23-06-2023, 09:53 PM
মা- সোনা দাদাকে বল তুমিও আগে খেয়েছ আর এখন তো তুমি মাংস খাবে আমি তো শুধু দুধ খাই, আমি খাওয়ার পর থাকলে তুমি খাবে।
আমি- দেখেছিস বোন মা এখনো তোর পক্ষে, একটু আগে এত সুখ দিলাম তবুও আমাকে ভালবাসেনা শুধু তোকে ভালোবাসে।
মা- এই বল তুমি সুখ পাওনি, শুধু কি মা পেয়েছে তুমিও পেয়েছ।
আমি- মায়ের গালে চুমু দিয়ে সত্যি মা আমি খুব সুখ পেয়েছি।
মা- পাল্টা চুমু দিয়ে আমার সোনা ছেলে, আবার দেব চিন্তা করোনা।
এভাবে দেখতে দেখতে দু ঘন্টা চলে গেল। রান্না শেষ। এর মধ্যে মা বোনকে স্নান করিয়ে দুধ দিয়ে ঘুম পারিয়ে দিয়েছে। তারপর দুজনে স্নান করে ভালো করে মাংস ভাত খেলাম। মা বরফের মাংস তাই তেমন ভাল লাগল না কতদিন পড়ে মাংস খেলাম।
আমি- এখন থেকে নিয়মিত খাবে।
মা- না এমনিতেই মোটা আরো মোটা হয়ে যাবো। দরকার নেই সপ্তাহে একদিন হলেই হবে। মা কি গো বৃষ্টি কি থেমেছে নাকি।
আমি- হা বাইরে দেখবে নাকি চল পেছনে বলে দুজনে গিয়ে চালার উপর উঠে, থেমেছে কিন্তু আকাশ ভারী আবার নাম্বে মনে হয়।
মা- হ্যা তাই গো, কয়দিন এখানে থাকতে হবে কে জানে।
আমি- না আজ রাতে কমে যাবে সকালে দেখবে পরিস্কার। তবে রাতে ভালই বৃষ্টি হবে।
মা- এই পেছনে ত্রিপল দিয়ে রাখবে তবে আর উঠতে হবেনা। চারদিকে শুধু জল আর জল গাছপালার গোরায় জল অনেক জল বেড়েছে নোদিতে তাই না। ইচ্ছে করছে জলে নেমে স্নান করি স্বচ্ছ জল।
আমি- মা এখানে একটা ঘর থাকলে ভালো হত কোন লকজন থাকত না শুধু আমরা এই তিনজন থাকতাম।
মা- দুই তিনদিন ভালো লাগত তারপর বিরক্ত লাগত, মানুষ সামাজিক জীব সমাজ ছাড়া চলতে পারেনা।
আমি- কোন স্মাজের কথা বলছ, যে সমাজ আমাদের বাঁচতে দিতে চাইলনা, আমাকে বাড়ি ছাড়া হতে হল, তোমাকে আবার বিয়ে করতে হল আমাকে এই বোটে প্রায় ৮ বছর কাটাতে হল এমন স্মাজের আমার দরকার নেই। আমরা একাই থাকবো।
মা- আমার হাত ধরে বুঝি সোনা সব বুঝি সব কপালের ফের সময় না হলে কিছু হয় না। তুমি আমি দুজনের কেউ ভেবেছিলাম আমাদের মধ্যে এমন ঘটনা ঘটবে, আমরা দুজনের কেউ কোনদিন ভেবেছি।
আমি- মা আমি ভেবেছি, প্রথম যেদিন তুমি বোনকে নিয়ে আমার কাছে এসেছিলে সেদিন রাতে, মনে মনে তোমাকে কল্পনা করে আমি খিঁচেছি। তুমি আসবে বলে প্রতিদিন পারে গিয়ে বসে থাকতাম, তোমাকে কপট রাগ দেখিয়েছি কিন্তু তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করত। শেষে ১২ দিন আসনাই আমার খুব খারাপ লাগত কিন্তু যেতে সাহস পাইনাই।
