11-02-2023, 02:14 PM
ববি প্রায় প্রতি রাতেই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করে, প্রায় মাঝ রাতে মা বাবার খাটটা অনেক্ষন ধরে ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে থাকে, তারপর মা ওঁ করে লম্বা টানে একটা শব্ধ করে উঠে, তারপর দুজনে বাইরে গিয়ে প্রসাব করে। কবিতার কথায় ববি কল্পনায় একজন নারী পুরুষের বৈবাহিক জীবনের পরবর্তী অবস্থা চিন্তা করতে থাকে। ববিকে আনমনা দেখে কবিতা ধাক্কা দিয়ে বলে কি ভাবছিস ববি। ববি উত্তর দেয় না কিছুনা।
কলেজ থেকে ফিরে ববি চিন্তা করতে থাকে কখন সন্ধ্যা হবে, কখন রাত হবে, কখন মাঝ রাত হবে, তারপর মা বাবার ক্যচরম্যাচর শব্ধ দেখবে। রাতে খাবার পর্ব শেষ করে বুয়া চলে যায়, আনুমানিক দশটায় ববি পাঠ শেষ করে, আজ ববির কোন পাঠই শেষ হয়নি, বসে বসে শুধু সময় ক্ষেপন করেছে আর যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেছে। শুতেও ববির ঘুম নেই। বাবা বাতি নিভালেই ববি বেড়ার ফাকে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে যাবে, দেখবে ক্যাচরম্যাচর এর মুল রহস্য। দরকার হলে সারা রাত জেগে দাঁড়িয়ে দেখবে। বাবা লাইট নিভিয়ে দিয়ে ডিম লাইটাটা জ্বালিয়ে দিল, বাবা অন্ধকারে শুতে পারেনা বলে ডিম লাইটের এ ব্যবস্থা। ববি দুঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকল, কিন্তু ক্যাচর ম্যচর এর কোন লক্ষনই দেখতা পেলনা। বরন তারা আলাপে ব্যস্ত হয়ে গেল। মা বলছে, আচ্ছা তোমাকেত একটা কথা বলাই হয়নি ।
কি কথা?
ববি বড় হয়ে গেছে।
তাই নাকি। তাহলেত দুঃশ্চিন্তাটা বেড়ে গেল।
পাগলি মেয়েটা বলেকি জান।
কি বলে।
এটা কেন হল।
তারপর তুমি কি উত্তর দিলে।
বললাম মেয়েদের এটা না হলে মা হতে পারেনা।
ববি কি বলল।
সে বলে আমি এখন কিভাবে মা হতে পারব, কখন হতে পারব।
তারপর তারপর বাবার বিস্ময়ের ভঙ্গিতে জানতে চাইল।
আমি বললাম, কোন ছেলের বলু তোর সোনায় ঢুকায়ে বীর্য ছাড়লে তুই মা হবি।
মেয়েকে এভাবে বলতে পারলে তুমি।
আরে না, তোমাকে বলছি আরকি,মেয়েকেত ধমক দিয়েই ঠান্দা করে দিয়েছি।
ববির সোনায় বলু ঢুকানোর কথা শুনে তার সারা দেহ পলকেই তেতে গেল, কামিচ উপরের দিকে তুলে একবার নিজের সোনাটা ধরে দেখল। তারপর একটা আংগুল ঢুকাতে চেয়েও ভালভাবে ঢুকাতে পারল না। বিছানায় গিয়ে নিজের কাপড় চোপড় খুলে উলংগ হয়ে চিত হয়ে শুয়ে আবার একটা আংগুল ঢুকাতে গিয়ে ববির আংগুল্টা যেন কিসের সাথে বাধা খেল। একটু ধাক্কা দিয়ে দেখল, না সে ব্যাথা পাচ্ছে। হঠাত মায়ের কন্ঠস্বর শুনল, এই আস্তে টিপ। তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে বেড়ার ফাকে চোখ রাখল, ববির সমস্ত দেহটা যেন বিদ্যুতস্পৃষ্টের মত শক্ত হয়ে গেল, তার