26-05-2023, 04:54 AM
(This post was last modified: 10-07-2023, 04:07 PM by Rupuk Nir. Edited 10 times in total. Edited 10 times in total.)
তৃতীয় পর্ব
রাফি তোকে এমন লোক খুজতে হবে যে তোকে আর মেহেরুন কাকিমাকে চিনে না যাতে পরে সমস্যা না করে।হুম ঠিক বলেছো।শুন রাফি আমি আজকে বিকেলে কলকাতা ঘুরতে যাচ্ছি কিছু দিনের জন্য। তুই নিজে কিছু করছিস না পরে বিপদে পড়ে যাবি আমি ঘুরে এসে দেখি কিছু করা যায় নাকি।আচ্ছা ঠিক আছে ভাই।কথা শেষ করে দু’জনেই বাসা দিকে অগ্রসর হলো।সন্ধ্যাবেলা,রাফি রেডি রুম থেকে বের হলো বাহিরে যাওয়ার জন্য।রাফি বাসার দরজা কাছে যেতেই মেহেরুন রাফিকে দেখতে পেলো।কি বেপার রাফি এই সন্ধ্যাবেলা কথায় যাচ্ছো তুমি।একটু অভির বাসায় যাচ্ছি কাকিমা।এই সন্ধ্যাবেলা অভির বাসায় তোমার কিসের কাজ আছে?কালকে না তুমি আমাকে বললে আমি যেভাবে বলবো সেভাবে চলবে তোমার কথার সাথে দেখছি কাজের কোনো মিল নেই।শুনো রাফি আজকে তোমাকে পরিষ্কার করে একটা কথা বলে দিচ্ছি,এই বাসায় যদি থাকতে চাও তাহলে অবশ্যই আমার কথা মতো তোমাকে চলতে হবে।রিনিতা নাস্তা বানানো শুরু করেছে।রিনিতা নাস্তা বানানো শেষ হলে নাস্তা করবে তারপর বের হবে এখন তোমার রুমে যাও।রাফি আর কিছু বললো না সে তার রুমে চলে গেলো।মেহেরুন তার রুমে ঢুকার পরই রাফি তার রুম থেকে বের হলো।রাফিকে বাসা থেকে বের হতে দেখে রিনিতা বললে উঠলো ভাই জান নাস্তা করবেন না?না দিদি আমি বাহিরে থেকে কিছু খেয়ে নিবো।কিন্তু ভাই জান আপনি না খেয়ে গেলে তো ম্যাডাম পরে জানতে পারলে আমাকে বকাবকি করবে।আরে ধুর তোমার ম্যাডাম জানবে কিভাবে যদি তুমি না বলো।ম্যাডাম জিজ্ঞেস করলে আমি মিথ্যা কথা বলতে পারবো না। ভাই জান আপনি একটু হলেও খেয়ে যান।তোমাকে নিয়ে আর পারা গেলো না রিনিতা দিদি।দাও তাড়াতাড়ি।নাস্তা শেষ করে রাফি বাসা থেকে বের হয়ে গেলো।রাফি অভির বাসার নিচে যেয়ে ফোন দিলো।হ্যালো অভি তাড়াতাড়ি নিচে নাম আমি তোর বাসার নিচে দাঁড়িয়ে আসি।কিছুক্ষণ পর অভি বাসা থেকে বের হয়ে আসলো।কিরে শালা তোর আসতে এতো দেরি হলো কেন?আর বলিস না কাকিমার জ্বালায় শেষ হয়ে গেলাম।কেন কি করলো তোর কাকিমা আবার।আরে এসব কথা অন্য কোনো দিন হবে।একটা চায়ের দোকানের সামনে রাখা টুলের উপর বসলো রাফি আর অভি।ভাই দুইটা সিগারেট দিও দোকানদার সিগারেট দেওয়ার পর অভি হাতে নিলো রাফি নে ধর।অভি সিগারেট ধারালো মনের সুখে টানছে সিগারেট।