11-06-2019, 05:05 PM
সেখানে লেখা “নতুন নতুন নতুন। নাম আনিলা খানম রুহি, মূল্য তালিকা –
০১. স্তন খাওয়া ঃ = ২,৫০০/-
০২. নাভি চোষা ও চাটা ঃ = ১,০০০/-
০৩. যোনি খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৩,৫০০/-
০৪. প্রস্রাব পান করা ঃ = ১,৫০০/-
০৫. ঋতুস্রাব পান করা ঃ = ৪,০০০/-
০৬. যোনি + প্রস্রাব চোষা ও পান করা ঃ = ৪,৫০০/-
০৭. যোনি + প্রস্রাব + ঋতুস্রাব চোষা ও পান করা ঃ =৭,৫০০/-
০৮. পাছা খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৩,০০০/-
০৯. মল খাওয় ঃ = ২,০০০
১০. পাছা + মল খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৪,৫০০/-
১১. যোনি থেকে নির্গত প্রতি ফোটা যৌন রস ঃ = ৫,০০০/-
১২. সম্পূর্ণ দেহ একত্রে ঃ (স্তন+নাভি+যোনি+প্রস্
রাব+ঋতুস্রাব+পাছা+মল+
বোনাস = নারী যোনি থেকে নির্গত যৌন রস) = ১৭,০০০/-
১৩. চোখের পানি, নাকের পানি, মুখের লালা ও ঘাম পান করা ঃ = একদম ফ্রি।
বিশেষ অফার : মেয়েটি এখন ঋতুবর্তী।
অথচ আমি তখন ঋতুবর্তী ছিলাম না। এই লিফলেট পড়ার পর আমার হাত পা একেবারে হীম শীতল হয়েগেছে। আমি তো তখন ঘাবড়ে গেলাম। আর এটা পড়ার পর কার না শীহরণ জাগবে। হঠাৎ এক লোক এলো আর কোন রকমের দাম দর না করে ১২ নম্বর টি পছন্দ করল। তখন দুই জন বদ্রলোকটিকে বল্ল আপনি টেবিলে বসুন আমরা আপনার খাবার তৈরী করে আনছি। তখন আমার খুবই ভয় হলো, আমি ভাবলাম ওরা বুঝি আমাকে মেরে ফেলবে আর কেটে টুকরো টুকরো করে আমাকে খাবে। তারপর দুটি লোক এল আমার সামনে, আর বল্ল আপু, আপনি চলুন আমাদের সাথে রান্না ঘরে। আমি তো ভয়ে তাদের সাথে না যাবার জন্য টেবিলে আকড়ে ধরে আছি। কিন্তু দুজন পুরুষের সাথে শক্তিতে আমি হেরে গেলাম আর তারা আমাকে জোর করে তুলে নিয়ে গেল। আর আমি ভয়ে কেদে ফেল্লাম। কিন্তু কেউ আমাকে সাহায্য করতে এল না।
কিন্তু আমাকে তাদের রান্না ঘরে নিয়ে যাবার পর সব খুলে বল্ল। প্রথমে আমাকে একটি সোফায় বসাল। তারপর একজন লোক এসে বল্ল। এখানে আপনি কোন ভয় পাবেন না। কিন্তু আপনি ভয় করার ভান করবেন। আমি প্রশ্ন করলাম কিন্তু মানুষ হয়ে কিভাবে নারীদের মল, মুত্র খাবে, তাছাড়া কিভাবে একজন পুরুষ লোক মেয়েদের ঋতুস্রাব খাবে?
