক্ত বের করি। কারণ হলো মেয়েটিতো এমনিতেই সতীচ্ছেদের যন্ত্রনায় কাতর সেই সুযোগে আমরা আরো বেশী রক্ত হাতিয়ে নেই। আর সবাই দেখতে পায় সরাসরি সতীচ্ছেদের রক্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে।

এভাবে রক্ত সংগ্রহ করলে মেয়েরা কি কষ্ট পায় না? তাছাড়া মেয়ের মালিক আপনাদের কিছুই বলবে না?

ম্যনেজার: এখানে যখন কেউ তার প্রডাক্ট বা মেয়েকে বিক্রির জন্য নিয়ে আসে তখন, আমরা প্রথমে মেয়েটিকে রিসিভ করি, তারপর তাকে একটা স্টিজে তুলে সবার সামনে এক এক করে মেয়েটির সকল জামা কাপড় খুলে উলঙ্গ করি, তারপর তার শরীরের চারটি দিক দেখে আমরা তার দাম নির্ধারণ করে দিই।

ম্যনেজার: না। কারণ তারাও জানে, যে এখানে মেয়েদের কষ্ট দেয়ার জন্যই আনা হয়। আর এখানে আগত সকল পুরুষই মেয়েদের কষ্ট পাওয়াকে উপভোগ করে। তাই আমরা এখানে বিভিন্ন ভাবে মেয়েদের কষ্ট দিয়ে থাকি।

সেটা কিরকম?

ম্যনেজার: এখানে মেয়েদের বিভিন্ন অপরাধের সাজার প্রদর্শনী করা হয়।

যেমন, কিভাবে?

ম্যনেজার: যেমন : ০১. জানালা দিয়ে থুথু ফেলানোর অপরাধের সাজা হিসেবে মেয়েদের প্রস্রাব বন্ধ করে দেওয়া হয়। সাজা হলো-

মেয়েদেরকে নেংটা করে তার যোনি টেপ দিয়ে ভালো করে আটকে দিই। আর তার হাত ও পা বেধে দেয়া হয়। তারপর তাকে জোর করে বিভিন্ন জুস খেতে দেয়া হয়, যাতে তার প্রস্রাবের চাপ হয়। তারপর কিছুক্ষন পরে যখন সেই মেয়েটির প্রস্রাবের চাপ আসে তখন সে জোরে জোরে কান্না করে বলে আমার যোনি খুলে দিন আমি প্রস্রাব করবো। তখন লোকেরা তা দেখে আর হাসতে থাকে। কেউ বলে আরো জোরে বেধে দাও। কেউ বলে তলপেটে চাপ দাও। তারপর যখন মেয়েটি কান্না করতে থাকে আর বলে আমি আর পারছি না আমাকে প্রস্রাব করতে দিন, আমাকে প্রস্রাব করতে দিন। আমার যোনি খুলে দিন বলে ছটফট করতে থাকে। তখন একজন লোক তার কাছে যায় আর দুই হাত দিয়ে তার নাভির চার পাশ আস্তে আস্তে হাত বোলাতে থাকে। তারপর হঠাৎ মেয়েটির তলপেটে জোরে চাপ দেয় আর মেয়েটি চিৎকার করে উঠে আর কাতরাতে থাকে। আর যখন মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে পড়ে তখন সবাই বলে এবার ওর যোনি খূলে দাও আমরা দেখবো কি হলো? তারপর তার যোনির টেপ ছিড়ে দেয়া হয়। তারপর মেয়েটি প্রস্রাব করতে থাকে আর সবাই তা দেখে মজা পায়।

০২. বেসিনে থুথু ফেলে পানি না দিলে।

তখন মেয়েদেরকে সবার সামনে এনে বসার জায়গা খোলা এমন একটি টুলে বসতে দেয়া হয়। তার পর তার শরীরের সকল জামা কাপড় খুলে ফেলা হয়। এবার দুটি কলা এনে তার যোনিতে একটি কলা আর মলদ্বারে একটি কলা একই সাথে ঢুকানো হয়। তারপর প্রচন্ড চাপ দিয়ে কলা দুটি ঢুকিয়ে মেয়েটির দুই পা দিয়ে চেপে চেপে কলাকে ব্লেন্ড বা ভর্তা করা হয়। এখানে মেয়েটির সাজা হলো একই সাথে সামনে আর পিছনে কলা ঢুকানো কারণে মেয়েটির আর্তচিৎকারে বাতাস ভারি হয়ে উঠে। এভাবে মেয়েদের যোনির ভিতরে কলা ঢুকিয়ে তার প্রস্রাব সহ কলার তিন গ্লাস সরবত বানানো হয়।

রুহি: : আচ্ছা এতো কিছু থাকতে আপনারা নারী দের অপমান আর লাঞ্চনার ব্যবসা কেন করছেন?

