25-07-2023, 09:59 PM
আম্মা- কি কও তোমার আব্বা এর থেকে বেশী খেয়েছে। তুমি তো আমার সমান খাচ্ছনা। দেখেছ আমি আগের থেকে মোটা হয়েছিনা।
আমি- কি জানি মনে নেই।
আম্মা- আমি এখন ৭৬ কেজি আগে ছিলাম ৫৮ কেজি তুমি দেখতে পাচ্ছ না তোমার আব্বাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়ে আমিও মেপেছিলাম। আগের থেকে অনেক মোঠা হয়েছি আমি। তবে তোমার ফিগার ঠিক আছে পুরুষের এমন ফিগার থাকা দরকার।
আমি- কি হবে ফিগার দিয়ে তবে হ্যা সুস্থ থাকা যায়।
আম্মা- আমাকে কেমন লাগছে বললে না কিন্তু।
আমি- ভালো লাগছে, আগেরত থেকেও ভালো লাগছে দেখতে।
আম্মা- তুমি এখনো মন থেকে বলছ না কথার কথা বলছ। এতসুন্দর দামী পোশাক পড়লাম আর তুমি কিনা কিছুই বলছ না।
আমি- তবে তোমাকে এখন দেখে মনে হয় ৩২/৩৩ বছরের একজন মেয়ে। এইরকম টাইট ফিট স্যালোয়ার কামিজ পড়লে যেকোন বউকে ভালো লাগে।
আম্মা- এবার সত্যি বললে আমার এতবর একটা ছেলে আছে কেউ বল্বেনা।
আমি- বাবা বেশী খাওয়া হয়ে গেল পেট টাইট হয়ে গেছে।
আম্মা- তুমি থালায় হাত ধুয়ে নাও বাইরে যেতে হবেনা, আমি সব নিয়ে নেব বলে নিজেও হাত ধুয়ে নিল। তুমি বস আমি সব রেখে ধুয়ে আসি।
আমি- চল আমি নিয়ে যাচ্ছি তোমার সাথে।
আম্মা- না দরকার নেই আমি একা পারবো।
আমি- কেন আমি জাইনা বলে দুজনে গেলাম আম্মাকে আমি সাহজ্য করলাম। আমাদের ধোয়া শেষ হতে না হতে আব্বার গলা পেলাম।
আম্মা- চল দেখি আবার কি হল। বলে দুজনে গেলাম।
গিয়ে দেখি আব্বা বমি করে দিয়েছে আর বলছে বুকে ব্যাথা হচ্ছে।
আমি- আম্মা কি করব এখন বলে আব্বার কাছে বসলাম।
আব্বা- আমি বাচবো না মরে যাবো ওরে বুকে ব্যাথা।
আমি- আম্মা বস দেখি গাড়ি পাই নাকি বলে বের হয়ে ফোন করে একটা গাড়ির ব্যাবস্থা করলাম সোজা হাসপাতালে নিয়ে গেলাম। এমারজেন্সিতে ভর্তি করলাম। রাতে অনেক টাকার ওষুধ লাগল। সকালে শুনলাম আব্বা ভালো আছে। আম্মা আর আমি ছিলাম সাথে গাড়ির ড্রাইভার ছিল। আম্মাকে বললাম বাড়ি যাও আমি আছি। তুমি গসল করে রান্না করে খাবার নিয়ে আসবে।
আম্মা- আচ্ছা আমি যাচ্ছি তুমি খেয়াল রেখ।
আমি- আচ্ছা বলতে আম্মা চলে গেল আমি বসে আছি রাতে একদম ঘুম হয় নাই, চা খেলাম নাস্তা করলাম।
আম্মা- সারে ১০শ টায় এল আমরা ডাক্তারের কাছে গেলাম।
ডাক্তার- অবস্থা খুব খারাপ দেখি বিকেল পর্যন্ত কি হয় এখনো কোন সারা পাচ্ছিনা, কোমায় চলে গেছে।
