07-10-2023, 09:22 PM
আমি- দেরী করলাম না সাইকেল চালাতে শুরু করলাম। আলো পার হয়ে যখন সোজা রাস্তায় পড়েছি মা বলল।
মা- এবার গায়ে হাওয়া লাগছে ভালো লাগছে আস্তে আস্তে চালাও তুমি। বসে গল্প করব কেন যেতে যেতে গল্প করা যাবে কত।
আমি- হুম তোমার এখন ভালো লাগছে তো, সমস্যা হলে নড়ে চড়ে বস। মা তোমার কুর্তি পছন্দ হয়েছে তো।
মা- হ্যা তোমার পছন্দ ভালো আমার রং খুব পছন্দ হয়েছে এবার পরে দেখতে হবে লাগে কিনা।
আমি- মা বাড়ি গিয়ে পরে দেখবে কিন্তু আবার রেখে দেবেনা।
মা- হুম বুঝেছি বান্ধবীকে চুড়িদারে না মানে লেজ্ঞিন্সে কেমন লাগবে তাই না। ধুর কি বলছি কুর্তিতে কেমন লাগবে দেখতে তাইতো। এই টাইট হয়ে যাবেনা তো।
আমি- মা এগুলো একটু টাইট না হলে মানায় না।এগুলো পড়লে দারুন সেক্সি লাগে।
মা- হুম আমাকে বান্ধবী করেছ এবার সেক্সি করবে তাইতো বলে হা হা করে হেঁসে দিল, আমার অনেকদিনের সখ এখন পুরন হচ্ছে কিন্তু যখন পরার খুব ইচ্ছে ছিল তখন পাই নাই, এখন এই বুড়ো বয়সে সব পড়ব। যাক তবুও তো সখ পুরন হচ্ছে নিজের ছেলের দৌলতে, স্বামী তো কিছু দেয়নি এখন ছেলে মায়ের মন বুঝে দিচ্ছে।
আমি- মা বান্ধবী হয়েছে তো কি হয়েছে ছেলে মেয়ে বড় হলে শুনেছি বাবা মায়ের বন্ধু হয় আমরাই তাই হয়েছি ক্ষতি কি তাতে, যাক তাহলে ছেলে মায়ের মন বুঝতে পারছে বলে আস্তে আস্তে প্যাডেল মাড়ছি আর মায়ের পাছায় হাঠু ঠেকিয়ে দিচ্ছি, খুব নরম মায়ের পাছা, আমি বললাম মা আমার হাঠুতে লেগে সরে যাচ্ছ না তো।
মা- না ঠিক আছে তুমি ফিরিভাবে চালাও কোন সমস্যা নেই আমি ভালই আছি, তোমার বান্ধবীকে নিয়ে ভয় করে তাইনা কষ্ট না পায় পরে না যায়, না আমি পড়ব না আমার শক্ত সামরথ ছেলে থাকতে কিসের ভয় আমার। আমার ছেলে আমার সাথে আছে, ময়ূর পঙ্খিতে আমাকে চরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, সত্যি তুমি না অনেক ভালো সাইকেল চালাও।
আমি- মা এবারের ফসল হলে ভাবছি একটা বাইক কিনবো তুমি কি বল।
মা- সে কিনতে পার কিন্তু বাইকে তো পেছনে বসতে হবে তাঁর থেকে এই সাইকেল ভালো তোমার সামনে বসতে পারছি সময় নিয়ে যেতে পারছি বাইকে তো ফুস করে চলে আসতাম চলে যেতাম এত আনন্দ হত না। আমরা গরীব তাই আমাদের সাইকেলই ভালো।
আমি- ঠিক আছে তুমি যাতে খুশী আমিও তাতেই খুশী। আমারও সত্যি বলছি মা তোমাকে নিয়ে এভাবে চলতে কি যে আনন্দ হয় সে বলে বোঁঝানো যাবেনা।
মা- এখন শরীর ঠান্ডা হয়েছে এত সুন্দর হাওয়া কি বলব তোমাকে দারুন উপভোগ করছি আমি এই সাইকেলে চলা। মাঝে মাঝে বাইক হাওয়া দিয়ে চলে যাচ্ছে তখন আরো ভালো লাগছে, কিন্তু এত গরম তবুও রাস্তায় লোকজন কম আজ তো বেশী রাত হয়নি কটা বাজে।
আমি- বললাম ৮ টার একটু বেশী হবে মনে হয়।
মা- আমার হাতের উপর হাত দিয়ে ইস তুমি ঘেমে গেছ তো, আসলে আমাকে নিয়ে চালাতে তোমার কষ্ট হয় তাই না, কম ওজন আমার। তোমার থেকে আমার ওজন বেশী।
আমি- আরে না আমি এমনিতেই ঘামি তুমি তো জানো তবুও বলছ, আমার কোন কষ্ট হচ্ছে বান্ধবী আমার তুমি অযথা ভাবছ।
মা- একটু হেঁসে হ্যা এই বয়সে তবুও একটা বন্ধু তো পেলাম সে হোক আমার ছেলে। কে করে এইরকম বয়স্ক মহিলার সাথে বন্ধুত্ব।