কিরে রাফি আসার পর থেকে তোকে কেমন মনমরা হয়ে আছিস দেখছি।এমনি রে সামনে টেস্ট পরীক্ষা আসছে তাই একটু টেনশনে আছি।আমার তো এমন মনে হচ্ছে না রাফি।তোর মনে অন্য কিছু চলছে।আচ্ছা শুন রাফি তুই চাইলে তোর মন ভালো করার ব্যবস্থা করতে পারি আমি।কিভাবে?চল আগে যাওয়া যাক গেলে সব জানতে পারবি।হুম চল তাহলে।রাফি দারা আমি বাইক টা গেরেজ থেকে বের করে নিয়ে আসছি।একটু পর অভি বাইক টা বের করে আনলো।রাফি উঠে পড় তাড়াতাড়ি রাফি বাইকের পিছনে উঠে বসলো।অভি রাফিকে সাথে নিয়ে একটা হোটেলের গেইট সামনে বাইক দাঁড় করালো।বাইক থেকে নেমে হোটেলের গেইট দিয়ে ভিতরে ঢুকলো।সিড়ি বেয়ে দুই তলায় উঠার পর একজন লোককে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে অভি হাতের ইশারা করে কাছে ডাকলো।মামা আমার বন্ধুকে সাথে করে নিয়ে এসেছি।বন্ধুকে খুশি করার ব্যবস্থা করে দাও।মামা আপনি কেমন মাল চান আপনার বন্ধু জন্য বলুন একবার সব রকমের কালেকশন আছে আমার কাছে।রাফি অবাক হলো অভি তাকে কোথায় নিয়ে এসেছে।অভি রাফির কানে কানে জিজ্ঞেস করলো তোর কেমন বয়সের মেয়ে পছন্দ?অভির প্রশ্ন শুনে রাফি একটু লজ্জায় পড়ে গেলো এটাই রাফির প্রথমবার এমন জায়গায় এর আগে রাফি কোনো দিন আসে নি।কিরে রাফি বল তাড়াতাড়ি।আচ্ছা বুঝছি যা করার আমি করছি।মামা একটা কাজ করো তুমি তোমার কয়েকটা সেক্সি কালেকশন গুলো আমাদের সামনে নিয়ে আসো যেটা পছন্দ হয় আরকি।আচ্ছা মামা একটু দাড়ান নিয়ে আসছি।কিছুক্ষণ পর বেশ কয়েকজন মেয়ে অভি আর রাফি সামনে এসে দাড়ালো।মামা দেখেন কোনটা পছন্দ হয়।কিরে রাফি দেখ কোনটা তোর ভালো লাগে।লজ্জা করছিস না যাকে পছন্দ হয় নিয়ে রুমে ঢুকে যা।রাফি দেখতে পেলো এখানে তার বয়সের মেয়েও আছে আবার তার কাকিমার বয়সের মেয়েও আছে।কিরে রাফি আর কতক্ষণ এভাবে দাঁড়িয়ে থাকবি যাকে পছন্দ হয় নিয়ে রুমে ঢুক।রাফি আমার আর এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে ভালো লাগছে না তুই তাড়াতাড়ি বলতো কোনটা তোর পছন্দ হলো।রাফি মাথা নিচু করে হাতের আঙ্গুল দিয়ে একটা মেয়েকে দেখিয়ে দিলো অভিকে।মামা আমার বন্ধুর বেগুনি রঙের শাড়ি পরনের মেয়ে টা কে পছন্দ হয়েছে।এই শিলা মামাকে সাথে নিয়ে রুমে যা।রাফির হাত ধরে শিলা নামের মেয়ে টা রুমে ঢুকে পড়লো।রুমে ঢুকেই রাফি বিছানার উপর বসে পড়লো।কি বেপার বসে পড়লেন যে।কাজ শুরু করেন নাকি আমিই শুরু করবো।আসলে আমি এর আগে কোনো দিন এসব জায়গায় আসিনি।