11-06-2019, 05:04 PM
( একটি সংগ্রহীত গল্প )
আমি রুহি । ১৭ ডিসেম্বর ২০১০, আমি তখন মাত্র ১ম বর্ষ অনার্স পরিক্ষা শেষ করে ২য় বষে উঠেছি। সে দিনটি আমার কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারণ একটি ঘটনা ঘটেছে উত্তরায়। আমি তখন থাকতাম ধানমন্ডিতে। আর পড়তাম লোকপ্রশাসন বিভাগে। আমার খুব ভালো বন্ধু নাম ফাহিম, হাসিবুর রহমান ফাহিম তার পুরো নাম। তার জন্ম আমেরিকায়, সেই সুবাদে সে মার্কিন নাগরিক, সে আমাদের সাথে পড়ত এইচ এস সি থেকে। তার সাথে আমার খুব ঘনিষ্ঠতা ছিল। তার মানে এই নয় যে তার সাথে আমার কোন প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সে ছিল খুব ভদ্র প্রকৃতির একটা ছেলে। তাই আমি তাকে খুবই বিশ্বাস করতাম।
আমাকে নিয়ে গেল বিশাল একটি দুতলা বাড়িতে। আর তা ছিল বেশ বড় ও খুব সুন্দর আর পরিপাটি করে সাজানো অনেক গুলি কক্ষ। ফহিম আমাকে বুঝাল এখানে তোমার কোন ক্ষতি করবে না, তবে তুমি খুব ধৈর্য্য ধরে থাকবে। আমি ভাবলাম ব্যাপারটা কি! তাই একটু বুঝার চেষ্টা করলাম। হাটতে হাটতে দেখি একটা কক্ষে প্রায় বিশ বা পচিশজন লোক বসে আছে। সামনে জজ বসা এমন সময় শোনা গেল! অর্ডার, অর্ডার… সবাই নিরবতা পালন করুন। এখনই আামি রায় পড়ছি। আসামীর কাটগড়ায় দাড়ানো ছয় জন আসামীর অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাদেরকে তিন মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হলো, ও এক লক্ষ টাকা অর্থ দন্ডে দন্ডিত করা হলো। কিন্তু আসামীরা নারী হবার কারণে তিন মাসের স্থানে এক মাসের নগ্ন দন্ডে দন্ডিত করা হলো এবং উক্ত টাকা অনাদায়ে তাদের প্রত্যেককে অত্র আদালতের আসামীর কাটগড়া হতে তাদের শরীরের সকল বস্ত্র হরণপূর্বক তাদের নিম্নাঙ্গের সম্মখভাগে তথা তাদের হেডমে এক ভঙ্গটা দিয়ে দড়ি বেধে সবার সম্মুখে দড়ি ধরে টেনে টেনে নেবার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো। আমি তো রায় শোনে হতোবাক হয়ে গেলাম। তার মধ্যে আমি রায়ের একটা শব্দ ঠিক চিনতে পারলাম না, তাই একজনকে জিজ্ঞাস করলাম ভাই হেডম কি? তখন লোকটি আমার দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে বল্ল আপু আপনার পায়জামাটা একটু খুলোন দেখাচ্ছি। আমার তো মেজাজ খারাপ হয়ে গেল আর আমি সাথে সাথে বল্লাম এটা কেমন ভদ্রতা? তখন লোকটি বলল তাহলে আসামীদের সামনে যান তবেই বুথতে পারবেন। আমি আর কোন কথা না বলে কাটগড়ার সামনে চলে গেলাম। সেখানে একজন যুবককে বললাম, যদি কিছু মনে না করেন আপনাকে কি একটা প্রশ্ন করতে পারি? যুবকটি বলল হ্যা অবশ্যই, কি বলুল? ভাই হেডম কি? যুবকটি তখন নিচের দিকে তাকিয়ে বলল, আপনাকে কিভাবে যে বলি, হেডম হলো মহিলাদের যোনির ভিতরে থাকে, যা দিয়ে মহিলাদের প্রস্রাব বেরহয়। আমি তো শোনে লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম। তারপর এখান থেকে সরে গেলাম। তারপর কিছুক্ষন পরে সেখানে মেয়েদের চিৎকার আর কান্নার শব্দ শোনে কাছে আসলাম। সেখানে যা দেখলাম তাতে তো আমি আরো বিস্মত হলাম। কাঠগড়ায় দাড়ানো পাচটি মেয়ে * ও নেকাব লাগিয়ে আছে। সামনে উপস্থিত আছে প্রায় ৪০/৫০ জন পুরুষ লোক। তখন একজন লোক এল আর বলল আপু আপনার নেকাব খুলুন, মেয়েটি দাড়িয়ে আছে। তা দেখে সে