পাগুলো মাটির সাথে চুম্বকের মত আটকে গেল। মা বিবস্ত্র হয়ে চিতভাবে শুয়ে আছে, ব্বা মাথাটা মায়ের বুকের উপর তোলে তার বিশাল আকারের রসে ভরা একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে অন্যটা সমান ভাবে টিপছে। মা বাবার মাথা কে তার দুধের উপর চেপে ধরে চোখ বুঝে সুখে শব্ধহীন ভাবে আহ আহ অহ করছে। কিছুক্ষন পর বাবা দুধ বদল করল, মা আবার চোষনরত দুধে বাবার মাথাকে চেপে ধরল। কিছুক্ষন চোষে বাবা মায়ের দুধের মাঝখানে একটা লম্বা চুমু দিল,তারপর চুমুতে চুমুতে নিচের দিকে নামতে লাগল, নাভীতে এসে আবার একটা লম্বা চুমু দিতেই মা পিঠকে বাকা করে বিছানা হতে অনেকটা ফাক করে ফেলল, আর আহ করে সশব্ধে আর্তনাদ করে উঠল। বাবা এবার আরো নিচে নেমে মায়ের দুরানের ফাকে সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল, হঠাত মায়ের অবস্থার আরো অবনতি হয়ে গেল। মা গরম নিশ্চাসের সাথে গোংগাতে শুরু করল, মাথাকে এদিক সেদিক আচড়াতে লাগল, দুহাতের মুঠোয় চাদরকে মোচড়িয়ে দলাই মোচড়ায় করে ফেলতে লাগল। বাবা কিন্তু একটুও থামছেনা, চোষ মাকে পাগল বানিয়ে ফেলল। মা অধৈর্যের মত হয়ে উঠে বাবার বিশালকায় বলুটাকে ধরে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য চোষতে শুরু করল, এবার বাবাও চরম উত্তেজনায় কাতর হয়ে আহ আহ আহ করে মায়ের দুধে আদর করতে লাগল,আর চুলে বেনি কাটতে লাগল। তারপর এক সময় হঠাত করে বাবা বলুটাকে টেনে মায়ের মুখ থেকে বের করে মাকে চিত করে চৌকির কারায় শুয়ে দিয়ে দুপাকে উপরের দিকে তোলে দিয়ে সোনায় বলুটাকে ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফচাত করে ঢুকিয়ে দিল। কোন প্রকার কষ্ট ছাড়া মায়ের সোনায় বলুতা ঢুকে গেল।
কলেজ থেকে ফিরে ববি চিন্তা করতে থাকে কখন সন্ধ্যা হবে, কখন রাত হবে, কখন মাঝ রাত হবে, তারপর মা বাবার ক্যচরম্যাচর শব্ধ দেখবে। রাতে খাবার পর্ব শেষ করে বুয়া চলে যায়, আনুমানিক দশটায় ববি পাঠ শেষ করে, আজ ববির কোন পাঠই শেষ হয়নি, বসে বসে শুধু সময় ক্ষেপন করেছে আর যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেছে। শুতেও ববির ঘুম নেই। বাবা বাতি নিভালেই ববি বেড়ার ফাকে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে যাবে, দেখবে ক্যাচরম্যাচর এর মুল রহস্য। দরকার হলে সারা রাত জেগে দাঁড়িয়ে দেখবে। বাবা লাইট নিভিয়ে দিয়ে ডিম লাইটাটা জ্বালিয়ে দিল, বাবা অন্ধকারে শুতে পারেনা বলে ডিম লাইটের এ ব্যবস্থা। ববি দুঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকল, কিন্তু ক্যাচর ম্যচর এর কোন লক্ষনই দেখতা পেলনা। বরন তারা আলাপে ব্যস্ত হয়ে গেল। মা বলছে, আচ্ছা তোমাকেত একটা কথা বলাই হয়নি ।
কি কথা?