ও তাহলে এটা তোমার প্রথম বার।জ্বি।তোমার মন না চাইলে জোর করে করার দরকার নাই।এই জিনিস খুব খারাপ একবার নেশা পেয়ে বসলে আর ছাড়া যাবে না জীবন ধ্বংস করে দিবে।তোমার নাম কি?আমার নাম রাফি।আপনার নাম?আমার নাম শিলা।তুমি কি পড়াশোনা করো?হ্যা আমি কলেজে পড়ি।বাহ আমারও পড়াশোনা করার অনেক ইচ্ছা ছিলো ক্লাস ফাইভ পযন্ত পড়তে পারছি।তারপর?মা মারা যাওয়ার পর বাপে অন্য জায়গায় বিয়ে করে সৎ মা অনেক মারতো আমাকে খাইতে দিতো না।কলেজে আর যাইতে দিতো না সারাদিন বাড়ির সব কাজকাম করায়তো।পরে একদিন সৎ মায়ের এক ভাই আমাকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে নিয়ে যেয়ে দালাল কাছে বিক্রি করে দেয়।তারপর থেকে এই জগতেই পড়ে আছি।আপনার বয়স এখন কত?জীবনের তো আর কোনো ঠিক ঠিকানা নাই বয়সের হিসাব মনে রেখে আর কি করবো।কত আর হবে ৩৮ মতো।গল্প করে সময় শেষ করবা নাকি কিছু করবা?তোমার ইচ্ছা করলে শুরু করতে পারো।তোমার লজ্জা লাগলে আমিই করতে পারি সব তুমি যদি করতে চাও।তুমি শুধু মাথা নাড়িয়ে সায় দাও।বাকি যা করার আমি করছি।রাফি লজ্জা লাগলেও প্রথম বার কোনো নারীর সাথে মিলিত সুযোগ সে হাত ছাড়া করতে চায় না।মাথা নাড়িয়ে সায় দিলো রাফি।শিলা নামের মেয়ে টা রাফির সামনে দাঁড়িয়ে পরনের শাড়ির আঁচল একটানে নিচে ফেলে দিলো।আস্তে আস্তে শিলা তার পরনের শাড়ি-ব্লাউজের পেটিকোট গুলো সব খুলে ফেললো।এখন শুধু প্যান্ট আর ব্রা পড়ে আছে শিলা সেরকম সেক্সি দেখতে লাগছে।শিলার দুধগুলো ব্রা মধ্যে কোনো রকম আঁটোসাটো হয়ে আছে।শিলা রাফির হাঁটুর সামনে এসে বসলো।তারপর রাফির প্যান্টের চেইন খুলে ধন টা বের করে আনলো।হাত দিয়ে রাফির ধন টা কচলাতে শুরু করলো শিলা।ধন টা মুখে পুরে নিলো শিলা ইচ্ছামতো চুষতে লাগলো।রাফি চোখ বুজে আনন্দ নিচ্ছে।রাফির ধন বেশ ভালোই বড় ৭.৫ ইঞ্চি।রাফির ধন পুরো টা গলা পযন্ত ঢুকিয়ে আবার বের নিচ্ছে শিলা।অনেকক্ষণ ধন চুষার পর চুষা বাদ দিয়ে শিলা দাঁড়িয়ে গেলো।ব্রা টা খুলে নিয়ে নিচে মাঝেতে ফেলে দিলো শিলা।তারপর প্যান্টিও একটানে খুলে ফেললো শিলা।সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে শিলা।এই প্রথম কোনো নারীকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় চোখের সামনে দেখছে রাফি।শিলা ফর্সা রঙের শরীরের কোথাও একফোঁটা মেদ জমেনি।৩৬ সাইজের দুধ গুলো শিলার শরীরকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।বেশ মিষ্টি চেহারার শিলা কিছু টা মেহেরুন কাকিমার চেহারার সাথে মিল আছে।