আবার বলল। এর পরও যখন তারা তা করল না। তখন আরো পাচ থেকে সাত জন লোক এল। আর আবার বলল, তারপর তারা তাদের গা থেকে এক এক করে সকল জামা খুলে নিচ্ছে। * আর ওড়না নেবার পর অনেকটা জোর করে তাদের দেহ থেকে কামিজ বা জামা খুলে নিল। কিন্তু যখন তারা আর পায়জামা খুলতে দিচ্ছিল না তখন লোকগুলি জোর করে তাদের পায়জামা টেনে হিচড়ে ছিড়ে ফেলল। আমি লক্ষ্য করলাম মেয়েরা নিজেদের সম্মান বাচাতে অনেক যুদ্ধ করল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারল না। দেখলাম, কাটগাড়ায় দাড়ানো ঐ ছয় জন মহিলাদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ফেলেছে। এবার মেয়েরা তাদের লজ্জাস্থান ঢাকার জন্য মাটিতে বসে পড়ল। তার পর এক এক জন মেয়েদেরকে ছয় থেকে সাতজন পুরুষ শক্ত করে মাটির সাথে চেপে ধরেছে। আরো দুইজন পুরুষ এসে ঐ মেয়েদের দুই পা ধরে দুই পাশে টেনে ফাক করে ধরেছে। আমি দেখলাম মেয়েদের যোনিগুলিকে হা করিয়ে রেখে কি যেন দেখছে। তখন সেখানে দাড়ানো একজনকে জিজ্ঞাস করলাম, এইযে ভাই যদি কিছু মনে না করেন তাহলে একটা প্রশ্ন করি? লোকটি বল্ল, জি করুন। এই যে লোকগুলি মেয়েদের যোনি পথে কি খোজতেছে? লোকটি বলল আপনি তো মেয়ে মানুষ আপনাকে কিভাবে যে বলি, আমি বললাম কোন সমস্যা নেই আপনি নির্ভাবনায় বলুন। ঐ লোক গুলি মেয়েদের দুই পা ফাক করে ভঙ্গটা বাধার জন্য হেডম দেখছে। আমি বললাম ভাই ভঙ্গটা কি? লোকটি বলল, মেয়েদের হেডমে বাধার জন্য বিশেষ ধরনের আংটা। আর তখন একজন অফিসার বলছে সবগুলি হেডম বেধে ফেলো। যখন পুরুষ গুলি মেয়েদের ধরে ধরে ভঙ্গটা বাধতে লাগল তখন সব মেয়েদের আর্তচিৎকারে আকাশ ভারী হয়ে গেল। তখন অনেক মেয়ে ভয়ে প্রস্রাব করে দিয়েছে। আর সবাই দাড়িয়ে দাড়িয়ে তা দেখছে আর হাসছে। একটা ছেলে দাড়িয়ে দাড়িয়ে বলছে সবচেছে সুন্দর মেয়েটার প্রস্রাব করাটা দেখলাম না। আবার অফিসার বলল এই নেংটা মেয়েদেরকে সবার সামনে গরুর মতো দড়ি দিয়ে টেনে টেনে নিয়ে যাও। একজন বলছে একটু আগেও আমরা মেয়েগুলির চেহারা বা মুখ যেখানে দেখতে পারলাম না, সেখানে এখন সবাই উলঙ্গ। তারপর যখন সকল মেয়েদের হেডমে ভঙ্গটা বেধে সবার সামনে দিয়ে হাটিয়ে হাটিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তখন তা দেখে আমার কাছে দারুন লজ্জা লাগছে। চিন্তা করলে অবাক লাগে, একটু আগেও যে সকল মেয়েদের * পরনে ছিল, তাই তাদের শূধু দুই চোখ ছাড়া আর কিছুই দেখা যায় নি, এখন তাদেরকে নেংটা করে, সবার সামনে তাদের লজ্জাস্থানে একটা নোলক লাগিয়ে দড়ি বেধে টেনে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আর মেয়েরা লজ্জায় মাথা নিচু করে হেটে যাচ্ছে। পিছন থেকে একজন বলছে, আরে বাহ, * ওলা মেয়েদের দুধ, বগলের পশম, নাভি, বাল আর বোধা সবই তো দেখা হয়েগেল। আর কি চাই। শুধু খেতে পারলাম না। তারপর এখান থেকে চলে এলাম অন্য একটা রোমে। সেখানে প্রথমে তিনজন লোক এসে আমাকে নিয়ে গেল আর কিছু মেকআপ করিয়ে দিয়ে একটি কাচের রোমের মধ্যে রাখল। আমি এদিক সেদিক তাকালাম, দেখলাম বিভিন্ন লোক আমাকে দেখছে আর আমার সামনে বসা একটি লোকের সাথে দরকষাকষি করছে। আমি ব্যাপারটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। হঠাৎ আমার সামনে রাখা একটি লিফলেটের দিকে আমার নজর আটকে গেল।
