11-03-2023, 04:30 PM
অনি ইচ্ছে করেই নিলার কাছে নিজেকে উপস্থাপন করলো না, কিন্তু এদিকে নিলা যে একদমই বুঝতে পারছে অনির কথা তাও না। কিন্তু নিলা চাইছে অনির মুখ থেকে সেটা জানতে, কিন্তু অনি চায় নিলা ওর ছেলের মুখ থেকেই ওর কথা জানুক। দুজনের মধ্যে সুতো টানাটানি চলছে, কিন্তু নিলা আর চাপ দিলো না অনিকে। দুজনেই চুপ করে বসে থেকে একে অন্যকে পড়ার চেষ্টা করতে লাগলো মনে মনে।
এদিকে নিলা যখন কান্না করছিলো, তখনই ড্রয়িং রুমের কাছে এসে দাঁড়িয়ে ওদের কথা আর সংলাপ শুনছিলো আসিফ। বেশ কয়েকবারই সে এসবের মাঝে ঢুকে পড়তে চেয়েছিলো, কিন্তু অনির উপর ওর বিশ্বাস অনেক বেশি ছিলো, যে অনি যে কোন ভাবেই হোক না কেন, ওর আম্মুকে শান্ত করতে পাড়বে। ওর আম্মু কেন কেদেছিলো সেটা ও আসিফ বুঝতে পারছে। অনি যখন নিলাকে জানিয়ে দিলো যে আসিফের কাছ থেকেই নিলাকে জানতে হবে তার নাম, তখন আসিফ বুঝতে পারলো যে, এই মুহূর্তে ওর ওদের মাঝে ঢুকে পড়তে আর কোন বাধাই নেই।
আসিফ এসে "এই কি করছো তোমরা, পড়া শেষ?"-একটু উঁচু স্বরে জানতে চেয়ে ওর আম্মুর কাছে আসলো। এতক্ষন দূর থেকে সে ওর আম্মুর পিছনের সোফা দেখতে পেয়েছিলো, তাই বুঝতে পারে নি যে ওর আম্মুর শাড়ির আচলের এই অবস্থা, এখন সামনে এসে ওর আম্মুর বুকের মাঝখান দিয়ে আঁচল ফেলে রাখা আর ব্লাউজের মধ্য দিয়ে দুই মাই প্রকাশিত হয়ে আছে দেখে বেশ অবাক হলো, কিন্তু বুঝতে পারলো না যে ওর আম্মুর আচলের এই অবস্থা কে করলো, ওর আম্মু নিজে নাকি অনি। কিন্তু এটা নিয়ে ওর আম্মু বা অনিকে এই মুহূর্তে নাকাল করতে ওর মন চাইলো না, তাই ওটা নিয়ে আসিফ কিছুই বললো না। চুপ করে সে ও ওর আম্মুর বুকের সাইজ মাপতে লাগলো মনে মনে। আসিফকে রুমে ঢুকতে দেখে নিলা চমকে ঘড়ীর দিকে চাইলো, রাত এখন ১০ টার উপরে বাজে। নিলা লাফ দিয়ে সোফা থেকে উঠলো, "আমাদের পড়া শেষ, তোরা খেতে আয়, আমি টেবিলে সব আনছি"-বলে নিলা কিছুটা তাড়াহুড়া করে উঠে চলে গেলো রান্নাঘরের দিকে, যদি ও আচলের দিকে ওর কোনই খেয়াল ছিলো না। নিলা চলে যেতেই আসিফ এসে অনি পাশে বসলো, দুই বন্ধুর মুখে দুষ্টমি আর শয়তানী হাঁসি। অনি ওকে সংক্ষেপে ফিসফিস করে জানালো কি কি হয়েছে, আজ রাতে আসিফের কি দায়িত্ত, সেটা ও ওকে ভালো করে বুঝিয়ে দিলো। এরপর অনি আর আসিফ দুজনেই রান্নাঘরের কাছে এসে দাঁড়ালো। নিলার এর মধ্যেই ওর হাতের ক্রিম ধুয়ে ফেলেছে, আসিফ জানতে চাইলো যে এখনও কি জ্বলছে কি না। নিলা জানালো যে না, এখন আর জ্বলছে না। সবাই মিলে কিছুটা চুপচাপই খাবার খেয়ে নিলো। নিলা আজ মাছের ঝোল আর মুরগীর মাংস রান্না করেছিলো, অনি নিলার রান্নার বেশ প্রশংসা করতে করতে খুব তৃপ্তি নিয়েই খেলো।
