22-02-2023, 05:20 PM
সারা দিন জার্নি করে দার্জিলিঙ ছোট আপার বাসায় এসে পৌছে দেখি এলাহি কারবার তার শশুর শাশুড়ী সহ আরো পাচ-ছয় জন মেহমান এসেছে গতকাল।
তার উপর আমরা মানে বাবা মা আমি আর রেখা। রেখা হচ্ছে আমার বান্ধবী আমাদের পাড়াতেই বাসা। আমাদের পরিবারের সাথে তাদের পরিবারের গভীর সম্পর্ক।
রেখা আমার সাথে একই ক্লাশে পড়ে তবে বয়সে আমার থেকে দুই এক বছরের বড় হবে। এক এক ক্লাশে দুই বছর করে করে থেকে এখন ১০ম ক্লাশে এসে বয়স প্রায় ২২ হবে। আমারো একই দশা। বারদুয়েক মেট্রিক ফেল করেছি সেটাতো আগেই বলেছি।
ওদিকে রেখা আমার থেকে একধাপ এগিয়ে- ছেলেদের সাথে ঢলাঢলি বুক টিপাটিপি এমনকি শোওয়ারও অভিঞ্জতা রেখার আছে। সে তার এসব অভীঞ্জতার কথা আমাকে বলে। আর আমাদের ছোট দুলাভাইও একটা লুচ্চা। মেয়েদের দিকে সব সময় লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকায়। আমাদের বাসায় যতবার আসে ততবারই আমার উপর চান্স নিতে চায় আমি চান্স দেই নাই। তবে রেখার উপর একটু আধটু চান্স নিয়েছে। আপা-দুলাভাই আমাদের বাসায় আসলে রেখা তাদেরকে দেখতে আসে। দুলাভাই হিসাবে তার সাথে ঠাট্টা তামাশা করে। একবার দুলাভাইয়ের মুখে কাচাহলুদের রং মাখিয়ে পালিয়েছিল। দুলাভাইও সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। রেখাকে একা পেয়ে তার বুক দুটো আচ্চামত টিপে দিয়েছিল।পরে রেখা আমাকে এসব কথা বলেছে। আমাকে জিঞ্জেস করেছিল আমার সাথে এসব কিছু করেছে কি না। আমি বলেছি আমি চান্স দেই নাই। সে বলে চান্স দিস না কেন আমার তো ভালই লাগে, তোর ছোট দুলাভাইটা না দারুন জলি। এই জন্যই রেখা ছোট আপার বাসায় যেতে এত আগ্রহী। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি শুনে সে বলল
-আমাকে নিবি তোদের সাথে?
-আচ্ছা- মা কে বলে দেখি। কিন্তু তোর বাসা থেকে যেতে দেবে তো।
-খালা যদি বলে তবে যেতে দেবে না কেন?
– আচ্ছা আমি মা কে বলব তোর কথা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত রেখা তার বাসা থেকে আমাদের সাথে ছোট আপার বাসায় যাওয়ার অনুমতি পেল।
রাতে খাওয়া দাওয়ার পর এখন চিন্তা শোয়া হবে কোথায়। ছোটদুলাভাই পাশের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে দেরাদুন। দুলাভাই খবর নিয়ে এসেছে এই পাসের বাসায় দু তিনজন থাকা যাবে। ঠিক হল আমি রেখা আর ছোটদুলাভাই এই তিনজন যাব পাশের বাসায় থাকতে। সেখানে দুইটা রুম আছে একটাতে থাকব আমি আর রেখা আর আরেকটাতে থাকবেন ছোটদুলাভাই আর পাশের বাসার ভদ্রলোক।
তার উপর আমরা মানে বাবা মা আমি আর রেখা। রেখা হচ্ছে আমার বান্ধবী আমাদের পাড়াতেই বাসা। আমাদের পরিবারের সাথে তাদের পরিবারের গভীর সম্পর্ক।
রেখা আমার সাথে একই ক্লাশে পড়ে তবে বয়সে আমার থেকে দুই এক বছরের বড় হবে। এক এক ক্লাশে দুই বছর করে করে থেকে এখন ১০ম ক্লাশে এসে বয়স প্রায় ২২ হবে। আমারো একই দশা। বারদুয়েক মেট্রিক ফেল করেছি সেটাতো আগেই বলেছি।
ওদিকে রেখা আমার থেকে একধাপ এগিয়ে- ছেলেদের সাথে ঢলাঢলি বুক টিপাটিপি এমনকি শোওয়ারও অভিঞ্জতা রেখার আছে। সে তার এসব অভীঞ্জতার কথা আমাকে বলে। আর আমাদের ছোট দুলাভাইও একটা লুচ্চা। মেয়েদের দিকে সব সময় লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকায়। আমাদের বাসায় যতবার আসে ততবারই আমার উপর চান্স নিতে চায় আমি চান্স দেই নাই। তবে রেখার উপর একটু আধটু চান্স নিয়েছে। আপা-দুলাভাই আমাদের বাসায় আসলে রেখা তাদেরকে দেখতে আসে। দুলাভাই হিসাবে তার সাথে ঠাট্টা তামাশা করে। একবার দুলাভাইয়ের মুখে কাচাহলুদের রং মাখিয়ে পালিয়েছিল। দুলাভাইও সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। রেখাকে একা পেয়ে তার বুক দুটো আচ্চামত টিপে দিয়েছিল।পরে রেখা আমাকে এসব কথা বলেছে। আমাকে জিঞ্জেস করেছিল আমার সাথে এসব কিছু করেছে কি না। আমি বলেছি আমি চান্স দেই নাই। সে বলে চান্স দিস না কেন আমার তো ভালই লাগে, তোর ছোট দুলাভাইটা না দারুন জলি। এই জন্যই রেখা ছোট আপার বাসায় যেতে এত আগ্রহী। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি শুনে সে বলল
-আমাকে নিবি তোদের সাথে?
-আচ্ছা- মা কে বলে দেখি। কিন্তু তোর বাসা থেকে যেতে দেবে তো।
-খালা যদি বলে তবে যেতে দেবে না কেন?
– আচ্ছা আমি মা কে বলব তোর কথা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত রেখা তার বাসা থেকে আমাদের সাথে ছোট আপার বাসায় যাওয়ার অনুমতি পেল।
রাতে খাওয়া দাওয়ার পর এখন চিন্তা শোয়া হবে কোথায়। ছোটদুলাভাই পাশের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে দেরাদুন। দুলাভাই খবর নিয়ে এসেছে এই পাসের বাসায় দু তিনজন থাকা যাবে। ঠিক হল আমি রেখা আর ছোটদুলাভাই এই তিনজন যাব পাশের বাসায় থাকতে। সেখানে দুইটা রুম আছে একটাতে থাকব আমি আর রেখা আর আরেকটাতে থাকবেন ছোটদুলাভাই আর পাশের বাসার ভদ্রলোক।