21-09-2023, 01:17 PM
আমি- না মা কিছুদিন আগে ঢালাই করেছে তবে অন্ধকার। তোমার ভয় করবে না তো অন্ধকার বলে মেইন রাস্তায় তো আলো ছিল।
মা- আমার বীর পুরুষ ছেলে থাকতে কিসের ভয়, আমার কোন ভয় নেই তুমি যতক্ষণ আমার সাথে থাকবে। আজ আমি অনেক উন্মুক্ত, আমার ছেলে বুঝেছে তাঁর মায়ের কি দরকার কি পেলে মা খুশী হয়, আমার আর কোন চিন্তা নেই।
আমি- মা বেশি বলছ কিন্তু আমি আর কি বুঝি সব তুমি বুঝিয়ে দেবে তবেই না আমি বুঝবো, তুমি না বললে আমি সাহস পেতাম বলতে আমি তো আমতা আমতা করে বলেছি লাগবে কিনা তুমি শস দিয়েছ বলেই আজকে নিয়ে এসেছি তাই না।
মা- না তবুও কে বোঝে আমার মনের কথা তুমি ছাড়া, তোমার বাবাও কোনদিন বুঝতে চেষ্টা করেনি তুমি এই দুই দিনে যা বুঝেছ, আমি অনেক পেয়েছি তোমার কাছ থেকে, কাজের সময় আমার সাথে কাজ করেছ এখন বাহ্যিক দিক তুমি বুঝেছ।
আমি- আচ্ছা আমার মা খুশী হলেই আমি অনেক বেশি খুশী তবে মা এবার আর নড়লে ছড়লে হবেনা কিন্তু পরে যেতে পারি কারন রাস্তা দেখতে পাবো না আস্তে আস্তে চালাবো কিন্তু।
মা- আমার সোনা জানি আমাকে ফেলে দেবেনা আমার ভয় নেই বলে আমার মাথায় পেছনে হাত নিয়ে হাত বুলিয়ে দিতে লাগল আর বলল আমার বাবা আমাকে আজকে অনেক কিছু কিনে দিয়েছে।
আমি- আমার দুষ্ট মেয়েটা আজকে অনেক খুশী তাইনা বলে বাঁ হাত দিয়ে ঠোঁট দুটো চেপে ধরলাম আর ঠোঁটে হাত দিয়ে বললাম এই ঠোঁট দুটোতে একটু লাল লিপস্টিক দেবে আর সুন্দর লাগবে তোমাকে সোনামণি।
মা- আচ্ছা তাই হবে কাল যখন বিকেলে জমিতে যাবো দিয়ে যাবো।
আমি- মা এই ডাল চাষ শেষ হলে তুমি আমি একদিন ঘুরতে যাবো সারাদিনের জন্য তাঁর আগে তোমাকে একটা জিনিস কিনে দেব সেটা পরবে। এর আগে তোমাকে কোনদিন পড়তে দেখিনি।
মা- কি জিনিস সোনা বলছ তো চেইন কিনে দেবে তাছাড়া আর কি বাবা।
আমি- না মানে তোমাকে একটা চুড়িদার সেট বাঁ লেজ্ঞিন্স সেট কিনে দেব তুমি পড়লে তোমাকে দারুন লাগবে।
মা- ইস মনের কথা বলেছ তুমি। আমার খুব সখ পড়ব কিন্তু তোমার বাবা কিনে দেয়নি তো, বললে কি বলে জানো বুড়ো বয়সে অত সখ কেন শাড়ি পরছ তাই পরবে আর কিছুর দরকার নেই।
আমি- মা, বাবা দেয়নি তো কি হয়েছে তোমার এই ছেলে কিনে দেবে তোমাকে। একটা ভালো দেখে কিনে দেব একদম হট লাগবে তোমাকে তেমন কিনে দেব।
মা- কি বলে দেখ, আমি তো বুড়ি হয়ে গেছি আমাকে অমন জিনিস পড়াবে তুমি।
আমি- কে বলেছে তুমি বুড়ি হয়ে গেছে তাঁর মুখে ছাই, আমার মা বুড়ি, একদম না একদম বাজে কথা মা তুমি মোটেও বুড়ি না, তোমার মতন ফিগার কয়জনের এত কাজ করার পরেও তোমার দেহের বাঁধন এখনো অটুট বুঝলে কেউ না দেখলেও আমি তো তোমাকে কাছ থেকে দেখি একদম বাজে কথা বলবে না আমার মা খুব সুন্দরী এবং যুবতী। মা আমাকে তুমি বন্ধু ভাবতে পার আমি মিথ্যে বলব না।