আমি রুহি । ১৭ ডিসেম্বর ২০১০, আমি তখন মাত্র ১ম বর্ষ অনার্স পরিক্ষা শেষ করে ২য় বষে উঠেছি। সে দিনটি আমার কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারণ একটি ঘটনা ঘটেছে উত্তরায়। আমি তখন থাকতাম ধানমন্ডিতে। আর পড়তাম লোকপ্রশাসন বিভাগে। আমার খুব ভালো বন্ধু নাম ফাহিম, হাসিবুর রহমান ফাহিম তার পুরো নাম। তার জন্ম আমেরিকায়, সেই সুবাদে সে মার্কিন নাগরিক, সে আমাদের সাথে পড়ত এইচ এস সি থেকে। তার সাথে আমার খুব ঘনিষ্ঠতা ছিল। তার মানে এই নয় যে তার সাথে আমার কোন প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সে ছিল খুব ভদ্র প্রকৃতির একটা ছেলে। তাই আমি তাকে খুবই বিশ্বাস করতাম।
আমাকে নিয়ে গেল বিশাল একটি দুতলা বাড়িতে। আর তা ছিল বেশ বড় ও খুব সুন্দর আর পরিপাটি করে সাজানো অনেক গুলি কক্ষ। ফহিম আমাকে বুঝাল এখানে তোমার কোন ক্ষতি করবে না, তবে তুমি খুব ধৈর্য্য ধরে থাকবে। আমি ভাবলাম ব্যাপারটা কি! তাই একটু বুঝার চেষ্টা করলাম। হাটতে হাটতে দেখি একটা কক্ষে প্রায় বিশ বা পচিশজন লোক বসে আছে। সামনে জজ বসা এমন সময় শোনা গেল! অর্ডার, অর্ডার… সবাই নিরবতা পালন করুন। এখনই আামি রায় পড়ছি। আসামীর কাটগড়ায় দাড়ানো ছয় জন আসামীর অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাদেরকে তিন মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হলো, ও এক লক্ষ টাকা অর্থ দন্ডে দন্ডিত করা হলো। কিন্তু আসামীরা নারী হবার কারণে তিন মাসের স্থানে এক মাসের নগ্ন দন্ডে দন্ডিত করা হলো এবং উক্ত টাকা অনাদায়ে তাদের প্রত্যেককে অত্র আদালতের আসামীর কাটগড়া হতে তাদের শরীরের সকল বস্ত্র হরণপূর্বক তাদের নিম্নাঙ্গের সম্মখভাগে তথা তাদের হেডমে এক ভঙ্গটা দিয়ে দড়ি বেধে সবার সম্মুখে দড়ি ধরে টেনে টেনে নেবার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো। আমি তো রায় শোনে হতোবাক হয়ে গেলাম। তার মধ্যে আমি রায়ের একটা শব্দ ঠিক চিনতে পারলাম না, তাই একজনকে জিজ্ঞাস করলাম ভাই হেডম কি? তখন লোকটি আমার দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে বল্ল আপু আপনার পায়জামাটা একটু খুলোন দেখাচ্ছি। আমার তো মেজাজ খারাপ হয়ে গেল আর আমি সাথে সাথে বল্লাম এটা কেমন ভদ্রতা? তখন লোকটি বলল তাহলে আসামীদের সামনে যান তবেই বুথতে পারবেন। আমি আর কোন কথা না বলে কাটগড়ার সামনে চলে গেলাম। সেখানে একজন যুবককে বললাম, যদি কিছু মনে না করেন আপনাকে কি একটা প্রশ্ন করতে পারি? যুবকটি বলল হ্যা অবশ্যই, কি বলুল? ভাই হেডম কি? যুবকটি তখন নিচের দিকে তাকিয়ে বলল, আপনাকে কিভাবে যে বলি, হেডম হলো মহিলাদের যোনির ভিতরে থাকে, যা দিয়ে মহিলাদের প্রস্রাব বেরহয়। আমি তো শোনে লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম। তারপর এখান থেকে সরে গেলাম। তারপর কিছুক্ষন পরে সেখানে মেয়েদের চিৎকার আর কান্নার শব্দ শোনে কাছে আসলাম। সেখানে যা দেখলাম তাতে তো আমি আরো বিস্মত হলাম। কাঠগড়ায় দাড়ানো পাচটি মেয়ে * ও নেকাব লাগিয়ে আছে। সামনে উপস্থিত আছে প্রায় ৪০/৫০ জন পুরুষ লোক। তখন একজন লোক এল আর বলল আপু আপনার নেকাব খুলুন, মেয়েটি দাড়িয়ে আছে। তা দেখে সে আবার বলল। এর পরও যখন