Thread Rating:
  • 71 Vote(s) - 3.37 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest প্রবাসী ছেলের প্রেমজালে পাগল আম্মা
আমি- আচ্ছা বলে আমরা দুজনেই খেলাম খাওয়া শেষ হতে না হতে আমার আপারা এল। সবাই বসে আছি বেলা তিনটে নাগাদ আমাদের ডাক পড়ল।

সবাই মিলে যেতে ডাক্তার বলল আগের থেকে একটু ভালো তবে সেন্স কম। আজকে দেখবো তারপর ফাইনাল বলব। আম্মা বলল আপাদের তোমাদের কেউ আজকে থাক ছেলেটা কালকে রাত থেকে আছে আমি তো বাড়ি গিয়েছিলাম ওর গোসল পর্যন্ত হয়নি। ছোট আপা বলল ঠিক আছে আকজে আমরা দুজন থাকবো আম্মা তুই আর ভাই বাড়ি যাও। বড় আপা তুই কি করবি। আপা বলল সবাই থেকে লাভ নেই আমরাও বাড়ি যাই তারপর কালকে কি হয় দেখবো। আমি আম্মা বড় আপা সবাই বেড়িয়ে এলাম। বড় আপা আমাদের বাড়িতেই এল।
রাতে আম্মা রান্না করল সবাই মিলে খেয়ে নিলাম। তারপর আপা এবং দুলাভাইকে আপাদের পুরানো ঘরে ঘুমাতে দিলাম আমি আমার ঘরে আর আম্মা আব্বার ঘরে ঘুমালো। পরের দিন সকালে আম্মা তাড়াতাড়ি রান্না করল আমারা খেয়ে ছোট আপা আর দুলাভাইর জন্য খাবার নিয়ে আমরা গেলাম।
ওদের খাওয়া হলে আমরা খোঁজ নিলাম আব্বার কি অবস্থা, ১০শ টায় ডাক্তার এল আমরা কথা বললাম, ডাক্তার বলল বিকেলে ছুটি দিয়ে দেবে।তবে এ রুগী কিন্তু বেশীদিন নেই সব শেষ হয়ে গেছে, বিছানায় থেকে যে কয়দিন বাচে। দেখবে কিন্তু কিছু বলতে পারবেনা।যদিও পারে আপনাদের চেষ্টায় পারবে। বাড়ি নিয়ে জান এখান থেকে বাড়িতে ভালো থাকবে।
আমি সব বিল মিটিয়ে দিয়ে আব্বাকে ছুটি নিয়ে বাড়ি এলাম। আপারা সবাই চলে গেল কারন রাত হয়ে গেছে।
আম্মা- আব্বা তুমি তোমার আব্বার কাছে থাকো আমি রান্না করি।
আমি- ঠিক আছে আম্মা তবে তুমি কাপড় পাল্টে নাও সারাদিন এক কাপড়ে।
আম্মা- নতুন কিছু পড়তে বলছ আব্বা।
আমি- হ্যা এনেছি তো তোমার জন্য, তুমি পরবে না তো কে পরবে।
আম্মা- আচ্ছা আব্বা তুমি যখন বলছ তবে পরবো বলে চলে গেল। আব্বার জন্য লেই মানে চালের গুরো রান্না করে আমার কাছে দিল আর বলল এইগুলো একটু খাইয়ে দাও আমি ততক্ষণে রান্না করে ফেলি।
আমি- আচ্ছা বলে আব্বাকে খাওয়াতে লাগলাম, আব্বা চোখ তুলে দেখছে কিন্তু কিছু বলতে পারছে না মুখ বেকে গেছে স্ট্রোক করেছে তো। একটা সাইড ধরে নিয়েছে। আমি আব্বাকে আস্তে আস্তে খাইয়ে দিলাম। অনেকখন বসে খেল।আব্বাকে খাওয়ানো শেষ হলে আব্বার মুখ ধুয়ে দিয়ে যখন মিছিয়ে দিলাম আর বাটি পাশে রেখে বসতে দেখি আব্বার চোখ দিয়ে জল বেয়ে পড়ছে। আমি কি হয়েছে আব্বা কাদছ কেন তুমি। আব্বার ডান হাত কাজ করছে না তাই বা হাত দিয়ে আমার গায়ে হাত দিয়ে আমাকে ইশারা করল আমি মরে যাবো। এর মধ্যে আম্মা এল। আম্মা সেই কলকাতা থেকে যে শাড়ি এনেছি সেটা পড়েছে, ট্রান্সপ্যারেন্ট শাড়ি, সাথে কালো ব্লাউজ, মায়ের উত্থিত যৌবন যুগল সম্পূর্ণ দেখা যাচ্ছে এসে পাশে দারালো আর বলল।
আম্মা- কি সব খেয়ে নিয়েছে তো।
আমি- হুম আস্তে আস্তে খেয়েছে।
আব্বা- হাত দিয়ে আম্মাকে ডাকল। আস্তে করে কথা বলার চেষ্টা করল আর বলল ভালো হয়েছে।
আম্মা- পাশে বসে পড়ল আর বলল কি হয়েছে ভালো লাগছে, এই দ্যাখ তোমার ছেলে আম্মার জন্য শাড়ি এনেছে সেটা পড়েছি কেমন লাগছে।
আব্বা- বা হাত দিয়ে ইশারা করল খুব ভালো লাগছে, মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছেনা।কাটা কাঁটা গলায় বলল ভালো বলে আমার আর আম্মার হাত এক জায়গায় নিয়ে বলল ভালো থেকো দুজনে বলে হাত দিয়ে আমাদের দুজনকে দেখাল। কথা ভালো করে বলতে পারছেনা তবুও চেষ্টা করছে।  
আম্মা- চিন্তা করনা তুমি ভালো হয়ে যাবে তোমার ছেলে তোমাকে সুস্থ করে তুলবে।
আমি- হ্যা আব্বা আমি তোমাকে সুস্থ করে তুলবো দেখবে।
আব্বা- হাও হাও করে কেঁদে উঠে বলল হব ভালো।
আম্মা- হ্যা হবে কেন হবেনা বলে আব্বার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল।
আমি- আম্মা রান্না হয়েছে।
আব্বা- আমাদের ইশারা করে বলল যাও খেয়ে এস।
আম্মা- প্রায় হয়ে গেছে চল তোমাকে খেতে দেই। সকালে গোসল করেছিলে তাই না।
আমি- হ্যা আম্মা সকালে গোসল করে গেছি।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: প্রবাসী ছেলের প্রেমজালে পাগল আম্মা - by momloverson - 26-07-2023, 10:09 PM



Users browsing this thread: 3 Guest(s)