ববি বড় হয়ে গেছে।
তাই নাকি। তাহলেত দুঃশ্চিন্তাটা বেড়ে গেল।
পাগলি মেয়েটা বলেকি জান।
কি বলে।
এটা কেন হল।
তারপর তুমি কি উত্তর দিলে।
বললাম মেয়েদের এটা না হলে মা হতে পারেনা।
ববি কি বলল।
সে বলে আমি এখন কিভাবে মা হতে পারব, কখন হতে পারব।
তারপর তারপর বাবার বিস্ময়ের ভঙ্গিতে জানতে চাইল।
আমি বললাম, কোন ছেলের বলু তোর সোনায় ঢুকায়ে বীর্য ছাড়লে তুই মা হবি।
মেয়েকে এভাবে বলতে পারলে তুমি।
আরে না, তোমাকে বলছি আরকি,মেয়েকেত ধমক দিয়েই ঠান্দা করে দিয়েছি।
ববির সোনায় বলু ঢুকানোর কথা শুনে তার সারা দেহ পলকেই তেতে গেল, কামিচ উপরের দিকে তুলে একবার নিজের সোনাটা ধরে দেখল। তারপর একটা আংগুল ঢুকাতে চেয়েও ভালভাবে ঢুকাতে পারল না। বিছানায় গিয়ে নিজের কাপড় চোপড় খুলে উলংগ হয়ে চিত হয়ে শুয়ে আবার একটা আংগুল ঢুকাতে গিয়ে ববির আংগুল্টা যেন কিসের সাথে বাধা খেল। একটু ধাক্কা দিয়ে দেখল, না সে ব্যাথা পাচ্ছে। হঠাত মায়ের কন্ঠস্বর শুনল, এই আস্তে টিপ। তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে বেড়ার ফাকে চোখ রাখল, ববির সমস্ত দেহটা যেন বিদ্যুতস্পৃষ্টের মত শক্ত হয়ে গেল, তার পাগুলো মাটির সাথে চুম্বকের মত আটকে গেল। মা বিবস্ত্র হয়ে চিতভাবে শুয়ে আছে, ব্বা মাথাটা মায়ের বুকের উপর তোলে তার বিশাল আকারের রসে ভরা একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে অন্যটা সমান ভাবে টিপছে। মা বাবার মাথা কে তার দুধের উপর চেপে ধরে চোখ বুঝে সুখে শব্ধহীন ভাবে আহ আহ অহ করছে। কিছুক্ষন পর বাবা দুধ বদল করল, মা আবার চোষনরত দুধে বাবার মাথাকে চেপে ধরল। কিছুক্ষন চোষে বাবা মায়ের দুধের মাঝখানে একটা লম্বা চুমু দিল,তারপর চুমুতে চুমুতে নিচের দিকে নামতে লাগল, নাভীতে এসে আবার একটা লম্বা চুমু দিতেই মা পিঠকে বাকা করে বিছানা হতে অনেকটা ফাক করে ফেলল, আর আহ করে সশব্ধে আর্তনাদ করে উঠল। বাবা এবার আরো নিচে নেমে মায়ের দুরানের ফাকে সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল, হঠাত মায়ের অবস্থার আরো অবনতি হয়ে গেল। মা গরম নিশ্চাসের সাথে গোংগাতে শুরু করল, মাথাকে এদিক সেদিক আচড়াতে লাগল, দুহাতের মুঠোয় চাদরকে মোচড়িয়ে দলাই মোচড়ায় করে ফেলতে লাগল। বাবা কিন্তু একটুও থামছেনা, চোষ মাকে পাগল বানিয়ে ফেলল। মা অধৈর্যের মত হয়ে উঠে বাবার বিশালকায় বলুটাকে ধরে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য চোষতে শুরু করল, এবার বাবাও চরম উত্তেজনায় কাতর হয়ে আহ আহ আহ করে মায়ের দুধে আদর করতে লাগল,আর চুলে বেনি কাটতে লাগল। তারপর এক সময় হঠাত করে বাবা বলুটাকে টেনে মায়ের মুখ থেকে বের করে মাকে চিত করে চৌকির কারায় শুয়ে দিয়ে দুপাকে উপরের দিকে তোলে দিয়ে সোনায় বলুটাকে ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফচাত করে ঢুকিয়ে দিল। কোন প্রকার কষ্ট ছাড়া মায়ের সোনায় বলুতা ঢুকে গেল।