03-08-2023, 09:04 PM
এরপর আর কোন কথা বললাম না সত্যি ক্লান্ত লাগছিল বলে আস্তে আস্তে আমরা দুজনেই ঘুমিয় পড়লাম। কখন সকাল হয়েছে জানিনা। আমি অচেতন ভাবে ঘুমাচ্ছিলাম। আমার ঘুম ভাঙ্গল আম্মুর ডাকে।
আম্মু- এই রহিম এখন ওঠ বেলা অনেক হয়ে গেছে, আমার খিদেয় পেট চো চো করছে।
আমি- চোখ খুলে কটা বাজে আম্মু।
আম্মু- ঘড়ি দ্যাখ কয়টা বাজে।
আমি- মোবাইল দেখে উরে আল্লা বেলা সারে ৮ টা বাজে বলে ধরফর করে উঠলাম, আমি তখনো একদম খালি কিছুই পড়া নেই হাতের কাছে কিছু না পেয়ে উঠে গামছা নিয়ে বাথরুমে গেলাম। টয়লেট করে গামছা পরে বেড়িয়ে এলাম। এসে বললাম আম্মু তুমি কখন উঠেছ। সব তুমি গুছিয়ে নিয়েছ আমাকে না ডেকে, তোমার শাড়ি আমার পায়জামা পাঞ্জাবী কই।
আম্মু- সব ভাজ করে রেখে দিয়েছি ফুল গুলো সব একটা প্লাস্টিকে ভরে রেখেছি আমরা বের হবার সময় বাইরে নিয়ে যাবো।
আমি- কেন ডাসবিনে রেখে দাও কি দরকার ওসব করার।
আম্মু- হোটেলে নাম লেখানর সময় কি লিখেছিলে আম্মু আর ছেলে এইফুল দেখলে কি ভাববে ওরা পরে পুলিশ ডাকবেনা।
আমি- ওহ আম্মু কি বুদ্ধি তোমার খুবভাল করেছ আম্মু।
আম্মু- হয়েছে এবার খাবারের অর্ডার দাও।
আমি- কল করে আবার সেই ভুনা খিচুড়ির অর্ডার করলাম। এবং লুঙ্গি পরে বালিশ আমার বিছানায় রেখে বসলাম।
আম্মু- যাও গোসল করে আস আমি করে নিয়েছি।
আমি- একা একা কেন করলে কি কথা ছিল এক সাথে করব তুমি না আম্মু।
আম্মু- না আমার সারা শরীর ব্যাথা করছে আর এখন কিচ্ছু হবেনা। তুমি যাও গোসল করে আস।
আমি- আচ্ছা বলে গোসল করতে গেলাম, গোসল করে ফিরে এসে দেখি আমার খাবার চলে এসেছে। আম্মু টেবিলে সব রেডি করে বসে আছে আমি লুঙ্গি পরে আম্মুর সাথে খাবার খেতে বসলাম। দুজনে খেলাম খেতে খেতে।
আম্মু- বলল কি করবে খাবার পরে।
আমি- চল আমাদের ভোটার কার্ড দুটো বের কর।
আম্মু- খাওয়া শেষ করলে আম্মু সব গুছিয়ে বলল তুমি যাও পোশাক পরে নাও আমি কার্ড বের করছি। বের করে আম্মু আমার কাছে দিল দ্যাখ সব ঠিক আছে তো।
আমি- আম্মু হ্যা ঠিক আছে তোমার কার্ডে নানার নাম আছে আর সমস্যা নেই।
আম্মু- কেন তোমার নানার নাম তোমার আব্বার নাম নাই।
আমি- না আব্বার নাম থাকলে কাজি অফিস গিয়ে কি বলতাম আম্মু কে বিয়ে করছি।
আম্মু- আচ্ছা বুঝেছি। তবে কি বের হবে এখন। এখনই কি খুলেছি নাকি।
আমি- চল কোথায় আছে আমি জানি খুজতে হবে তো, শুনেছি তেজগাঁওতে আছে শুনেছি ওখানে খুঁজে দেখি।
