Thread Rating:
  • 3 Vote(s) - 2.33 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery রুহি
#3
ম্যনেজার : না আপু এটাও সম্ভব। যদি বিশ্বাস না হয়, তাহলে আপনাকে যখন আমরা খবার হিসাবে পরিবেশন করবো তখন আপনি তার কাছে একটু অনুমতি নিবেন এই বলে যে, আপনি একটু প্রস্রাব করবেন। তখন দেখবেন কাস্টমার আপনাকে কি বলে।

আমি আর কোন কথা না বলে লজ্জায় মাথা নিচু করে বসে রইলাম।

ম্যনেজার : (আমাকে দেখে বল্ল) আপু আপনি এত লাজুক মেয়ে, এখানে এলেন কিভাবে? আপনি ভাববেন না সব ঠিক হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ পর আরেকজন লোক এল, আর আমাকে বল্ল আপু আমি কি আপনার ওড়না খোলে নিতে পারি? আমি শুধু মাথা নাড়ালাম, তারপর সে এক এক করে সে আমার ওড়না, কামিজ, শেমিজ খুলে নিল। তারপর আমাকে নিয়ে গেল একটি বড় প্লেটের কাছে। সেখানে এবার তারা আমার হাত দুটি মাথার পিছনে আলতো করে বেধে দিল। হঠাৎ আমার মনে হলো গত দুই মাসের মধ্যে আমার বগলে পশম ফেলতে মোটেও সময় পাই নি তাই তা অনেক বড় হয়ে গেছে আর খুবই ঘন পশম আমার বগলে দেখা যাচ্ছে। আর তাই আমি কিছুটা বিব্রত বোধ করছি, আর ভাবছি কেউ হয়ত আমার এটা দেখবে না বা খেয়াল করবে না। এমন সময় একজন লোক আমার কাছে এসে আমাকে দেখে বল্ল, আরে বাহ, আপুটির বগলের পশম তো বেশ সুন্দর আর খুবই ঘন! সত্যিই দারুন লাগছে পশম গুলি। এ কথা শুনে আমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে রইলাম, আর মনে মনে ভাবলাম কেন যে এসব কথায় আমি রাজি হয়ে গেলাম। এখন শুধু আমার উপর খুব রাগ লাগছে। এবার আরেকজন এল আর সে আমার ব্রা, পায়জামা আর পেন্টি খুলে নিল। আমাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে প্লেটে চিত করে সুয়ে দিল। এত গুলো পুরুষের সামনে নিজেকে নগ্ন দেহে খুবই বিব্রত লাগছিল। তখন অন্য একজন এসে বগলের পশম আলতো করে টানতে টানতে বল্ল সত্যই তো বেশ রেশমি পশম। আমার আরো বেশি লজ্জা করছে। এবার তারা আমার পা দুটি দুই দিকে ফাক করে থালার সাথে এমন ভাবে বেধে দিল যে আমার যোনি সম্পূর্ণ হা করে রইল। তারা বহু দুর থেকেও আমার যোনির ভিতরের লাল ভেজা অংশ পর্যন্ত দেখতে পারছে। আমি তো লজ্ঝায় খুব খারাপ লাগতেছে, তাই কারো দিকে না তাকিয়ে চোখ দুটি বন্ধ করে আছি। আর তাই একটু তন্দ্রা ভাব লাগছিল, তাই আমি আর চোখ খুল্লাম না এভাবেই পড়ে রইলাম। হঠাৎ শুনি একজন জোরে চিৎকার করে ডাকছে, আর বলছে হেই মিলন, হেই পিন্টু দেখ দেখ মেয়েটার হেডম কত লম্বা। আমি তো সাথে সাথে চোখ খুলে দেখি তিন চার জন এসে আমার নগ্ন যোনিতে খুব কাছ থেকে কি যেন দেখছে আর বলছে বা রেহ, দারুন হেডম তো আপুটার। আমি তার পর সাথে সাথে পা দুটি মিশিয়ে দিতে চ্ইালাম কিন্তু পারলাম না কারণ আমার পা দুটি বাধা ছিল। তারপর তারা একে একে দেখে চলে গেল। আর একজন আমার প্লেইটা সাজাচ্ছে, আমি তাকে কাছে ডাকলাম আর জিজ্ঞাস করলাম, ভাই শোনেন, “হেডম আবার কি?” সে মৃদু হাসতে হাসতে বল্ল আপা, যেটা দিয়ে আপনি বা মেয়েরা প্রস্রাব করে। মানে শুদ্ধ বাংলায় বলে মুত্র নালি বা যোনি পথ। আমি বল্লাম, তো আমার কি কোন সমস্যা? সে বল্ল, না আপা সমস্যা নয়, বরং সুবিধা। আমি বল্লাম তার মানে? তখন তার উত্তর শোনে আমি আশচর্য হলাম। আর মনে মনে ভাবলাম মেয়েদেরকে নিয়ে কি অদ্ভুত তাদের খেলা। এবার আমি প্রশ্ন করলাম আমার হেডম দেখে ম্যানেজার এত খুশি হলো কেন? উনি আপনাকে প্রদর্শনী করবে। আমি বল্লাম কিভাবে আমাকে প্রদর্শনী করবে?

