03-03-2023, 10:00 AM
আমি বুঝলাম দুজনের বেশ প্রেম চলছে আর শনিবার আমরা বারুইপুর জাছহি মা এর dating এ । কিন্তু শনিবার বাবা মেদিনীপুর যাছে কেমন করে ঠিক বুঝতে পারলাম না তখন । যাইহোক প্রায় ২ ঘণ্টা ফোনে কথা বলার মা কিছুটা ন্যাকামি করে ফোনে একটা চুমু দিল । পরের দিন সন্ধ্যেবেলা আমি জানতে পারলাম বাবার বদলি হয়ে গেছে মেদিনীপুর আর শনিবার সকালে জইনিং আছে । ব্যাপার টা আমার কাছে পরিস্কার হয়ে গেল । মন্ত্রী মশাই আমার মায়ের সাথে ভাল করে প্রেম করার জন্য পথের কাঁটা পরিস্কার করেছেন আমার বাবার বদলি করিয়ে ।
শনিবার বাবা চলে যাওয়ার পর মা আমাকে বলল চল বাবাই বারুইপুরে আমার এক বন্ধুর বাগানবাড়ী তে ঘুরে আসি । আমি বললাম তোমার আবার বারুইপুরে বন্ধু এল কথা থেকে । মা বলল সে আছে । চল তোর বেশ ভাল লাগবে । ২ টো নাগাদ বেরবো । কমলা মাসি যখন দুপুরে খেতে দিছে মা কে দেখলাম শাড়ি খুঁজতে ব্যাস্ত । কমলা মাসির বয়স ৩০-৩২ হবে। একটু রোগা তবে দুধ গুলো বেশ বড় । খুব কালো । বর ড্রাইভারই করে আর কমলা মাসি আমাদের বাড়ি কাজ করে । এর মধ্যেই দুটো বাচ্চা হয়ে গেছে কমল মাসির ।
যাইহোক ২ টোর সময়ে মা যখন রেডি হয়ে বেরল ঘর থেকে আমিই অবাক হয়ে গেলাম । ঘর থেকে বেরিয়ে এই ঘরে আসা মাত্র একটা মিষ্টি গন্ধে ঘরটা ভরে উঠল । নিল রঙ্গের transparent শাড়ি আর নিল স্লীভেলেসস boluse, বড় নাভির ফুটো টা পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে শাড়ির ভিতর । নাভি থেকে প্রায় ৩ ইঞ্ছি নীচে শাড়ি পরেছে । দুধ গুলো যেন ব্লাউজ ফেটে বেরিয়ে আসতে চাইছে । হাতে অনেক চুরি , গলায় নতুন নেকলেস টা , লিপস্টিক লাল রঙ্গের গারো করে লাগানো, মুখে মেকআপ, চুল টা খোলা , আর হ্যাঁ, মাথায় সিঁদুর । কে বলবে এই মহিলার এত বড় ছেলে আছে, সত্যিই এর আবার বিয়ে দেওয়া যায় ।
গেটে গাড়ি টা ঢোকার পর দেখলাম বেশ বড় বাড়ি । সামনে বিশাল বড় বাগান । নানান ধরনের গাছ পালা রয়েছে সেখানে । কিছু দূরে একটা পুকুর ও দেখতে পেলাম । গাড়ি থেকে আমরা নামলাম । তিওয়ারি জি (মানে আমার হবু বাবা) নিজে দাঁড়িয়ে ছিলেন , মা কে হাত ধরে গাড়ি থেকে নামাল । আনে মে কোই প্রবলেম নাহি হুই তোঁ ডার্লিং , তিওয়ারি জি মা কে জিগাসা করলো । মা বলল না সোনা, গাড়ি টা তোঁ বেশ ভাল । তারপর বুঝতে পারল আমি আছি, সেটা চোখের ইশারায় তিওয়ারি জি কে বুঝিএ দিল । আমাদের একটা বড় ঘরে বসতে বলা হল । দেওয়ালে দেখলাম মহিলাদের নগ্ন পেন্তিং রয়েছে । মা আমাকে জিগাসা করলো কেমন লাগছে বাড়ি টা , এই বারিতেই যদি পুর জীবন টা থাকা যায় কেমন হবে বলত । আমি বললাম সে তোঁ ভালই হবে । বাবার কথা ভেবে খারাপ লাগছিল । বাবা মা কে খুব ভালবাসে । কিভাবে ছেড়ে থাকবে । বাবার দেওয়া সিঁদুর, শাঁখা এখনো মা পরে আছে । তিওয়ারি জি খুব লম্বা আর মোটা । মাথার চুল সাদা । শরীরের রঙ্গ কুচকুচে কালো । তিওয়ারি জিও আমার সাথে অনেক কথা বলতে লাগল । তিওয়ারি জি বলল বাবাই বাবু তোমার জন একটা উপহার আছে । এস এই ঘরে । আমি গিয়ে দেখলাম খুব সুন্দর একটা ভিডিও গেম চলছে ল্যাপটপ এ । উনি বললেন ল্যাপটপ সমেত গেম তাও তোমার। আমি খুসি হয়ে বসে গেম খেলতে শুরু করলাম । ছাকর এসে কিছু খাবার দিএ গেল । আমি বেশ আনান্দে খেলছিলাম , প্রায় এক ঘণ্টা হয়ে গেছে, কোন খেয়াল ছিল না।