তখন ম্যনেজার হাসতে হাসতে বলল, আপু আপনি ভয় পাবেন না, আসলে সকল পুরুষরাই নারী জাতিকে ভোগ করতে চায় বিভিন্ন ভাবে। তাই যে কোন পুরুষ লোকই যে কোন নারী বা মেয়ের শরীরের সব কিছুই ইচ্ছা করলেই খেতে পারে। আর তাতে তারা নিজেদেরকে আরো বেশী ভাগ্যবান মনে করে। তারপরও এখানে কোন পুরুষ আপরনার সত্যিকারের মল, মুত্র বা ঋতুস্রাব খাবে না। এটা তো আমরা সজাবো মাত্র, তাই আপনাকে দেখতে অনেকটা মনে হবে ঋতুবর্তী নারী এবং আপনার মলমুত্র তো আমরা বিভিন্ন রকমের মজার মজার খাবারের আইটেম দিয়ে সাজাবো। আর যেহেতু তারা আপনার যোনি, পাছা বা মলদ্বারে জিহ্বা দিবে আর তা চোষবে ও চাটবে তাই আমরা প্রথমে আপনার যোনি, পাছা বা মলদ্বার, নাভী, বগল ও স্তন খুব ভালো ভাবে পরিষ্কার করে দিবো। তাই তারা নির্ভাবনায় আপনার নিুাঙ্গ বা লজ্জাস্থান চাটতে, চোষতে ও খেতে পারবে। তবে হ্যা তারা আপনার মল-মুত্র ও ঋতুস্রাব খাবার ভান করবে যা সাধারণ দৃষ্টিতে দেখে মনে লোকটি আপনার যোনি বা পাছা থেকে দারুন মজার কিছু রের করে খাচ্ছে আর আপনিও অভিনয় করবেন এরকম যে তারা জোর করে আপনার যোনি ও পাছা থেকে সব কিছু খেয়ে ফেলছে তাই আপনি খুবই কষ্ট পাচ্ছেন। কারণ কেউ নিশ্চয়ই চাইবে না যে তাকে মানুষ খেয়ে ফেলুক, হউক সে নারী বা অন্য কোন প্রানী। তবে হ্যা তারা আপনার স্তন, নাভি, যোনি পথ আর মলদ্বারে দাত বা জিহবা দিয়ে চাটবে। বিনিময়ে আপনি পাবেন ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা। তার জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট অভিনয় করতে হবে।
আমি প্রশ্ন করলাম মাত্র ত্রিশ মিনিটে এত টাকা আমি পাবো?
ম্যনেজার : হ্যা।
আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না আর না বুঝেই প্রশ্ন করলাম আমাকে এখন কি করতে হবে।
ম্যনেজার : (খুব বিনয় ও ভদ্রতার সাথে বল্ল) আপু আপনি যদি রাজি থাকেন, তবে আমরা আপনার শরীরের সকল জামা-কাপড় খুলে ফেলবো। আর আমরা আপনার অনুমতি সাপেক্ষে আপনাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে একটি বড় প্লেটে রেখে বেধে ফেলবো। আপনার যাতে কোন প্রকার কষ্ট না হয় তার ভিত্তিতে আপনার হাত, পা, পিছন দিক থেকে বেধে দিবো।
কিন্তু আমি তাতে রাজি হতে চাইলাম না,
ম্যনেজার : আপনি যদি রাজি না হন তবে আমরা আপনাকে কিছুই করবো না। তবে যদি রাজি হয়ে যান তাহলে এখন থেকে মাত্র ত্রিশ মিনিট পরে আপনি দশ হাজার টাকার মালিক হয়ে যাবেন। এবার আপনি বলুন কি করবেন।
আমি তখন ভেবে ভেবে ইতস্তত হয়ে রাজি হয়ে গেলাম। তখনও ঐ কক্ষে নুন্যতম ১০ থেকে ১৫ জন পুরুষ উপস্থিত ছিল। আমি তাদের একটি বন্ডে সই করলাম আর তারা আমাকে নগদ দশ হাজার টাকা হাতে দিয়ে দিল। এর পর তারা আমাকে বিভিন্ন রকমের মজাদার ওরেঞ্জ জুস, মেংগ জুস অল্প অল্প করে এক লিটার খাওয়াল। পিছন থেকে একটি লোক বলে উঠল, কি দারুন ব্যবসা, মাত্র ২৫০ টাকার জুস মাত্র ১৫ থেকে ২৫ মিনিটে ১,৫০০ টাকায় রুপান্তরিত হবে। আমি তার কথার কোন মানেই বুঝলাম না। আর তাই তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, এ কথার মানে কি ভাই?