আম্মা- আমরা বাইরে আসতে বাজান তুমি কিছু খেয়ে নাও ভাত এনেছি।
আমি- কি জানি মনে নেই।
আম্মা- আমি এখন ৭৬ কেজি আগে ছিলাম ৫৮ কেজি তুমি দেখতে পাচ্ছ না তোমার আব্বাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়ে আমিও মেপেছিলাম। আগের থেকে অনেক মোঠা হয়েছি আমি। তবে তোমার ফিগার ঠিক আছে পুরুষের এমন ফিগার থাকা দরকার।
আমি- কি হবে ফিগার দিয়ে তবে হ্যা সুস্থ থাকা যায়।
আম্মা- আমাকে কেমন লাগছে বললে না কিন্তু।
আমি- ভালো লাগছে, আগেরত থেকেও ভালো লাগছে দেখতে।
আম্মা- তুমি এখনো মন থেকে বলছ না কথার কথা বলছ। এতসুন্দর দামী পোশাক পড়লাম আর তুমি কিনা কিছুই বলছ না।
আমি- তবে তোমাকে এখন দেখে মনে হয় ৩২/৩৩ বছরের একজন মেয়ে। এইরকম টাইট ফিট স্যালোয়ার কামিজ পড়লে যেকোন বউকে ভালো লাগে।
আম্মা- এবার সত্যি বললে আমার এতবর একটা ছেলে আছে কেউ বল্বেনা।
আমি- বাবা বেশী খাওয়া হয়ে গেল পেট টাইট হয়ে গেছে।
আম্মা- তুমি থালায় হাত ধুয়ে নাও বাইরে যেতে হবেনা, আমি সব নিয়ে নেব বলে নিজেও হাত ধুয়ে নিল। তুমি বস আমি সব রেখে ধুয়ে আসি।
আমি- চল আমি নিয়ে যাচ্ছি তোমার সাথে।
আম্মা- না দরকার নেই আমি একা পারবো।
আমি- কেন আমি জাইনা বলে দুজনে গেলাম আম্মাকে আমি সাহজ্য করলাম। আমাদের ধোয়া শেষ হতে না হতে আব্বার গলা পেলাম।
আম্মা- চল দেখি আবার কি হল। বলে দুজনে গেলাম।
গিয়ে দেখি আব্বা বমি করে দিয়েছে আর বলছে বুকে ব্যাথা হচ্ছে।
আমি- আম্মা কি করব এখন বলে আব্বার কাছে বসলাম।
আব্বা- আমি বাচবো না মরে যাবো ওরে বুকে ব্যাথা।
আমি- আম্মা বস দেখি গাড়ি পাই নাকি বলে বের হয়ে ফোন করে একটা গাড়ির ব্যাবস্থা করলাম সোজা হাসপাতালে নিয়ে গেলাম। এমারজেন্সিতে ভর্তি করলাম। রাতে অনেক টাকার ওষুধ লাগল। সকালে শুনলাম আব্বা ভালো আছে। আম্মা আর আমি ছিলাম সাথে গাড়ির ড্রাইভার ছিল। আম্মাকে বললাম বাড়ি যাও আমি আছি। তুমি গসল করে রান্না করে খাবার নিয়ে আসবে।
আম্মা- আচ্ছা আমি যাচ্ছি তুমি খেয়াল রেখ।
আমি- আচ্ছা বলতে আম্মা চলে গেল আমি বসে আছি রাতে একদম ঘুম হয় নাই, চা খেলাম নাস্তা করলাম।
আম্মা- সারে ১০শ টায় এল আমরা ডাক্তারের কাছে গেলাম।
ডাক্তার- অবস্থা খুব খারাপ দেখি বিকেল পর্যন্ত কি হয় এখনো কোন সারা পাচ্ছিনা, কোমায় চলে গেছে।
আম্মা- আমরা বাইরে আসতে বাজান তুমি কিছু খেয়ে নাও ভাত এনেছি।