মা- এই সোনা কতদুর এসেছি, বাড়ি এসে গেছি নাকি আস্তে চালাও না এত জোরে চালাও কেনআমরা গল্প করতে করতে যাই। তোমার মতন কেউ কোনদিন আমাকে এমন কথা বলেনি জানো। সত্যি আমি এখনো যুবতী আছি। বাড়িয়ে বলছ না তো তুমি।
আমি- কেন মা তোমার আমাকে বিশ্বাস হয় না, কেন বাড়িয়ে বলব তোমার যেমন আছে তেমন বলেছি কিসে তোমার কম আছে, তুমি ৩৮ সাইজের ব্লাউজ পর কোমর তোমার ৩৬ পেটে মেদ নেই একেই বলে ফিগার তোমার ওই সুন্দর চোখ দুটো কে কি দেখে জানিনা মা তবে আমি দেখতে পাই তোমার চাহনিতে একটা আকর্ষণ আছে এবং আছে মদিরতা, আর তোমার এই সুন্দর মুখ মন্ডল, আর ঠোটের কথা কি বলব একটু হাল্কা লাল লিপস্টিক দিলে একদম নায়িকা ফেল করে দেবে তুমি। আমার মায়ের পা দুটো কি সুন্দর একদম লক্ষ্মীর পায়ের মতন, তোমার হাতের চুরির ঝনঝন শব্দ যে কোন পুরুষকে মোহিত করে দেবে। কি বন্ধু আমি ঠিক বলেছি।
মা- যাও তুমি এত প্রশংসা করছ আমি আহ্লাদে গদ গদ হয়ে যাবো কিন্তু।
আমি- তুমি যা ভাব আমি জানি না আমার মা সুন্দরী, রুপবতী, গুনবতী এবং যুবতী। দোকানদার কি বলল মনে নেই আমাকে দাদা আর তোমাকে বৌদি, মানে বুঝতে পারছ, তোমাকে দেখতে কেমন ইয়ং লাগে।
মা- হুম আমি তো শুনে থ হয়ে গেছিলাম কি বলে লোকটা। তবে তুমিও বলিষ্ঠ চেহারার তাই অমন ভেবেছে ওর দোষ নেই। তুমি তো এক্ট বড় পুরুষ ভাবাটা স্বাভাবিক তাই না। তোমার মোটা গোফ তাই বয়স বেশী মনে হয়।
মা- আমার বীর পুরুষ ছেলে থাকতে কিসের ভয়, আমার কোন ভয় নেই তুমি যতক্ষণ আমার সাথে থাকবে। আজ আমি অনেক উন্মুক্ত, আমার ছেলে বুঝেছে তাঁর মায়ের কি দরকার কি পেলে মা খুশী হয়, আমার আর কোন চিন্তা নেই।
আমি- মা বেশি বলছ কিন্তু আমি আর কি বুঝি সব তুমি বুঝিয়ে দেবে তবেই না আমি বুঝবো, তুমি না বললে আমি সাহস পেতাম বলতে আমি তো আমতা আমতা করে বলেছি লাগবে কিনা তুমি শস দিয়েছ বলেই আজকে নিয়ে এসেছি তাই না।
মা- না তবুও কে বোঝে আমার মনের কথা তুমি ছাড়া, তোমার বাবাও কোনদিন বুঝতে চেষ্টা করেনি তুমি এই দুই দিনে যা বুঝেছ, আমি অনেক পেয়েছি তোমার কাছ থেকে, কাজের সময় আমার সাথে কাজ করেছ এখন বাহ্যিক দিক তুমি বুঝেছ।
আমি- আচ্ছা আমার মা খুশী হলেই আমি অনেক বেশি খুশী তবে মা এবার আর নড়লে ছড়লে হবেনা কিন্তু পরে যেতে পারি কারন রাস্তা দেখতে পাবো না আস্তে আস্তে চালাবো কিন্তু।
মা- আমার সোনা জানি আমাকে ফেলে দেবেনা আমার ভয় নেই বলে আমার মাথায় পেছনে হাত নিয়ে হাত বুলিয়ে দিতে লাগল আর বলল আমার বাবা আমাকে আজকে অনেক কিছু কিনে দিয়েছে।
আমি- আমার দুষ্ট মেয়েটা আজকে অনেক খুশী তাইনা বলে বাঁ হাত দিয়ে ঠোঁট দুটো চেপে ধরলাম আর ঠোঁটে হাত দিয়ে বললাম এই ঠোঁট দুটোতে একটু লাল লিপস্টিক দেবে আর সুন্দর লাগবে তোমাকে সোনামণি।
