21-09-2023, 01:15 PM
মা- কি খাবো এখন বাড়ি গিয়ে রান্না করতে হবেনা।
আমি- বাদ দাও আজকে খেয়ে যাবো আর বাবার জন্য নিয়ে যাবো। আজকের রান্না বন্ধ।
মা- কি খাবি বাবা।
আমি- চল তুমি তো চাউমিন খাওনি আজকে তোমাকে চাউমিন খাওয়াবো আর বাবার জন্য নিয়ে যাবো। বলে একটা রেস্টুরেন্টের সামনে গেলাম সাইকেল রেখে ভেতরে গেলাম এবং মিক্সড চাউমিন দিতে বললাম আর একটা পার্সেল দিতে বললাম। দুজনে বসে চাউমিন খেলাম।
মা- খেতে বেশ ভালই তো, আগে খাইনি তো, পুজোয় ঘুরতে গেলে তোর বাবা ফুস্কা আর আইস্ক্রিম কিনে দিত তাঁর বেশী কিছু না।
আমি- যাক তোমার ভালো লেগেছে তো মা। যাক ভালই হল এবার আর সাইকেলে তোমাকে নিয়ে যেতে কষ্ট হবে না। টাকা দিয়ে পার্সেল নিয়ে বের হলাম।
মা- তুই আগে এসব খেয়েছিস তাই না।
আমি- হুম খেয়েছি অনেকবার।
মা- কার সাথে কোন মেয়ে বন্ধুকে নিয়ে তাইনা।
আমি- নাও এবার সাইকেলে ওঠ তারপর বলছি।
মা- আমাকে তুই তুলে বসিয়ে দে না একা উঠতে কষ্ট হয় অল্প জায়গা।
আমি- আচ্ছা বলে মায়ের কোমর ধরে টেনে তুললাম সাইকেলে। সত্যি মা তোমার অনেক ওজন। মাকে সাইকেলে তোলার সময় মায়ের দুটো দুধ আমার দুই হাতে ভালো করে ঠেকে গেল, মা হাত উচু করে থাকার জন্য ভালো করে মায়ের দুধের ছোয়া পেলাম। মা যে ভেতরে ব্রা পরেনি সেটা ছোয়া পেয়ে বুঝতে পাড়লাম। পরবে কি করে বাবা কিনে দেয়নি। মা বসতে পেরেছ ঠিক করে।
মা- আরেকটু টেনে তুলে দে একদম পাছার উপর রড সাম্ন্য পা না পেলে হবেনা।
আমি- দেখি বলে মায়ের পা ধরে পেছনের দিকে ঠেলে দিলাম আর বললাম এবার ঠিক আছে মা।
মা- হুম এবার ঠিক আছে তুমি চালাও। আমি ব্যাগ ধরে আছি।
আমি- না এদিকে দাও ব্যাগ আস্মি হ্যানন্ডেলে ঝুলিয়ে দেই বলে হাতে নিয়ে ডানদিকের হ্যান্ডেলে বাঁধিয়ে দিলাম। এবং আস্তে আস্তে প্যাডেল মারতে লাগলাম। সাইকেল চলতে শুরু করল। আমি ওমা পাকা রাস্তা দিয়ে ঘুরে যাবো তোমার কষ্ট হবেনা তো। জারকিং হবেনা তোমার পাছায় লাগবেনা।
মা- চল আমার সমস্যা নেই। এভাবে একঘন্টা বসে থাকতে পারবো। এই তুমি বললে না তো কার সাথে চাউমিন খেয়েছ কোন বান্ধবী আছে তোমার।
আমি- আছে মা আছে একজন।
মা- একটু রাগে কে সে বাড়ি কোথায়।
আমি- মা আমার একটাই বান্ধবী আর সে হচ্ছ তুমি আর কোন মেয়ে বান্ধবি নেই এইজে আজকে তোমার সাথে খেলাম।
মা- মায়ের মন রাখতে এই কথা বলছ।
