26-09-2023, 09:39 PM
(This post was last modified: 26-09-2023, 10:02 PM by Baban. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
অনেক কিছু বলার আছে অথচ লিখতে গিয়ে দেখছি কিছুই মাথায় আসছেনা। আর সেটাই লেখকের সবচেয়ে বড়ো প্রাপ্তি। এই গল্পের নায়িকা নন্দনা হলেও দুটো চরিত্রকে অগ্ৰাহ করা অসম্ভব। এক তার দিদি বন্দনা ও দুই তার অবৈধ সন্তানের পিতা রজত। খলনায়ক এমনই হওয়া উচিত বোধহয়। রজতের নন্দনা নিয়ে ইতিহাস ও গুপ্ত ইচ্ছের প্রকাশ সত্যিই মারাত্মক উত্তেজক ছিল। যদি একটু ভিন্ন পরিস্থিতি হতো তাহলে নন্দনা ওই লোকটার শিকার আগেই হয়ে যেত। কিন্তু বেটার লেট্ দ্যান নেভার। তখন যা হয়নি, এবার হয়তো.....!
অন্যেদিকে বন্দনাকে যত জানছি ততই অবাক হচ্ছি। একজন মধ্যবিত্ত গৃহবধূ যে একটা দীর্ঘ সময় জুড়ে সাধারণ চার পাঁচটি বধূর মতো জীবন কাটিয়েছে। স্বামী সন্তান শশুর শাশুড়ি নিয়ে সুখের। দুখের মুখ দেখে জীবন কাটিয়েছে। আজ রিপুর নেশায় জর্জরিত হয়ে বাহ্যিক শুধুই নয়, অন্তর থেকে কতটা পাল্টে ফেলেছে নিজেকেই। স্বামী সন্তানের তোয়াক্কা না করে আসল তাগড়াই মরদ দের খুশি রাখতে সব কিছু করতে রাজি আজ সে। বলা উচিত আজ সে নিজেও ওই দলের অন্যতম শয়তান! যে মাংস লোভী হয়ে উঠেছে। তার আরও আরও মাংস খাবার ইচ্ছে। আর খেতে দেখারও। নিজের হাতে পরিবেশন করতেও ইচ্ছুক।
আর শেষে নন্দনাকে ঘিরে যা সব হলো তাও বর বাচ্চার সামনে উফফফফ! বর বাবাজি যে সত্যিই কাকোল্ড তা আজ পরিষ্কার হয়ে গেলো। যদিও শান্তি বাবুকে সেটা বলা কতটা উচিত জানিনা। কারণ একটা সময় লেগেছে তাকে পাল্টাতে। নোংরামির সাক্ষী হতে হতে মানুষটা পাল্টাতে বাধ্য হয়েছেন। অবশ্যই সব মিলিয়ে সাংঘাতিক কাঁপা কাঁপি পর্ব আজকের।
এরপর বাকি সময় টুকুতে যে কি কি পরিস্থিতির সাক্ষী হবে বাচ্চাটার মামনিটা ভেবেই.....
তবে চাইবো বন্দনাও যেন সমান ভাবে স্থান পায় পরবর্তী পর্বে। যখন সে পুরুষ সত্তার অন্ধকার দিকটার সাক্ষী হয়ে তাদেরই একজন হয়ে উঠেছে সেও যেন এই ধ্বংসের ক্রিয়ার সমান অংশীদার হয়। সে নিজের সবচেয়ে জঘন্য রূপটা এবার বাইরে আনুক।
হাওয়াস কা নাঙ্গা নাচ মাংতা আপুন
অন্যেদিকে বন্দনাকে যত জানছি ততই অবাক হচ্ছি। একজন মধ্যবিত্ত গৃহবধূ যে একটা দীর্ঘ সময় জুড়ে সাধারণ চার পাঁচটি বধূর মতো জীবন কাটিয়েছে। স্বামী সন্তান শশুর শাশুড়ি নিয়ে সুখের। দুখের মুখ দেখে জীবন কাটিয়েছে। আজ রিপুর নেশায় জর্জরিত হয়ে বাহ্যিক শুধুই নয়, অন্তর থেকে কতটা পাল্টে ফেলেছে নিজেকেই। স্বামী সন্তানের তোয়াক্কা না করে আসল তাগড়াই মরদ দের খুশি রাখতে সব কিছু করতে রাজি আজ সে। বলা উচিত আজ সে নিজেও ওই দলের অন্যতম শয়তান! যে মাংস লোভী হয়ে উঠেছে। তার আরও আরও মাংস খাবার ইচ্ছে। আর খেতে দেখারও। নিজের হাতে পরিবেশন করতেও ইচ্ছুক।
আর শেষে নন্দনাকে ঘিরে যা সব হলো তাও বর বাচ্চার সামনে উফফফফ! বর বাবাজি যে সত্যিই কাকোল্ড তা আজ পরিষ্কার হয়ে গেলো। যদিও শান্তি বাবুকে সেটা বলা কতটা উচিত জানিনা। কারণ একটা সময় লেগেছে তাকে পাল্টাতে। নোংরামির সাক্ষী হতে হতে মানুষটা পাল্টাতে বাধ্য হয়েছেন। অবশ্যই সব মিলিয়ে সাংঘাতিক কাঁপা কাঁপি পর্ব আজকের।
এরপর বাকি সময় টুকুতে যে কি কি পরিস্থিতির সাক্ষী হবে বাচ্চাটার মামনিটা ভেবেই.....
তবে চাইবো বন্দনাও যেন সমান ভাবে স্থান পায় পরবর্তী পর্বে। যখন সে পুরুষ সত্তার অন্ধকার দিকটার সাক্ষী হয়ে তাদেরই একজন হয়ে উঠেছে সেও যেন এই ধ্বংসের ক্রিয়ার সমান অংশীদার হয়। সে নিজের সবচেয়ে জঘন্য রূপটা এবার বাইরে আনুক।
হাওয়াস কা নাঙ্গা নাচ মাংতা আপুন