06-05-2023, 01:18 PM
এই বলে মাম্মা চেয়ার থেকে নেমে মেঝে তে বসে নিজের হাঁটুর মধ্যে মুখ লুকানোর চেষ্টা করতে লাগলো আর দুই হাত দিয়ে নিজের মাথা ধরে রইলো। এবং একটা কোথায় বারংবার বলতে লাগলো। মুখ নিচের দিকে থাকায় কথা গুলো খুব আস্তে আসছিল । -- প্লিজ এখান থেকে চলে যা বাবা...আমি তোর সামনে এটা করতে পারবো না । কোনো ভাবেই না!
-- ডলি দি, এই মাম্মা কি করার কথা বলছে?
-- উও... ও... মেরা মতলব..
-- আহ্..খুলে বলো!
এই বলে আমি জোরে টেবিলে মারলাম। এতে মাম্মা আর ডলি দি দুজনেই কেঁপে উঠলো।
-- তুমার মাম্মা কে লিয়ে একটু রান্না করেছিলাম। একচুয়ালি ওখানে তোমার মাম্মা যে কোম্পানির জন্যে জব করছে, সেখানের থেকে অর্ডার আছে যাতে তোমার মাম্মা কে এরকম food সার্ভ করা হয়।
-- হুমম। তা সেটা নিয়ে এত নাটক এর কি আছে? তুমি মাংস রান্না করে মাম্মা কে টেস্ট করতে বলেছ তাই তো? ব্যাস। এত সহজ ব্যাপার। কিন্তূ মাম্মা মাংস খায় না । তাকে জোর করত বোধয় ঠিক নয়। তাছাড়া শুনলাম মাম্মা এর কি সার্জারি হয়েছে .... তো তার মধ্যে তাকে জোর করাটা কি ঠিক? তুমি তো নিজেই একজন নার্স।
আসলে আমি নিজেকে বোঝানোর চেষ্টায় ছিলাম যে যা হয়েছে সেটা স্বাভাবিক। মানুষে তো সার্জারি করে... হ্যাঁ হয়তো আমার মাম্মা এর ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু অন্য রকম.... তবুও মাম্মা এখনও বদলে যায়নি... এটাই আমার মনকে এখনও বেধে রেখেছে। কিন্তূ এরপরে ডলি দি এর মুখ থেকে যে কথা বেরোলো.... যেন কেউ পায়ের তোলার মাটি একটানে কেড়ে নীল।
-- আরে না না । তুমার মাম্মা কে হামি জোর নাহি কর্ রহি হু।
একচুয়ালি, ma'am বলছিলেন, যে এত মসলা আউর এত তেল খেলে ma'am এর এই ফিগার ধরে রাখতে অসুবিধা হবে।
তুম কি ভাবলে, ma'am তোমার জন্যে এমন করছে?
Ma'am এর তো বিফ ফেভারিট। Red wine ? আউর স্টেক ? ছাড়া তো ম্যাম বড় মিটিং গুলো অ্যাটেন্ড ও করেন না।
মাম্মা এতক্ষণ নিচে ছিল... ডলি দি আস্তে আস্তে তাকে উঠালো।
মাম্মা এর টপ এ চোখের জল পড়েছে, মাম্মা এর বড় বড় দুদুর ওপর জল পড়েছিল সেগুলো ডাইনিং এর আলো পড়ে চকচক করছে হীরের মত।
-- ম্যাম আপ এবার সত্যিটা বলুন আপনার বেটা কে।
-- রনি , ডলি যা যা বলেছে সেগুলো সত্যি।
কথা গুলো কোনো মানুষ বলছে না রেকর্ড এ ক্যাসেট বাজছে?