রাফি তোকে এমন লোক খুজতে হবে যে তোকে আর মেহেরুন কাকিমাকে চিনে না যাতে পরে সমস্যা না করে।হুম ঠিক বলেছো।শুন রাফি আমি আজকে বিকেলে কলকাতা ঘুরতে যাচ্ছি কিছু দিনের জন্য। তুই নিজে কিছু করছিস না পরে বিপদে পড়ে যাবি আমি ঘুরে এসে দেখি কিছু করা যায় নাকি।আচ্ছা ঠিক আছে ভাই।কথা শেষ করে দু’জনেই বাসা দিকে অগ্রসর হলো।সন্ধ্যাবেলা,রাফি রেডি রুম থেকে বের হলো বাহিরে যাওয়ার জন্য।রাফি বাসার দরজা কাছে যেতেই মেহেরুন রাফিকে দেখতে পেলো।কি বেপার রাফি এই সন্ধ্যাবেলা কথায় যাচ্ছো তুমি।একটু অভির বাসায় যাচ্ছি কাকিমা।এই সন্ধ্যাবেলা অভির বাসায় তোমার কিসের কাজ আছে?কালকে না তুমি আমাকে বললে আমি যেভাবে বলবো সেভাবে চলবে তোমার কথার সাথে দেখছি কাজের কোনো মিল নেই।শুনো রাফি আজকে তোমাকে পরিষ্কার করে একটা কথা বলে দিচ্ছি,এই বাসায় যদি থাকতে চাও তাহলে অবশ্যই আমার কথা মতো তোমাকে চলতে হবে।রিনিতা নাস্তা বানানো শুরু করেছে।রিনিতা নাস্তা বানানো শেষ হলে নাস্তা করবে তারপর বের হবে এখন তোমার রুমে যাও।রাফি আর কিছু বললো না সে তার রুমে চলে গেলো।মেহেরুন তার রুমে ঢুকার পরই রাফি তার রুম থেকে বের হলো।রাফিকে বাসা থেকে বের হতে দেখে রিনিতা বললে উঠলো ভাই জান নাস্তা করবেন না?না দিদি আমি বাহিরে থেকে কিছু খেয়ে নিবো।কিন্তু ভাই জান আপনি না খেয়ে গেলে তো ম্যাডাম পরে জানতে পারলে আমাকে বকাবকি করবে।আরে ধুর তোমার ম্যাডাম জানবে কিভাবে যদি তুমি না বলো।ম্যাডাম জিজ্ঞেস করলে আমি মিথ্যা কথা বলতে পারবো না। ভাই জান আপনি একটু হলেও খেয়ে যান।তোমাকে নিয়ে আর পারা গেলো না রিনিতা দিদি।দাও তাড়াতাড়ি।নাস্তা শেষ করে রাফি বাসা থেকে বের হয়ে গেলো।রাফি অভির বাসার নিচে যেয়ে ফোন দিলো।হ্যালো অভি তাড়াতাড়ি নিচে নাম আমি তোর বাসার নিচে দাঁড়িয়ে আসি।কিছুক্ষণ পর অভি বাসা থেকে বের হয়ে আসলো।কিরে শালা তোর আসতে এতো দেরি হলো কেন?আর বলিস না কাকিমার জ্বালায় শেষ হয়ে গেলাম।কেন কি করলো তোর কাকিমা আবার।আরে এসব কথা অন্য কোনো দিন হবে।একটা চায়ের দোকানের সামনে রাখা টুলের উপর বসলো রাফি আর অভি।ভাই দুইটা সিগারেট দিও দোকানদার সিগারেট দেওয়ার পর অভি হাতে নিলো রাফি নে ধর।অভি সিগারেট ধারালো মনের সুখে টানছে সিগারেট।কিরে রাফি আসার পর থেকে তোকে কেমন মনমরা হয়ে আছিস দেখছি।এমনি রে সামনে টেস্ট পরীক্ষা আসছে তাই একটু টেনশনে আছি।