10-06-2019, 05:52 AM
৪
এদিকে ঈদের ছুটিতে হোসেন ও তার পরিবার বাড়িতে গেলো,
ঈদের দিন, যৌথ পরিবারের সবাই একসাথে রান্নাবান্না করলো,
রিয়াজ পাঞ্জাবি পরে তার দাদাজান কে সালাম করে আসলো,
তারপর বাবাকে,
যখন তার মা কে পা ধরে সালাম করতে গেলো মায়ের ফর্সা পা দেখে তার কাম জেগে গেলো দ্রুত সেখান থেকে বাসরুমে গিয়ে ঠান্ডা হয়ে এসে
ছোট ভাইকে নিয়ে নানা বাড়িতে গেলো তাদের দেখতে .....
বাড়িতে গিয়ে প্রথমেই নানাজানকে সালাম দিলো, তারপর নানী সহ মামা মামীদের সাথে এক এক করে দেখা করলো,
বড়মামী—রিয়াজ কে তো চিনায় যাচেছ না, দেখো কেমন করে দ্রুতই যেনো বড় হয়ে গেলো,
হে রে রিয়াজ তুই কি খাসরে ?
কি খেয়ে খেয়ে এমন ষাড় হলি?
একাথা বলেই স্বর্না দৌড়ে পালিয়ে গেলো,
রিয়াজের মামাতো বোন স্বর্না, রিয়াজের পিঠাপিঠি হওয়াতে সবসময়ই ভাই বোনে এমন দুষ্টুমি চলতে থাকে কিন্তু এসবের জন্যে রিয়াজের বয়সটা একটু বেশীই মনে হলো!
রিয়াজ,তাকে আগের মতো আর দৌড়ে ধরতে গেলো না, বরং ঠান্ডা ভাবে জবাব দিলো,
নিয়মিত জিম করি,
খেলে সুধু পেট ফুলবে , তোর মতো
মামিরা হাসতে লাগলেন,
অনেকদিন পর মামাতো ভাইদের সাথে দেখা হওয়ার পর ভালেই লাগছে রিহানের ৷
সে তাদের সাথে বাজারে গেলো,
আর রিয়াজ ছোট মামার থেকে বাইকের চাবি নিয়ে ঘুরতে,
রিয়াজের একটা বাইকের শখ কিন্তু বাবাকে সাহস করে বলতে পারেনি ,
বাসা ভাড়া, বাজার সদাই,তাদের পড়ালেখা তারউপর বাড়িতে দাদাকে টাকাদিয়ে বাবার কাছে আর টাকা থাকে বোলে মনে হয়না তার কাছে!
ছোটমামা রাজনীতি করে, সেখান থেকেই কেলমা করে বাইক নিয়েছেন ৷
ইস মাকে নিয়ে যদি বাইকে করে ঘুরা যেতো,
মায়ের কথা মনে পড়তেই রিয়াজের ধন নড়েচড়ে উঠলো,সকালে মায়ের ফর্সা পা দেখেই রিয়াজের গরম হয়ে গিয়েছিলো,
কি হেব্বী একটা গতর মায়ের, এর সামনে মৌমিতা আন্টি কিছুই না, বাবা আসলেই খুব ভাগ্যবান যার কারনে বাবার প্রতি রিয়াজের একটা হিংসা কাজ করে ৷
দুপুরে খাওয়াদাওয়া পর রিহান বায়না ধরলো সে নানাবাড়িতে থাকবে,
মামিরাও জোর করতে লাগলো, তারপর রিয়াজ একায় চলে আসলো, আসলে নিজের বাড়ি ছাড়া রিয়াজের অন্য কোথাও ঠিকমতো ঘুম আসেনা ৷
এদিকে হোসেন মিয়াকে জরুরী ডিউটিতে থানায় তলব করেছে যারকারনে তাকে ইমার্জেন্সীতে থাকে ঢাকার দিকে রওনা দিতে হয় ৷
আব্বুর সাথে তার দেখা হয়নি, যখন সে বাড়িতে পৌছালো একেবারে সন্ধ্যে প্রায়!
