23-09-2023, 01:43 PM
মা- এবার চল তাহলে বলে আমার হান্ডেলের ফাঁকে ঢুকে বলল তুলে নাও শরীর হাল্কা হয়ে গেছে।
আমি- দুপায়ে দাড়িয়ে মায়ের কোমর ধরে রডের উপর বসিয়ে দিলাম এবং হাত ছারার সময় মায়ের দুধের মাপ নিয়ে নিলাম মানে দুহাতে দুধের ছোয়া লাগালাম। মা কেঁপে উঠল আমার হাতের ছোয়ায়। আমি বললাম মা ঠিক আছে তো বসা।
মা- হ্যা চল আর তো বেশী সময় নেই চল, বাড়ি গিয়ে দেখবো তোমার বাবা আসেনি।
আমি- আচ্ছা চলত গিয়ে দেখি, মা বাবা না থাকলে এগুলো পরবে এখন।
মা- না কালকে স্নান করে পড়ব একবারে সব শাড়ি ছায়া ব্লাউজ ব্রা সব, তোমাকে দেখাবো কেমন লাগে তোমার বলবে।
আমি- ঠিক আছে মা তুমি যেমন চাও তাই হবে।
মা- বাড়ি গিয়ে আমাকে মোবাইলটা দিও সিরিয়াল দেখবো।
আমি- আচ্ছা নিও আজত মোবাইল দেখার সময় পাইনাই বহু নেট আছে তুমি একদিনে দুদিনের টা দেখতে পারবে।
মা- ঠিক আছে তবে এতকস্ট করে আমাকে নিয়ে এলে তোমার খিদে পাবে তো, কি খাবে বাড়ি গিয়ে।
আমি- লাগবেনা তবুও যদি দাও তোমার যা ভালো লাগে তাই দিও। বেশি কষ্ট করতে হবে না যা আছে তাই দিও।
মা- পাগল ছেলে ঠিক আছে দেখি তোমাকে কি দেওয়া যায়। এসে গেছি না।
আমি- হ্যা এইত এসে গেছি এক দু মিনিটের মধ্যে বাড়ি পৌঁছে যাবো।
মা- তবে বাবা গরুটাকে খাবার দিতে হবে, এইসময় খাবার না খেলে হবেনা।
আমি- ঠিক আছে নেমে আগে গরুকে খাবার দেব, পুকুর পারের ঘাস তো কাঁটা আছে ওই দিয়ে দেব ওই ঘাস ভালো খায়।
মা- ভালো হয়েছে ষাঁড়টা পেয়েগেছিলাম বলে রক্ষা না হলে আবার পরের অমাবশ্যা ছাড়া ডাকত না।
আমি- মা এসেগেছি এবার নামো গেট দিয়ে ঢোকা যাবেনা।
মা- আচ্ছা বলে আমি দাড়াতে নেমে গেল আর আমার হ্যান্ডেল থেকে ব্যাগ নামিয়ে নিল আর চাবি দিয়ে দরজা খুলল।আমাকে বলল সাইকেল তুলে রাখতে।
আমি- সাইকেল তুলে রেখে, বললাম মা যাবে গরুর কাছে এস তাহলে।
মা- দেখেছিস তোর বাবার কোন খবর নেই চল দেখি কি করছে গরুটা বলে আমরা দুজনে গেলাম।
আমি- ঘাস নিয়ে গেলাম গরুটার কাছে আর সামনে দিলাম কিন্তু খাচ্ছেনা। তাই মাকে বললাম কি হল মা খাচ্ছেনা কেন এত ভালো ঘাস।
মা- ও তুই বুঝবি না আজকে না খেলেও কালকে খাবে সামনে রেখে দে আর চল অত ভাবতে হবেনা খিদে পেলে খাবে।
আমি- চল তাহলে বলে দুজনে ঘরে গেলাম। মোবাইল দেখে বললাম মা সারে ৯ টা বাজে বাবাকে ডেকে নিয়ে আসবো। এমনিতেই চাউমিন ঠান্ডা হয়ে গেছে আমি ডেকে নিয়ে আসি।
মা- থাক একটু পরে যাস দেখিনা কখন আসে বলে বসে পরে ব্যাগ থেকে সব বের করল এবং একে একে সব দেখতে লাগল আর বলল না সত্যি তোর রঙের পছন্দ আছে, সব রং খুব সুন্দর হয়েছে শাড়ির সাথে মানাবে। কিন্তু যা ব্লাউজ এনেছিস ভেতরে পড়লে বোঝা যাবে, আমাদের গ্রামে এইসব চলে পাড়ার বউরা দেখলে আমাকে কি যে বলবে কে জানে।