-- হাহাহা হ্যাঁ হ্যাঁ মাম্মা ডলি দি বলছে তুমি রেড মিট, অ্যালকোহল নিচ্ছ, এদিকে আমিও তাহলে বিশাল গায়ক, সত্যি তুমি এখনও পাল্টালে না... হাহাহাহাহা
মাম্মা এখন কাঁপছে....সবুজ চোখ গুলোর পাশের সাদা অংশ এবারে লাল হচ্ছে...ডলি দির দিকে তাকিয়ে ইশারা করে বলল।ডলি দি ও এক আজ্ঞাবাহী দাসীর মত মায়ের ইশারা মত কাজ করলো।
আমার সামনে রাখা মাঝারি মাপের গামলার ঢাকনি টা তুলে দিল। দেখলাম তার ভিতর একটা বড় সাইজের মাংস অনেক টা মসলা দিয়ে রাধা। আর ফ্রীজ থেকে একটা লম্বা সবুজ রং এর বোতল ও একটি টিউলিপ গ্লাস নিয়ে এলো।
মাম্মা এবার আমার মুখোমুখি চেয়ার এ বসলো। এদিকে ডলি দি ও মাম্মা কে খাবার গুলি সাজিয়ে পরিবেশন করে দিতে লাগলো।
মাম্মা গ্লাসের ওয়াইন থেকে এক সিপ নিল।
এবং একটি পরোটা ছিঁড়ে সেটা দিয়ে মাংসের একটা অংশ নিয়ে মুখে পুরে দিল।
আঙ্গুল চাটতে গেলে মাম্মা এর চেরা জিভ দেখতে পাই।
মাম্মা কিন্তু আমার দিকেই তাকিয়ে আছে।
ছোটবেলায় স্ট্যাচু and মুভ এই খেলাটি খেলার সময় একজন স্ট্যাচু বললে যেমন আছি সেই অবস্থাতেই থাকতে হতো, একটু নড়লেই আউট। যতক্ষণ না কেউ মুভ বলবে স্ট্যাচু হয়েই থাকতে হবে।
এই মুহূর্তে আমিও সেই স্ট্যাচু । খুব করে চাইছি কেউ মুভ বলুক এবং আমায় বাঁচাক।
মাম্মা যেনো আমায় বলছে , চোখে আঙুল দেখিয়ে দেখাচ্ছে যা দেখছি সেটা সত্যি..সত্যি সেটা!!!
-- এই রনি এইসা করে চেয়ে থেকো না.. তুমি খাবে ? জো ম্যাম খাচ্ছেন? Should I bring you this for you ?
আমার গা গুলোচ্ছে, রসুন পেঁয়াজ এর গন্ধ... মাম্মা এর অমন রূপ...এবার মাম্মা আরেক সিপ ওয়াইন খেয়ে বলল...
-- বুব..র.রনি..রনি..(বুবাই বলতে গিয়েও রনি বলে নিলো যেন নিজেকে বোঝাচ্ছে) শন। এটাই আমি। এবং আমি জানি তুই আমায় ঘেন্না করবি। করাটাই স্বাভাবিক। তোর বাবা সত্যিটা মেনে নিয়েছে।তুই যত তাড়াতাড়ি মেনে নিবি ততই তোর জন্যে ভালো।
আমি ভেবেছিলাম যতদিন এখানে আছি তোর আগের মাম্মা হয়েই থাকব। কিন্তূ সত্যি যখন সামনে এসেই গেছে ... আর লুকিয়ে লাভ নেই।
আমার গলার কাছে কেমন যেনো করছে...কান্না টা এসে ধাক্কা মারছে।
আমি ছুটে সেখান থেকে চলে গেলাম...