মা- এবার গায়ে হাওয়া লাগছে ভালো লাগছে আস্তে আস্তে চালাও তুমি। বসে গল্প করব কেন যেতে যেতে গল্প করা যাবে কত।
আমি- হুম তোমার এখন ভালো লাগছে তো, সমস্যা হলে নড়ে চড়ে বস। মা তোমার কুর্তি পছন্দ হয়েছে তো।
মা- হ্যা তোমার পছন্দ ভালো আমার রং খুব পছন্দ হয়েছে এবার পরে দেখতে হবে লাগে কিনা।
আমি- মা বাড়ি গিয়ে পরে দেখবে কিন্তু আবার রেখে দেবেনা।
মা- হুম বুঝেছি বান্ধবীকে চুড়িদারে না মানে লেজ্ঞিন্সে কেমন লাগবে তাই না। ধুর কি বলছি কুর্তিতে কেমন লাগবে দেখতে তাইতো। এই টাইট হয়ে যাবেনা তো।
আমি- মা এগুলো একটু টাইট না হলে মানায় না।এগুলো পড়লে দারুন সেক্সি লাগে।
মা- হুম আমাকে বান্ধবী করেছ এবার সেক্সি করবে তাইতো বলে হা হা করে হেঁসে দিল, আমার অনেকদিনের সখ এখন পুরন হচ্ছে কিন্তু যখন পরার খুব ইচ্ছে ছিল তখন পাই নাই, এখন এই বুড়ো বয়সে সব পড়ব। যাক তবুও তো সখ পুরন হচ্ছে নিজের ছেলের দৌলতে, স্বামী তো কিছু দেয়নি এখন ছেলে মায়ের মন বুঝে দিচ্ছে।
আমি- মা বান্ধবী হয়েছে তো কি হয়েছে ছেলে মেয়ে বড় হলে শুনেছি বাবা মায়ের বন্ধু হয় আমরাই তাই হয়েছি ক্ষতি কি তাতে, যাক তাহলে ছেলে মায়ের মন বুঝতে পারছে বলে আস্তে আস্তে প্যাডেল মাড়ছি আর মায়ের পাছায় হাঠু ঠেকিয়ে দিচ্ছি, খুব নরম মায়ের পাছা, আমি বললাম মা আমার হাঠুতে লেগে সরে যাচ্ছ না তো।
মা- না ঠিক আছে তুমি ফিরিভাবে চালাও কোন সমস্যা নেই আমি ভালই আছি, তোমার বান্ধবীকে নিয়ে ভয় করে তাইনা কষ্ট না পায় পরে না যায়, না আমি পড়ব না আমার শক্ত সামরথ ছেলে থাকতে কিসের ভয় আমার। আমার ছেলে আমার সাথে আছে, ময়ূর পঙ্খিতে আমাকে চরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, সত্যি তুমি না অনেক ভালো সাইকেল চালাও।
আমি- মা এবারের ফসল হলে ভাবছি একটা বাইক কিনবো তুমি কি বল।
মা- সে কিনতে পার কিন্তু বাইকে তো পেছনে বসতে হবে তাঁর থেকে এই সাইকেল ভালো তোমার সামনে বসতে পারছি সময় নিয়ে যেতে পারছি বাইকে তো ফুস করে চলে আসতাম চলে যেতাম এত আনন্দ হত না। আমরা গরীব তাই আমাদের সাইকেলই ভালো।
আমি- ঠিক আছে তুমি যাতে খুশী আমিও তাতেই খুশী। আমারও সত্যি বলছি মা তোমাকে নিয়ে এভাবে চলতে কি যে আনন্দ হয় সে বলে বোঁঝানো যাবেনা।
মা- এখন শরীর ঠান্ডা হয়েছে এত সুন্দর হাওয়া কি বলব তোমাকে দারুন উপভোগ করছি আমি এই সাইকেলে চলা। মাঝে মাঝে বাইক হাওয়া দিয়ে চলে যাচ্ছে তখন আরো ভালো লাগছে, কিন্তু এত গরম তবুও রাস্তায় লোকজন কম আজ তো বেশী রাত হয়নি কটা বাজে।
আমি- বললাম ৮ টার একটু বেশী হবে মনে হয়।
মা- আমার হাতের উপর হাত দিয়ে ইস তুমি ঘেমে গেছ তো, আসলে আমাকে নিয়ে চালাতে তোমার কষ্ট হয় তাই না, কম ওজন আমার। তোমার থেকে আমার ওজন বেশী।
আমি- আরে না আমি এমনিতেই ঘামি তুমি তো জানো তবুও বলছ, আমার কোন কষ্ট হচ্ছে বান্ধবী আমার তুমি অযথা ভাবছ।
মা- একটু হেঁসে হ্যা এই বয়সে তবুও একটা বন্ধু তো পেলাম সে হোক আমার ছেলে। কে করে এইরকম বয়স্ক মহিলার সাথে বন্ধুত্ব।