তারপর মনে হল মা কোথায় , কেউ তোঁ এল না, অনেক খন খেলছি । গেম টা পস করে উঠে বাইরে এলাম । একি ।। আত বড় বাড়ি কাউকে দেখতে পাছহি না তোঁ । কমলা মাসি কেও দেখতে পাছহি না ।
শনিবার বাবা চলে যাওয়ার পর মা আমাকে বলল চল বাবাই বারুইপুরে আমার এক বন্ধুর বাগানবাড়ী তে ঘুরে আসি । আমি বললাম তোমার আবার বারুইপুরে বন্ধু এল কথা থেকে । মা বলল সে আছে । চল তোর বেশ ভাল লাগবে । ২ টো নাগাদ বেরবো । কমলা মাসি যখন দুপুরে খেতে দিছে মা কে দেখলাম শাড়ি খুঁজতে ব্যাস্ত । কমলা মাসির বয়স ৩০-৩২ হবে। একটু রোগা তবে দুধ গুলো বেশ বড় । খুব কালো । বর ড্রাইভারই করে আর কমলা মাসি আমাদের বাড়ি কাজ করে । এর মধ্যেই দুটো বাচ্চা হয়ে গেছে কমল মাসির ।
যাইহোক ২ টোর সময়ে মা যখন রেডি হয়ে বেরল ঘর থেকে আমিই অবাক হয়ে গেলাম । ঘর থেকে বেরিয়ে এই ঘরে আসা মাত্র একটা মিষ্টি গন্ধে ঘরটা ভরে উঠল । নিল রঙ্গের transparent শাড়ি আর নিল স্লীভেলেসস boluse, বড় নাভির ফুটো টা পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে শাড়ির ভিতর । নাভি থেকে প্রায় ৩ ইঞ্ছি নীচে শাড়ি পরেছে । দুধ গুলো যেন ব্লাউজ ফেটে বেরিয়ে আসতে চাইছে । হাতে অনেক চুরি , গলায় নতুন নেকলেস টা , লিপস্টিক লাল রঙ্গের গারো করে লাগানো, মুখে মেকআপ, চুল টা খোলা , আর হ্যাঁ, মাথায় সিঁদুর । কে বলবে এই মহিলার এত বড় ছেলে আছে, সত্যিই এর আবার বিয়ে দেওয়া যায় ।
গেটে গাড়ি টা ঢোকার পর দেখলাম বেশ বড় বাড়ি । সামনে বিশাল বড় বাগান । নানান ধরনের গাছ পালা রয়েছে সেখানে । কিছু দূরে একটা পুকুর ও দেখতে পেলাম । গাড়ি থেকে আমরা নামলাম । তিওয়ারি জি (মানে আমার হবু বাবা) নিজে দাঁড়িয়ে ছিলেন , মা কে হাত ধরে গাড়ি থেকে নামাল । আনে মে কোই প্রবলেম নাহি হুই তোঁ ডার্লিং , তিওয়ারি জি মা কে জিগাসা করলো । মা বলল না সোনা, গাড়ি টা তোঁ বেশ ভাল । তারপর বুঝতে পারল আমি আছি, সেটা চোখের ইশারায় তিওয়ারি জি কে বুঝিএ দিল । আমাদের একটা বড় ঘরে বসতে বলা হল । দেওয়ালে দেখলাম মহিলাদের নগ্ন পেন্তিং রয়েছে । মা আমাকে জিগাসা করলো কেমন লাগছে বাড়ি টা , এই বারিতেই যদি পুর জীবন টা থাকা যায় কেমন হবে বলত । আমি বললাম সে তোঁ ভালই হবে । বাবার কথা ভেবে খারাপ লাগছিল । বাবা মা কে খুব ভালবাসে । কিভাবে ছেড়ে থাকবে । বাবার দেওয়া সিঁদুর, শাঁখা এখনো মা পরে আছে । তিওয়ারি জি খুব লম্বা আর মোটা । মাথার চুল সাদা । শরীরের রঙ্গ কুচকুচে কালো । তিওয়ারি জিও আমার সাথে অনেক কথা বলতে লাগল । তিওয়ারি জি বলল বাবাই বাবু তোমার জন একটা উপহার আছে । এস এই ঘরে । আমি গিয়ে দেখলাম খুব সুন্দর একটা ভিডিও গেম চলছে ল্যাপটপ এ । উনি বললেন ল্যাপটপ সমেত গেম তাও তোমার। আমি খুসি হয়ে বসে গেম খেলতে শুরু করলাম । ছাকর এসে কিছু খাবার দিএ গেল । আমি বেশ আনান্দে খেলছিলাম , প্রায় এক ঘণ্টা হয়ে গেছে, কোন খেয়াল ছিল না।
তারপর মনে হল মা কোথায় , কেউ তোঁ এল না, অনেক খন খেলছি । গেম টা পস করে উঠে বাইরে এলাম । একি ।। আত বড় বাড়ি কাউকে দেখতে পাছহি না তোঁ । কমলা মাসি কেও দেখতে পাছহি না ।