আমি- মা তোমাকে ছুয়ে বলছি বলে মায়ের পেটে হাত দিয়ে বললাম সত্যি মা আমার কোন মেয়ে বান্ধবী নেই পাড়ার বন্ধুরা মিলে পুজোর সময় খেয়েছিলাম।
মা- আমি জানি আমার ছেলের কোন বান্ধবী নেই, এখনকার মেয়েরা ভালো না শুধু ছেলেদের থেকে খাবে সেজন্য বলছি বলে আমার হাতের উপর হাত রাখল আর বলল তোমার হাত তো বেশ ঠান্ডা, আমার পেটটা কেমন গরম তাইনা।
আমি- হাতটা মায়ের দুধের সাথে ঠেকিয়ে বললাম গরম চাউমিন খেয়েছ না তাই।
মা- তোমার ঠান্ডা হাত পেটে লাগতে ভালই লাগছে কিন্তু দেখ পরে না যাই।
আমি- না না সে নিয়ে তোমার কোন ভয় নেই আমি ভালই চালাই তুমি না নরলে পরার কোন ভয় নেই ভালো রাস্তা এটা।বলে মায়ের পেটে হাত বোলাতে লাগলাম। এবং আস্তে আস্তে করে মায়ের ব্লাউজের কাছে হাত নিয়ে এলাম।
মা- কি করছ সামনের দিকে তাকিয়ে চালাও গলির রাস্তায় ঢুকলে তো টর্চ মেরে যেতে হবে তাই না।
আমি- সে দেরী আছে সবে তো পাকা রাস্তা যাই শেষ পর্যন্ত তারপর, ফুরফুরে হাওয়া লাগছে তাই না মা।
মা- এভাবে যেতে খুব আরাম লাগে হাল্কা হওয়া আজ আমার মনের আশা পুরন হল। সাইকেলে চেপে যাচ্ছি।
আমি- আচ্ছা মা একটা কথা জিজ্ঞেস করব।
মা- কি কথা না করার কি আছে বলনা তুমি।
আমি- বাদ দাও আজকে খেয়ে যাবো আর বাবার জন্য নিয়ে যাবো। আজকের রান্না বন্ধ।
মা- কি খাবি বাবা।
আমি- চল তুমি তো চাউমিন খাওনি আজকে তোমাকে চাউমিন খাওয়াবো আর বাবার জন্য নিয়ে যাবো। বলে একটা রেস্টুরেন্টের সামনে গেলাম সাইকেল রেখে ভেতরে গেলাম এবং মিক্সড চাউমিন দিতে বললাম আর একটা পার্সেল দিতে বললাম। দুজনে বসে চাউমিন খেলাম।
মা- খেতে বেশ ভালই তো, আগে খাইনি তো, পুজোয় ঘুরতে গেলে তোর বাবা ফুস্কা আর আইস্ক্রিম কিনে দিত তাঁর বেশী কিছু না।
আমি- যাক তোমার ভালো লেগেছে তো মা। যাক ভালই হল এবার আর সাইকেলে তোমাকে নিয়ে যেতে কষ্ট হবে না। টাকা দিয়ে পার্সেল নিয়ে বের হলাম।
মা- তুই আগে এসব খেয়েছিস তাই না।
আমি- হুম খেয়েছি অনেকবার।
মা- কার সাথে কোন মেয়ে বন্ধুকে নিয়ে তাইনা।
আমি- নাও এবার সাইকেলে ওঠ তারপর বলছি।
মা- আমাকে তুই তুলে বসিয়ে দে না একা উঠতে কষ্ট হয় অল্প জায়গা।
আমি- আচ্ছা বলে মায়ের কোমর ধরে টেনে তুললাম সাইকেলে। সত্যি মা তোমার অনেক ওজন। মাকে সাইকেলে তোলার সময় মায়ের দুটো দুধ আমার দুই হাতে ভালো করে ঠেকে গেল, মা হাত উচু করে থাকার জন্য ভালো করে মায়ের দুধের ছোয়া পেলাম। মা যে ভেতরে ব্রা পরেনি সেটা ছোয়া পেয়ে বুঝতে পাড়লাম। পরবে কি করে বাবা কিনে দেয়নি। মা বসতে পেরেছ ঠিক করে।