মা- আচ্ছা তাই হবে কাল যখন বিকেলে জমিতে যাবো দিয়ে যাবো।
আমি- মা এই ডাল চাষ শেষ হলে তুমি আমি একদিন ঘুরতে যাবো সারাদিনের জন্য তাঁর আগে তোমাকে একটা জিনিস কিনে দেব সেটা পরবে। এর আগে তোমাকে কোনদিন পড়তে দেখিনি।
মা- কি জিনিস সোনা বলছ তো চেইন কিনে দেবে তাছাড়া আর কি বাবা।
আমি- না মানে তোমাকে একটা চুড়িদার সেট বাঁ লেজ্ঞিন্স সেট কিনে দেব তুমি পড়লে তোমাকে দারুন লাগবে।
মা- ইস মনের কথা বলেছ তুমি। আমার খুব সখ পড়ব কিন্তু তোমার বাবা কিনে দেয়নি তো, বললে কি বলে জানো বুড়ো বয়সে অত সখ কেন শাড়ি পরছ তাই পরবে আর কিছুর দরকার নেই।
আমি- মা, বাবা দেয়নি তো কি হয়েছে তোমার এই ছেলে কিনে দেবে তোমাকে। একটা ভালো দেখে কিনে দেব একদম হট লাগবে তোমাকে তেমন কিনে দেব।
মা- কি বলে দেখ, আমি তো বুড়ি হয়ে গেছি আমাকে অমন জিনিস পড়াবে তুমি।
আমি- কে বলেছে তুমি বুড়ি হয়ে গেছে তাঁর মুখে ছাই, আমার মা বুড়ি, একদম না একদম বাজে কথা মা তুমি মোটেও বুড়ি না, তোমার মতন ফিগার কয়জনের এত কাজ করার পরেও তোমার দেহের বাঁধন এখনো অটুট বুঝলে কেউ না দেখলেও আমি তো তোমাকে কাছ থেকে দেখি একদম বাজে কথা বলবে না আমার মা খুব সুন্দরী এবং যুবতী। মা আমাকে তুমি বন্ধু ভাবতে পার আমি মিথ্যে বলব না।
মা- এই সোনা কতদুর এসেছি, বাড়ি এসে গেছি নাকি আস্তে চালাও না এত জোরে চালাও কেনআমরা গল্প করতে করতে যাই। তোমার মতন কেউ কোনদিন আমাকে এমন কথা বলেনি জানো। সত্যি আমি এখনো যুবতী আছি। বাড়িয়ে বলছ না তো তুমি।
আমি- কেন মা তোমার আমাকে বিশ্বাস হয় না, কেন বাড়িয়ে বলব তোমার যেমন আছে তেমন বলেছি কিসে তোমার কম আছে, তুমি ৩৮ সাইজের ব্লাউজ পর কোমর তোমার ৩৬ পেটে মেদ নেই একেই বলে ফিগার তোমার ওই সুন্দর চোখ দুটো কে কি দেখে জানিনা মা তবে আমি দেখতে পাই তোমার চাহনিতে একটা আকর্ষণ আছে এবং আছে মদিরতা, আর তোমার এই সুন্দর মুখ মন্ডল, আর ঠোটের কথা কি বলব একটু হাল্কা লাল লিপস্টিক দিলে একদম নায়িকা ফেল করে দেবে তুমি। আমার মায়ের পা দুটো কি সুন্দর একদম লক্ষ্মীর পায়ের মতন, তোমার হাতের চুরির ঝনঝন শব্দ যে কোন পুরুষকে মোহিত করে দেবে। কি বন্ধু আমি ঠিক বলেছি।
মা- যাও তুমি এত প্রশংসা করছ আমি আহ্লাদে গদ গদ হয়ে যাবো কিন্তু।
আমি- তুমি যা ভাব আমি জানি না আমার মা সুন্দরী, রুপবতী, গুনবতী এবং যুবতী। দোকানদার কি বলল মনে নেই আমাকে দাদা আর তোমাকে বৌদি, মানে বুঝতে পারছ, তোমাকে দেখতে কেমন ইয়ং লাগে।
মা- হুম আমি তো শুনে থ হয়ে গেছিলাম কি বলে লোকটা। তবে তুমিও বলিষ্ঠ চেহারার তাই অমন ভেবেছে ওর দোষ নেই। তুমি তো এক্ট বড় পুরুষ ভাবাটা স্বাভাবিক তাই না। তোমার মোটা গোফ তাই বয়স বেশী মনে হয়।