19-09-2023, 09:37 PM
আমি- দেখে মায়ের জন্য দুটো বাড়িতে পরার সুতির শাড়ি পছন্দ করলাম লাল পাড়ের শাড়ি খোলে কাজ করা মানে সুন্দর ফুলের ছাপা আছে। এরপর আরেকটা ভালো শাড়ি নিলাম কোথাও ঘুরতে গেলে বাঁ বেড়াতে গেলেপরে যেতে পারবে এই তিনটে পছন্দ করে বললাম মা দেখ এই তিনটে তোমার পছন্দ হয়েছে।
মা- আমার দিকে তাকিয়ে সত্যি এই তিনটে নিবি বলছিস।
আমি- তোমার পছন্দ হয়েছে বল ভালো করে ভেবে বল। মায়ের মুখে মিষ্টি হাঁসি দেখেই আমি বুঝে গেছি ওনার পছন্দ হয়েছে।
মা- দাম কত সেটা দেখে নে আগে।
আমি- তুমি অত ভাবছ কেন পছন্দ কিনা বল টাকা নিয়ে ভাবতে হবেনা তোমার।
মা- হেঁসে দিয়েছে আমার কথা শুনে।
আমি- দাদা দিন প্যাক করে দিন আর কি লাগবে মা। ব্লাউজ ছায়া কি আপনারা রাখেন।
দোকানদার- না সামনের দোকানে জান পেয়ে যাবেন আমার ভাইয়ের দোকান ভালো জিনিস আছে জান নিয়ে যান।
আমি- টাকা দিয়ে চল মা বলে বেড়িয়ে এলাম।
মা- এখন বাজারে চল অনেক হল আর লাগবেনা কিছু।
আমি- এইত মা আবার বাড়ি গিয়ে বলবে কিনে দিল না এসেছি যখন সব কিনে নিয়ে যাবো চল বলে ব্লাউজের আর ছায়ার দোকানে ঢুকলাম। আর বললাম দ্দেখান তো ব্লাউজ আর ছায়া।বলে শাড়ি দেখালাম এর সাথে ম্যাচিং করে ব্লাউজ দিন।
দোকানদার- মাপ বলুন বৌদি।
মা- একটু লজ্জা পেয়ে বলল ৩৮।
দোকানদার- শুনে বের করে দিল আর দেখাল এই নিন দেখুন কোনটা কোনটা নেবেন পছন্দ করুন।
আমি- দেখ কোনটা কোনটা নেবেন।
মা- বলল তুই বল কি নিবি।
আমি- ধুর আমি বুঝি নাকি তুমি বল।
মা- না তুই যা নিবি তাতেই হবে।
আমি- আচ্ছা বলে বললাম ওই দুটো দিন পিঠ ফাঁকা মানে ইউ কাট ব্লাউজ পছন্দ করলাম আর একটা ভালো শাড়ির জন্য নিলাম সব কটা ইউ কাট নিলাম। কারন রাস্তার কাকিমাদের দেখেছি খোলা পিঠের ব্লাউজ তাই মনে করে মায়ের জন্য নিলাম। এরপর মায়ের জন্য ছায়া নিলাম তিনটে। টাকা দিয়ে বেড়িয়ে এলাম।
মা- অনেক হয়েছে এবার বাজারে চল। সব তো আমার জন্য নিলি নিজের জন্য কিছু নিবি না।
আমি- না আমার এখন কিছু লাগবে না, তোমার আর কিছু লাগবে কি বল। লিপস্টিক নেবে নাকি। সিঁদুর আছে ঘরে তেমন পরনা তো।
মা- হ্যা সিঁদুর নিতে হবে একটা রক্তজবা সিঁদুর, গুড়ো নেব না গোলা সিঁদুর পাওয়া যায়, এখন আর পড়তে ইচ্ছে করেনা যার জন্য পড়ব সে তো আমাকে দেখে না তুই ছেলে হয়ে যা কিনে দিলি সে কোনদিন দিয়েছে এভাবে দেখে কোনদিন না, যা নিয়ে গেছে আমি তাই পড়েছি।
আমি- আর রাগ করেনা বাবার উপর সুস্থ থাকলে ঠিক বাবা কিনে দিত।
মা- বাদ দে তো দুই বছর হল অসুস্থ তাঁর আগে দিয়েছে তেমন কিছু, যা দিত আমার দাদারা মানে মা কিনে দিত মা নেই তাই আর পাচ্ছিনা।