সেবল্ল, প্রথমে আপনাকে খুব সুন্দর সেলয়ার কামিজ পড়িয়ে সুন্দর করে মেকআপ কারাবে। তারপর আপনাদের যার যত টুকু সম্ভব এক বা দুই লিটার বিভিন্ন ফলের জুস খাওয়ানো হবে। তারপর প্রায় এক থেকে দেড়শ পুরুয়ের সামনে আপনার মতো আরো ত্রিশ থেকে চল্লিশজন মেয়েকে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে যখন একটি ঘন্টা বাজানো হবে তখন আপনার মতো সব মেয়েদের পায়জামা খুলে দেয়া হবে। আর আপনাদের কামিজ বা জামা আপনাদের নাভির উপরে বেধে দেয়া হবে। এবার আপনাদের বলা হবে এই সব পুরুষদের সামনে যে যত বেশী পরিমাণ প্রস্রাব করতে পারবে তখন ওজন করে তাদের ১০ জনকে পুরুষ্কার দেয়া হবে। তারপর যে যত দুরে প্রস্রাব করতে পারবে তাদের ১০ জনকে পুরুষ্কার দেয়া হবে। আর বিচারকরা আপনারা মেয়েদের হেডম মেপে মেপে বের করবেন কার হেডম কত বড় তখন তাদের ১০ জনকে পুরুষ্কার দেয়া হবে। এরপর সেই দশ জন মেয়ের হেডমে বা প্রস্রাবের নালিতে বিশেষ ভাবে দড়ি বেধে সবার সামনে হাটানো হবে। আমি বল্লাম এতে কি আমাদের লজ্জা লাগবে না, যে এত লোকের সামনে আপনারা আমাদের মেয়েদের যোনির মুত্র নালি বা হেডমে বেধে হাটাবেন? সে বল্ল, আপা কিযে বলেন আপনি, মেয়েরা হলো মুলত সম্পূর্ণ গোপন, তারা থাকবে সব অঙ্গ-পত্যঙ্গ ঢেকে। এখানে আমরা মেয়েদের প্রকাশ করছি, আমরা এখানে মেয়েদের সব থেকে গোপন আঙ্গের গোগন অংশ সবার কাছে প্রদর্শনী করছি। তাহলে মেয়েদের লজ্জার আর কি বাকি থাকল? আমরা আপনাদের যেভাবে প্রকাশ বা প্রদর্শনী করবো তাতে অনেক পুরুষই লজ্জায় মাথা নত করে থাকবে। মেয়েদের এত নিলর্জ্জভাবে প্রদর্শনী পৃথীবির আর কোথাও হয় না। তারপর তারা আমার পাছার সাথে মাখিয়ে কিছু হলুদ রঙের ফিরনি বা পায়েস জাতীয় খাবার গোল করে সাজিয়ে দিল যাতে মনে হয় আমি এই মাত্র পায়খানা করেছি বা আমার মল ত্যাগ হয়েছে আর আমার নগ্ন যোনিতে কিছু লাল রঙের জেলি ঢেলে লাগিয়ে দিল, যা দেখে মনে হয় আমার ঋতুস্্রাব হচ্ছে। আমি তো তাদের কান্ড কারখানা দেখে রীতিমত হতবাক। এবার সে আমার সমস্ত শরীরে মিষ্টির রস ঢেলে দিল। আর আমার স্তনের উপর কিছু দুধের সর মাখিয়ে দিল। এবার সে বল্ল আপু এবার আপনি খাবার হিসেবে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আমি হাসলাম আর তাকিয়ে রইলাম। এবার সে ম্যানেজারকে ডাক দিল, ম্যানেজার এসে আমাকে ভালো করে দেখল আর তাকে বল্ল, আপুর পাছার ভিতরে কিছু পায়েস ঢুকিয়ে দাও,

