11-06-2019, 04:50 AM
৫.২
রোজিনা কিচেনে প্লেট বাটি দোয়ার সময় পেছনে ফিরতেই দেখে তার শশুর তার দিকে কেমন কামুক ভঙ্গীতে চেয়ে আছে, রোজিনা কাপড় ঠিক করে ,কাজ করতে লাগলো কিন্তু তার হাত কাপছে ৷
তার শশুরের চরিত্র সম্পর্কে তার থেকেও ভালো আর কেউ জানেনা ৷
গোপনে তার শশুর যে বড় ভাবীকে ভোগ করে তার সবই রোজিনা জানে,তা ভেবে রোজিনা কেপে কেপে উঠছিলো,
একসময় বড় ভাবী সবাইকে খাওয়ার টেবিলে ডাকলেন,
শাশুড়ি— কি বৌ তোমার হয়েছেটা কি?
ভাবী— ভাই চলে যাওয়াতে হয়তো মন খারাপ,
পুলিশের চাকুরী মানেই ব্যাস্ততা ৷
রোজিনা ধীরে ধীরে সবারপরে গিয়ে বসলো টেবিলে,
এরপর পরই রিয়াজ আসলো বাজার থেকে,
ছেলেটা কই ছিলো এতোক্ষণ,
তাকে দেখে রোজিনার মনে যেনো প্রান ফিরলো,
ছেলে এসে একেবারে মায়ের পাশেই বসলো,
রোজিনা ছেলেকে বেড়ে গুড়ে দিলেন,
খাওয়া শেষে যখন রোজিনা নিজের রুমে চলে গেলেন,
কিচেনে ছোট বৌ যেতে যেতে বললো ভাবী তুমি রেস্ট করো ধোয়াটোয়া এসব আমি সামলে নিবো,
ভালোই তো বিয়ে হতে না হতেই বাড়ির কাজে পাকা হয়ে উঠেছিস মনে হচ্ছে ৷
কিযে বলো ভাবী ১ বছর হয়ে গেলো!
আর তুমি বলছো হতে না হতেই ৷
আচ্ছা ঠিকাছে,
যাওয়ার সময় আমার মাথায় একটু তেল মালিশ করে যাস,
মাথাটা বড্ডো ধরেছে ৷
প্লেট বাটি ধোয়া ছাড়া তেমন কোনো কিছুই বাকি ছিলো না, শারমিন এসব সেরে সেজো ভাবীর রুমে ঢুকলো,
রোজিনার খোপাটা খুললো,
কি লম্বা আর ঘন চুল তোমার
ভাবী,
এভাবে বলিস নারে ছোট, তোর নজর লাগবে,
তিনি হাসতে লাগলেন,
ড্রেসিংটেবিলের উপর থেকে তৈলের বোতল টা নিয়ে ভাবীর মাথায় তৈল দিয়ে দিলো,
তারপর আরো কিছুক্ষণ তেকে ছোট বৌ তাদের রুমে চলে গেলো,
এর পরপরই রোজিনা দেখলো তার শশুর গলি দিয়ে হাটাহাটি করছে!
রোজিনা দরজার সিটকিনি আটকাতে গিয়ে দেখলো তাদের রুমের সিটকিনি নষ্ট হয়ে আছে!
এটা কি করে হলো গত কয়েকমাস আগেও তো ভালো ছিলো!
তার মনে ভয় দানাবাধতে লাগলো, তাহলে কি এসব তার শশুরের চাল?
সে আর একমুহূর্তও এরুমে থাকলো না, পাশে তার ছেলের রুমে তিনি ছেলের রুমে দরজা হালকা চাপ দিতেই খুলে গেলো,
ভাগ্যিস ছেলে দরজা আটকে দেয়নি!