--- ওয়াক ওয়াক(অনামিকা অনেক টা বমি করল)
হা...হা..(বমি করার পর জোরে জোরে সাস নিয়ে নিজেকে স্বাভাবিক করছে)..তু..তুমি খুশি তো এবার? হ্যাঁ? বলো বলো আমায় ফাতেমা ! বলে দিও তোমার মালিক কে ... তাদের এই সম্পত্তি নিজের শেষ ভরসার জায়গাটাও আজ শেষ করে দিলো। আর পিছুটান রইলো না(চোখ দিয়ে জল পড়ছে , মুখে হাসি। নিজের ভাগ্যের ওপর হাসি,নিজের হারের ওপর হাসি, কিন্তু চোখ কষ্ট লকাতে পারছে না অনামিকার)
আমার নাভিতে যেদিন ওই স্টিলের ঠান্ডা সুচ দিয়ে ছিদ্র করে আমার আর আমার বুবাই এর পবিত্র বন্ধন যখন ওরা নষ্ট করেছিল তখন ই আমি ভাবছিলাম আমার সব শেষ।
কিন্তূ আমি নিজে আজ আমার ছেলেকে কাদালাম।
আচ্ছা ফাতেমা , বুবাই এখন আমায় এক নষ্টা,নোংরা মহিলা ভাবে তাই না? সত্যিই তো... আমি এখন শেইখ দের বেশ্যা ছাড়া কি? আমায় নিয়ে যা ইচ্ছে করছে যেভাবে চাইছে সেভাবে শরীরের পরিবর্তন করছে। কফিন এর শেষ পেরেক ছিল বুবাই এর আমার ওপর ভরসা। কিন্তূ আমার ছেলেটা যতবার আমার কাছে আসতে চেয়েছে তোমরা ততবার তাকে দূরে করেছো।
হ্যাঁ এখন বুবাই আমায় ঘেন্না করবে। ওর বাবা তো আমায় হেরেই গেছে। এবার তোমরা এই জ্যান্ত লাশ কে নিয়ে যা ইচ্ছা করো।
মাংস খাওয়াবে ,ওয়াইন খাওয়াবে তাই না? এইটুকু তো? আমার ছেলেই আমায় ঘেন্না করে এরপরে আমি কি করবো?
অনামিকা এবার গামলার থেকে মাংস নিলো ও পরোটা তে রেখে রোল করে তাতে কামড় বসলো। গিলতে কষ্ট হচ্ছে তবুও খাচ্ছে। গ্লাস নয়, সরাসরি বোতল থেকেই ওয়াইন গলায় ঢালছে।
এদিকে ফাতেমা ফোনে -- হ্যাঁ, আমি ফাতেমা বলছি। Hmm , হ্যাঁ হ্যাঁ... মিশন সাকসেসফুল। কালকে শেষ হবে সব। তারপরেই দুবাই। আপনি রিয়াজ ভাই আর নাদিম সাহেব কে কাল ঠিক সময়ে পাঠিয়ে দেবেন hmm, ছাড়ছি। আল্লাহ হাফিজ।
-- ডলি দি, এই মাম্মা কি করার কথা বলছে?
-- উও... ও... মেরা মতলব..
-- আহ্..খুলে বলো!
এই বলে আমি জোরে টেবিলে মারলাম। এতে মাম্মা আর ডলি দি দুজনেই কেঁপে উঠলো।
-- তুমার মাম্মা কে লিয়ে একটু রান্না করেছিলাম। একচুয়ালি ওখানে তোমার মাম্মা যে কোম্পানির জন্যে জব করছে, সেখানের থেকে অর্ডার আছে যাতে তোমার মাম্মা কে এরকম food সার্ভ করা হয়।
-- হুমম। তা সেটা নিয়ে এত নাটক এর কি আছে? তুমি মাংস রান্না করে মাম্মা কে টেস্ট করতে বলেছ তাই তো? ব্যাস। এত সহজ ব্যাপার। কিন্তূ মাম্মা মাংস খায় না । তাকে জোর করত বোধয় ঠিক নয়। তাছাড়া শুনলাম মাম্মা এর কি সার্জারি হয়েছে .... তো তার মধ্যে তাকে জোর করাটা কি ঠিক? তুমি তো নিজেই একজন নার্স।
আসলে আমি নিজেকে বোঝানোর চেষ্টায় ছিলাম যে যা হয়েছে সেটা স্বাভাবিক। মানুষে তো সার্জারি করে... হ্যাঁ হয়তো আমার মাম্মা এর ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু অন্য রকম.... তবুও মাম্মা এখনও বদলে যায়নি... এটাই আমার মনকে এখনও বেধে রেখেছে। কিন্তূ এরপরে ডলি দি এর মুখ থেকে যে কথা বেরোলো.... যেন কেউ পায়ের তোলার মাটি একটানে কেড়ে নীল।
-- আরে না না । তুমার মাম্মা কে হামি জোর নাহি কর্ রহি হু।
একচুয়ালি, ma'am বলছিলেন, যে এত মসলা আউর এত তেল খেলে ma'am এর এই ফিগার ধরে রাখতে অসুবিধা হবে।
তুম কি ভাবলে, ma'am তোমার জন্যে এমন করছে?