আমি- আচ্ছা চল দেখি সিঁদুর আর কিছু না তো। আমাকে বলতে পার মা লজ্জা করনা।
মা- না আর কি নেব মনে পরছেনা।
আমি- কেন মা ব্লাউজের ভেতরের জিনিস লাগবেনা তোমার। আমি ছেলে বলে কি বলতে পারছ না নাকি তোমার ছেলে কি এখন ছোট আছে নাকি।
মা- না আজ লাগবেনা দরকার হলে তুই পরে নিয়ে যাস। আমার সিরিয়াল টা দেখা হবেনা আজকে।
আমি- মোবাইলে দেখে নেবে অত ভাবছ কেন আমি সাবস্ক্রাইব করে দেব পরে সময় মতন দেখে নেবে। টিভিতে দেখতে হবেনা।
মা- সত্যি বলছিস মোবাইলে দেখা যাবে।
আমি- হু কেন দেখা যাবেনা মোবাইলে সব দেখা যায়।
মা- তবে আর সময় মতন টিভির সামনে বসতে হবেনা।
আমি- তবে কি ব্রা কিনবে বল।
মা- না আজকে লাগবেনা তুই পরে নিয়ে যাস আজ তোর বাবা দেখবে কি কি কিনেছি তাই দরকার নেই তুই চল বাজারে রাত হয়ে গেছে। তুই কিনে দিয়েছিস দেখে আবার কি ভাবে বলবে আমার লজ্জা নেই তাঁর থেকে কালকে না হয় তুই নিয়ে যাস তোর বাবাকে দেখাবো না।
আমি- এইত আমার মা কত বুদ্ধিমতি ঠিক আছে চল। বলে দুজনে গিয়ে বাজার করলাম, মাছ নিলাম সবজি বাজার করলাম, মুদি বাজার করলাম। এরপর মায়ে পুতে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম।
মা- ভালই হয়েছে তবে তুই কিছু নিলিনা সব আমার জন্য নিলি তুই একটা প্যান্ট বাঁ গেঞ্জি নিতে পারতি। তাছাড়া তোর এখন জাঙ্গিয়া পড়া উচিৎ। জাঙ্গিয়া নিতে পারতি, কাজের সময় জাঙ্গিয়া পরে নিবি প্যান্টের নিচে।
মা- আমার দিকে তাকিয়ে সত্যি এই তিনটে নিবি বলছিস।
আমি- তোমার পছন্দ হয়েছে বল ভালো করে ভেবে বল। মায়ের মুখে মিষ্টি হাঁসি দেখেই আমি বুঝে গেছি ওনার পছন্দ হয়েছে।
মা- দাম কত সেটা দেখে নে আগে।
আমি- তুমি অত ভাবছ কেন পছন্দ কিনা বল টাকা নিয়ে ভাবতে হবেনা তোমার।
মা- হেঁসে দিয়েছে আমার কথা শুনে।
আমি- দাদা দিন প্যাক করে দিন আর কি লাগবে মা। ব্লাউজ ছায়া কি আপনারা রাখেন।
দোকানদার- না সামনের দোকানে জান পেয়ে যাবেন আমার ভাইয়ের দোকান ভালো জিনিস আছে জান নিয়ে যান।
আমি- টাকা দিয়ে চল মা বলে বেড়িয়ে এলাম।
মা- এখন বাজারে চল অনেক হল আর লাগবেনা কিছু।
আমি- এইত মা আবার বাড়ি গিয়ে বলবে কিনে দিল না এসেছি যখন সব কিনে নিয়ে যাবো চল বলে ব্লাউজের আর ছায়ার দোকানে ঢুকলাম। আর বললাম দ্দেখান তো ব্লাউজ আর ছায়া।বলে শাড়ি দেখালাম এর সাথে ম্যাচিং করে ব্লাউজ দিন।
দোকানদার- মাপ বলুন বৌদি।
মা- একটু লজ্জা পেয়ে বলল ৩৮।
দোকানদার- শুনে বের করে দিল আর দেখাল এই নিন দেখুন কোনটা কোনটা নেবেন পছন্দ করুন।
আমি- দেখ কোনটা কোনটা নেবেন।
মা- বলল তুই বল কি নিবি।