আমি—কেন মা আমি কিনে দিয়েছি তুমি পরবে কেউ কি কিনে দিয়েছে যে বলবে, আমার মা কি ওদের মতন নাকি, তোমার মতন ফিগার কয়জনের আছে শুনি, বাদ দাও তো তুমি পরবে কারো কথা শনার দরকার নেই। মা শাড়ি গুলো কোথায় আনো তো।
মা- এইত বলে পাশ থেকে ব্যাগ বের করে সব খাটের উপর রাখল।
আমি- শাড়ি ব্লাউজ আর ব্রা একে একে সেট করে দিলাম আর বললাম এটার সাথে এই ব্লাউজ আর ব্রা পরবে সাথে এই ছায়া বেশ মানাবে তোমাকে।
মা- একটু মুস্কি হেঁসে বলল বাবা মনে হয় তুই কত অভিজ্ঞ, বিবাহিত পুরুষ ছাড়া এমন সেট করতে পারে তুই এত কিছু শিখলি কি করে বাবা।
আমি- মা আমি তো ভালো আঁকতাম তাইনা সেজন্য রঙের ব্যাপারে আমাকে কেউ ফেলতে পারবেনা। তাছাড়া আমার মা এত সুন্দরী যা তুমি পরবে ভালো লাগবে।
মা- তোর শশুর আমাকে পছন্দ করবে।
আমি- আরে বন্ধু সে হবেনা, তোমার ছেলেই তোমাকে পছন্দ করবে না মানে করে।
মা- কি বললি।
আমি- হুম তুমি আমার এক নম্বরের পছন্দ, যদি কোনদিন বৌমা আনো তো তোমার মতন কাউকে খুঁজে তারপর আমাকে বলবে। তোমার মতন রুপে গুনে সুন্দরী হতে হবে মনে রেখ, একটা দেখে বিয়ে দিয়ে দেবে সে হবেনা, আর দেরী আছে, আগে সব গুছিয়ে নেব তারপর। তোমাকে আগে সুখি করব তারপর অন্য কারোর কথা ভাবব। তুমি জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছ আগে তুমি সুখ করে নাও তারপর পরের মেয়ে তাঁর আগে না। তোমাকে চেইন কিনে দেব আরো অনেক শাড়ি গয়না কিনে দেব, তোমাকে মোবাইল কিনে দেব কত কাজ বাকী আমার এত সকালে ওসব ভেবনা মা।
মা- তু দুষ্ট একটা, এতসব করার পরে তুই কবে বিয়ে করবি, লোকে কি বলবে এতবর ছেলেকে মা বাবা বিয়ে দেয়না।
আমি- মা সবাই বলবে কেউ দেবে না কেউ দিয়েছে কাকারা আমাদের আলাদা করার পর কত কষ্ট তুমি করেছ এবার একটু সুখ করে নাও, বেশী ভাবতে হবেনা বুঝলে।
মা- হয়েছে হয়েছে এগুলো রেখে দিচ্ছি যা তোর বাবাকে ডেকে নিয়ে আয়।
আমি- বেড়িয়ে বাবাকে ডাক্তে গেলাম কি হল বাড়ি চল মা রেগে আছে তোমার উপর চল। বাবাকে নিয়ে বাড়ি এলাম বাবাকে চাউমিন দেওয়া হল আর মা আমাকে দুপুরের ভাত দিল ডিম ভেজে তাই খেলাম আর অল্প কিছু মায়ের জন্য রাখলাম এবং মাকে জোর করে খেতে বলতে মা খেল।
মা সব গুছিয়ে রেখে ঘরে এল আমার কাছে আমি ততখন মোবাইল দেখছিলাম ফেসবুকে ছিলাম সেই গল্প এখন আসছে একটা পড়লাম সারা বিকেল যে অবস্থা গেছে তাঁর উপর আবার গল্প পরে একদম দাড়িয়ে গেল। কি করব ভাবছি মা চলে এসেছে এবার মাকে মোবাইল দিতে হবে।
মা- কই দে আমি সিরিয়াল দেখি।
আমি- এই নাও তুমি দেখ বলে খুলে দিলাম আর বললাম এইটা শেষ হলে নিচে ঠেলে নামাবে আর অনেক কিছু দেখতে পাবে নতুন নতুন সব আসবে। যাও তুমি ঘরে নিয়ে যাও রাতে আমার লাগবেনা।