Ma'am এর তো বিফ ফেভারিট। Red wine ? আউর স্টেক ? ছাড়া তো ম্যাম বড় মিটিং গুলো অ্যাটেন্ড ও করেন না।
মাম্মা এতক্ষণ নিচে ছিল... ডলি দি আস্তে আস্তে তাকে উঠালো।
মাম্মা এর টপ এ চোখের জল পড়েছে, মাম্মা এর বড় বড় দুদুর ওপর জল পড়েছিল সেগুলো ডাইনিং এর আলো পড়ে চকচক করছে হীরের মত।
-- ম্যাম আপ এবার সত্যিটা বলুন আপনার বেটা কে।
-- রনি , ডলি যা যা বলেছে সেগুলো সত্যি।
কথা গুলো কোনো মানুষ বলছে না রেকর্ড এ ক্যাসেট বাজছে?
-- হাহাহা হ্যাঁ হ্যাঁ মাম্মা ডলি দি বলছে তুমি রেড মিট, অ্যালকোহল নিচ্ছ, এদিকে আমিও তাহলে বিশাল গায়ক, সত্যি তুমি এখনও পাল্টালে না... হাহাহাহাহা
মাম্মা এখন কাঁপছে....সবুজ চোখ গুলোর পাশের সাদা অংশ এবারে লাল হচ্ছে...ডলি দির দিকে তাকিয়ে ইশারা করে বলল।ডলি দি ও এক আজ্ঞাবাহী দাসীর মত মায়ের ইশারা মত কাজ করলো।
আমার সামনে রাখা মাঝারি মাপের গামলার ঢাকনি টা তুলে দিল। দেখলাম তার ভিতর একটা বড় সাইজের মাংস অনেক টা মসলা দিয়ে রাধা। আর ফ্রীজ থেকে একটা লম্বা সবুজ রং এর বোতল ও একটি টিউলিপ গ্লাস নিয়ে এলো।
মাম্মা এবার আমার মুখোমুখি চেয়ার এ বসলো। এদিকে ডলি দি ও মাম্মা কে খাবার গুলি সাজিয়ে পরিবেশন করে দিতে লাগলো।
মাম্মা গ্লাসের ওয়াইন থেকে এক সিপ নিল।
এবং একটি পরোটা ছিঁড়ে সেটা দিয়ে মাংসের একটা অংশ নিয়ে মুখে পুরে দিল।
আঙ্গুল চাটতে গেলে মাম্মা এর চেরা জিভ দেখতে পাই।
মাম্মা কিন্তু আমার দিকেই তাকিয়ে আছে।
ছোটবেলায় স্ট্যাচু and মুভ এই খেলাটি খেলার সময় একজন স্ট্যাচু বললে যেমন আছি সেই অবস্থাতেই থাকতে হতো, একটু নড়লেই আউট। যতক্ষণ না কেউ মুভ বলবে স্ট্যাচু হয়েই থাকতে হবে।
এই মুহূর্তে আমিও সেই স্ট্যাচু । খুব করে চাইছি কেউ মুভ বলুক এবং আমায় বাঁচাক।
মাম্মা যেনো আমায় বলছে , চোখে আঙুল দেখিয়ে দেখাচ্ছে যা দেখছি সেটা সত্যি..সত্যি সেটা!!!
-- এই রনি এইসা করে চেয়ে থেকো না.. তুমি খাবে ? জো ম্যাম খাচ্ছেন? Should I bring you this for you ?
আমার গা গুলোচ্ছে, রসুন পেঁয়াজ এর গন্ধ... মাম্মা এর অমন রূপ...এবার মাম্মা আরেক সিপ ওয়াইন খেয়ে বলল...