আমি প্রতিবাদ করলাম। বললাম এটা কেমন কথা?

ম্যনেজার: কারণ কাস্টমার তো আপুর পাছার ভিতরে চামচ ঢুকিয়ে টেনে টেনে খাবে। আমি বল্লাম এমন করবে কেন? তখন ম্যানেজার বল্লা, হায়রে আপু আপনি তো জানেন না, আগে তো কাস্টমারেরা মেয়েদের পাছার ভিতরে জিহ্বা ঢুকিয়ে আর দাত দিয়ে ঘষে ঘষে খেত। কিন্ত আমরা দেখলাম তারা মাত্রা ছাড়িয়ে যেত, কারণ তারা মেয়েদের নরম পাছা আর নরম যোনিতে কামড় বসিয়ে মেয়েদের রক্ত বের করে খেত। তারা বুঝতেই চাইত না যে এই মেয়েরা মৃত নয় এরা জীবিত। আর এরা মেয়েদের নরম যোনি চুষতে চুষতে কামড় মেরে ধরে রাখত। আর মেয়েরা ব্যাথায় লজ্জায় কান্না করে দিত। আর তারা এটা খুবই উপভোগ করতো। কিন্তু আমরা দেখলাম মেয়েদের যোনির ক্ষত শোকাতে অনেক বেশী সময় লাগত। আর তাই আমরা মানবিক কারণে মেয়েদের বিক্রি করতে পারতাম না। অথচ আগে যখন মেয়েদের ক্ষত অবস্থায়ও বিক্রি করতাম তখন লোকেরা মেয়েদের ক্ষত স্থানে বেশি করে জিহ্বা দিয়ে চাটত আর কেউ কেউ তাতে কামড় দিয়ে আবার রক্ত বের করে দিত। আর মেয়েরা প্রচন্ড ব্যাথায় কাতরাত। তাই আমরা মেয়েদের দুটি গোপন অঙ্গে পুরুষদের দাত ও জিহবা লাগাতে নিয়েধ করেছি। তবে যদি কেউ মেয়েদের দুটি গোপন অঙ্গে শুধু জিহবা দিয়ে স্বাদ ও রস উপভোগ করতে চায় তবে তাকে চার গুন বেশি দাম দিতে হবে। আসলে আপু মজার ব্যাপারটা কি জানেন? সব সময় মেয়েরা যা খুবই ঘৃণা ভরে মল-মুত্র ত্যাগ করে, এখানে আমাদের তত্তাবধানে ছেলেরা খুবই দাম দিয়ে তা কিনে খাচ্ছে। যা শুধুই তাদের মনের আনন্দ যোগায়। এখানে ছেলেটা আপনাকে খেতে থাকবে যা দেখতে মনে হবে আপনার মল বা পায়খানা, মাসিক বা ঋতুস্্রাব। কিন্তু সে মনে মনে অপেক্ষা করবে কতক্ষনে আপনি প্রস্রাব করেন। আর তাই আমরা আপনাকে প্রায় দেড় লিটার জুস পান করিয়েছি। তাই যখনই আপনার প্রস্রাব আসবে তখনই তাকে জানাবেন। আর ওই প্লেটেই প্রস্রাব করে দেবেন। সে হয়তো বিভিন্ন ভাবে আপনার প্রস্রাব করাকে উপভোগ করবে।