মা- আমার গালে হাত দিয়ে একটা উড়ো চুমু দিয়ে তবে গেলাম আমি তুই এখন ঘুমাবি নাকি।
আমি- দুপায়ে দাড়িয়ে মায়ের কোমর ধরে রডের উপর বসিয়ে দিলাম এবং হাত ছারার সময় মায়ের দুধের মাপ নিয়ে নিলাম মানে দুহাতে দুধের ছোয়া লাগালাম। মা কেঁপে উঠল আমার হাতের ছোয়ায়। আমি বললাম মা ঠিক আছে তো বসা।
মা- হ্যা চল আর তো বেশী সময় নেই চল, বাড়ি গিয়ে দেখবো তোমার বাবা আসেনি।
আমি- আচ্ছা চলত গিয়ে দেখি, মা বাবা না থাকলে এগুলো পরবে এখন।
মা- না কালকে স্নান করে পড়ব একবারে সব শাড়ি ছায়া ব্লাউজ ব্রা সব, তোমাকে দেখাবো কেমন লাগে তোমার বলবে।
আমি- ঠিক আছে মা তুমি যেমন চাও তাই হবে।
মা- বাড়ি গিয়ে আমাকে মোবাইলটা দিও সিরিয়াল দেখবো।
আমি- আচ্ছা নিও আজত মোবাইল দেখার সময় পাইনাই বহু নেট আছে তুমি একদিনে দুদিনের টা দেখতে পারবে।
মা- ঠিক আছে তবে এতকস্ট করে আমাকে নিয়ে এলে তোমার খিদে পাবে তো, কি খাবে বাড়ি গিয়ে।
আমি- লাগবেনা তবুও যদি দাও তোমার যা ভালো লাগে তাই দিও। বেশি কষ্ট করতে হবে না যা আছে তাই দিও।
মা- পাগল ছেলে ঠিক আছে দেখি তোমাকে কি দেওয়া যায়। এসে গেছি না।
আমি- হ্যা এইত এসে গেছি এক দু মিনিটের মধ্যে বাড়ি পৌঁছে যাবো।
মা- তবে বাবা গরুটাকে খাবার দিতে হবে, এইসময় খাবার না খেলে হবেনা।
আমি- ঠিক আছে নেমে আগে গরুকে খাবার দেব, পুকুর পারের ঘাস তো কাঁটা আছে ওই দিয়ে দেব ওই ঘাস ভালো খায়।
মা- ভালো হয়েছে ষাঁড়টা পেয়েগেছিলাম বলে রক্ষা না হলে আবার পরের অমাবশ্যা ছাড়া ডাকত না।
আমি- মা এসেগেছি এবার নামো গেট দিয়ে ঢোকা যাবেনা।
মা- আচ্ছা বলে আমি দাড়াতে নেমে গেল আর আমার হ্যান্ডেল থেকে ব্যাগ নামিয়ে নিল আর চাবি দিয়ে দরজা খুলল।আমাকে বলল সাইকেল তুলে রাখতে।
আমি- সাইকেল তুলে রেখে, বললাম মা যাবে গরুর কাছে এস তাহলে।
মা- দেখেছিস তোর বাবার কোন খবর নেই চল দেখি কি করছে গরুটা বলে আমরা দুজনে গেলাম।
আমি- ঘাস নিয়ে গেলাম গরুটার কাছে আর সামনে দিলাম কিন্তু খাচ্ছেনা। তাই মাকে বললাম কি হল মা খাচ্ছেনা কেন এত ভালো ঘাস।
মা- ও তুই বুঝবি না আজকে না খেলেও কালকে খাবে সামনে রেখে দে আর চল অত ভাবতে হবেনা খিদে পেলে খাবে।
আমি- চল তাহলে বলে দুজনে ঘরে গেলাম। মোবাইল দেখে বললাম মা সারে ৯ টা বাজে বাবাকে ডেকে নিয়ে আসবো। এমনিতেই চাউমিন ঠান্ডা হয়ে গেছে আমি ডেকে নিয়ে আসি।
মা- থাক একটু পরে যাস দেখিনা কখন আসে বলে বসে পরে ব্যাগ থেকে সব বের করল এবং একে একে সব দেখতে লাগল আর বলল না সত্যি তোর রঙের পছন্দ আছে, সব রং খুব সুন্দর হয়েছে শাড়ির সাথে মানাবে। কিন্তু যা ব্লাউজ এনেছিস ভেতরে পড়লে বোঝা যাবে, আমাদের গ্রামে এইসব চলে পাড়ার বউরা দেখলে আমাকে কি যে বলবে কে জানে।