আমার তো এমন মনে হচ্ছে না রাফি।তোর মনে অন্য কিছু চলছে।আচ্ছা শুন রাফি তুই চাইলে তোর মন ভালো করার ব্যবস্থা করতে পারি আমি।কিভাবে?চল আগে যাওয়া যাক গেলে সব জানতে পারবি।হুম চল তাহলে।রাফি দারা আমি বাইক টা গেরেজ থেকে বের করে নিয়ে আসছি।একটু পর অভি বাইক টা বের করে আনলো।রাফি উঠে পড় তাড়াতাড়ি রাফি বাইকের পিছনে উঠে বসলো।অভি রাফিকে সাথে নিয়ে একটা হোটেলের গেইট সামনে বাইক দাঁড় করালো।বাইক থেকে নেমে হোটেলের গেইট দিয়ে ভিতরে ঢুকলো।সিড়ি বেয়ে দুই তলায় উঠার পর একজন লোককে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে অভি হাতের ইশারা করে কাছে ডাকলো।মামা আমার বন্ধুকে সাথে করে নিয়ে এসেছি।বন্ধুকে খুশি করার ব্যবস্থা করে দাও।মামা আপনি কেমন মাল চান আপনার বন্ধু জন্য বলুন একবার সব রকমের কালেকশন আছে আমার কাছে।রাফি অবাক হলো অভি তাকে কোথায় নিয়ে এসেছে।অভি রাফির কানে কানে জিজ্ঞেস করলো তোর কেমন বয়সের মেয়ে পছন্দ?অভির প্রশ্ন শুনে রাফি একটু লজ্জায় পড়ে গেলো এটাই রাফির প্রথমবার এমন জায়গায় এর আগে রাফি কোনো দিন আসে নি।কিরে রাফি বল তাড়াতাড়ি।আচ্ছা বুঝছি যা করার আমি করছি।মামা একটা কাজ করো তুমি তোমার কয়েকটা সেক্সি কালেকশন গুলো আমাদের সামনে নিয়ে আসো যেটা পছন্দ হয় আরকি।আচ্ছা মামা একটু দাড়ান নিয়ে আসছি।কিছুক্ষণ পর বেশ কয়েকজন মেয়ে অভি আর রাফি সামনে এসে দাড়ালো।মামা দেখেন কোনটা পছন্দ হয়।কিরে রাফি দেখ কোনটা তোর ভালো লাগে।লজ্জা করছিস না যাকে পছন্দ হয় নিয়ে রুমে ঢুকে যা।রাফি দেখতে পেলো এখানে তার বয়সের মেয়েও আছে আবার তার কাকিমার বয়সের মেয়েও আছে।কিরে রাফি আর কতক্ষণ এভাবে দাঁড়িয়ে থাকবি যাকে পছন্দ হয় নিয়ে রুমে ঢুক।রাফি আমার আর এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে ভালো লাগছে না তুই তাড়াতাড়ি বলতো কোনটা তোর পছন্দ হলো।রাফি মাথা নিচু করে হাতের আঙ্গুল দিয়ে একটা মেয়েকে দেখিয়ে দিলো অভিকে।মামা আমার বন্ধুর বেগুনি রঙের শাড়ি পরনের মেয়ে টা কে পছন্দ হয়েছে।এই শিলা মামাকে সাথে নিয়ে রুমে যা।রাফির হাত ধরে শিলা নামের মেয়ে টা রুমে ঢুকে পড়লো।রুমে ঢুকেই রাফি বিছানার উপর বসে পড়লো।কি বেপার বসে পড়লেন যে।কাজ শুরু করেন নাকি আমিই শুরু করবো।আসলে আমি এর আগে কোনো দিন এসব জায়গায় আসিনি।ও তাহলে এটা তোমার প্রথম বার।জ্বি।তোমার মন না চাইলে জোর করে করার দরকার নাই।