07-10-2023, 01:48 PM
আমি- এস মা ওঠ আমার সাইকেলে ওঠ।
মা- তুই আগে উঠে নে তারপর আমাকে ধরে বসিয়ে দিবি ভালইতো পায়ে পাশ তুলতে পারবি ভালো করে।
আমি- হুম বলে সাইকেলে উঠে পায়ে ভর দিয়ে দাড়িয়ে মাকে বললাম এস, মা আস্তে মাকে দুই হাত ধরে রডের উপর টেনে তুলে বসিয়ে দিলাম আমার মা অনেক ভারী কষ্ট হল তুলতে।
মা- পা আরেকটু ফাঁকা কর আমি ভালো করে বসে নেই বলে পাছা ঝাকিয়ে সোজা হয়ে রডের উপর বসল।
আমি- মা হয়েছে তো। তবে হ্যান্ডেল ধর আমি চালাচ্ছি এবার।
মা- ঠিক আছে ধরেছি যাওয়ার সময় তাড়াতাড়ি চল ফেরার সময় আস্তে আস্তে আসবো কেমন এখন আলো আছে রাস্তায় অনেক লকজন থাকবে তাই দেরী করিস না।
আমি- আচ্ছা মা, মাতৃ আজ্ঞা পালন করতেই হবে বলে সাইকেল চালাতে লাগলাম আর বললাম তোমার রডে লাগলে বলবে কিন্তু মা।
মা- না তোর রড ভালই লাগবে না তুই চালা।
আমি- সাইকেল চালাতে চালাতে মনে মনে বললাম মা সত্যি আমার রড ভালো তো তবে নিচ্ছ না কেন ভেতরে, শুধু বসলে হবে ভেতরে নিতে হবে তবে না আরাম পাবে। ভেতরে নিলে বুঝতে পারবে কেমন আরাম মা। কবে নেবে মা আর কতদিন অপেক্ষা করব মা।
মা- কিগো তুমি চুপ করে গেল কেন কিছু বলছ না যে।
আমি- না এই গলি থেকে বড় রাস্তায় উঠে নেই তারপর রাস্তা তো দেখে চালাতে হয় সরু না উল্টো দিক থেকে কেউ আসলে দেখা যায়না। আকা বাকা না।
মা- হুম দেখে চালায় আরো অনেকদিন আমাদের বাঁচতে হবে অকালে মরতে চাইনা।
আমি- কি যে বল মা তোমার ছেলে তোমাকে মরতে দেবে, আমি থাকতে তোমার কিসের ভয়। আমার উপর তোমার ভরসা নেই।
মা- আছে অনেক ভরসা আমার তোমার উপর, তাইত তোমার সাথে চলতে আমার ভালো লাগে সেটা তুমি বোঝ না।
আমি- বুঝি মা তোমার যেমন ভালো লাগে আমারও তেমন ভালো লাগে মা খুব ভালো তোমাকে খুশী করা আমার একমাত্র কাজ।
মা- একটা হাত আমার গলার কাছে নিয়ে আমারও সোনা, আমার যে শেষ ভরসা তুমি। তোমার বাবা তো একবারের জন্য খোঁজ নেয়না তুমি জানোনা। তুমি পাশে আছ বলে আমি এত স্বস্তিতে থাকতে পারি।
আমি- এক হাত দিয়ে মায়ের হাতের উপর হাত দিয়ে আমিও মা, তোমার সাথে এইভাবে এই কয়দিন থাকার পর দেখছ আমি এখন আর বাইরে যাই, তুমি আমার সতিকারের বান্ধবী আর কাউকে আমার লাগেনা।
মা- ঠিক আছে বন্ধু আমাদের আর কাউকে লাগবেনা, আমরা দুজনে থাকবো আমাদের মতন আমরা। ও তুমি ধান বিক্রি করবে বলেছিলে কি করেছ।
আমি- হ্যা মা কথা হয়ে গেছে ওরা কালকে এসে ধান নিয়ে যাবে ও নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবেনা সব আমি দেখছি তো।
মা- আমার সোনা ছেলে কত দ্বায়িত্ববান হয়েছে আরো আগে কেন এমন দ্বায়ীত্ববান কেন হলে না।
আমি- মা আমি এখন যা বুঝি আগে এতকিছু বুঝতাম নাকি, সব তো বাবা করত, বাবা ছেড়ে দিল বলেই তো আমাকে দাও্যীত্ব নিতে হচ্ছে।
মা- হুম তাঁর আর কি তাস খেলে দিন পার করে দিচ্ছে আর আগে কত্নাম ছিল এক নম্বরের চাষি কিন্তু এখন নামে চাষি কাজে তাসারু।
আমি- মা চাষির ছেলে তো চাষি হয়েছে তোমার চিন্তা কিসের দেখছ কত সুন্দর ডাল হয়েছে আর কয়েকটা দিন এরপর ডাল উঠলে আমাদের অভাব থাকবেনা।
মা- তাই যেন হয় সোনা তুমি এখন তোমার বাবার সব দ্বায়ীত্ব নিয়েছ খুব খুশী আমি, উরি বাবা কতবর গাড্ডায় ফেললে সরে গেলাম তো। পরে যাচ্ছিলাম প্রায়। আমাকে ধরে আবার বসিয়ে দাও।