আমি- ধুর আমি বুঝি নাকি তুমি বল।
মা- না তুই যা নিবি তাতেই হবে।
আমি- আচ্ছা বলে বললাম ওই দুটো দিন পিঠ ফাঁকা মানে ইউ কাট ব্লাউজ পছন্দ করলাম আর একটা ভালো শাড়ির জন্য নিলাম সব কটা ইউ কাট নিলাম। কারন রাস্তার কাকিমাদের দেখেছি খোলা পিঠের ব্লাউজ তাই মনে করে মায়ের জন্য নিলাম। এরপর মায়ের জন্য ছায়া নিলাম তিনটে। টাকা দিয়ে বেড়িয়ে এলাম।
মা- অনেক হয়েছে এবার বাজারে চল। সব তো আমার জন্য নিলি নিজের জন্য কিছু নিবি না।
আমি- না আমার এখন কিছু লাগবে না, তোমার আর কিছু লাগবে কি বল। লিপস্টিক নেবে নাকি। সিঁদুর আছে ঘরে তেমন পরনা তো।
মা- হ্যা সিঁদুর নিতে হবে একটা রক্তজবা সিঁদুর, গুড়ো নেব না গোলা সিঁদুর পাওয়া যায়, এখন আর পড়তে ইচ্ছে করেনা যার জন্য পড়ব সে তো আমাকে দেখে না তুই ছেলে হয়ে যা কিনে দিলি সে কোনদিন দিয়েছে এভাবে দেখে কোনদিন না, যা নিয়ে গেছে আমি তাই পড়েছি।
আমি- আর রাগ করেনা বাবার উপর সুস্থ থাকলে ঠিক বাবা কিনে দিত।
মা- বাদ দে তো দুই বছর হল অসুস্থ তাঁর আগে দিয়েছে তেমন কিছু, যা দিত আমার দাদারা মানে মা কিনে দিত মা নেই তাই আর পাচ্ছিনা।
আমি- আচ্ছা চল দেখি সিঁদুর আর কিছু না তো। আমাকে বলতে পার মা লজ্জা করনা।
মা- না আর কি নেব মনে পরছেনা।
আমি- কেন মা ব্লাউজের ভেতরের জিনিস লাগবেনা তোমার। আমি ছেলে বলে কি বলতে পারছ না নাকি তোমার ছেলে কি এখন ছোট আছে নাকি।
মা- না আজ লাগবেনা দরকার হলে তুই পরে নিয়ে যাস। আমার সিরিয়াল টা দেখা হবেনা আজকে।
আমি- মোবাইলে দেখে নেবে অত ভাবছ কেন আমি সাবস্ক্রাইব করে দেব পরে সময় মতন দেখে নেবে। টিভিতে দেখতে হবেনা।
মা- সত্যি বলছিস মোবাইলে দেখা যাবে।
আমি- হু কেন দেখা যাবেনা মোবাইলে সব দেখা যায়।
মা- তবে আর সময় মতন টিভির সামনে বসতে হবেনা।
আমি- তবে কি ব্রা কিনবে বল।
মা- না আজকে লাগবেনা তুই পরে নিয়ে যাস আজ তোর বাবা দেখবে কি কি কিনেছি তাই দরকার নেই তুই চল বাজারে রাত হয়ে গেছে। তুই কিনে দিয়েছিস দেখে আবার কি ভাবে বলবে আমার লজ্জা নেই তাঁর থেকে কালকে না হয় তুই নিয়ে যাস তোর বাবাকে দেখাবো না।
আমি- এইত আমার মা কত বুদ্ধিমতি ঠিক আছে চল। বলে দুজনে গিয়ে বাজার করলাম, মাছ নিলাম সবজি বাজার করলাম, মুদি বাজার করলাম। এরপর মায়ে পুতে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম।
মা- ভালই হয়েছে তবে তুই কিছু নিলিনা সব আমার জন্য নিলি তুই একটা প্যান্ট বাঁ গেঞ্জি নিতে পারতি। তাছাড়া তোর এখন জাঙ্গিয়া পড়া উচিৎ। জাঙ্গিয়া নিতে পারতি, কাজের সময় জাঙ্গিয়া পরে নিবি প্যান্টের নিচে।