29-06-2023, 05:46 PM
মীনাক্ষী ছোটবেলা থেকে চালাক চতুর , সে বুঝতে পেরেছিলো , সংসারের অবস্থা ভালো নয়। এই বয়সে তার বাবার নতুন করে আর আয় করা সম্ভব নয়। আর রয়েছে দাদা , সে এখন সবে ডাক্তারি পড়ছে , তার রোজগার কবে শুরু হবে বলা কঠিন। অতএব মীনাক্ষী বুঝলো তার হাত খরচ নিজেকেই জোগাড় করতে হবে , সেই সঙ্গে ও বুজলো নিজের ভবিষ্যত ও নিজেকে তৈরি করতে হবে. একদিন আয়নার সামনে নিজেকে দেখতে দেখতে ভাবলো , লোকে তাকে সুন্দরী বলে এমনকি বলে সে ভালো নাচে। এই সৌন্দর্য আর তার নাচ দিয়েই তাকে তার ভবিষ্যত গড়তে হবে , সেও লেখা পড়ায় যথেষ্ট ভালো হলেও সে বুঝেছিলো লেখাপড়াকে অবলম্বন করে তার ভবিষ্যাৎ করতে গেলে অনেক দেরী হবে , এমনকি ত্তার বাড়ির লোকের তার লেখা পড়ায় কথাটা খরচ করতে পারবে সে ব্যাপারেও তার সন্দেহ আছে। তৎ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ঠিক করলো সে নিজেকে মডেল তৈরী করবে কিন্তু মডেল হলেও তো খরচ কম নয়। ভালো ভালো কসমেটিক ব্যবহার করতে হবে, ছবির অ্যালবাম করতে হবে। সেও খরচ সুন্দরী ,বুদ্ধিমতী মীনাক্ষী শেষাদ্রি জোগাড় করে নিলো। আশেপাশের এলাকায় বিভিন্ন পোগ্রামে নৃত্যানুষ্ঠান করে আর তার কলেজের পাশের কলেজের এক বড়োলোক বাপের ছেলেকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে। এমনিতে সুন্দরী মীনাক্ষীর রূপগ্রাহী লোক কম ছিলোনা , মীনাক্ষী তার মধ্যে এক বড়োলোকের লাডলা কে নিজের চোখের ভ্রূকুটি দিয়ে তীরভেদ করলো। পাঞ্জাবি লাডলা বিশাল গম্ভীর তামিল লাডলি মীনাক্ষী শেষাদ্রির প্রেমে হাবুডুবু খেতে লাগলো । প্রথম প্রথম কোনো রেস্টুরেন্টর একান্তে বা সন্ধ্যায় পার্কে বসে একটু চুমাচাটি বা পরস্পরের গা ঘষাঘষি , তারপরে চালাক মীনাক্ষী দেখল বাবুর উপহার সংখ্যা কমে যাচ্ছে বা হাতখরচার পরিমান ,তাই মীনাক্ষীকে নিজেরবুকটা খুলে দিতেই হলো ,সেই সঙ্গে বিশালের প্যান্টের চেইন খুলে লিঙ্গটাও বের করে নিতে হলো। শুরুহলো পরস্পরের অঙ্গপ্রতঙ্গ চোষণ ও নির্মম মর্দন।