আম্মু- চল বলে দুজনে দরজা বন্ধ করে বের হলাম।
আমরা নিচে নেমে রাস্তা পের হয়ে তেজগাওর দিকে গেলাম হেটে হেটে আম্মু এখন শাড়ি পড়েছে। আমি টি শার্ট আর জিন্স পড়েছি। হাঁটতে হাঁটতে অনেকটা গেলাম তেজ গাও কলেজ ছারার পর একটা বোরড দেখলাম কাজি অফিস, ফোন নাম্বার নিলাম ফরে এসে ফোন করলাম কাজী সাহেব ধরে বলল হ্যা আজকে হবে আপনারা কখন আসবেন একটু ভির আছে ১ টার দিকে আসেন হয়ে যাবে। আমি আচ্ছা বলে ঠিকানা নিয়ে চলে এলাম ফার্ম গেট। ব্রিজে উঠে আমি আর আম্মা গল্প করতে করতে বললাম এর প কি করবে বাড়ি যাবে না আরো একটু ঘুরবে। দু একদিন।
আম্মা- না বাড়ি চল বাড়ি গেলে সমস্যা তো নেই রাতে আমরা দুজনেই তো থাকবো, বিক্রি করে আমাদের গন্তব্যে যেতে হবে। সময় কই এক মাস যেতে না যেতেই টের পাবো কি করেছ। তাঁর আগে ব্যবস্থা না করলে হবে।
আমি- হুম বুঝেছি আম্মার কি ইচ্ছে। অত ভয় কেন আম্মু আজ আমরা কাজী অফিস গিয়ে পাকা পাকি ভাবে তোমাকে বিবি করে নিচ্ছি। ও আচ্ছা চল আমাদের আইডির ফটো কপি করতে হবে তো।
আম্মা- হ্যা তাই তো চল বলে নিচে নেমে ফটো কপি করে দুজনে ড্রিঙ্কস খেলাম।
আমি- আম্মু কি করবে এখন, চল রুমে যাই বসে একটার সময় বের হব।
আম্মু- কি মতলব তোমার।
আমি- কি আর একবার ভালো করে খেলে তারপর বের হব।
আম্মু- এই রহিম এখন ওঠ বেলা অনেক হয়ে গেছে, আমার খিদেয় পেট চো চো করছে।
আমি- চোখ খুলে কটা বাজে আম্মু।
আম্মু- ঘড়ি দ্যাখ কয়টা বাজে।
আমি- মোবাইল দেখে উরে আল্লা বেলা সারে ৮ টা বাজে বলে ধরফর করে উঠলাম, আমি তখনো একদম খালি কিছুই পড়া নেই হাতের কাছে কিছু না পেয়ে উঠে গামছা নিয়ে বাথরুমে গেলাম। টয়লেট করে গামছা পরে বেড়িয়ে এলাম। এসে বললাম আম্মু তুমি কখন উঠেছ। সব তুমি গুছিয়ে নিয়েছ আমাকে না ডেকে, তোমার শাড়ি আমার পায়জামা পাঞ্জাবী কই।
আম্মু- সব ভাজ করে রেখে দিয়েছি ফুল গুলো সব একটা প্লাস্টিকে ভরে রেখেছি আমরা বের হবার সময় বাইরে নিয়ে যাবো।
আমি- কেন ডাসবিনে রেখে দাও কি দরকার ওসব করার।
আম্মু- হোটেলে নাম লেখানর সময় কি লিখেছিলে আম্মু আর ছেলে এইফুল দেখলে কি ভাববে ওরা পরে পুলিশ ডাকবেনা।
আমি- ওহ আম্মু কি বুদ্ধি তোমার খুবভাল করেছ আম্মু।
আম্মু- হয়েছে এবার খাবারের অর্ডার দাও।
আমি- কল করে আবার সেই ভুনা খিচুড়ির অর্ডার করলাম। এবং লুঙ্গি পরে বালিশ আমার বিছানায় রেখে বসলাম।