ম্যনেজার : আপনাকে যে জুস আমরা খাইয়েছি তা, আপনার পেটে যাবার পর প্রথমে গরম হবে, তারপর তা ছেকে পরিষ্কার স্বচ্ছ পানির মতো হবে, আর তারপর পরিমাণ মতো কিছু লবন মিশিয়ে সচ্ছ করে বের হয়ে যাবে।
আমি বল্লাম তার মানে।
ম্যনেজার : তারমানে হচ্ছে এক লিটার জুস খেলে আপনি হাফ লিটার প্রস্রাব করবেন। আর আপনার হাফ লিটার প্রস্রাবের দাম হলো ১,৫০০ টাকা। লোকটির কথা শোনে আমি লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম, মাথা নিচু করে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
তারপর ম্যানেজারকে প্রশ্ন করলাম, উনি যা বলল তাকি ঠিক?
ম্যনেজার : কোনটা?
ঐ যে বলল, লোকেরা কি আমর প্রস্রাব খাবে? কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব?
ম্যনেজার : আরে আপু আপনি কেন বুঝতেছেন না, পুরুষলোকেরা নারীদেরকে বিভিন্ন ভাবে ভোগ করতে চায়। এখানে যারা আসে তারা তো আপনাদেরকে একজন সাধারণ মানুষ মনে করে না, তারা তো আপনাদেরকে কেবল তাদের খাবার মনে করে। আর এ জন্য যদি এখানে কোন মেয়েকে জবাইও করা হয় তখন তারা তার রক্ত থেকে শুরু করে পেটের নাড়ী-বুড়িসহ সবই খেতে চাইত।
এটা অসম্ভব!
০১. স্তন খাওয়া ঃ = ২,৫০০/-
০২. নাভি চোষা ও চাটা ঃ = ১,০০০/-
০৩. যোনি খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৩,৫০০/-
০৪. প্রস্রাব পান করা ঃ = ১,৫০০/-
০৫. ঋতুস্রাব পান করা ঃ = ৪,০০০/-
০৬. যোনি + প্রস্রাব চোষা ও পান করা ঃ = ৪,৫০০/-
০৭. যোনি + প্রস্রাব + ঋতুস্রাব চোষা ও পান করা ঃ =৭,৫০০/-
০৮. পাছা খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৩,০০০/-
০৯. মল খাওয় ঃ = ২,০০০
১০. পাছা + মল খাওয়া, চোষা ও চাটা ঃ = ৪,৫০০/-
১১. যোনি থেকে নির্গত প্রতি ফোটা যৌন রস ঃ = ৫,০০০/-
১২. সম্পূর্ণ দেহ একত্রে ঃ (স্তন+নাভি+যোনি+প্রস্
রাব+ঋতুস্রাব+পাছা+মল+
বোনাস = নারী যোনি থেকে নির্গত যৌন রস) = ১৭,০০০/-
১৩. চোখের পানি, নাকের পানি, মুখের লালা ও ঘাম পান করা ঃ = একদম ফ্রি।
বিশেষ অফার : মেয়েটি এখন ঋতুবর্তী।
অথচ আমি তখন ঋতুবর্তী ছিলাম না। এই লিফলেট পড়ার পর আমার হাত পা একেবারে হীম শীতল হয়েগেছে। আমি তো তখন ঘাবড়ে গেলাম। আর এটা পড়ার পর কার না শীহরণ জাগবে। হঠাৎ এক লোক এলো আর কোন রকমের দাম দর না করে ১২ নম্বর টি পছন্দ করল। তখন দুই জন বদ্রলোকটিকে বল্ল আপনি টেবিলে বসুন আমরা আপনার খাবার তৈরী করে আনছি। তখন আমার খুবই ভয় হলো, আমি