24-03-2023, 04:36 PM
তাই আমি আমার নিজের ক্ষমতায় অস্বাভাবিক কম রেট এর অজুহাত দিয়ে তোমার টেন্ডারটা ক্যান্সেল করে দিচ্ছি, এতে তোমার কন্ট্রাকটারি ক্যারিয়ারেরও কোন ক্ষতি হবে না আবার লসও হবে না। পরে আবার টেন্ডার হবে তখন আমি তোমাকে বলে দেব কি রেট দিলে কাজটা লাভজনক ভাবে পাওয়া যাবে। এইভাবেই গত দেড় বছরে অমিত বিগ্রেড কন্ট্রাক্টর থেকে এওয়ান কন্ট্রাক্টারে রূপান্তরিত হয়ে যায়।
অমিতেরও তথইবস্থা কেন জানি না এই লোকটাকে দেখার পর থেকে তার মনে একটা বাবার কল্পনা জেগে ওঠে। যে বাবাকে সে কোনদিন বুদ্ধি হওয়ার পরে আর পায়নি আবার সে রকম কোন অভাব ও বোধ করে নি সেই বাবার জন্যই একটা তীব্র অভাব তার ভেতর জেগে উঠে। তার মনে হয় এরকমই একটা স্নেহশীল, সুঠাম, সুদর্শন লোক তার বাবা হতে পারতো। এইলোকটাই তার বাবা নন বা কেন হতে পারেন না একটা দ্বিধা দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে যায়। সে ব্যবসায় উন্নতি করতে থাকে, কিন্ত তার মনের গভীরে দ্বন্দটা চলতেই থাকে। একসময় সে দ্বন্দ কাটিয়ে সিদ্ধান্তই নিয়ে নেয় এই পরিবার হীন বিপত্নিক লোকটাকে সে তার মায়ের সঙ্গে বিয়েই দেবে, যে করে হোক ও তার মাকে রাজী করাবেই করাবে। একটু আগের হওয়া মাতৃসম্প্রদান নাটকের ছয় মাস আগে একদিন ও বন্ধুদের সঙ্গে একটু বিয়ার খেয়ে সবে আবেগটা মস্তিষ্ক দখল করতে শুরু করেছে এমনসময়স্যারের কল, একটু আসোতো আমার রুমে, একটা ওয়ার্ক নিয়ে একটু ডিসকাশন ছিল। আবেগটা বোধহয় ওর একটু বেশিই হয়ে গেছিল। ও হঠাৎ করে উঠে স্যারকে মানে বীরেশ্বরবাবুকে বলতে লাগলো, স্যার আমার বাবা নেই, বাবার স্নেহ আমি কোনদিন অনুভব করতে পারিনি, আপনি কি আমার বাবা হতে পারেন না- চোখটা জলে ভরে এসেছিল অমিতের। খুব কষ্ট করে গোপন করার চেষ্টা করলেও বীরেশ্বর বাবুর দৃষ্টি এড়াতে পারেনা। বীরেশ্বরবাবু চেয়ার থেকে উঠে এসে ওকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলেন প্রথমদিনই আমি তোমাকে আমার ছেলের জায়গায় বসিয়ে দিয়েছি। চলো কাল আমি তোমাদের বাড়িতে রাতে খাবো। কিন্তু পুরো মার্কেটিংটা আমার পয়সাতেই হবে। সেইশুরু।
দেখো ডিনারের আগে আমার একটু ড্রিঙ্ক করার অভ্যাস আছে। তা কি তুমি আনবে না আমি নিয়ে আসবো।
অমিতেরও তথইবস্থা কেন জানি না এই লোকটাকে দেখার পর থেকে তার মনে একটা বাবার কল্পনা জেগে ওঠে। যে বাবাকে সে কোনদিন বুদ্ধি হওয়ার পরে আর পায়নি আবার সে রকম কোন অভাব ও বোধ করে নি সেই বাবার জন্যই একটা তীব্র অভাব তার ভেতর জেগে উঠে। তার মনে হয় এরকমই একটা স্নেহশীল, সুঠাম, সুদর্শন লোক তার বাবা হতে পারতো। এইলোকটাই তার বাবা নন বা কেন হতে পারেন না একটা দ্বিধা দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে যায়। সে ব্যবসায় উন্নতি করতে থাকে, কিন্ত তার মনের গভীরে দ্বন্দটা চলতেই থাকে। একসময় সে দ্বন্দ কাটিয়ে সিদ্ধান্তই নিয়ে নেয় এই পরিবার হীন বিপত্নিক লোকটাকে সে তার মায়ের সঙ্গে বিয়েই দেবে, যে করে হোক ও তার মাকে রাজী করাবেই করাবে। একটু আগের হওয়া মাতৃসম্প্রদান নাটকের ছয় মাস আগে একদিন ও বন্ধুদের সঙ্গে একটু বিয়ার খেয়ে সবে আবেগটা মস্তিষ্ক দখল করতে শুরু করেছে এমনসময়স্যারের কল, একটু আসোতো আমার রুমে, একটা ওয়ার্ক নিয়ে একটু ডিসকাশন ছিল। আবেগটা বোধহয় ওর একটু বেশিই হয়ে গেছিল। ও হঠাৎ করে উঠে স্যারকে মানে বীরেশ্বরবাবুকে বলতে লাগলো, স্যার আমার বাবা নেই, বাবার স্নেহ আমি কোনদিন অনুভব করতে পারিনি, আপনি কি আমার বাবা হতে পারেন না- চোখটা জলে ভরে এসেছিল অমিতের। খুব কষ্ট করে গোপন করার চেষ্টা করলেও বীরেশ্বর বাবুর দৃষ্টি এড়াতে পারেনা। বীরেশ্বরবাবু চেয়ার থেকে উঠে এসে ওকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলেন প্রথমদিনই আমি তোমাকে আমার ছেলের জায়গায় বসিয়ে দিয়েছি। চলো কাল আমি তোমাদের বাড়িতে রাতে খাবো। কিন্তু পুরো মার্কেটিংটা আমার পয়সাতেই হবে। সেইশুরু।
দেখো ডিনারের আগে আমার একটু ড্রিঙ্ক করার অভ্যাস আছে। তা কি তুমি আনবে না আমি নিয়ে আসবো।