মা- আরেকটু টেনে তুলে দে একদম পাছার উপর রড সাম্ন্য পা না পেলে হবেনা।
আমি- দেখি বলে মায়ের পা ধরে পেছনের দিকে ঠেলে দিলাম আর বললাম এবার ঠিক আছে মা।
মা- হুম এবার ঠিক আছে তুমি চালাও। আমি ব্যাগ ধরে আছি।
আমি- না এদিকে দাও ব্যাগ আস্মি হ্যানন্ডেলে ঝুলিয়ে দেই বলে হাতে নিয়ে ডানদিকের হ্যান্ডেলে বাঁধিয়ে দিলাম। এবং আস্তে আস্তে প্যাডেল মারতে লাগলাম। সাইকেল চলতে শুরু করল। আমি ওমা পাকা রাস্তা দিয়ে ঘুরে যাবো তোমার কষ্ট হবেনা তো। জারকিং হবেনা তোমার পাছায় লাগবেনা।
মা- চল আমার সমস্যা নেই। এভাবে একঘন্টা বসে থাকতে পারবো। এই তুমি বললে না তো কার সাথে চাউমিন খেয়েছ কোন বান্ধবী আছে তোমার।
আমি- আছে মা আছে একজন।
মা- একটু রাগে কে সে বাড়ি কোথায়।
আমি- মা আমার একটাই বান্ধবী আর সে হচ্ছ তুমি আর কোন মেয়ে বান্ধবি নেই এইজে আজকে তোমার সাথে খেলাম।
মা- মায়ের মন রাখতে এই কথা বলছ।
আমি- মা তোমাকে ছুয়ে বলছি বলে মায়ের পেটে হাত দিয়ে বললাম সত্যি মা আমার কোন মেয়ে বান্ধবী নেই পাড়ার বন্ধুরা মিলে পুজোর সময় খেয়েছিলাম।
মা- আমি জানি আমার ছেলের কোন বান্ধবী নেই, এখনকার মেয়েরা ভালো না শুধু ছেলেদের থেকে খাবে সেজন্য বলছি বলে আমার হাতের উপর হাত রাখল আর বলল তোমার হাত তো বেশ ঠান্ডা, আমার পেটটা কেমন গরম তাইনা।
আমি- হাতটা মায়ের দুধের সাথে ঠেকিয়ে বললাম গরম চাউমিন খেয়েছ না তাই।
মা- তোমার ঠান্ডা হাত পেটে লাগতে ভালই লাগছে কিন্তু দেখ পরে না যাই।
আমি- না না সে নিয়ে তোমার কোন ভয় নেই আমি ভালই চালাই তুমি না নরলে পরার কোন ভয় নেই ভালো রাস্তা এটা।বলে মায়ের পেটে হাত বোলাতে লাগলাম। এবং আস্তে আস্তে করে মায়ের ব্লাউজের কাছে হাত নিয়ে এলাম।
মা- কি করছ সামনের দিকে তাকিয়ে চালাও গলির রাস্তায় ঢুকলে তো টর্চ মেরে যেতে হবে তাই না।
আমি- সে দেরী আছে সবে তো পাকা রাস্তা যাই শেষ পর্যন্ত তারপর, ফুরফুরে হাওয়া লাগছে তাই না মা।
মা- এভাবে যেতে খুব আরাম লাগে হাল্কা হওয়া আজ আমার মনের আশা পুরন হল। সাইকেলে চেপে যাচ্ছি।
আমি- আচ্ছা মা একটা কথা জিজ্ঞেস করব।
মা- কি কথা না করার কি আছে বলনা তুমি।