বিভিন্ন ভাবে উপভোগ করবে মানে?

ম্যনেজার : মানে বুঝলেন না, সেখানে আপনি দুই থেকে তিনবার প্রস্রাব করবেন আর সে কখনো আপনার যোনিতে জুসের পাইপ লাগিয়ে খাবে, আবার কখনো চামচ দিয়ে খাবে। আরার কখনো সরাসরি মুখলাগিয়ে খাবে আরকি।

আপনি এসব বলছেন কি, সে লোকটি কি আমার সব প্রস্রাবই খেয়ে ফেলবে?

ম্যনেজার : আপু আপনি তো জানেন না, আপনি যখন বলবেন আর কোন প্রস্রাব নেই, তখন সে আপনাকে আরো টাকা দেবে আর বিনিময়ে সে আপনার অনুমতি নিয়ে আলতো ভাবে আপনার তলপেটে মানে নাভির নিচ থেকে চেপে চেপে প্রস্রাব বের করে খাবে। আপনি হয়তো জানেন না, অধিকাংশ সময় আমরা মেয়েদের প্রস্রাব, পায়খানা ও ঋতুস্রাব বিভিন্ন খাবার যেমন হলুদ প্রস্রাব বানাই টেং সরবত দিয়ে, পায়খানা বানাই পায়েস দিয়ে আর মেয়েদের ঋতুস্রাব বানাই লাল রংঙের জেলি দিয়ে। আর আমরা ছেলেরা তা খুব মজা করে খায়। তবে প্রতি নিয়তই আমাদের কাছে ছেলেদের পক্ষ থেকে অনুরোধ আসে আমরা যেন তাদেরকে একবার হলেও মেয়েদের ঋতুস্রাব আর পায়খানা খেতে দেই। কিন্তু এখানেই যত বিপত্তি।

কেন বিপত্তি কেন?

ম্যানেজার : কিযে বলেন আপু আপনি? মেয়েরা ও তো মানুষ। তারা কি কখনো নিজেদের এভাবে খাবার হতে চায় নাকি?

এখানে সত্যিকারের মাসিক অবস্থায় কোন মেয়েই ছেলেদের কাছে উলঙ্গ হতে চায় না। আর তাদের ঋতুস্রাব খেতে দেয়া তো দুরের কথা। তারপরও আমরা হাল ছাড়ি না। ছেলেদের সেই আশা পূরন করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করি। আর তাই আমাদের অনেক টাকা ব্যয় করতে হয়। তাছাড়া মাসিকের সময় মেয়েরা সবসময় একা থাকতে পছন্দ করে। তখন তারা তাদের সব সময় ঢেকে রাখে। কিন্তু তারপরও আমরা মেয়েদের আনেক দাম দিয়ে তাদের সত্যিকারের মাসিক ছেলেদেরকে খেতে দেই। আর তাতে অনেক সাড়া পাই। আর আমাদের অনেক লাভ ও হয়। তবে মেয়েরা যদি এ ব্যাপারে কোন আপত্তি না জানাতো তবে আমরা আরো বেশি উপকৃত হতাম।

কি অদ্ভুত ব্যাপার। আপনারা তো মেয়েদের কে সম্পূর্ণ পন্য বানিয়ে ফেলেছেন। মেয়েদেরকে আপনারা প্রাণীর মতো করে ব্যবহার করছেন। একথার জবাবে তো আমি আরো হতবাক।

ম্যনেজার : কি বলেন আপু, পশুর মতো মানে? আমরা তো প্রতি মাসের তৃতীয় মঙ্গল বারে এখানে মেয়েদের হাট বসাই।

মেয়েদের হাট মানে আবার কি?