ম্যনেজার: অনেক দিন আগের ঘটনা, আমি তখন থাকতাম ঢাকায়, আমার এক চাচাতো বোন ছিল তার নাম শামীমা পারভীন মিলি, তিনি ছিলেন আমার থেকে প্রায় চার বছরের বড়। আর তিনি আমার জানামতে খুব শালীন পোষাক পড়তেন। মাঝে মধ্যে তিনি ইরানী * পড়তেন। এটা ছিল তা ফ্যাশন বা স্টাইল। একদিন তিনি ঢাকায় এলেন তার হাটুতে চিকিৎসা করানোর জন্য। তখন তিনি আমাকে ডাকলেন আর বল্লেন

আমাকে কয়টা দিন ঢাকায় থাকতে হবে চিকিৎসা করানোর জন্য তুমি কি আমাকে কিছুটা সময় দিতে পারবে? আমি বল্লাম ঠিক আছে আপু আমি পারবো। তা আমাকে কি করতে হবে? তখন আপু বল্ল কালকে আমি ডাক্তার দেখাবো তুমি আমার সাথে একটু থাকতে পারবে? আমি বল্লাম হ্যা পারবো। তখন তিনি আমাকে বল্লেন আমি পল্টনের হোটেল ওর্চাড প্লাজায় আছি। তুমি চলে আসো। আমি তখন উত্তরায় থাকি। তারপর উনার হোটেলে এলাম, তারপর সেখান থেকে এলাম ধানমন্ডিতে ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার নাম জানতে চাইলেন। তারপর সেখানে ডাক্তার আপুর হাটুর সমস্যা দেখার জন্য বল্লেন আপনি ঐ মেশিনে শুয়ে পড়ৃন। তখন আপুর পড়নে ছিল * তার নীচে কামিজ, সেলওয়ার। এবার ডাক্তার এলেন, আর তার এটেন্ডেডেন্ট সুমনকে বল্লেন পায়জামার পা তুলে হাটুর উপর তুলে ফেলুন। কিন্তু আপুর স্বাস্থ্য ছিল খুবই ভাল এবং তার দেহ ছিল বিশাল। তাই কিছুতেই পায়জামা হাটুর উপর তোলা যাচ্ছিল না। এবার ডাক্তার বল্লেন সুমন, পায়জামা খুলে দাও আর জামাটা নাভির উপর তুলে দাও। আপু সাথে সাথে আপত্তি জানালেন, ডাক্তার সাহেব , পায়জামা না খুল্লে হয় না। ডাক্তার রেগে গিয়ে বল্লেন এত কথা বলেন কেন? এই সুমন, পায়জামা খুলে দাও। আপু তখন কাদো কাদো স্বরে বল্লেন ডাক্তার সাহেব, আমি তো আজ পেন্টি পরে আসি নাই। ডাক্তার বললেন এটা কি আমার দোষ? এই সুমন খুলে দাও পায়জামা। তখন আমি সহ রুমে ছয় জন পুরুষ আপুর কাছে দাড়ানো। তারপর এটেন্ডেন্ট আপুর কামিজ তার পেটের উপর তুলে দিল। আর আপুর পায়জামার ফিতায় ধরে এক টান দিয়ে ফুল গিট খুলে দিল। আমি লক্ষ করলাম ছয়জন পুরুষের মুখে নতুন কিছু আবিষ্কার করার আনন্দে উৎফল্ল হয়ে আছে। তারপর ডাক্তার এক টান দিয়ে আপুর পায়জামা খুলে হাতে নিয়ে নিলো আর আপু লজ্জায় মুখ ঢেকে দিয়ে কেদেই ফেলল। ডাক্তার বল্ল কি ব্যাপার আপনি কাদছেন কেন? আপনিকি কোন কষ্ট বা ব্যাথাচ্ছেন নাকি? আপু কোন কথা না বলে না সুচক মাথা নাড়াল। ডাক্তার আপুর লজ্জা ছাড়াবার জন্য বলছে কী সুন্দর বাল আপনার! লজ্জা কিসের তাকান এদিকে তাকান। এই সুমন, সুজন, রিজন, নাছের দেখ দেখ মেয়েটার হেডম তো দারুন। আমার তো মন চাচ্ছে চিবিয়ে চিচিয়ে হেডমের রস বের করে খাই। ডাক্তারের এমন কথা শুনে সবাই হেসে ফেলেছে সেই সাথে আপুও হেসে দিয়েছে। তারপর তারা আপুর দুই পা ফাক করে ধরে আপুর যোনিকে হা করিয়ে রেখে দিল। আর বল্ল সুজন মিছ মিলিকে দুই লিটার অরেঞ্জ আর মেঙ্গ জুস খাওয়াও। একজন এসে আপুকে পাইপ দিয়ে জুস খাওয়াচ্ছে। আর ডাক্তার চিকিৎসা শুরু করল। তারা আপুর পা দুটি মেসেজ করছে আর আমি শুধু লক্ষ করছি আপুর যোনি রসে ভরে উঠতেছে। তার কিছুক্ষন পরে আপু শুধু দুই পা নাড়া চাড়া করছে। আমি আপুকে জিজ্ঞসা করলাম যে আপু কি হয়েছে। তোমার কি কোন কষ্ট হচ্ছে নাকি? তখন আপু লাজুক কন্ঠে বলছে আমার প্রচন্ড প্রস্রাব ধরেছে। আমি আপুকে শান্তনা দিয়ে বললাম আপনি একটু ধৈর্য্য ধরুন এখই হয়তো শেষ হয়ে যাবে। তখন বাথরুমে যাবেন।