-- বুব..র.রনি..রনি..(বুবাই বলতে গিয়েও রনি বলে নিলো যেন নিজেকে বোঝাচ্ছে) শন। এটাই আমি। এবং আমি জানি তুই আমায় ঘেন্না করবি। করাটাই স্বাভাবিক। তোর বাবা সত্যিটা মেনে নিয়েছে।তুই যত তাড়াতাড়ি মেনে নিবি ততই তোর জন্যে ভালো।
আমি ভেবেছিলাম যতদিন এখানে আছি তোর আগের মাম্মা হয়েই থাকব। কিন্তূ সত্যি যখন সামনে এসেই গেছে ... আর লুকিয়ে লাভ নেই।
আমার গলার কাছে কেমন যেনো করছে...কান্না টা এসে ধাক্কা মারছে।
আমি ছুটে সেখান থেকে চলে গেলাম...
--- ওয়াক ওয়াক(অনামিকা অনেক টা বমি করল)
হা...হা..(বমি করার পর জোরে জোরে সাস নিয়ে নিজেকে স্বাভাবিক করছে)..তু..তুমি খুশি তো এবার? হ্যাঁ? বলো বলো আমায় ফাতেমা ! বলে দিও তোমার মালিক কে ... তাদের এই সম্পত্তি নিজের শেষ ভরসার জায়গাটাও আজ শেষ করে দিলো। আর পিছুটান রইলো না(চোখ দিয়ে জল পড়ছে , মুখে হাসি। নিজের ভাগ্যের ওপর হাসি,নিজের হারের ওপর হাসি, কিন্তু চোখ কষ্ট লকাতে পারছে না অনামিকার)
আমার নাভিতে যেদিন ওই স্টিলের ঠান্ডা সুচ দিয়ে ছিদ্র করে আমার আর আমার বুবাই এর পবিত্র বন্ধন যখন ওরা নষ্ট করেছিল তখন ই আমি ভাবছিলাম আমার সব শেষ।
কিন্তূ আমি নিজে আজ আমার ছেলেকে কাদালাম।
আচ্ছা ফাতেমা , বুবাই এখন আমায় এক নষ্টা,নোংরা মহিলা ভাবে তাই না? সত্যিই তো... আমি এখন শেইখ দের বেশ্যা ছাড়া কি? আমায় নিয়ে যা ইচ্ছে করছে যেভাবে চাইছে সেভাবে শরীরের পরিবর্তন করছে। কফিন এর শেষ পেরেক ছিল বুবাই এর আমার ওপর ভরসা। কিন্তূ আমার ছেলেটা যতবার আমার কাছে আসতে চেয়েছে তোমরা ততবার তাকে দূরে করেছো।
হ্যাঁ এখন বুবাই আমায় ঘেন্না করবে। ওর বাবা তো আমায় হেরেই গেছে। এবার তোমরা এই জ্যান্ত লাশ কে নিয়ে যা ইচ্ছা করো।
মাংস খাওয়াবে ,ওয়াইন খাওয়াবে তাই না? এইটুকু তো? আমার ছেলেই আমায় ঘেন্না করে এরপরে আমি কি করবো?
অনামিকা এবার গামলার থেকে মাংস নিলো ও পরোটা তে রেখে রোল করে তাতে কামড় বসলো। গিলতে কষ্ট হচ্ছে তবুও খাচ্ছে। গ্লাস নয়, সরাসরি বোতল থেকেই ওয়াইন গলায় ঢালছে।
এদিকে ফাতেমা ফোনে -- হ্যাঁ, আমি ফাতেমা বলছি। Hmm , হ্যাঁ হ্যাঁ... মিশন সাকসেসফুল। কালকে শেষ হবে সব। তারপরেই দুবাই। আপনি রিয়াজ ভাই আর নাদিম সাহেব কে কাল ঠিক সময়ে পাঠিয়ে দেবেন hmm, ছাড়ছি। আল্লাহ হাফিজ।