তিনি ভেতর থেকে সিটকিনি আটকে ঘুমন্ত ছেলেকে আর না জাগিয়ে
আস্তে করে ছেলের পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লেন ৷
রোজিনা কিচেনে প্লেট বাটি দোয়ার সময় পেছনে ফিরতেই দেখে তার শশুর তার দিকে কেমন কামুক ভঙ্গীতে চেয়ে আছে, রোজিনা কাপড় ঠিক করে ,কাজ করতে লাগলো কিন্তু তার হাত কাপছে ৷
তার শশুরের চরিত্র সম্পর্কে তার থেকেও ভালো আর কেউ জানেনা ৷
গোপনে তার শশুর যে বড় ভাবীকে ভোগ করে তার সবই রোজিনা জানে,তা ভেবে রোজিনা কেপে কেপে উঠছিলো,
একসময় বড় ভাবী সবাইকে খাওয়ার টেবিলে ডাকলেন,
শাশুড়ি— কি বৌ তোমার হয়েছেটা কি?
ভাবী— ভাই চলে যাওয়াতে হয়তো মন খারাপ,
পুলিশের চাকুরী মানেই ব্যাস্ততা ৷
রোজিনা ধীরে ধীরে সবারপরে গিয়ে বসলো টেবিলে,
এরপর পরই রিয়াজ আসলো বাজার থেকে,
ছেলেটা কই ছিলো এতোক্ষণ,
তাকে দেখে রোজিনার মনে যেনো প্রান ফিরলো,
ছেলে এসে একেবারে মায়ের পাশেই বসলো,
রোজিনা ছেলেকে বেড়ে গুড়ে দিলেন,
খাওয়া শেষে যখন রোজিনা নিজের রুমে চলে গেলেন,
কিচেনে ছোট বৌ যেতে যেতে বললো ভাবী তুমি রেস্ট করো ধোয়াটোয়া এসব আমি সামলে নিবো,
ভালোই তো বিয়ে হতে না হতেই বাড়ির কাজে পাকা হয়ে উঠেছিস মনে হচ্ছে ৷
কিযে বলো ভাবী ১ বছর হয়ে গেলো!
আর তুমি বলছো হতে না হতেই ৷
আচ্ছা ঠিকাছে,
যাওয়ার সময় আমার মাথায় একটু তেল মালিশ করে যাস,
মাথাটা বড্ডো ধরেছে ৷
প্লেট বাটি ধোয়া ছাড়া তেমন কোনো কিছুই বাকি ছিলো না, শারমিন এসব সেরে সেজো ভাবীর রুমে ঢুকলো,
রোজিনার খোপাটা খুললো,
কি লম্বা আর ঘন চুল তোমার
ভাবী,
এভাবে বলিস নারে ছোট, তোর নজর লাগবে,
তিনি হাসতে লাগলেন,
ড্রেসিংটেবিলের উপর থেকে তৈলের বোতল টা নিয়ে ভাবীর মাথায় তৈল দিয়ে দিলো,
তারপর আরো কিছুক্ষণ তেকে ছোট বৌ তাদের রুমে চলে গেলো,
এর পরপরই রোজিনা দেখলো তার শশুর গলি দিয়ে হাটাহাটি করছে!
রোজিনা দরজার সিটকিনি আটকাতে গিয়ে দেখলো তাদের রুমের সিটকিনি নষ্ট হয়ে আছে!
এটা কি করে হলো গত কয়েকমাস আগেও তো ভালো ছিলো!
তার মনে ভয় দানাবাধতে লাগলো, তাহলে কি এসব তার শশুরের চাল?
সে আর একমুহূর্তও এরুমে থাকলো না, পাশে তার ছেলের রুমে তিনি ছেলের রুমে দরজা হালকা চাপ দিতেই খুলে গেলো,
ভাগ্যিস ছেলে দরজা আটকে দেয়নি!
তিনি ভেতর থেকে সিটকিনি আটকে ঘুমন্ত ছেলেকে আর না জাগিয়ে
আস্তে করে ছেলের পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লেন ৷