ম্যনেজার: তার মানে হলো এখানে আমরা মেয়েদের হাট বলি, যা হচ্ছে হুবুহু গরুর হটের মতোই। অর্থাৎ গরুর হাটে যেমন বিভিন্ন রকমের গরু-ছাগল আসে, আর ক্রেতারা তাদের চাহিদা বা পছন্দ মতো গরু বা ছাগল দেখে দেখে কিনে নেয়। এখানেও ঠিক সেই রীতি অনুসরন করে মেয়েদেরকে রাখা হয়। আর ক্রেতারা তাদের পছন্দ মতো মেয়ে দেখে নিয়ে যায়।

রুহি: এখানে মেয়েদেরকে কেন বিক্রি করা হয়?

ম্যনেজার: গরুর হাটে গরু বিক্রি করা হয় খেয়ে ভোগ করার জন্য আর এখানে মেদের বিক্রি করা হয় উপভোগ করার জন্য। অর্থাৎ মেয়েদের দেখে শুনে কিনে নিয়ে যায় একটা নিদির্ষ্ট স্থানে, সেখানে তাকে সবার সামনে ;., করা হয়। তারপর তাকে আবার অন্য স্টলে নিয়ে যাওয়া হয়।

রুহি: : কিভাবে মেয়েদেরকে বিক্রি করা হয়?

ম্যনেজার: আমরা বিভিন্ন রকমের মেয়েদের জন্য বিভিন্ন রকমের দাম ধরে দেই। আর এখানে মেয়েদেরকে বিক্রি করার নিয়মটা হুবুহু গরুর হাটের মতোই।

রুহি: : তার মানে? কিভাবে?

ম্যনেজার: গরুর হাটে যেমন বিভিন্ন স্টল থাকে আর গরুর মালিক বা রাখাল যেমন গরুদের এক একটি বাশের সাথে বেধে রাখে, আমাদের এখানেও বিভিন্ন লোকেরা আসে তাদের বিভিন্ন আত্মিয়া বা বান্ধবিদের নিযে। লোকেরা যখন তাদের বান্ধবী বা আত্মিয়াদের নিয়ে আসে আমরা তখন একটা বড় কাগজে তাদের নাম, বসয়, ওজন, উচ্চতা, মাসিকের অবস্থা, তাদের দাম লিখে দেই। তারপর যদি কেউ তাদেরকে পছন্দ করে আর কিনে নিয়ে যায় তখন তারা আমাদেরকে ঐ মেয়ের দামের ৬ শতাংশ আমাদের প্রদান করে। এখানে মেয়েদের দাম বাড়ে বা তাদের দাম ঠিক করা হয় চারটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে।

কোমারিত্ব,
শারীরিক গঠন,
সৌন্দর্য,
বয়স দেখে। আর এভাবে দাম ঠিক করে তাদেরকে আমরা হুবুহু গরুর হাটের থেকেও নিু স্তরের মতো রিসিভ করি।
Like Reply


Messages In This Thread
রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:04 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:05 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:05 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:05 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 05:06 PM
RE: রুহি - by rialthakur - 11-06-2019, 05:58 PM
RE: রুহি - by ronylol - 11-06-2019, 06:05 PM
RE: রুহি - by arn43 - 10-08-2021, 07:58 PM
RE: রুহি - by Ankit Roy - 12-08-2021, 12:34 PM



Users browsing this thread: