31-03-2023, 06:20 PM
(This post was last modified: 01-04-2023, 05:40 PM by ddey333. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
হাতেখড়ি
এই গল্প টা মনোজ দাদার লেখা।সব credit তার।আমি সুধু xossip পাঠক দের সাথে শেয়ার করছি।
এ কাহিনীর নায়ক অশোক,ছদ্ম নাম, আঠেরো ছুঁই ছুঁই করছে, সুঠাম শরীর, ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি লম্বা, ভালো ক্রিকেট খেলে, এছাড়া প্রায় সব রকম খেলাধুলাতে পারদর্শী। পাড়াতে সবাই খোকন বলে পরিচিত; বড়রা খুব ভালবাসে ওকে ওর মিষ্টি স্বভাবের জন্যে, ছোটোদের কাছে খোকনদা।
ছোটরা খোকন দা বলতে পাগল। শুধু ছোটরাই নয়, পাড়ার সবাই প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে খোকনই ভরসা। তাই বলে ভাববেন না যে ও শুধু এসবই কোরে বেড়ায়, পড়াশোনাতেও এ পাড়াতে সবার থেকে এগিয়ে। প্রতি বছর সব ক্লাসেই প্রথম স্থান খোকনের। এগারো ক্লাসের পরিক্ষা সবে শেষ হোল, কি বাড়ী কি পাড়া, কেউই ওকে পরীক্ষা কেমন হোল জিজ্ঞেস করেনা সবাই জানে ওর রেজাল্ট খুবই ভালো হবে।
বাবা-মার একমাত্র সন্তান, বাবা এজি বেঙ্গলে চাকরী করেন মা গৃহবধূ; ওনার কাজ শ্বশুরের এই ছোট্ট একতলা বাড়িটাকে ঠিক ঠাক কোরে রাখা; নিপুণতার সাথে সবার প্রতি সব কর্তবই উনি পালন কোরে চলেছেন। খোকনের বাবা মানুষটিও ভীষণ আলাপী মিষ্টি স্বভাবের একটি সুন্দর মনের মানুষ সকলের বিপদে আপদে পাশে থাকেন তাইতো ছেলেটিও বাপের আদলেই নিজেকে গড়ে তুলছে।
খোকন দের ঠিক পাশেই একটি দোতলা বাড়ী অনেকদিন ধরেই তৈরি হয়ে পড়ে ছিল, খোকনের বাবা। অবনিশ বাবু রোজকার মত মর্নিংওয়াকে বেড়িয়েছিলেন, ফেরার পথে গলির কাছে এসেই দেখতে পেলেন একটা বড় ট্র্যাক রাস্তা আটকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে না পাড়ছে এগতে না পাড়ছে পেছতে কেননা অবনিশ বাবুর বাড়ীর বাউন্ডারি ওআলের জন্যে ট্রাকটা এগোতে পারছেনা আর পেছতে না পারার কারন সারিবদ্ধ গাড়ী। এরই মধ্যে একজন খুবই সৌম্য দর্শন ভদ্রলোক এগিয়ে এলেন অবনিশ বাবুর কাছে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বললেন – “আপনিই তো অবনিশ গাঙ্গুলি”
অবনিশবাবু “ হ্যাঁ, কিন্তু আপনাকে তো ঠিক চিনলাম না, এ পাড়াতে তো আগে আপনাকে কখন দেখিনি!”
“আমি সতিশ রঞ্জন মুখারজী, থাকতাম দিল্লিতে, আপনার প্রতিবেশী হতে এলাম সবে আপনি ঠিকই বলেছেন আপনিও আমাকে আগে দাখেননি আমিও আজ এইমাত্র আপনাকে দেখলাম।
অবনিশবাবু “ তবে ছিনলেন কি কোরে আমাকে”
সতিশ বাবু “ওই আপনার পাড়ার একজন দূর থেকে আপনাকে দেখিয়ে দিলেন”
অবনিশবাবু “ আলাপ কোরে খুব ভালো লাগলো, কিছু দরকার পরলে নির্দ্বিধায়ে বলতে পারেন”
সতিশ বাবু “ দরকার তো আছেই তবে কি ভাবে যে বলি আপনাকে”
অবনিশবাবু “আরে অতো সঙ্কোচ করছেন কেন, বলে ফেলুন”
সতিশ বাবু “ আপনি যদি আপনার বাউন্ডারি ওয়াল কিছুটা ভেঙ্গে দেন তো ট্রাকটা ভিতরে ঢুকতে পারে, আর আমি কথা দিচ্ছি আমি আবার আপনার ওয়াল ঠিক এরকম করেই বানিয়ে দেব”
অবনিশবাবু “ আরেবাবা এতে এতো কিন্তু কিন্তু করছেন কেন আমি এখুনি ওটা ভেঙ্গে দিচ্ছি”
সতিশ বাবু “ আপনি আমাকে বাঁচালেন, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অবিনাশ বাবু”
অবিনাশ বাবু একটু হেঁসে এগিয়ে গেলেন নিজের বাড়ীর দিকে কাছে গিয়ে ডাকলেন “খোকন, বাবা একটু বেড়িয়ে আয় না”
“যাই বাবা” বলে খোকন বেড়িয়ে এলো
খোকন “আমাকে ডাকছিলে বাবা”
অবিনাশ বাবু “ হ্যাঁ রে বাবা একটা সাবল নিয়ে আয় দেখনা এনার ট্র্যাক ঢুকছে না আমাদের এই প্রাচীরের জন্যে, ওটাকে একটু ভাঙতে হবে”
বাবার কথা শুনে খোকন “ আমি এখুনি সাবল এনে ভেঙ্গে দিচ্ছি, সাবল এলো প্রাচীর ভাঙ্গা হোল, ওদের ট্রাক ঢুকল মালপত্র খালি কোরে ট্রাক বেড়িয়ে না যাওয়া পর্যন্ত খোকন দাঁড়িয়ে রইল।
সব কাজ শেষে খোকন যখন নিজের বাড়ীর ভিতর গেলো তখন বিকেল পাঁচটা।
স্নান খাওয়া শেষে বিছানাতে গা এলিয়ে দিলো আর অল্প সময়ের মধ্যে ঘুমিয়ে গেলো। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ ওর মা বিশাখা দেবী ডাকলেন
“খোকন বাবা উঠে পর, আর ঘুমতে হবেনা দ্যাখ আমাদের নতুন প্রতিবেশী এসেছে আলাপ কোরতে তোর খোঁজ করছে”
মায়ের ডাকে খোকন উঠে পড়লো, সোজা বাথরুমে গিয়ে হিসি কোরে মুখ হাত ধুয়ে বসার ঘরে গিয়ে দেখে যে সতিস বাবু আর তাঁর সাথে আরও তিনজন, মনে হয় ওনার স্ত্রী আর দুই কন্যা। খোকন যেতেই সতিস বাবু অবিনাশ বাবুর দিকে তাকিয়ে বলে উঠলেন “এটি আপনার ছেলে তাইতো”
অবিনাশ বাবু বললেন, “হ্যাঁ এই আমার ছেলে অশোক আর আমার স্ত্রী বিশাখা, একটু আগেই দেখলেন যাকে, আমার এই তিনজনের সংসার”।
সতিস বাবু বললেন, “আলাপ করিয়ে দি ইনি মাধুরী আমার অর্ধাঙ্গিনী আর এরা আমার দুই মেয়ে শেফালী আর শিউলি, আমারও এই চারজনের সংসার দিল্লিতে এতদিন ছিলাম এবার কলকাতাতে পাঠাল বাকী ছ সাত বছর এখাইনেই থাকবো তারপর তো আমার অবসরের সময় হয়ে যাবে তাই এই বাড়ী করা। এখানে পাকাপাকি ভাবেই বসবাস করবো”।
খোকনের কানে প্রথমে কিছু কথা ঢুকলেও পরের কাথা গুলো কিছুই আর কানে ঢোকেনি কেনোনা ওর সামনে যে দুজন সুন্দরী মেয়ে বসে আছে তাদের দিক থেকে ও চোখই সরাতে পাড়ছে না। ওদের দুজনেরই রুপ যেন ঠিকরে বেরোচ্ছে, যেমন গায়ের রং সেরকম তাদের মুখশ্রী। মুখের নিচেই বুকের দিকে তাকিয়ে খোকন একটু ঢোক গিল্ল পাতলা সাদা জামা ফেটে বুক দুটি যেন বেড়িয়ে আস্তে চাইছে দুজনেরই একি পোশাক সাদা জামা আর গাঢ় নীল রঙের স্কারট। সরু কোমর বেশ চওড়া পাছা অবশ্য সামনে থেকে সেরকমি মনে হচ্ছে। এবার ওদের মার দিকে চোখ ফেরাল খোকন। তিনিও ভীষণ সুন্দরী মহিলা ওর মার থেকে কিছু ছোটো হবে মনেহয়। ওনারও বুক পাছা বেশ বড় মনে হয় সেকারনেই মেয়ে দুটি মায়ের আদল পেয়েছে।
সতিস বাবুর কথাতে খোকনের হুঁশ ফিরল-
“কি বাবা অশোক একদম চুপচাপ কেন, তুমিত কিছুই বলছনা, শেফালী আর সিউলীর সাথে আলাপ কারেনাও তোমরা তো এযুগের ছেলেমেয়ে এতো সংকোচ করছ কেন”।
বাবর কথায় সায় দিয়ে শেফালী বলল,” এত লজ্জা পেলে আমাদের সাথে বন্ধুত্ত করবে কেমন কোরে?’