আমি—কেন মা আমি কিনে দিয়েছি তুমি পরবে কেউ কি কিনে দিয়েছে যে বলবে, আমার মা কি ওদের মতন নাকি, তোমার মতন ফিগার কয়জনের আছে শুনি, বাদ দাও তো তুমি পরবে কারো কথা শনার দরকার নেই। মা শাড়ি গুলো কোথায় আনো তো।
মা- এইত বলে পাশ থেকে ব্যাগ বের করে সব খাটের উপর রাখল।
আমি- শাড়ি ব্লাউজ আর ব্রা একে একে সেট করে দিলাম আর বললাম এটার সাথে এই ব্লাউজ আর ব্রা পরবে সাথে এই ছায়া বেশ মানাবে তোমাকে।
মা- একটু মুস্কি হেঁসে বলল বাবা মনে হয় তুই কত অভিজ্ঞ, বিবাহিত পুরুষ ছাড়া এমন সেট করতে পারে তুই এত কিছু শিখলি কি করে বাবা।
আমি- মা আমি তো ভালো আঁকতাম তাইনা সেজন্য রঙের ব্যাপারে আমাকে কেউ ফেলতে পারবেনা। তাছাড়া আমার মা এত সুন্দরী যা তুমি পরবে ভালো লাগবে।
মা- তোর শশুর আমাকে পছন্দ করবে।
আমি- আরে বন্ধু সে হবেনা, তোমার ছেলেই তোমাকে পছন্দ করবে না মানে করে।
মা- কি বললি।
আমি- হুম তুমি আমার এক নম্বরের পছন্দ, যদি কোনদিন বৌমা আনো তো তোমার মতন কাউকে খুঁজে তারপর আমাকে বলবে। তোমার মতন রুপে গুনে সুন্দরী হতে হবে মনে রেখ, একটা দেখে বিয়ে দিয়ে দেবে সে হবেনা, আর দেরী আছে, আগে সব গুছিয়ে নেব তারপর। তোমাকে আগে সুখি করব তারপর অন্য কারোর কথা ভাবব। তুমি জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছ আগে তুমি সুখ করে নাও তারপর পরের মেয়ে তাঁর আগে না। তোমাকে চেইন কিনে দেব আরো অনেক শাড়ি গয়না কিনে দেব, তোমাকে মোবাইল কিনে দেব কত কাজ বাকী আমার এত সকালে ওসব ভেবনা মা।
মা- তু দুষ্ট একটা, এতসব করার পরে তুই কবে বিয়ে করবি, লোকে কি বলবে এতবর ছেলেকে মা বাবা বিয়ে দেয়না।
আমি- মা সবাই বলবে কেউ দেবে না কেউ দিয়েছে কাকারা আমাদের আলাদা করার পর কত কষ্ট তুমি করেছ এবার একটু সুখ করে নাও, বেশী ভাবতে হবেনা বুঝলে।
মা- হয়েছে হয়েছে এগুলো রেখে দিচ্ছি যা তোর বাবাকে ডেকে নিয়ে আয়।
আমি- বেড়িয়ে বাবাকে ডাক্তে গেলাম কি হল বাড়ি চল মা রেগে আছে তোমার উপর চল। বাবাকে নিয়ে বাড়ি এলাম বাবাকে চাউমিন দেওয়া হল আর মা আমাকে দুপুরের ভাত দিল ডিম ভেজে তাই খেলাম আর অল্প কিছু মায়ের জন্য রাখলাম এবং মাকে জোর করে খেতে বলতে মা খেল।
মা সব গুছিয়ে রেখে ঘরে এল আমার কাছে আমি ততখন মোবাইল দেখছিলাম ফেসবুকে ছিলাম সেই গল্প এখন আসছে একটা পড়লাম সারা বিকেল যে অবস্থা গেছে তাঁর উপর আবার গল্প পরে একদম দাড়িয়ে গেল। কি করব ভাবছি মা চলে এসেছে এবার মাকে মোবাইল দিতে হবে।
মা- কই দে আমি সিরিয়াল দেখি।
আমি- এই নাও তুমি দেখ বলে খুলে দিলাম আর বললাম এইটা শেষ হলে নিচে ঠেলে নামাবে আর অনেক কিছু দেখতে পাবে নতুন নতুন সব আসবে। যাও তুমি ঘরে নিয়ে যাও রাতে আমার লাগবেনা।
মা- আমার গালে হাত দিয়ে একটা উড়ো চুমু দিয়ে তবে গেলাম আমি তুই এখন ঘুমাবি নাকি।