23-09-2023, 08:12 PM
আমার কৈফিয়ত।
এই পর্বটা লিখতে আমার বেশ অসুবিধে হয়েছে। কারণ, পেমার শারীরিক বর্ণনা এমন ভাবে দিয়ে ফেলেছি, যেন ১৩/১৪ বছরের শরীর। কিন্তু, এখন আর পিছিয়ে আসা যায় না। সুতরাং, ইচ্ছে না থাকলেও লিখতে হলো। আমি নিজেই খুব লজ্জিত।
এখনকার কম বয়সী মেয়েদের শরীর দেখে, বুঝতে পারবেন না, ৭০-এর দশকের মেয়েদের অবয়ব। ১৫/১৬-র আগে সাধারণত, স্তনের অঙ্কুরোদগম হতো না। এবং মা-মাসি জাতীয় কোনো সহায়িকা না থাকলে যৌন কর্ম সম্ভব না। যেটা হতো, সেটা ;.,। এবং অনিবার্য রক্তপাত।
কমবয়সী কোনো মেয়ে যদি পতিতালয়ে এসে পৌছতো; তাকে যৌন কর্মের উপযুক্ত করার জন্য, অপরিণত যৌনাঙ্গে শুকনো শোলা ঢুকিয়ে, কোমর জলে বসিয়ে রাখতো। শোলা জলে ভিজে ক্রমশ মোটা হয়ে উঠতো। আবার আরেকটু মোটা শোলা ঢুকিয়ে পুনরাবৃত্তি করা হতো। যতক্ষন না মেয়েটা পুরুষ সঙ্গের উপযুক্ত হতো। তারপর পতিতাবৃত্তি শুরু করাতো।
এ রকম একটা দৃশ্যকল্প রচনা করার জন্য, আমি খুব লজ্জিত। আর কোন সক্রিয় যৌনতা থাকবে না এই মেয়েটির। সহচরী হিসাবে থাকবে যতক্ষণ না মেয়েটি শারীরিক এবং মানসিক ভাবে পুরুষ সঙ্গের উপযুক্ত হয়ে ওঠে।
পাঠক পাঠিকাদের চাহিদা মেটানো জন্য আরেকটা চরিত্র এনে দিয়েছি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
ধন্যবাদ সহ
লেখক
আমি সত্যিই ক্লান্ত। হয়তো দুদিন এই গল্পটা থেকে ছুটি নেবো।
ইতিমধ্যে ঠিক কোন জায়গায় ভালো লাগছে, জানিয়ে কমেন্ট করলে ভালো লাগবে।
এই পর্বটা লিখতে আমার বেশ অসুবিধে হয়েছে। কারণ, পেমার শারীরিক বর্ণনা এমন ভাবে দিয়ে ফেলেছি, যেন ১৩/১৪ বছরের শরীর। কিন্তু, এখন আর পিছিয়ে আসা যায় না। সুতরাং, ইচ্ছে না থাকলেও লিখতে হলো। আমি নিজেই খুব লজ্জিত।
এখনকার কম বয়সী মেয়েদের শরীর দেখে, বুঝতে পারবেন না, ৭০-এর দশকের মেয়েদের অবয়ব। ১৫/১৬-র আগে সাধারণত, স্তনের অঙ্কুরোদগম হতো না। এবং মা-মাসি জাতীয় কোনো সহায়িকা না থাকলে যৌন কর্ম সম্ভব না। যেটা হতো, সেটা ;.,। এবং অনিবার্য রক্তপাত।
কমবয়সী কোনো মেয়ে যদি পতিতালয়ে এসে পৌছতো; তাকে যৌন কর্মের উপযুক্ত করার জন্য, অপরিণত যৌনাঙ্গে শুকনো শোলা ঢুকিয়ে, কোমর জলে বসিয়ে রাখতো। শোলা জলে ভিজে ক্রমশ মোটা হয়ে উঠতো। আবার আরেকটু মোটা শোলা ঢুকিয়ে পুনরাবৃত্তি করা হতো। যতক্ষন না মেয়েটা পুরুষ সঙ্গের উপযুক্ত হতো। তারপর পতিতাবৃত্তি শুরু করাতো।
এ রকম একটা দৃশ্যকল্প রচনা করার জন্য, আমি খুব লজ্জিত। আর কোন সক্রিয় যৌনতা থাকবে না এই মেয়েটির। সহচরী হিসাবে থাকবে যতক্ষণ না মেয়েটি শারীরিক এবং মানসিক ভাবে পুরুষ সঙ্গের উপযুক্ত হয়ে ওঠে।
পাঠক পাঠিকাদের চাহিদা মেটানো জন্য আরেকটা চরিত্র এনে দিয়েছি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
ধন্যবাদ সহ
লেখক
আমি সত্যিই ক্লান্ত। হয়তো দুদিন এই গল্পটা থেকে ছুটি নেবো।
ইতিমধ্যে ঠিক কোন জায়গায় ভালো লাগছে, জানিয়ে কমেন্ট করলে ভালো লাগবে।