ভাবলাম ওরা বুঝি আমাকে মেরে ফেলবে আর কেটে টুকরো টুকরো করে আমাকে খাবে। তারপর দুটি লোক এল আমার সামনে, আর বল্ল আপু, আপনি চলুন আমাদের সাথে রান্না ঘরে। আমি তো ভয়ে তাদের সাথে না যাবার জন্য টেবিলে আকড়ে ধরে আছি। কিন্তু দুজন পুরুষের সাথে শক্তিতে আমি হেরে গেলাম আর তারা আমাকে জোর করে তুলে নিয়ে গেল। আর আমি ভয়ে কেদে ফেল্লাম। কিন্তু কেউ আমাকে সাহায্য করতে এল না।
কিন্তু আমাকে তাদের রান্না ঘরে নিয়ে যাবার পর সব খুলে বল্ল। প্রথমে আমাকে একটি সোফায় বসাল। তারপর একজন লোক এসে বল্ল। এখানে আপনি কোন ভয় পাবেন না। কিন্তু আপনি ভয় করার ভান করবেন। আমি প্রশ্ন করলাম কিন্তু মানুষ হয়ে কিভাবে নারীদের মল, মুত্র খাবে, তাছাড়া কিভাবে একজন পুরুষ লোক মেয়েদের ঋতুস্রাব খাবে?
তখন ম্যনেজার হাসতে হাসতে বলল, আপু আপনি ভয় পাবেন না, আসলে সকল পুরুষরাই নারী জাতিকে ভোগ করতে চায় বিভিন্ন ভাবে। তাই যে কোন পুরুষ লোকই যে কোন নারী বা মেয়ের শরীরের সব কিছুই ইচ্ছা করলেই খেতে পারে। আর তাতে তারা নিজেদেরকে আরো বেশী ভাগ্যবান মনে করে। তারপরও এখানে কোন পুরুষ আপরনার সত্যিকারের মল, মুত্র বা ঋতুস্রাব খাবে না। এটা তো আমরা সজাবো মাত্র, তাই আপনাকে দেখতে অনেকটা মনে হবে ঋতুবর্তী নারী এবং আপনার মলমুত্র তো আমরা বিভিন্ন রকমের মজার মজার খাবারের আইটেম দিয়ে সাজাবো। আর যেহেতু তারা আপনার যোনি, পাছা বা মলদ্বারে জিহ্বা দিবে আর তা চোষবে ও চাটবে তাই আমরা প্রথমে আপনার যোনি, পাছা বা মলদ্বার, নাভী, বগল ও স্তন খুব ভালো ভাবে পরিষ্কার করে দিবো। তাই তারা নির্ভাবনায় আপনার নিুাঙ্গ বা লজ্জাস্থান চাটতে, চোষতে ও খেতে পারবে। তবে হ্যা তারা আপনার মল-মুত্র ও ঋতুস্রাব খাবার ভান করবে যা সাধারণ দৃষ্টিতে দেখে মনে লোকটি আপনার যোনি বা পাছা থেকে দারুন মজার কিছু রের করে খাচ্ছে আর আপনিও অভিনয় করবেন এরকম যে তারা জোর করে আপনার যোনি ও পাছা থেকে সব কিছু খেয়ে ফেলছে তাই আপনি খুবই কষ্ট পাচ্ছেন। কারণ কেউ নিশ্চয়ই চাইবে না যে তাকে মানুষ খেয়ে ফেলুক, হউক সে নারী বা অন্য কোন প্রানী। তবে হ্যা তারা আপনার স্তন, নাভি, যোনি পথ আর মলদ্বারে দাত বা জিহবা দিয়ে চাটবে। বিনিময়ে আপনি পাবেন ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা। তার জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট অভিনয় করতে হবে।
আমি প্রশ্ন করলাম মাত্র ত্রিশ মিনিটে এত টাকা আমি পাবো?