খোকন-“ না না লজ্জা নয় একদম নতুন তো তাই কিভাবে আলাপ করবো ভাবছি’। শুনে শিউলি বলল,” এতে এত ভাবাভাবির কি আছে চলো আমাকে তোমাদের বাড়ী তোমার ঘর সব দ্যাখাও” এগিয়ে এসে খোকনের হাত ধরে তুলে দার করিয়ে দিলো। অগত্যা, খোকনকে ওর সাথে বাড়ী দেখাতে চলল। সব দেখে শিউলি বলল, “তোমার ঘর তো দেখালেনা?’
খোকন বলল, “আমার ঘর দেখে কি করবে, ঠিক আছে চলো”; বলে ওর ঘরের দিকে এগিয়ে গেলো।
খোকনের মা রান্না ঘর থেকে চায়ের ট্রে নিয়ে আসছিলেন খোকন কে বললেন, “ কিরে চা খাবিতো?”
খোকন কিছু বলার আগেই শিউলি বলে উঠল”কাকিমা আমারা একটু পরে চা খাবো তুমি ওদের সবাইকে দাও আমরা এখুনি আসছি”।
এই গল্প টা মনোজ দাদার লেখা।সব credit তার।আমি সুধু xossip পাঠক দের সাথে শেয়ার করছি।
এ কাহিনীর নায়ক অশোক,ছদ্ম নাম, আঠেরো ছুঁই ছুঁই করছে, সুঠাম শরীর, ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি লম্বা, ভালো ক্রিকেট খেলে, এছাড়া প্রায় সব রকম খেলাধুলাতে পারদর্শী। পাড়াতে সবাই খোকন বলে পরিচিত; বড়রা খুব ভালবাসে ওকে ওর মিষ্টি স্বভাবের জন্যে, ছোটোদের কাছে খোকনদা।
ছোটরা খোকন দা বলতে পাগল। শুধু ছোটরাই নয়, পাড়ার সবাই প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে খোকনই ভরসা। তাই বলে ভাববেন না যে ও শুধু এসবই কোরে বেড়ায়, পড়াশোনাতেও এ পাড়াতে সবার থেকে এগিয়ে। প্রতি বছর সব ক্লাসেই প্রথম স্থান খোকনের। এগারো ক্লাসের পরিক্ষা সবে শেষ হোল, কি বাড়ী কি পাড়া, কেউই ওকে পরীক্ষা কেমন হোল জিজ্ঞেস করেনা সবাই জানে ওর রেজাল্ট খুবই ভালো হবে।
বাবা-মার একমাত্র সন্তান, বাবা এজি বেঙ্গলে চাকরী করেন মা গৃহবধূ; ওনার কাজ শ্বশুরের এই ছোট্ট একতলা বাড়িটাকে ঠিক ঠাক কোরে রাখা; নিপুণতার সাথে সবার প্রতি সব কর্তবই উনি পালন কোরে চলেছেন। খোকনের বাবা মানুষটিও ভীষণ আলাপী মিষ্টি স্বভাবের একটি সুন্দর মনের মানুষ সকলের বিপদে আপদে পাশে থাকেন তাইতো ছেলেটিও বাপের আদলেই নিজেকে গড়ে তুলছে।
খোকন দের ঠিক পাশেই একটি দোতলা বাড়ী অনেকদিন ধরেই তৈরি হয়ে পড়ে ছিল, খোকনের বাবা। অবনিশ বাবু রোজকার মত মর্নিংওয়াকে বেড়িয়েছিলেন, ফেরার পথে গলির কাছে এসেই দেখতে পেলেন একটা বড় ট্র্যাক রাস্তা আটকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে না পাড়ছে এগতে না পাড়ছে পেছতে কেননা অবনিশ বাবুর বাড়ীর বাউন্ডারি ওআলের জন্যে ট্রাকটা এগোতে পারছেনা আর পেছতে না পারার কারন সারিবদ্ধ গাড়ী। এরই মধ্যে একজন খুবই সৌম্য দর্শন ভদ্রলোক এগিয়ে এলেন অবনিশ বাবুর কাছে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বললেন – “আপনিই তো অবনিশ গাঙ্গুলি”
অবনিশবাবু “ হ্যাঁ, কিন্তু আপনাকে তো ঠিক চিনলাম না, এ পাড়াতে তো আগে আপনাকে কখন দেখিনি!”
“আমি সতিশ রঞ্জন মুখারজী, থাকতাম দিল্লিতে, আপনার প্রতিবেশী হতে এলাম সবে আপনি ঠিকই বলেছেন আপনিও আমাকে আগে দাখেননি আমিও আজ এইমাত্র আপনাকে দেখলাম।
অবনিশবাবু “ তবে ছিনলেন কি কোরে আমাকে”
সতিশ বাবু “ওই আপনার পাড়ার একজন দূর থেকে আপনাকে দেখিয়ে দিলেন”
অবনিশবাবু “ আলাপ কোরে খুব ভালো লাগলো, কিছু দরকার পরলে নির্দ্বিধায়ে বলতে পারেন”
সতিশ বাবু “ দরকার তো আছেই তবে কি ভাবে যে বলি আপনাকে”
অবনিশবাবু “আরে অতো সঙ্কোচ করছেন কেন, বলে ফেলুন”
সতিশ বাবু “ আপনি যদি আপনার বাউন্ডারি ওয়াল কিছুটা ভেঙ্গে দেন তো ট্রাকটা ভিতরে ঢুকতে পারে, আর আমি কথা দিচ্ছি আমি আবার আপনার ওয়াল ঠিক এরকম করেই বানিয়ে দেব”
অবনিশবাবু “ আরেবাবা এতে এতো কিন্তু কিন্তু করছেন কেন আমি এখুনি ওটা ভেঙ্গে দিচ্ছি”
সতিশ বাবু “ আপনি আমাকে বাঁচালেন, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অবিনাশ বাবু”
অবিনাশ বাবু একটু হেঁসে এগিয়ে গেলেন নিজের বাড়ীর দিকে কাছে গিয়ে ডাকলেন “খোকন, বাবা একটু বেড়িয়ে আয় না”
“যাই বাবা” বলে খোকন বেড়িয়ে এলো
খোকন “আমাকে ডাকছিলে বাবা”
অবিনাশ বাবু “ হ্যাঁ রে বাবা একটা সাবল নিয়ে আয় দেখনা এনার ট্র্যাক ঢুকছে না আমাদের এই প্রাচীরের জন্যে, ওটাকে একটু ভাঙতে হবে”
বাবার কথা শুনে খোকন “ আমি এখুনি সাবল এনে ভেঙ্গে দিচ্ছি, সাবল এলো প্রাচীর ভাঙ্গা হোল, ওদের ট্রাক ঢুকল মালপত্র খালি কোরে ট্রাক বেড়িয়ে না যাওয়া পর্যন্ত খোকন দাঁড়িয়ে রইল।
সব কাজ শেষে খোকন যখন নিজের বাড়ীর ভিতর গেলো তখন বিকেল পাঁচটা।
স্নান খাওয়া শেষে বিছানাতে গা এলিয়ে দিলো আর অল্প সময়ের মধ্যে ঘুমিয়ে গেলো। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ ওর মা বিশাখা দেবী ডাকলেন
“খোকন বাবা উঠে পর, আর ঘুমতে হবেনা দ্যাখ আমাদের নতুন প্রতিবেশী এসেছে আলাপ কোরতে তোর খোঁজ করছে”
মায়ের ডাকে খোকন উঠে পড়লো, সোজা বাথরুমে গিয়ে হিসি কোরে মুখ হাত ধুয়ে বসার ঘরে গিয়ে দেখে যে সতিস বাবু আর তাঁর সাথে আরও তিনজন, মনে হয় ওনার স্ত্রী আর দুই কন্যা। খোকন যেতেই সতিস বাবু অবিনাশ বাবুর দিকে তাকিয়ে বলে উঠলেন “এটি আপনার ছেলে তাইতো”