আম্মু- যাও গোসল করে আস আমি করে নিয়েছি।
আমি- একা একা কেন করলে কি কথা ছিল এক সাথে করব তুমি না আম্মু।
আম্মু- না আমার সারা শরীর ব্যাথা করছে আর এখন কিচ্ছু হবেনা। তুমি যাও গোসল করে আস।
আমি- আচ্ছা বলে গোসল করতে গেলাম, গোসল করে ফিরে এসে দেখি আমার খাবার চলে এসেছে। আম্মু টেবিলে সব রেডি করে বসে আছে আমি লুঙ্গি পরে আম্মুর সাথে খাবার খেতে বসলাম। দুজনে খেলাম খেতে খেতে।
আম্মু- বলল কি করবে খাবার পরে।
আমি- চল আমাদের ভোটার কার্ড দুটো বের কর।
আম্মু- খাওয়া শেষ করলে আম্মু সব গুছিয়ে বলল তুমি যাও পোশাক পরে নাও আমি কার্ড বের করছি। বের করে আম্মু আমার কাছে দিল দ্যাখ সব ঠিক আছে তো।
আমি- আম্মু হ্যা ঠিক আছে তোমার কার্ডে নানার নাম আছে আর সমস্যা নেই।
আম্মু- কেন তোমার নানার নাম তোমার আব্বার নাম নাই।
আমি- না আব্বার নাম থাকলে কাজি অফিস গিয়ে কি বলতাম আম্মু কে বিয়ে করছি।
আম্মু- আচ্ছা বুঝেছি। তবে কি বের হবে এখন। এখনই কি খুলেছি নাকি।
আমি- চল কোথায় আছে আমি জানি খুজতে হবে তো, শুনেছি তেজগাঁওতে আছে শুনেছি ওখানে খুঁজে দেখি।
আম্মু- চল বলে দুজনে দরজা বন্ধ করে বের হলাম।
আমরা নিচে নেমে রাস্তা পের হয়ে তেজগাওর দিকে গেলাম হেটে হেটে আম্মু এখন শাড়ি পড়েছে। আমি টি শার্ট আর জিন্স পড়েছি। হাঁটতে হাঁটতে অনেকটা গেলাম তেজ গাও কলেজ ছারার পর একটা বোরড দেখলাম কাজি অফিস, ফোন নাম্বার নিলাম ফরে এসে ফোন করলাম কাজী সাহেব ধরে বলল হ্যা আজকে হবে আপনারা কখন আসবেন একটু ভির আছে ১ টার দিকে আসেন হয়ে যাবে। আমি আচ্ছা বলে ঠিকানা নিয়ে চলে এলাম ফার্ম গেট। ব্রিজে উঠে আমি আর আম্মা গল্প করতে করতে বললাম এর প কি করবে বাড়ি যাবে না আরো একটু ঘুরবে। দু একদিন।
আম্মা- না বাড়ি চল বাড়ি গেলে সমস্যা তো নেই রাতে আমরা দুজনেই তো থাকবো, বিক্রি করে আমাদের গন্তব্যে যেতে হবে। সময় কই এক মাস যেতে না যেতেই টের পাবো কি করেছ। তাঁর আগে ব্যবস্থা না করলে হবে।
আমি- হুম বুঝেছি আম্মার কি ইচ্ছে। অত ভয় কেন আম্মু আজ আমরা কাজী অফিস গিয়ে পাকা পাকি ভাবে তোমাকে বিবি করে নিচ্ছি। ও আচ্ছা চল আমাদের আইডির ফটো কপি করতে হবে তো।
আম্মা- হ্যা তাই তো চল বলে নিচে নেমে ফটো কপি করে দুজনে ড্রিঙ্কস খেলাম।
আমি- আম্মু কি করবে এখন, চল রুমে যাই বসে একটার সময় বের হব।
আম্মু- কি মতলব তোমার।
আমি- কি আর একবার ভালো করে খেলে তারপর বের হব।