14-04-2023, 06:13 PM
এক বোতল মদ কিনেই বাড়ী ফিরলাম। বসার ঘরে সোফাটায় হেলান দিয়ে, বোতলের ক্যাপটা খুলে ঢক ঢক করে গিলতে থাকলাম। হঠাৎই কানে একটা মিষ্টি কন্ঠ ভেসে এলো, মামা, আবারো মদ খাচ্ছেন?
আমি চেচামেচি করেই বললাম, কে? কে ওখানে?
ভেতর ঘরের দরজার চৌকাঠে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে মিষ্টি একটা মেয়ে বললো, আমি মিনা, মামা। হাজার বছরের আভিশপ্ত এক কন্যা। এভাবে আর নিজেকে কত ধ্বংশ করবেন? মায়ের শরীর খুব দুর্বল। আজ থেকে আমিই মায়ের বদলে কাজ করবো।
মদের নেশায় আমার চোখ দুটি ঘোলাটেই ছিলো। সেই ঘোলাটে চোখে যা আমি দেখলাম, তাতে করে নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারলাম না। পরীর মতো সুন্দরী একটা মেয়ে। আমি আরেক ঢোক মদ পান করে বললাম, মিনা? মিনা নামের কাউকে তো আমি চিনিনা। কে তোমার মা? তুমি তোমার মায়ের বদলে কাজ করবে কেনো?
মেয়েটি বললো, আপনাকে কখনোই দেখিনি। কিন্তু মায়ের মুখে আপনার কথা অনেক শুনেছি। মা বলতো, আপনার মনে অনেক কষ্ট। এখন মনে হচ্ছে আপনার মনে কোন কষ্টই নেই। আপনার অনেক টাকা। বিলাসীতার জীবন। আমার কলেজের বেতন এর জন্যে কটি টাকার জন্যে মা এত কষ্ট করে? ছি! আমি আর মাকে এই বাড়ীতে আসতে দেবো না। মরে গেলেও না।
আমার মাথার ভেতরটা হঠাৎই ঝিণ্ডি মেরে উঠলো। রাগ করেই বললাম, কে তুমি? কে তোমার মা? আমার মুখের উপর কথা বলার সাহস হয় কি করে তোমার?
আশ্চর্য্য এক মেয়ে। খুবই মিষ্টি চেহারা। গায়ের রং খুবই ফর্সা। কোথায় কার সাথে যেনো চেহারার নিখুত এক মিল। ঠিক আমার মতোও না। আবার আমার ভাই বোনদের কারো সাথেও না। মেয়েটি আমার চোখে অগ্নি দৃষ্টিই রাখলো। বললো, আমি মায়ের মতো না। মা ভীতু একটা মহিলা। অশিক্ষিত ছিলো বলে। মা আমাকে লেখাপড়া শিখিয়েছে। অনেক কষ্ট করে। আপনাদের বাড়ীতে ঝি চাকরানীর কাজ করে। আপনি যে এমন একটা পশু, তা যদি জানতাম, কখনোই মায়ের বদলে কাজ করতে আসতাম না।
আমি চেচামেচি করেই বললাম, কে? কে ওখানে?
ভেতর ঘরের দরজার চৌকাঠে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে মিষ্টি একটা মেয়ে বললো, আমি মিনা, মামা। হাজার বছরের আভিশপ্ত এক কন্যা। এভাবে আর নিজেকে কত ধ্বংশ করবেন? মায়ের শরীর খুব দুর্বল। আজ থেকে আমিই মায়ের বদলে কাজ করবো।
মদের নেশায় আমার চোখ দুটি ঘোলাটেই ছিলো। সেই ঘোলাটে চোখে যা আমি দেখলাম, তাতে করে নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারলাম না। পরীর মতো সুন্দরী একটা মেয়ে। আমি আরেক ঢোক মদ পান করে বললাম, মিনা? মিনা নামের কাউকে তো আমি চিনিনা। কে তোমার মা? তুমি তোমার মায়ের বদলে কাজ করবে কেনো?
মেয়েটি বললো, আপনাকে কখনোই দেখিনি। কিন্তু মায়ের মুখে আপনার কথা অনেক শুনেছি। মা বলতো, আপনার মনে অনেক কষ্ট। এখন মনে হচ্ছে আপনার মনে কোন কষ্টই নেই। আপনার অনেক টাকা। বিলাসীতার জীবন। আমার কলেজের বেতন এর জন্যে কটি টাকার জন্যে মা এত কষ্ট করে? ছি! আমি আর মাকে এই বাড়ীতে আসতে দেবো না। মরে গেলেও না।
আমার মাথার ভেতরটা হঠাৎই ঝিণ্ডি মেরে উঠলো। রাগ করেই বললাম, কে তুমি? কে তোমার মা? আমার মুখের উপর কথা বলার সাহস হয় কি করে তোমার?
আশ্চর্য্য এক মেয়ে। খুবই মিষ্টি চেহারা। গায়ের রং খুবই ফর্সা। কোথায় কার সাথে যেনো চেহারার নিখুত এক মিল। ঠিক আমার মতোও না। আবার আমার ভাই বোনদের কারো সাথেও না। মেয়েটি আমার চোখে অগ্নি দৃষ্টিই রাখলো। বললো, আমি মায়ের মতো না। মা ভীতু একটা মহিলা। অশিক্ষিত ছিলো বলে। মা আমাকে লেখাপড়া শিখিয়েছে। অনেক কষ্ট করে। আপনাদের বাড়ীতে ঝি চাকরানীর কাজ করে। আপনি যে এমন একটা পশু, তা যদি জানতাম, কখনোই মায়ের বদলে কাজ করতে আসতাম না।