অবিনাশ বাবু বললেন, “হ্যাঁ এই আমার ছেলে অশোক আর আমার স্ত্রী বিশাখা, একটু আগেই দেখলেন যাকে, আমার এই তিনজনের সংসার”।
সতিস বাবু বললেন, “আলাপ করিয়ে দি ইনি মাধুরী আমার অর্ধাঙ্গিনী আর এরা আমার দুই মেয়ে শেফালী আর শিউলি, আমারও এই চারজনের সংসার দিল্লিতে এতদিন ছিলাম এবার কলকাতাতে পাঠাল বাকী ছ সাত বছর এখাইনেই থাকবো তারপর তো আমার অবসরের সময় হয়ে যাবে তাই এই বাড়ী করা। এখানে পাকাপাকি ভাবেই বসবাস করবো”।
খোকনের কানে প্রথমে কিছু কথা ঢুকলেও পরের কাথা গুলো কিছুই আর কানে ঢোকেনি কেনোনা ওর সামনে যে দুজন সুন্দরী মেয়ে বসে আছে তাদের দিক থেকে ও চোখই সরাতে পাড়ছে না। ওদের দুজনেরই রুপ যেন ঠিকরে বেরোচ্ছে, যেমন গায়ের রং সেরকম তাদের মুখশ্রী। মুখের নিচেই বুকের দিকে তাকিয়ে খোকন একটু ঢোক গিল্ল পাতলা সাদা জামা ফেটে বুক দুটি যেন বেড়িয়ে আস্তে চাইছে দুজনেরই একি পোশাক সাদা জামা আর গাঢ় নীল রঙের স্কারট। সরু কোমর বেশ চওড়া পাছা অবশ্য সামনে থেকে সেরকমি মনে হচ্ছে। এবার ওদের মার দিকে চোখ ফেরাল খোকন। তিনিও ভীষণ সুন্দরী মহিলা ওর মার থেকে কিছু ছোটো হবে মনেহয়। ওনারও বুক পাছা বেশ বড় মনে হয় সেকারনেই মেয়ে দুটি মায়ের আদল পেয়েছে।
সতিস বাবুর কথাতে খোকনের হুঁশ ফিরল-
“কি বাবা অশোক একদম চুপচাপ কেন, তুমিত কিছুই বলছনা, শেফালী আর সিউলীর সাথে আলাপ কারেনাও তোমরা তো এযুগের ছেলেমেয়ে এতো সংকোচ করছ কেন”।
বাবর কথায় সায় দিয়ে শেফালী বলল,” এত লজ্জা পেলে আমাদের সাথে বন্ধুত্ত করবে কেমন কোরে?’
খোকন-“ না না লজ্জা নয় একদম নতুন তো তাই কিভাবে আলাপ করবো ভাবছি’। শুনে শিউলি বলল,” এতে এত ভাবাভাবির কি আছে চলো আমাকে তোমাদের বাড়ী তোমার ঘর সব দ্যাখাও” এগিয়ে এসে খোকনের হাত ধরে তুলে দার করিয়ে দিলো। অগত্যা, খোকনকে ওর সাথে বাড়ী দেখাতে চলল। সব দেখে শিউলি বলল, “তোমার ঘর তো দেখালেনা?’
খোকন বলল, “আমার ঘর দেখে কি করবে, ঠিক আছে চলো”; বলে ওর ঘরের দিকে এগিয়ে গেলো।
খোকনের মা রান্না ঘর থেকে চায়ের ট্রে নিয়ে আসছিলেন খোকন কে বললেন, “ কিরে চা খাবিতো?”
খোকন কিছু বলার আগেই শিউলি বলে উঠল”কাকিমা আমারা একটু পরে চা খাবো তুমি ওদের সবাইকে দাও আমরা এখুনি আসছি”।