14-09-2023, 11:22 PM
নাহার যেভাবে আমার মায়ের কাপড় পড়া বন্ধ করল
সেদিন থেকে আমি ভাবছিলাম আমি কেন একা ন্যাংটা থাকব। আমার সাথে মা কেও ন্যাংটা রাখবো। বলে রাখি আমার মায়ের বয়স ৪০ বছর। দুধজোড়া লাউয়ের মতন বড়। ব্রায়ের সাইজ DDD হবেই। বাসায় মা শাড়ি ব্লাউজ পড়ত। কখন ও মাকে বাসায় ব্রা পড়তে দেখি নাই। আমি সারাদিন ন্যাংটা বাসায় ঘুরে বেরাই। সেটা দেখে মা খুব খুশি হয়। আমার নুনুর চারদিকে যাতে বাল না গজায় সেদিকে মায়ের কড়া নজর। প্রতিদিন রাতে মা আমার নুনু হাতিয়ে দেখে যে কোন বাল আছে কিনা। প্রতি সপ্তাহে মায়ের উপস্থিতিতে নাহার আমার বাল সাফ করে দেয়।
আমি মনে মনে ভাবছি যে কবে আমি মা মাগিকে কাপড়ছাড়া করবো।
একদিন ছাদে মায়ের সব কাপড় শুকাতে দেয়া হয়েছিল। বিকালে প্রচণ্ড ঝড় আসার সময় মা আমাকে বলল ছাদ থেকে কাপড় গুলি তুলে আনতে। তখন আমি মাকে বললাম আমি তো ন্যাংটা আমি কেমন করে ছাদে যাব। সাথে সাথে মা লাঠি দিয়ে আমার নুনুতে একটা বাড়ি মেরে বলল আমি কথা না শুনলে নুনু আস্ত থাকবে না। দরকার হলে আমাকে ন্যাংটা অবস্থায় সব জায়গায় যেতে হবে। আমি মা মাগীটার উপর খুব রাগ হলাম। তাও আমি নুনুতে মার খাবার ভয়ে ছাদে গেলাম। আমার সাথে কাজের মেয়ে নাহার কেও পাঠানো হল। সাথে মা নাহার কে বলে দিলো আমি যাতে কিছুতেই বাইরে থাকা অবস্থায় নুনু ঢাকতে না পারি সেটা খেয়াল রাখতে।
আমি আর নাহার ছাদে গেলাম। ছাদে গিয়ে দেখি বিল্ডিঙের সব কাজের বুয়া আর কাজের মেয়েরা উপস্থিত। অন্তত ২০-৩০ জন তো হবেই। তাদের সবার মধ্যে আমি আমার ছোট নুনুটা বের করে দাড়িয়ে আছি। সবাই আমার নুনুর দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে। একজন ফিশফিস করে বলল আসলেই তো ছেলেটার ধন নাই। ওর মা তো আসলেই ওকে ন্যাংটা রেখেছে। আমি বুঝলাম আমার মা সবাইকে প্রচার করে দিয়েছে যে আমি এখন থেকে ন্যাংটা থাকব। এদিকে নাহার আমার নুনুতে হাত দিয়ে বলছে তারাতারি কাপড় উঠানোর জন্য। আসলে আমি নুনুতে হাত দেওয়ার অধিকার না রাখলেও নাহার পূর্ণ অধিকার রাখে। তখনি বৃষ্টি এসে সব কাপড় ভিজে গেলো। আমরা ভিজা কাপড় নিয়ে নিচে নামার সময় নাহার বলল কাপড়ের ক্লিপ গুল কই রাখবো। আর মায়ের ব্রা টা কেমন করে নিব। তখন এক কাজের বুয়া বুদ্ধি করে মায়ের দুটি ব্রা আমার নুনুর সাথে ক্লিপ দিয়ে লাগিয়ে দিলো। আমি খুব বাথা পেলেও নাহারের ভয় কিছু বললাম না। সে অবস্থাতেই বাসায় আসলাম।
আসার পর মা আমার নুনুর অবস্থা দেখে তারাতারি ক্লিপ গুল খুলে দিলো। আর নাহারকে বাহবা দিলো এত সুন্দর একটি বুদ্ধি বের করার জন্য। আমার খুব পেশাব পাওয়ার কারনে আমি মায়ের গায়ের উপরেই পেশাব করে দিলাম। সাথে সাথে মা আমার নুনু তে একটা চড় মারল। তখন নাহার মাকে বলল যে আমার নুনুটা সবসময় নরম থাকে জন্য এত সমস্যা হয়। যদি খাড়া করে রাখতাম তাহলে এত সমস্যা হত না। সেটা শুনে আমি মাকে বললাম আমার নুনু কেমন করে খাড়া হবে যদি মা সবসময় কাপড় পরে থাকে। তখন মা বলল তাহলে আমি এখন থেকে দুধ ঢেকে রাখবো না। নাহার সাথে সাথে খুশি হয়ে বলল তাহলে সেও আর ফ্রক পড়বে না। এই বলে নাহার আগে আমার মায়ের শাড়ি ধরে টেনে খুলে ফেলল। এর পর ব্লাউজ টা খুলে মায়ের লাউএর মত দুধ দুটি বের করে দিলো। সাথে সাথে নাহার ও ফ্রক খুলে ফেলল। মায়ের দুধ দুটি দেখে আমার নুনুটা শক্ত হয়ে দাড়িয়ে গেলো।
