19-09-2023, 09:36 PM
আমি- মা তবে চল তুমি একটা ভালো শাড়ি পরে নাও চল।
মা- আর ভালো শাড়ি পড়ব আছে নাকি আমার ভালো শাড়ি তোদের সংসারে আমার খাটনি ছাড়া কিছু নেই।
আমি- বাবা মায়ের এই অভিযোগ আর শুনতে ভালো লাগেনা তুমি না সব টাকা তো তোমার কাছেই দেই মাকে একটা শাড়িও কিনে দাওনা কেন তুমি।
বাবা- যা আজকে নিয়ে যা তুই কিনে দিস, আমাকে বলে মনে থাকেনা, এখন থেকে তুই তোর মায়ের খেয়াল রাখিস কেমন।
আমি- তুমি না রাখলে আমাকেই মায়ের খেয়াল রাখতে হবে।
বাবা- তাই রাখিস আমি তো পারি না তাই তোকেই রাখতে হবে যা নিয়ে যা শাড়ি ব্লাউজ ছায়া সব কিনে দিস আমার কানের কাছে বলে মনে থাকেনা আর যাবে কোথায় যে ভালো ভালো শাড়ি লাগবে কাজ তো করবে জমিতে অত ভালর কি দরকার।
মা- শুনলি তো আমি কাজের লোক শুধু না আমার কিছু লাগবে না যা আছে ওই পড়ব না যাবো না তুই একা যা।
আমি- বাবা এমনিতে তো মায়ের খেয়াল রাখনা আবার কুচুটে কথা তোমার, মা তুমি চল আমি সব কিনে দেব। এখন থেকে বাবাকে আর টাকা দেব না সব আমি তুমি খরচ করব।
মা- পারবি তো দেখবি আবার একটা নাটক করবে আর টাকা সব নিয়ে নেবে।
আমি- না সে আর হবেনা আমরা কষ্ট করব আর উনি ঘরে খাবে হবেনা এখন থেকে আমি তুমি সব ঠিক করব উনি না। সব এলায় তো তুমি আগে থাকো এব্যাপারে কেন পার না।
মা- কেন যে পারিনা জানিনা
আমি- ঠিক আছে এবার চল যাই রাত হয়ে যাবে ফিরতে।
বাবা- হ্যা যা তোরা সব কিনে দিস তোর মাকে একদম সাজিয়ে নিয়ে আসবি যা যা লাগে কিনে দিবি।
আমি- তাই দেব তোমার কি আমার মাকে আমি কিনে দেব চলত মা চল এবার।
মা- ঠিক আছে বস আমি শাড়ি পরে আসি।
আমি- আচ্ছা বলে দাঁড়ালাম জামা প্যান্ট পরে মা একটা শাড়ি আর ব্লাউজ পরে এল। আর বলল চল। আমারা দুজনে পায়ে হেটে বাজারের দিকে গেলাম। মিনিট ১৫ লাগে যেতে বাড়ির কাছে বাজার হাট। তখন ৭ টা বাজে দুজনে বাজারের ভেতর গেলাম। মাকে বললাম আগে তোমার শাড়ি কাপড় কিনি তারপর সবজি বাজার করে বাড়ি যাবো। তোমার পায়ের চটিও ভালো না। একটা ভালো চটি কিনে দেব চল আগে চটি কিনে নেই।
মা- আচ্ছা চল বলে দুজনে গিয়ে আগে মায়ের জন্য চটি কিনলাম, একটা বাড়িতে পরার জন্য আরেকটা ভালো কিনলাম। মা পায়ে দিয়ে দেখে একটু মুস্কি হাসল বুঝলাম মায়ের পছন্দ হয়েছে।
আমি- কি গো চটি পছন্দ হয়েছে না আবার আমি ঠিক করলাম বলে মুখ বুজে নিয়ে নিলে।
মা- না না তোর পছন্দ ভালো আমার মনের মতন হয়েছে এবার চল বাজার করি।
আমি- কেন শাড়ি আর অইসব কিনবেনা।
মা- দিবি কিনে না আবার তোর বাবার মতন ভুলিয়ে নিয়ে চলে যাবি।
আমি- বুঝেছি তোমার বাবার উপর অনেক অভিমান আচ্ছা চল দেখি আগে শাড়ির দোকানে যাই। কোন দোকান থেকে বাবা তোমাকে কিনে দেয় চল সেখানে।
মা- না যাবো না ভালনা লোকটা তুই অন্য দোকানে চল। তোর বাবার বলা আছে দেবেনা ভালো জিনিস তুই অন্য দোকানে চল।
আমি- আচ্ছা চল বল দেখে একটা বড় দোকানে ঢুকলাম। আমাদের দেখে দোকানদার বসতে দিল আর বলল কি লাগবে বলেন। আমি মায়ের জন্য শাড়ি বাড়িতে পরার এবং একটা ভালো শাড়ি দিন তো।
দোকানদার- এই এনাদের ভালো শাড়ি দেখা তো জান ওদিকে জান।
আমি ও মা সেদিকে গিয়ে বসলাম ওরা শাড়ি দেখাতে লাগল একে একে বের করে বেশ কয়েকটা দেখাল।
আমি- মা বল কোনটা কোনটা নেবে দেখে পছন্দ কর।