তারপর ডাক্তার এসে আপুর কোমর হতে চাপতে চাপতে নাভির নিচে এসে আচমকা একটা জোরে চাপ দিলেন, অমনি আপুর কষ্টে আটকানো সব প্রস্রাব ফিনকি দিয়ে বের হয়ে সোজা ডাক্তারের মুখে এেসে পড়ল। ডাক্তার বলে উঠল, একি একি, এত বড় মহিলা এখনও প্রস্রাব নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। আপু তো আবার লজ্জায় লাল হয়ে গেছেন। তখন ডাক্তার বল্লেন এবার আর প্রস্রাব থামালেন কেন, সব ছেড়ে দেন। আমি ধরব। কি হলো মুতেন না কেন? আপু তখন লজ্জায় মুখ ঢেকে দিয়ে সবার সামনে আবার প্রস্রাব করতে আরম্ভ করলেন। সবাই তখন আপুর প্রস্রাব করা দেখছে আর তাকে নিয়ে মজা করতে লাগল। একজন হাসতে হাসতে বলছে, কি সুন্দর দেখনা, এই পানি মেয়ের মুখে ছিল মেঙ্গ জুস, আর এখন হলো লেডিস জুস। আমি তখন মাত্র এইচ.এস.সি. ১ম বর্ষের ছাত্র, আর তিনি ছিলেন অনার্স ২য় বর্ষের ছাত্রী। তারপর ডাক্তার বলল, সুজন তুমি মেয়েটার নাভির নিচে আলতো ভাবে চেপে চেপে বাকি প্রস্রাবগুলি বের করে নাও। এভাবে ডাক্তার আপুর চিকিৎসা করল। এরই এক ফাকে আমি ডাক্তারকে প্রশ্ন করলাম, আপনি মেয়েদের এরকম করেন কেন?

ডাক্তার : সেটা তো এক লম্বা ইতিহাস।
Like Reply


Messages In This Thread
রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:04 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:05 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:05 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:05 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:06 PM
RE: রুহি - by rialthakur - 11-06-2019, 05:58 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 06:05 PM
RE: রুহি - by arn43 - 10-08-2021, 07:58 PM
RE: রুহি - by Ankit Roy - 12-08-2021, 12:34 PM



Users browsing this thread: 1 Guest(s)