মা- তুমি ও বাড়ি চিনতে যে যাবে।
আমি- না জিজ্ঞেস করলে কেউ না কেউ বলে তো দিত।
আমি- দেখেছিস বোন মা এখনো তোর পক্ষে, একটু আগে এত সুখ দিলাম তবুও আমাকে ভালবাসেনা শুধু তোকে ভালোবাসে।
মা- এই বল তুমি সুখ পাওনি, শুধু কি মা পেয়েছে তুমিও পেয়েছ।
আমি- মায়ের গালে চুমু দিয়ে সত্যি মা আমি খুব সুখ পেয়েছি।
মা- পাল্টা চুমু দিয়ে আমার সোনা ছেলে, আবার দেব চিন্তা করোনা।
এভাবে দেখতে দেখতে দু ঘন্টা চলে গেল। রান্না শেষ। এর মধ্যে মা বোনকে স্নান করিয়ে দুধ দিয়ে ঘুম পারিয়ে দিয়েছে। তারপর দুজনে স্নান করে ভালো করে মাংস ভাত খেলাম। মা বরফের মাংস তাই তেমন ভাল লাগল না কতদিন পড়ে মাংস খেলাম।
আমি- এখন থেকে নিয়মিত খাবে।
মা- না এমনিতেই মোটা আরো মোটা হয়ে যাবো। দরকার নেই সপ্তাহে একদিন হলেই হবে। মা কি গো বৃষ্টি কি থেমেছে নাকি।
আমি- হা বাইরে দেখবে নাকি চল পেছনে বলে দুজনে গিয়ে চালার উপর উঠে, থেমেছে কিন্তু আকাশ ভারী আবার নাম্বে মনে হয়।
মা- হ্যা তাই গো, কয়দিন এখানে থাকতে হবে কে জানে।
আমি- না আজ রাতে কমে যাবে সকালে দেখবে পরিস্কার। তবে রাতে ভালই বৃষ্টি হবে।
মা- এই পেছনে ত্রিপল দিয়ে রাখবে তবে আর উঠতে হবেনা। চারদিকে শুধু জল আর জল গাছপালার গোরায় জল অনেক জল বেড়েছে নোদিতে তাই না। ইচ্ছে করছে জলে নেমে স্নান করি স্বচ্ছ জল।
আমি- মা এখানে একটা ঘর থাকলে ভালো হত কোন লকজন থাকত না শুধু আমরা এই তিনজন থাকতাম।
মা- দুই তিনদিন ভালো লাগত তারপর বিরক্ত লাগত, মানুষ সামাজিক জীব সমাজ ছাড়া চলতে পারেনা।
আমি- কোন স্মাজের কথা বলছ, যে সমাজ আমাদের বাঁচতে দিতে চাইলনা, আমাকে বাড়ি ছাড়া হতে হল, তোমাকে আবার বিয়ে করতে হল আমাকে এই বোটে প্রায় ৮ বছর কাটাতে হল এমন স্মাজের আমার দরকার নেই। আমরা একাই থাকবো।
মা- আমার হাত ধরে বুঝি সোনা সব বুঝি সব কপালের ফের সময় না হলে কিছু হয় না। তুমি আমি দুজনের কেউ ভেবেছিলাম আমাদের মধ্যে এমন ঘটনা ঘটবে, আমরা দুজনের কেউ কোনদিন ভেবেছি।
আমি- মা আমি ভেবেছি, প্রথম যেদিন তুমি বোনকে নিয়ে আমার কাছে এসেছিলে সেদিন রাতে, মনে মনে তোমাকে কল্পনা করে আমি খিঁচেছি। তুমি আসবে বলে প্রতিদিন পারে গিয়ে বসে থাকতাম, তোমাকে কপট রাগ দেখিয়েছি কিন্তু তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করত। শেষে ১২ দিন আসনাই আমার খুব খারাপ লাগত কিন্তু যেতে সাহস পাইনাই।
মা- তুমি ও বাড়ি চিনতে যে যাবে।
আমি- না জিজ্ঞেস করলে কেউ না কেউ বলে তো দিত।