★★★*প্রিয় পাঠকবৃন্দ*★★★
***নীল নকশা*** উপন্যাসে ব্যবহৃত সমস্ত নাম, চরিত্র এবং স্থান সম্পূর্ণ কাল্পনিক ভাবে লেখা বাস্তব জগতের সাথে এর কোনো মিল বা অস্তিত্ব নেই।
প্রথম পর্ব
***নীল নকশা*** উপন্যাসে ব্যবহৃত সমস্ত নাম, চরিত্র এবং স্থান সম্পূর্ণ কাল্পনিক ভাবে লেখা বাস্তব জগতের সাথে এর কোনো মিল বা অস্তিত্ব নেই।
প্রথম পর্ব
মেহেরুন আহসান পেশায় একজন হাইকলেজের প্রিন্সিপাল।বয়স ৪২ বছর গায়ের রং ধবধবে ফর্সা।হাইট ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি।শরীরের কোথাও এক ফোঁটাও মেদ জমেনি বেশ স্বাস্থ্য সচেতন তিনি।মেহেরুন সব খাবার বেছে খান খুব চিনি,মিষ্টি আর তৈলাক্ত খাবার একদম মুখেই তুলে না মেহেরুন।কামরুল আহসান বয়স ৫৫ বছর,পেশায় একজন বিজনেসম্যান মেহেরুন আর কামরুল আহসানের ২২ বছরের সংসার।মেহেরুন কলেজ পড়া অবস্থায়ই কামরুল আহসান মায়ের মেহেরুনকে পছন্দ হয়ে যায়।বিয়েতে মেহেরুনের অমত থাকলেও মেহেরুনের পরিবার মধ্যবৃত্ত আর কামরুল আহসানের পরিবার বেশ বনেদী ধনী তাই বিয়ের প্রস্তাব আর ফিরাতে পারে নি মেহেরুনের মা–বাবা।মা-বাবা কথায় শেষ পযন্ত মেহেরুন কামরুল সাথে বিয়ে করতে রাজি তাদের বিয়ে হয়ে যায়।মেহেরুন আর কামরুল আহসান দম্পতির কোনো সন্তান নেই।অনেক ডাক্তার দেখানোর পরও তারা সফল হতে পারে নি।এই নিয়ে কামরুল আহসানের কোনো মাথা নেই সে তার বিজনেস নিয়ে সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকে।কামরুলের দূর সম্পর্কের একটা চাচাতো ভাইয়ের ছেলে তাদের বাসায় থেকে পড়াশোনা করছে,নাম রাফি কলেজ পড়ে এবার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিবে।মেহেরুন কলেজে যেমন সারাদিন তার সব শিক্ষাথীদের শাসন করে। বাড়িতে রাফিকে বেশ শাসন করে মেহেরুন।রাফির ভবিষ্যতের ভালো জন্য মেহেরুন তাকে মাঝে মধ্যে বকাবকি করে।মেহেরুন চায় রাফি ভালো একটা রেজাল্ট করুক মানুষের মতো মানুষ হোক।মেহেরুন প্রচন্ড একটা রাগী মানুষ কোনো রকম অন্যায় বদস্ত করে না সে।মেহেরুন বাসায় তার কাজে সাহায্য করার জন্য রিনিতা নামে একটা মেয়ে আসে প্রতিদিন।কামরুল আহসান বিজনেসর কাজে সারা মাসে প্রায় দিন বিভিন্ন জায়গায় যাইতে হয়।প্রচুর ব্যস্ত থাকে তিনি।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)