14-02-2023, 06:39 PM
এটি ইন্টারফেইথ গল্প, কোনো ধর্ম কে আঘাত করার জন্য নয়। উত্তেজক পরিস্থিতি তৈরিতে ধর্ম উল্লেখ হবে। গল্পটি বেশি বড় হবে না ,তাই গল্পটি শেষ হবে। বেশি রসিয়ে যৌনতার উল্লেখ এখানে পাবেন না।
পর্ব:০১
আমি মৃদুল , নীলফামারী আমার পৈতৃক নিবাস, আমার বাবা প্যারালাইজড্ , তার পেনশনের টাকায় কোনো মতে চলছে বাপ বেটার সংসার। মায়ের কথা জানতে চাচ্ছেন? আমার মায়ের অস্তিত্ব মরে গেছে আমাদের জীবন থেকে......
তাহলে ঘটনায় আসা যাক ,সময়টা ঠিক ২০০১-২ ,আমি তখন ক্লাস ২ এর ছাত্র, পাশেই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পড়তাম আমি।বাবা সরকারি স্কুলের বাংলা শিক্ষক। মা গৃহিণী,নাম শ্রীমতী আশা রানী সরকার। বেশ সুখের সংসার ছিল আমাদের।বাবা মায়ের প্রেমের বিয়ে ছিল , বাবা বাড়ির অমতে বিয়ে করেছিলেন বলে দাদু ঠাকুমা মাকে থাকতে দেন নি, বাবা তাই তারই স্কুল কলিগের বাসায় ভাড়া ওঠেন। তিনি ছিলেন ধর্ম শিক্ষক ,নাম শরিফ আহমেদ্ , বেশ সুদর্শনই বলা যায় কে ,মেদ ছিল তার ,মোচ চাছা ,বড় সুন্নতে দাড়ি , মাথায় সবসময় টুপি পড়তেন। তার স্ত্রী ও আমার চেয়ে বছর ২এক ছোট এক কন্যা ছিল।তার নাম ছিল রেহেনা,।
শরিফ আহমেদ্ কে আমি চাচু বলতাম আমি বলতাম হুজুর চাচু ,। তার বয়স্ক মা ছিলেন আমি তাকে বলতাম দাদী। আমার মা তাকে চাচী বলতেন।চাচু ধর্ম প্রান ছিলেন ,তিনি এলাকার করতেন ।দুই কলিগ মিলে বাবা চাচু ভালোই সময় কাটাচ্ছিলেন।
হটাৎ করেই যেন ছন্দপতন হলো ,রাস্তা পার হতে যেয়ে চাচী এক্সিডেন্ট করলেন, সপ্তাহখানেক আইসিইউতে থেকে তিনি পরলোকগমন করেন। চাচু তখন বিপদে,একে স্ত্রী বিয়োগের শোক তার উপর বছর ছয়েক এর মেয়ে মা মারা গেছে বুঝতো না। বুড়ো দাদী আর কত সামলাবেন বাচ্চা মেয়েকে...
বাবা রেহেনা কে অনেক যত্ন করতেন , একদিন তিনি মাকে বলছেন ," খুব খারাপ লাগে গো গিন্নি , এতটুকুন বাচ্চা মা ছাড়া , কীভাবে থাকবে বলো তো "
মা - শরীফ ভাইকে একটা বিয়ে দিয়ে দাও , বাচ্চা টা মাও পাবে আবার ভাইও বৌ পাবে , তোমারা পুরুষ মানুষ ওসব ছাড়া তো থাকতে পারবেনা।
বাবা - তা ঠিক বলেছো শরীফের বয়স তো পড়েই আছে,যুবক বয়স এখন একটা সংগী দরকার।
মা- বাবার দিকে ঝুঁকে তাই বুঝি! আমি মরলে তোমারও কি সংগী খুঁজতে হবে!
মায়ের ঠোট কে ঠোট রেখে আলতো চুমু দিতে থাকেন বাবা । কে বলবে তাদের একটা বছর আটের একটি ছেলে আছে ।
হটাৎ দরজায় শব্দ করে চাচু আসেন বাবা মা এ অবস্থায় দেখে তিনি মুচকি হাসেন.. মা লজ্জা পেয়ে ঘোমটা দেয় । আয়নার সামনে যেয়ে সিঁদুর ঠিক করার ভান করতে থাকেন ।
বাবা : আসেন ভাই বসেন।
চাচু: আসলে ভাই আম্মা ঘুমিয়েছে, আমার নামাজের সময়ও হয়ে যাচ্ছে,ভাবলাম মেয়েটাকে বৌদির কাছে রেখে যাই।
বাবা: তা বেশতো,এই রেহেনা কে নাও ..
মা: আরে আমার মা টা .. রেহেনা কে কোলে নিয়ে আদর করেন। সকালে খাইয়েছেন মেয়েটাকে.?