ম্যনেজার : হ্যা।
আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না আর না বুঝেই প্রশ্ন করলাম আমাকে এখন কি করতে হবে।
ম্যনেজার : (খুব বিনয় ও ভদ্রতার সাথে বল্ল) আপু আপনি যদি রাজি থাকেন, তবে আমরা আপনার শরীরের সকল জামা-কাপড় খুলে ফেলবো। আর আমরা আপনার অনুমতি সাপেক্ষে আপনাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে একটি বড় প্লেটে রেখে বেধে ফেলবো। আপনার যাতে কোন প্রকার কষ্ট না হয় তার ভিত্তিতে আপনার হাত, পা, পিছন দিক থেকে বেধে দিবো।
কিন্তু আমি তাতে রাজি হতে চাইলাম না,
ম্যনেজার : আপনি যদি রাজি না হন তবে আমরা আপনাকে কিছুই করবো না। তবে যদি রাজি হয়ে যান তাহলে এখন থেকে মাত্র ত্রিশ মিনিট পরে আপনি দশ হাজার টাকার মালিক হয়ে যাবেন। এবার আপনি বলুন কি করবেন।
আমি তখন ভেবে ভেবে ইতস্তত হয়ে রাজি হয়ে গেলাম। তখনও ঐ কক্ষে নুন্যতম ১০ থেকে ১৫ জন পুরুষ উপস্থিত ছিল। আমি তাদের একটি বন্ডে সই করলাম আর তারা আমাকে নগদ দশ হাজার টাকা হাতে দিয়ে দিল। এর পর তারা আমাকে বিভিন্ন রকমের মজাদার ওরেঞ্জ জুস, মেংগ জুস অল্প অল্প করে এক লিটার খাওয়াল। পিছন থেকে একটি লোক বলে উঠল, কি দারুন ব্যবসা, মাত্র ২৫০ টাকার জুস মাত্র ১৫ থেকে ২৫ মিনিটে ১,৫০০ টাকায় রুপান্তরিত হবে। আমি তার কথার কোন মানেই বুঝলাম না। আর তাই তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, এ কথার মানে কি ভাই?
ম্যনেজার : আপনাকে যে জুস আমরা খাইয়েছি তা, আপনার পেটে যাবার পর প্রথমে গরম হবে, তারপর তা ছেকে পরিষ্কার স্বচ্ছ পানির মতো হবে, আর তারপর পরিমাণ মতো কিছু লবন মিশিয়ে সচ্ছ করে বের হয়ে যাবে।
আমি বল্লাম তার মানে।
ম্যনেজার : তারমানে হচ্ছে এক লিটার জুস খেলে আপনি হাফ লিটার প্রস্রাব করবেন। আর আপনার হাফ লিটার প্রস্রাবের দাম হলো ১,৫০০ টাকা। লোকটির কথা শোনে আমি লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম, মাথা নিচু করে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
তারপর ম্যানেজারকে প্রশ্ন করলাম, উনি যা বলল তাকি ঠিক?
ম্যনেজার : কোনটা?
ঐ যে বলল, লোকেরা কি আমর প্রস্রাব খাবে? কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব?
ম্যনেজার : আরে আপু আপনি কেন বুঝতেছেন না, পুরুষলোকেরা নারীদেরকে বিভিন্ন ভাবে ভোগ করতে চায়। এখানে যারা আসে তারা তো আপনাদেরকে একজন সাধারণ মানুষ মনে করে না, তারা তো আপনাদেরকে কেবল তাদের খাবার মনে করে। আর এ জন্য যদি এখানে কোন মেয়েকে জবাইও করা হয় তখন তারা তার রক্ত থেকে শুরু করে পেটের নাড়ী-বুড়িসহ সবই খেতে চাইত।
এটা অসম্ভব!