এই জিনিস খুব খারাপ একবার নেশা পেয়ে বসলে আর ছাড়া যাবে না জীবন ধ্বংস করে দিবে।তোমার নাম কি?আমার নাম রাফি।আপনার নাম?আমার নাম শিলা।তুমি কি পড়াশোনা করো?হ্যা আমি কলেজে পড়ি।বাহ আমারও পড়াশোনা করার অনেক ইচ্ছা ছিলো ক্লাস ফাইভ পযন্ত পড়তে পারছি।তারপর?মা মারা যাওয়ার পর বাপে অন্য জায়গায় বিয়ে করে সৎ মা অনেক মারতো আমাকে খাইতে দিতো না।কলেজে আর যাইতে দিতো না সারাদিন বাড়ির সব কাজকাম করায়তো।পরে একদিন সৎ মায়ের এক ভাই আমাকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে নিয়ে যেয়ে দালাল কাছে বিক্রি করে দেয়।তারপর থেকে এই জগতেই পড়ে আছি।আপনার বয়স এখন কত?জীবনের তো আর কোনো ঠিক ঠিকানা নাই বয়সের হিসাব মনে রেখে আর কি করবো।কত আর হবে ৩৮ মতো।গল্প করে সময় শেষ করবা নাকি কিছু করবা?তোমার ইচ্ছা করলে শুরু করতে পারো।তোমার লজ্জা লাগলে আমিই করতে পারি সব তুমি যদি করতে চাও।তুমি শুধু মাথা নাড়িয়ে সায় দাও।বাকি যা করার আমি করছি।রাফি লজ্জা লাগলেও প্রথম বার কোনো নারীর সাথে মিলিত সুযোগ সে হাত ছাড়া করতে চায় না।মাথা নাড়িয়ে সায় দিলো রাফি।শিলা নামের মেয়ে টা রাফির সামনে দাঁড়িয়ে পরনের শাড়ির আঁচল একটানে নিচে ফেলে দিলো।আস্তে আস্তে শিলা তার পরনের শাড়ি-ব্লাউজের পেটিকোট গুলো সব খুলে ফেললো।এখন শুধু প্যান্ট আর ব্রা পড়ে আছে শিলা সেরকম সেক্সি দেখতে লাগছে।শিলার দুধগুলো ব্রা মধ্যে কোনো রকম আঁটোসাটো হয়ে আছে।শিলা রাফির হাঁটুর সামনে এসে বসলো।তারপর রাফির প্যান্টের চেইন খুলে ধন টা বের করে আনলো।হাত দিয়ে রাফির ধন টা কচলাতে শুরু করলো শিলা।ধন টা মুখে পুরে নিলো শিলা ইচ্ছামতো চুষতে লাগলো।রাফি চোখ বুজে আনন্দ নিচ্ছে।রাফির ধন বেশ ভালোই বড় ৭.৫ ইঞ্চি।রাফির ধন পুরো টা গলা পযন্ত ঢুকিয়ে আবার বের নিচ্ছে শিলা।অনেকক্ষণ ধন চুষার পর চুষা বাদ দিয়ে শিলা দাঁড়িয়ে গেলো।ব্রা টা খুলে নিয়ে নিচে মাঝেতে ফেলে দিলো শিলা।তারপর প্যান্টিও একটানে খুলে ফেললো শিলা।সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে শিলা।এই প্রথম কোনো নারীকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় চোখের সামনে দেখছে রাফি।শিলা ফর্সা রঙের শরীরের কোথাও একফোঁটা মেদ জমেনি।৩৬ সাইজের দুধ গুলো শিলার শরীরকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।বেশ মিষ্টি চেহারার শিলা কিছু টা মেহেরুন কাকিমার চেহারার সাথে মিল আছে।