চাচু: বোঝেনইতো বৌদি মা ছাড়া খেতে চায় না, অম্মা জোর করে তা একটু খাইয়েছেন। বৌদি আপনি তাহলে দেখেন, আমার যেয়ে আজান দিতে হবে ।
চাচু চলে যান রেহেনা মার সাথে বসে খেলে ,।
পর্ব:০১
আমি মৃদুল , নীলফামারী আমার পৈতৃক নিবাস, আমার বাবা প্যারালাইজড্ , তার পেনশনের টাকায় কোনো মতে চলছে বাপ বেটার সংসার। মায়ের কথা জানতে চাচ্ছেন? আমার মায়ের অস্তিত্ব মরে গেছে আমাদের জীবন থেকে......
তাহলে ঘটনায় আসা যাক ,সময়টা ঠিক ২০০১-২ ,আমি তখন ক্লাস ২ এর ছাত্র, পাশেই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পড়তাম আমি।বাবা সরকারি স্কুলের বাংলা শিক্ষক। মা গৃহিণী,নাম শ্রীমতী আশা রানী সরকার। বেশ সুখের সংসার ছিল আমাদের।বাবা মায়ের প্রেমের বিয়ে ছিল , বাবা বাড়ির অমতে বিয়ে করেছিলেন বলে দাদু ঠাকুমা মাকে থাকতে দেন নি, বাবা তাই তারই স্কুল কলিগের বাসায় ভাড়া ওঠেন। তিনি ছিলেন ধর্ম শিক্ষক ,নাম শরিফ আহমেদ্ , বেশ সুদর্শনই বলা যায় কে ,মেদ ছিল তার ,মোচ চাছা ,বড় সুন্নতে দাড়ি , মাথায় সবসময় টুপি পড়তেন। তার স্ত্রী ও আমার চেয়ে বছর ২এক ছোট এক কন্যা ছিল।তার নাম ছিল রেহেনা,।
শরিফ আহমেদ্ কে আমি চাচু বলতাম আমি বলতাম হুজুর চাচু ,। তার বয়স্ক মা ছিলেন আমি তাকে বলতাম দাদী। আমার মা তাকে চাচী বলতেন।চাচু ধর্ম প্রান ছিলেন ,তিনি এলাকার করতেন ।দুই কলিগ মিলে বাবা চাচু ভালোই সময় কাটাচ্ছিলেন।
হটাৎ করেই যেন ছন্দপতন হলো ,রাস্তা পার হতে যেয়ে চাচী এক্সিডেন্ট করলেন, সপ্তাহখানেক আইসিইউতে থেকে তিনি পরলোকগমন করেন। চাচু তখন বিপদে,একে স্ত্রী বিয়োগের শোক তার উপর বছর ছয়েক এর মেয়ে মা মারা গেছে বুঝতো না। বুড়ো দাদী আর কত সামলাবেন বাচ্চা মেয়েকে...
বাবা রেহেনা কে অনেক যত্ন করতেন , একদিন তিনি মাকে বলছেন ," খুব খারাপ লাগে গো গিন্নি , এতটুকুন বাচ্চা মা ছাড়া , কীভাবে থাকবে বলো তো "
মা - শরীফ ভাইকে একটা বিয়ে দিয়ে দাও , বাচ্চা টা মাও পাবে আবার ভাইও বৌ পাবে , তোমারা পুরুষ মানুষ ওসব ছাড়া তো থাকতে পারবেনা।
বাবা - তা ঠিক বলেছো শরীফের বয়স তো পড়েই আছে,যুবক বয়স এখন একটা সংগী দরকার।
মা- বাবার দিকে ঝুঁকে তাই বুঝি! আমি মরলে তোমারও কি সংগী খুঁজতে হবে!
মায়ের ঠোট কে ঠোট রেখে আলতো চুমু দিতে থাকেন বাবা । কে বলবে তাদের একটা বছর আটের একটি ছেলে আছে ।
হটাৎ দরজায় শব্দ করে চাচু আসেন বাবা মা এ অবস্থায় দেখে তিনি মুচকি হাসেন.. মা লজ্জা পেয়ে ঘোমটা দেয় । আয়নার সামনে যেয়ে সিঁদুর ঠিক করার ভান করতে থাকেন ।
বাবা : আসেন ভাই বসেন।
চাচু: আসলে ভাই আম্মা ঘুমিয়েছে, আমার নামাজের সময়ও হয়ে যাচ্ছে,ভাবলাম মেয়েটাকে বৌদির কাছে রেখে যাই।
বাবা: তা বেশতো,এই রেহেনা কে নাও ..
মা: আরে আমার মা টা .. রেহেনা কে কোলে নিয়ে আদর করেন। সকালে খাইয়েছেন মেয়েটাকে.?
চাচু: বোঝেনইতো বৌদি মা ছাড়া খেতে চায় না, অম্মা জোর করে তা একটু খাইয়েছেন। বৌদি আপনি তাহলে দেখেন, আমার যেয়ে আজান দিতে হবে ।
চাচু চলে যান রেহেনা মার সাথে বসে খেলে ,।