এদিকে নিলা যখন কান্না করছিলো, তখনই ড্রয়িং রুমের কাছে এসে দাঁড়িয়ে ওদের কথা আর সংলাপ শুনছিলো আসিফ। বেশ কয়েকবারই সে এসবের মাঝে ঢুকে পড়তে চেয়েছিলো, কিন্তু অনির উপর ওর বিশ্বাস অনেক বেশি ছিলো, যে অনি যে কোন ভাবেই হোক না কেন, ওর আম্মুকে শান্ত করতে পাড়বে। ওর আম্মু কেন কেদেছিলো সেটা ও আসিফ বুঝতে পারছে। অনি যখন নিলাকে জানিয়ে দিলো যে আসিফের কাছ থেকেই নিলাকে জানতে হবে তার নাম, তখন আসিফ বুঝতে পারলো যে, এই মুহূর্তে ওর ওদের মাঝে ঢুকে পড়তে আর কোন বাধাই নেই।
আসিফ এসে "এই কি করছো তোমরা, পড়া শেষ?"-একটু উঁচু স্বরে জানতে চেয়ে ওর আম্মুর কাছে আসলো। এতক্ষন দূর থেকে সে ওর আম্মুর পিছনের সোফা দেখতে পেয়েছিলো, তাই বুঝতে পারে নি যে ওর আম্মুর শাড়ির আচলের এই অবস্থা, এখন সামনে এসে ওর আম্মুর বুকের মাঝখান দিয়ে আঁচল ফেলে রাখা আর ব্লাউজের মধ্য দিয়ে দুই মাই প্রকাশিত হয়ে আছে দেখে বেশ অবাক হলো, কিন্তু বুঝতে পারলো না যে ওর আম্মুর আচলের এই অবস্থা কে করলো, ওর আম্মু নিজে নাকি অনি। কিন্তু এটা নিয়ে ওর আম্মু বা অনিকে এই মুহূর্তে নাকাল করতে ওর মন চাইলো না, তাই ওটা নিয়ে আসিফ কিছুই বললো না। চুপ করে সে ও ওর আম্মুর বুকের সাইজ মাপতে লাগলো মনে মনে। আসিফকে রুমে ঢুকতে দেখে নিলা চমকে ঘড়ীর দিকে চাইলো, রাত এখন ১০ টার উপরে বাজে। নিলা লাফ দিয়ে সোফা থেকে উঠলো, "আমাদের পড়া শেষ, তোরা খেতে আয়, আমি টেবিলে সব আনছি"-বলে নিলা কিছুটা তাড়াহুড়া করে উঠে চলে গেলো রান্নাঘরের দিকে, যদি ও আচলের দিকে ওর কোনই খেয়াল ছিলো না। নিলা চলে যেতেই আসিফ এসে অনি পাশে বসলো, দুই বন্ধুর মুখে দুষ্টমি আর শয়তানী হাঁসি। অনি ওকে সংক্ষেপে ফিসফিস করে জানালো কি কি হয়েছে, আজ রাতে আসিফের কি দায়িত্ত, সেটা ও ওকে ভালো করে বুঝিয়ে দিলো। এরপর অনি আর আসিফ দুজনেই রান্নাঘরের কাছে এসে দাঁড়ালো। নিলার এর মধ্যেই ওর হাতের ক্রিম ধুয়ে ফেলেছে, আসিফ জানতে চাইলো যে এখনও কি জ্বলছে কি না। নিলা জানালো যে না, এখন আর জ্বলছে না। সবাই মিলে কিছুটা চুপচাপই খাবার খেয়ে নিলো। নিলা আজ মাছের ঝোল আর মুরগীর মাংস রান্না করেছিলো, অনি নিলার রান্নার বেশ প্রশংসা করতে করতে খুব তৃপ্তি নিয়েই খেলো।