সেদিন থেকে আমি ভাবছিলাম আমি কেন একা ন্যাংটা থাকব। আমার সাথে মা কেও ন্যাংটা রাখবো। বলে রাখি আমার মায়ের বয়স ৪০ বছর। দুধজোড়া লাউয়ের মতন বড়। ব্রায়ের সাইজ DDD হবেই। বাসায় মা শাড়ি ব্লাউজ পড়ত। কখন ও মাকে বাসায় ব্রা পড়তে দেখি নাই। আমি সারাদিন ন্যাংটা বাসায় ঘুরে বেরাই। সেটা দেখে মা খুব খুশি হয়। আমার নুনুর চারদিকে যাতে বাল না গজায় সেদিকে মায়ের কড়া নজর। প্রতিদিন রাতে মা আমার নুনু হাতিয়ে দেখে যে কোন বাল আছে কিনা। প্রতি সপ্তাহে মায়ের উপস্থিতিতে নাহার আমার বাল সাফ করে দেয়।
আমি মনে মনে ভাবছি যে কবে আমি মা মাগিকে কাপড়ছাড়া করবো।
একদিন ছাদে মায়ের সব কাপড় শুকাতে দেয়া হয়েছিল। বিকালে প্রচণ্ড ঝড় আসার সময় মা আমাকে বলল ছাদ থেকে কাপড় গুলি তুলে আনতে। তখন আমি মাকে বললাম আমি তো ন্যাংটা আমি কেমন করে ছাদে যাব। সাথে সাথে মা লাঠি দিয়ে আমার নুনুতে একটা বাড়ি মেরে বলল আমি কথা না শুনলে নুনু আস্ত থাকবে না। দরকার হলে আমাকে ন্যাংটা অবস্থায় সব জায়গায় যেতে হবে। আমি মা মাগীটার উপর খুব রাগ হলাম। তাও আমি নুনুতে মার খাবার ভয়ে ছাদে গেলাম। আমার সাথে কাজের মেয়ে নাহার কেও পাঠানো হল। সাথে মা নাহার কে বলে দিলো আমি যাতে কিছুতেই বাইরে থাকা অবস্থায় নুনু ঢাকতে না পারি সেটা খেয়াল রাখতে।
আমি আর নাহার ছাদে গেলাম। ছাদে গিয়ে দেখি বিল্ডিঙের সব কাজের বুয়া আর কাজের মেয়েরা উপস্থিত। অন্তত ২০-৩০ জন তো হবেই। তাদের সবার মধ্যে আমি আমার ছোট নুনুটা বের করে দাড়িয়ে আছি। সবাই আমার নুনুর দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে। একজন ফিশফিস করে বলল আসলেই তো ছেলেটার ধন নাই। ওর মা তো আসলেই ওকে ন্যাংটা রেখেছে। আমি বুঝলাম আমার মা সবাইকে প্রচার করে দিয়েছে যে আমি এখন থেকে ন্যাংটা থাকব। এদিকে নাহার আমার নুনুতে হাত দিয়ে বলছে তারাতারি কাপড় উঠানোর জন্য। আসলে আমি নুনুতে হাত দেওয়ার অধিকার না রাখলেও নাহার পূর্ণ অধিকার রাখে। তখনি বৃষ্টি এসে সব কাপড় ভিজে গেলো। আমরা ভিজা কাপড় নিয়ে নিচে নামার সময় নাহার বলল কাপড়ের ক্লিপ গুল কই রাখবো। আর মায়ের ব্রা টা কেমন করে নিব। তখন এক কাজের বুয়া বুদ্ধি করে মায়ের দুটি ব্রা আমার নুনুর সাথে ক্লিপ দিয়ে লাগিয়ে দিলো। আমি খুব বাথা পেলেও নাহারের ভয় কিছু বললাম না। সে অবস্থাতেই বাসায় আসলাম।
আসার পর মা আমার নুনুর অবস্থা দেখে তারাতারি ক্লিপ গুল খুলে দিলো। আর নাহারকে বাহবা দিলো এত সুন্দর একটি বুদ্ধি বের করার জন্য। আমার খুব পেশাব পাওয়ার কারনে আমি মায়ের গায়ের উপরেই পেশাব করে দিলাম। সাথে সাথে মা আমার নুনু তে একটা চড় মারল। তখন নাহার মাকে বলল যে আমার নুনুটা সবসময় নরম থাকে জন্য এত সমস্যা হয়। যদি খাড়া করে রাখতাম তাহলে এত সমস্যা হত না। সেটা শুনে আমি মাকে বললাম আমার নুনু কেমন করে খাড়া হবে যদি মা সবসময় কাপড় পরে থাকে। তখন মা বলল তাহলে আমি এখন থেকে দুধ ঢেকে রাখবো না। নাহার সাথে সাথে খুশি হয়ে বলল তাহলে সেও আর ফ্রক পড়বে না। এই বলে নাহার আগে আমার মায়ের শাড়ি ধরে টেনে খুলে ফেলল। এর পর ব্লাউজ টা খুলে মায়ের লাউএর মত দুধ দুটি বের করে দিলো। সাথে সাথে নাহার ও ফ্রক খুলে ফেলল। মায়ের দুধ দুটি দেখে আমার নুনুটা শক্ত হয়ে দাড়িয়ে গেলো।