তারা তা করল না। তখন আরো পাচ থেকে সাত জন লোক এল। আর আবার বলল, তারপর তারা তাদের গা থেকে এক এক করে সকল জামা খুলে নিচ্ছে। * আর ওড়না নেবার পর অনেকটা জোর করে তাদের দেহ থেকে কামিজ বা জামা খুলে নিল। কিন্তু যখন তারা আর পায়জামা খুলতে দিচ্ছিল না তখন লোকগুলি জোর করে তাদের পায়জামা টেনে হিচড়ে ছিড়ে ফেলল। আমি লক্ষ্য করলাম মেয়েরা নিজেদের সম্মান বাচাতে অনেক যুদ্ধ করল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারল না। দেখলাম, কাটগাড়ায় দাড়ানো ঐ ছয় জন মহিলাদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ফেলেছে। এবার মেয়েরা তাদের লজ্জাস্থান ঢাকার জন্য মাটিতে বসে পড়ল। তার পর এক এক জন মেয়েদেরকে ছয় থেকে সাতজন পুরুষ শক্ত করে মাটির সাথে চেপে ধরেছে। আরো দুইজন পুরুষ এসে ঐ মেয়েদের দুই পা ধরে দুই পাশে টেনে ফাক করে ধরেছে। আমি দেখলাম মেয়েদের যোনিগুলিকে হা করিয়ে রেখে কি যেন দেখছে। তখন সেখানে দাড়ানো একজনকে জিজ্ঞাস করলাম, এইযে ভাই যদি কিছু মনে না করেন তাহলে একটা প্রশ্ন করি? লোকটি বল্ল, জি করুন। এই যে লোকগুলি মেয়েদের যোনি পথে কি খোজতেছে? লোকটি বলল আপনি তো মেয়ে মানুষ আপনাকে কিভাবে যে বলি, আমি বললাম কোন সমস্যা নেই আপনি নির্ভাবনায় বলুন। ঐ লোক গুলি মেয়েদের দুই পা ফাক করে ভঙ্গটা বাধার জন্য হেডম দেখছে। আমি বললাম ভাই ভঙ্গটা কি? লোকটি বলল, মেয়েদের হেডমে বাধার জন্য বিশেষ ধরনের আংটা। আর তখন একজন অফিসার বলছে সবগুলি হেডম বেধে ফেলো। যখন পুরুষ গুলি মেয়েদের ধরে ধরে ভঙ্গটা বাধতে লাগল তখন সব মেয়েদের আর্তচিৎকারে আকাশ ভারী হয়ে গেল। তখন অনেক মেয়ে ভয়ে প্রস্রাব করে দিয়েছে। আর সবাই দাড়িয়ে দাড়িয়ে তা দেখছে আর হাসছে। একটা ছেলে দাড়িয়ে দাড়িয়ে বলছে সবচেছে সুন্দর মেয়েটার প্রস্রাব করাটা দেখলাম না। আবার অফিসার বলল এই নেংটা মেয়েদেরকে সবার সামনে গরুর মতো দড়ি দিয়ে টেনে টেনে নিয়ে যাও। একজন বলছে একটু আগেও আমরা মেয়েগুলির চেহারা বা মুখ যেখানে দেখতে পারলাম না, সেখানে এখন সবাই উলঙ্গ। তারপর যখন সকল মেয়েদের হেডমে ভঙ্গটা বেধে সবার সামনে দিয়ে হাটিয়ে হাটিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তখন তা দেখে আমার কাছে দারুন লজ্জা লাগছে। চিন্তা করলে অবাক লাগে, একটু আগেও যে সকল মেয়েদের * পরনে ছিল, তাই তাদের শূধু দুই চোখ ছাড়া আর কিছুই দেখা যায় নি, এখন তাদেরকে নেংটা করে, সবার সামনে তাদের লজ্জাস্থানে একটা নোলক লাগিয়ে দড়ি বেধে টেনে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আর মেয়েরা লজ্জায় মাথা নিচু করে হেটে যাচ্ছে। পিছন থেকে একজন বলছে, আরে বাহ, * ওলা মেয়েদের দুধ, বগলের পশম, নাভি, বাল আর বোধা সবই তো দেখা হয়েগেল। আর কি চাই। শুধু খেতে পারলাম না। তারপর এখান থেকে চলে এলাম অন্য একটা রোমে। সেখানে প্রথমে তিনজন লোক এসে আমাকে নিয়ে গেল আর কিছু মেকআপ করিয়ে দিয়ে একটি কাচের রোমের মধ্যে রাখল। আমি এদিক সেদিক তাকালাম, দেখলাম বিভিন্ন লোক আমাকে দেখছে আর আমার সামনে বসা একটি লোকের সাথে দরকষাকষি করছে। আমি ব্যাপারটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। হঠাৎ আমার সামনে রাখা একটি লিফলেটের দিকে আমার নজর আটকে গেল।