মা- না তুই পছন্দ কর আমি পারবো না।
মা- আর ভালো শাড়ি পড়ব আছে নাকি আমার ভালো শাড়ি তোদের সংসারে আমার খাটনি ছাড়া কিছু নেই।
আমি- বাবা মায়ের এই অভিযোগ আর শুনতে ভালো লাগেনা তুমি না সব টাকা তো তোমার কাছেই দেই মাকে একটা শাড়িও কিনে দাওনা কেন তুমি।
বাবা- যা আজকে নিয়ে যা তুই কিনে দিস, আমাকে বলে মনে থাকেনা, এখন থেকে তুই তোর মায়ের খেয়াল রাখিস কেমন।
আমি- তুমি না রাখলে আমাকেই মায়ের খেয়াল রাখতে হবে।
বাবা- তাই রাখিস আমি তো পারি না তাই তোকেই রাখতে হবে যা নিয়ে যা শাড়ি ব্লাউজ ছায়া সব কিনে দিস আমার কানের কাছে বলে মনে থাকেনা আর যাবে কোথায় যে ভালো ভালো শাড়ি লাগবে কাজ তো করবে জমিতে অত ভালর কি দরকার।
মা- শুনলি তো আমি কাজের লোক শুধু না আমার কিছু লাগবে না যা আছে ওই পড়ব না যাবো না তুই একা যা।
আমি- বাবা এমনিতে তো মায়ের খেয়াল রাখনা আবার কুচুটে কথা তোমার, মা তুমি চল আমি সব কিনে দেব। এখন থেকে বাবাকে আর টাকা দেব না সব আমি তুমি খরচ করব।
মা- পারবি তো দেখবি আবার একটা নাটক করবে আর টাকা সব নিয়ে নেবে।
আমি- না সে আর হবেনা আমরা কষ্ট করব আর উনি ঘরে খাবে হবেনা এখন থেকে আমি তুমি সব ঠিক করব উনি না। সব এলায় তো তুমি আগে থাকো এব্যাপারে কেন পার না।
মা- কেন যে পারিনা জানিনা
আমি- ঠিক আছে এবার চল যাই রাত হয়ে যাবে ফিরতে।
বাবা- হ্যা যা তোরা সব কিনে দিস তোর মাকে একদম সাজিয়ে নিয়ে আসবি যা যা লাগে কিনে দিবি।
আমি- তাই দেব তোমার কি আমার মাকে আমি কিনে দেব চলত মা চল এবার।
মা- ঠিক আছে বস আমি শাড়ি পরে আসি।
আমি- আচ্ছা বলে দাঁড়ালাম জামা প্যান্ট পরে মা একটা শাড়ি আর ব্লাউজ পরে এল। আর বলল চল। আমারা দুজনে পায়ে হেটে বাজারের দিকে গেলাম। মিনিট ১৫ লাগে যেতে বাড়ির কাছে বাজার হাট। তখন ৭ টা বাজে দুজনে বাজারের ভেতর গেলাম। মাকে বললাম আগে তোমার শাড়ি কাপড় কিনি তারপর সবজি বাজার করে বাড়ি যাবো। তোমার পায়ের চটিও ভালো না। একটা ভালো চটি কিনে দেব চল আগে চটি কিনে নেই।
মা- আচ্ছা চল বলে দুজনে গিয়ে আগে মায়ের জন্য চটি কিনলাম, একটা বাড়িতে পরার জন্য আরেকটা ভালো কিনলাম। মা পায়ে দিয়ে দেখে একটু মুস্কি হাসল বুঝলাম মায়ের পছন্দ হয়েছে।
আমি- কি গো চটি পছন্দ হয়েছে না আবার আমি ঠিক করলাম বলে মুখ বুজে নিয়ে নিলে।
মা- না না তোর পছন্দ ভালো আমার মনের মতন হয়েছে এবার চল বাজার করি।
আমি- কেন শাড়ি আর অইসব কিনবেনা।
মা- দিবি কিনে না আবার তোর বাবার মতন ভুলিয়ে নিয়ে চলে যাবি।
আমি- বুঝেছি তোমার বাবার উপর অনেক অভিমান আচ্ছা চল দেখি আগে শাড়ির দোকানে যাই। কোন দোকান থেকে বাবা তোমাকে কিনে দেয় চল সেখানে।
মা- না যাবো না ভালনা লোকটা তুই অন্য দোকানে চল। তোর বাবার বলা আছে দেবেনা ভালো জিনিস তুই অন্য দোকানে চল।
আমি- আচ্ছা চল বল দেখে একটা বড় দোকানে ঢুকলাম। আমাদের দেখে দোকানদার বসতে দিল আর বলল কি লাগবে বলেন। আমি মায়ের জন্য শাড়ি বাড়িতে পরার এবং একটা ভালো শাড়ি দিন তো।
দোকানদার- এই এনাদের ভালো শাড়ি দেখা তো জান ওদিকে জান।
আমি ও মা সেদিকে গিয়ে বসলাম ওরা শাড়ি দেখাতে লাগল একে একে বের করে বেশ কয়েকটা দেখাল।
আমি- মা বল কোনটা কোনটা নেবে দেখে পছন্দ কর।
মা- না তুই পছন্দ কর আমি পারবো না।