এদিকে ঈদের ছুটিতে হোসেন ও তার পরিবার বাড়িতে গেলো,
ঈদের দিন, যৌথ পরিবারের সবাই একসাথে রান্নাবান্না করলো,
রিয়াজ পাঞ্জাবি পরে তার দাদাজান কে সালাম করে আসলো,
তারপর বাবাকে,
যখন তার মা কে পা ধরে সালাম করতে গেলো মায়ের ফর্সা পা দেখে তার কাম জেগে গেলো দ্রুত সেখান থেকে বাসরুমে গিয়ে ঠান্ডা হয়ে এসে
ছোট ভাইকে নিয়ে নানা বাড়িতে গেলো তাদের দেখতে .....
বাড়িতে গিয়ে প্রথমেই নানাজানকে সালাম দিলো, তারপর নানী সহ মামা মামীদের সাথে এক এক করে দেখা করলো,
বড়মামী—রিয়াজ কে তো চিনায় যাচেছ না, দেখো কেমন করে দ্রুতই যেনো বড় হয়ে গেলো,
হে রে রিয়াজ তুই কি খাসরে ?
কি খেয়ে খেয়ে এমন ষাড় হলি?
একাথা বলেই স্বর্না দৌড়ে পালিয়ে গেলো,
রিয়াজের মামাতো বোন স্বর্না, রিয়াজের পিঠাপিঠি হওয়াতে সবসময়ই ভাই বোনে এমন দুষ্টুমি চলতে থাকে কিন্তু এসবের জন্যে রিয়াজের বয়সটা একটু বেশীই মনে হলো!
রিয়াজ,তাকে আগের মতো আর দৌড়ে ধরতে গেলো না, বরং ঠান্ডা ভাবে জবাব দিলো,
নিয়মিত জিম করি,
খেলে সুধু পেট ফুলবে , তোর মতো
মামিরা হাসতে লাগলেন,
অনেকদিন পর মামাতো ভাইদের সাথে দেখা হওয়ার পর ভালেই লাগছে রিহানের ৷
সে তাদের সাথে বাজারে গেলো,
আর রিয়াজ ছোট মামার থেকে বাইকের চাবি নিয়ে ঘুরতে,
রিয়াজের একটা বাইকের শখ কিন্তু বাবাকে সাহস করে বলতে পারেনি ,
বাসা ভাড়া, বাজার সদাই,তাদের পড়ালেখা তারউপর বাড়িতে দাদাকে টাকাদিয়ে বাবার কাছে আর টাকা থাকে বোলে মনে হয়না তার কাছে!
ছোটমামা রাজনীতি করে, সেখান থেকেই কেলমা করে বাইক নিয়েছেন ৷
ইস মাকে নিয়ে যদি বাইকে করে ঘুরা যেতো,
মায়ের কথা মনে পড়তেই রিয়াজের ধন নড়েচড়ে উঠলো,সকালে মায়ের ফর্সা পা দেখেই রিয়াজের গরম হয়ে গিয়েছিলো,
কি হেব্বী একটা গতর মায়ের, এর সামনে মৌমিতা আন্টি কিছুই না, বাবা আসলেই খুব ভাগ্যবান যার কারনে বাবার প্রতি রিয়াজের একটা হিংসা কাজ করে ৷
দুপুরে খাওয়াদাওয়া পর রিহান বায়না ধরলো সে নানাবাড়িতে থাকবে,
মামিরাও জোর করতে লাগলো, তারপর রিয়াজ একায় চলে আসলো, আসলে নিজের বাড়ি ছাড়া রিয়াজের অন্য কোথাও ঠিকমতো ঘুম আসেনা ৷
এদিকে হোসেন মিয়াকে জরুরী ডিউটিতে থানায় তলব করেছে যারকারনে তাকে ইমার্জেন্সীতে থাকে ঢাকার দিকে রওনা দিতে হয় ৷
আব্বুর সাথে তার দেখা হয়নি, যখন সে বাড়িতে পৌছালো একেবারে সন্ধ্যে প্রায়!