মা- তুই আগে উঠে নে তারপর আমাকে ধরে বসিয়ে দিবি ভালইতো পায়ে পাশ তুলতে পারবি ভালো করে।
আমি- হুম বলে সাইকেলে উঠে পায়ে ভর দিয়ে দাড়িয়ে মাকে বললাম এস, মা আস্তে মাকে দুই হাত ধরে রডের উপর টেনে তুলে বসিয়ে দিলাম আমার মা অনেক ভারী কষ্ট হল তুলতে।
মা- পা আরেকটু ফাঁকা কর আমি ভালো করে বসে নেই বলে পাছা ঝাকিয়ে সোজা হয়ে রডের উপর বসল।
আমি- মা হয়েছে তো। তবে হ্যান্ডেল ধর আমি চালাচ্ছি এবার।
মা- ঠিক আছে ধরেছি যাওয়ার সময় তাড়াতাড়ি চল ফেরার সময় আস্তে আস্তে আসবো কেমন এখন আলো আছে রাস্তায় অনেক লকজন থাকবে তাই দেরী করিস না।
আমি- আচ্ছা মা, মাতৃ আজ্ঞা পালন করতেই হবে বলে সাইকেল চালাতে লাগলাম আর বললাম তোমার রডে লাগলে বলবে কিন্তু মা।
মা- না তোর রড ভালই লাগবে না তুই চালা।
আমি- সাইকেল চালাতে চালাতে মনে মনে বললাম মা সত্যি আমার রড ভালো তো তবে নিচ্ছ না কেন ভেতরে, শুধু বসলে হবে ভেতরে নিতে হবে তবে না আরাম পাবে। ভেতরে নিলে বুঝতে পারবে কেমন আরাম মা। কবে নেবে মা আর কতদিন অপেক্ষা করব মা।
মা- কিগো তুমি চুপ করে গেল কেন কিছু বলছ না যে।
আমি- না এই গলি থেকে বড় রাস্তায় উঠে নেই তারপর রাস্তা তো দেখে চালাতে হয় সরু না উল্টো দিক থেকে কেউ আসলে দেখা যায়না। আকা বাকা না।
মা- হুম দেখে চালায় আরো অনেকদিন আমাদের বাঁচতে হবে অকালে মরতে চাইনা।
আমি- কি যে বল মা তোমার ছেলে তোমাকে মরতে দেবে, আমি থাকতে তোমার কিসের ভয়। আমার উপর তোমার ভরসা নেই।
মা- আছে অনেক ভরসা আমার তোমার উপর, তাইত তোমার সাথে চলতে আমার ভালো লাগে সেটা তুমি বোঝ না।
আমি- বুঝি মা তোমার যেমন ভালো লাগে আমারও তেমন ভালো লাগে মা খুব ভালো তোমাকে খুশী করা আমার একমাত্র কাজ।
মা- একটা হাত আমার গলার কাছে নিয়ে আমারও সোনা, আমার যে শেষ ভরসা তুমি। তোমার বাবা তো একবারের জন্য খোঁজ নেয়না তুমি জানোনা। তুমি পাশে আছ বলে আমি এত স্বস্তিতে থাকতে পারি।
আমি- এক হাত দিয়ে মায়ের হাতের উপর হাত দিয়ে আমিও মা, তোমার সাথে এইভাবে এই কয়দিন থাকার পর দেখছ আমি এখন আর বাইরে যাই, তুমি আমার সতিকারের বান্ধবী আর কাউকে আমার লাগেনা।
মা- ঠিক আছে বন্ধু আমাদের আর কাউকে লাগবেনা, আমরা দুজনে থাকবো আমাদের মতন আমরা। ও তুমি ধান বিক্রি করবে বলেছিলে কি করেছ।
আমি- হ্যা মা কথা হয়ে গেছে ওরা কালকে এসে ধান নিয়ে যাবে ও নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবেনা সব আমি দেখছি তো।
মা- আমার সোনা ছেলে কত দ্বায়িত্ববান হয়েছে আরো আগে কেন এমন দ্বায়ীত্ববান কেন হলে না।
আমি- মা আমি এখন যা বুঝি আগে এতকিছু বুঝতাম নাকি, সব তো বাবা করত, বাবা ছেড়ে দিল বলেই তো আমাকে দাও্যীত্ব নিতে হচ্ছে।
মা- হুম তাঁর আর কি তাস খেলে দিন পার করে দিচ্ছে আর আগে কত্নাম ছিল এক নম্বরের চাষি কিন্তু এখন নামে চাষি কাজে তাসারু।
আমি- মা চাষির ছেলে তো চাষি হয়েছে তোমার চিন্তা কিসের দেখছ কত সুন্দর ডাল হয়েছে আর কয়েকটা দিন এরপর ডাল উঠলে আমাদের অভাব থাকবেনা।
মা- তাই যেন হয় সোনা তুমি এখন তোমার বাবার সব দ্বায়ীত্ব নিয়েছ খুব খুশী আমি, উরি বাবা কতবর গাড্ডায় ফেললে সরে গেলাম তো। পরে যাচ্ছিলাম প্রায়। আমাকে ধরে আবার বসিয়ে দাও।