12-05-2023, 10:39 AM
(This post was last modified: 12-05-2023, 10:40 AM by suchi. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
সৌজন্যঃ জয়পুরি লোকাল নিউজ,
(আপন ভাই-বোনের বিয়ে)
জয়পুর হাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার নিশ্চিন্তা তারাকুল গ্রামের আব্দুর রশিদের চারটি সন্তান। তার মধ্যে ২টি ছেলে, মোঃ সাজু মিয়া ও মোঃ সিজু মিয়া এবং ২ মেয়ে জাকিয়া সুলতানা ও রাজিয়া সুলতানা। ছোট মেয়ে রাজিয়া সুলতানাকে জয়পুর হাট বিশ্বাস পাড়ার মৃত বাবুল হোসেনের ছেলে মোঃ মজনু হোসেনের সহিত পারিবারিক ভাবে বিবাহ দেন। মজনু বর্তমানে জয়পুর হাট পৌর সভার পিয়ন। সে জানতো না তার স্ত্রী রাজিয়ার সাথে তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে।
রাজিয়ার ২টি সন্তান রিয়াদ হাসান (৯) ও রাকিবুল হাসান(৭)। রাজিয়া তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের সাথে গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রেমের টানে বাড়ি থেকে পলায়ন করে। বিষয়টি ইউপি চেয়্যারম্যানকে অবগত করা হয়। পরে চেয়্যারম্যানের তৎপরতায় বাবলুর স্ত্রীকে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজির করা হয়।
বাবলুর স্ত্রী জানায়, তারা উভয়ে শিবগঞ্জের ময়দান হাট্রা ইউপির কাজী সাহেবের নিকট ইপস্থিত হয়ে ২লক্ষ টাকা দেন মোহর ধার্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। শুধু তাই নয় তারা নোটারী পাবলিক গাইবান্দা কার্যালয়ে এ্যাফিডেভিট এর মাধ্যমে বিবাহ ঘোষনা দেয় এবং তার পূর্বের স্বামীকে তালাক দিয়ে নিজের আপন বড় ভাইয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বর্তমানে তারা কিচক ইউপির হরিপুর গ্রামে রয়েছেন। রাজিয়া তার দুই ছেলে, রিয়াদ আর রাকিবুল কে নিয়ে তার দাদা মানে নতুন স্বামীর সাথে সুখে সংসার করছেন। (ইতি)
(আপন ভাই-বোনের বিয়ে)
জয়পুর হাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার নিশ্চিন্তা তারাকুল গ্রামের আব্দুর রশিদের চারটি সন্তান। তার মধ্যে ২টি ছেলে, মোঃ সাজু মিয়া ও মোঃ সিজু মিয়া এবং ২ মেয়ে জাকিয়া সুলতানা ও রাজিয়া সুলতানা। ছোট মেয়ে রাজিয়া সুলতানাকে জয়পুর হাট বিশ্বাস পাড়ার মৃত বাবুল হোসেনের ছেলে মোঃ মজনু হোসেনের সহিত পারিবারিক ভাবে বিবাহ দেন। মজনু বর্তমানে জয়পুর হাট পৌর সভার পিয়ন। সে জানতো না তার স্ত্রী রাজিয়ার সাথে তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে।
রাজিয়ার ২টি সন্তান রিয়াদ হাসান (৯) ও রাকিবুল হাসান(৭)। রাজিয়া তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের সাথে গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রেমের টানে বাড়ি থেকে পলায়ন করে। বিষয়টি ইউপি চেয়্যারম্যানকে অবগত করা হয়। পরে চেয়্যারম্যানের তৎপরতায় বাবলুর স্ত্রীকে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজির করা হয়।
বাবলুর স্ত্রী জানায়, তারা উভয়ে শিবগঞ্জের ময়দান হাট্রা ইউপির কাজী সাহেবের নিকট ইপস্থিত হয়ে ২লক্ষ টাকা দেন মোহর ধার্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। শুধু তাই নয় তারা নোটারী পাবলিক গাইবান্দা কার্যালয়ে এ্যাফিডেভিট এর মাধ্যমে বিবাহ ঘোষনা দেয় এবং তার পূর্বের স্বামীকে তালাক দিয়ে নিজের আপন বড় ভাইয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বর্তমানে তারা কিচক ইউপির হরিপুর গ্রামে রয়েছেন। রাজিয়া তার দুই ছেলে, রিয়াদ আর রাকিবুল কে নিয়ে তার দাদা মানে নতুন স্বামীর সাথে সুখে সংসার করছেন। (ইতি)