26-01-2023, 05:20 PM
সেইদিন রাতে জাফরের ফিরতে ফিরতে ১০ টা বাজল। জাফর রাতে খেয়ে এসেছে। অফিসের অডিট এর মিটিং ছিল। তারপর খাওয়া দাওয়া। এসে ঘুমাতে যাবে এমন সময় আমাকে জাফর জানলো যে, কিশোর কাকা তাকে বিকালে ফোন করেছে। আর সে বলেছে তার ছেলের সাথে তোমার দেখা করাবে রেজাল্ট এর মিটিং এ। মা মরা ছেলে, মাসির মত তোমার হাত থেকে যদি ভালো রেজাল্টের গিফট টা পায় তাহলে খুশি হবে। আর ৫ ঘন্টায় বাসায় ফিরে আসতে পারবে জানাল।
-তুমি কি বললে কাকাকে?
-আমি প্রথমে না বলতে চেয়েছিলাম। পরে রতনের কথা শুনে আর না করিনি। আর তোমার নিজের
কিছুটা শহর দেখা হলো আরকি। আর কাকা জানাল, তার শাড়ির দোকান গুলোর জন্য আমার ব্যাংকে চলতি লেনদেনের একাউন্ট খুলবে।
-তা দিয়ে কি আর কি বা হবে। শাড়ির দোকানের আর কিবা টাকা জমা হবে!
আমাকে তাজ্জব করে দিয়ে জাফর জানাল
-আরে আমিও তাই ভেবেছিলাম। পরক্ষনেই কাকা জানাল প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ করে জমা হবে।আমি পরে খোজ নিয়ে জানলাম এই শহরের তার ৪ টি শাড়ির দোকানি সবচেয়ে বড় আর জনপ্রিয়। বিয়ের, জন্মদিন,বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার দোকানে গ্রাহকের চোখ আগে পড়ে।
-বাবাহ! তলে তলে এত।
আমি বুঝলাম এই একাউন্ট এর কারনেই জাফর এর রাজি হওয়াটা সহজ হয়েছে।
সকালে চোখে সূর্য এর আলো এসে লাগতেই চোখ খুলে গেল। দেখি জাফর বারান্দায় দাঁড়িয়ে কফি খাচ্ছে। আমি উঠে গেলাম ধীরে ধীরে। জাফর আমাকে হাত টেনে কাছে নিয়ে চুমো দেবার চেস্টা করল। আমি পালাবার চেস্টা করেও পালালাম না। দুজন মিলে সকালের বাতাস উপোভোগ করলাম। তারপর জাফর রুমে এসে আমাকে হাজার তিনেক টাকা দিয়ে রতনের জন্য কিছু নিতে বলল। আমি জাফর কে বিদায় করে বএএর হয়ে পড়লাম।
কি কিনব তা ভাবা হয়নি। তার মানে আমি কিনতে গেলেও সাহস পাচ্ছিনা। চট করে মাথায় বুদ্ধি এলো। রতনের রুমে আমি অনেক খেলোয়াড় এরর পোস্টার দেখেছিলাম ক্রিকেট এর। তাই সরাসরি খেলা ধুলার সামগ্রী কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম। তার পর সুপার মনে গিয়ে ক্রিকেটের ভালো ব্যাট কিনলাম। তারপর বাসায় ফিরে এসে কাকাকে কল দিলাম।
-তুমি কি বললে কাকাকে?
-আমি প্রথমে না বলতে চেয়েছিলাম। পরে রতনের কথা শুনে আর না করিনি। আর তোমার নিজের
কিছুটা শহর দেখা হলো আরকি। আর কাকা জানাল, তার শাড়ির দোকান গুলোর জন্য আমার ব্যাংকে চলতি লেনদেনের একাউন্ট খুলবে।
-তা দিয়ে কি আর কি বা হবে। শাড়ির দোকানের আর কিবা টাকা জমা হবে!
আমাকে তাজ্জব করে দিয়ে জাফর জানাল
-আরে আমিও তাই ভেবেছিলাম। পরক্ষনেই কাকা জানাল প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ করে জমা হবে।আমি পরে খোজ নিয়ে জানলাম এই শহরের তার ৪ টি শাড়ির দোকানি সবচেয়ে বড় আর জনপ্রিয়। বিয়ের, জন্মদিন,বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার দোকানে গ্রাহকের চোখ আগে পড়ে।
-বাবাহ! তলে তলে এত।
আমি বুঝলাম এই একাউন্ট এর কারনেই জাফর এর রাজি হওয়াটা সহজ হয়েছে।
সকালে চোখে সূর্য এর আলো এসে লাগতেই চোখ খুলে গেল। দেখি জাফর বারান্দায় দাঁড়িয়ে কফি খাচ্ছে। আমি উঠে গেলাম ধীরে ধীরে। জাফর আমাকে হাত টেনে কাছে নিয়ে চুমো দেবার চেস্টা করল। আমি পালাবার চেস্টা করেও পালালাম না। দুজন মিলে সকালের বাতাস উপোভোগ করলাম। তারপর জাফর রুমে এসে আমাকে হাজার তিনেক টাকা দিয়ে রতনের জন্য কিছু নিতে বলল। আমি জাফর কে বিদায় করে বএএর হয়ে পড়লাম।
কি কিনব তা ভাবা হয়নি। তার মানে আমি কিনতে গেলেও সাহস পাচ্ছিনা। চট করে মাথায় বুদ্ধি এলো। রতনের রুমে আমি অনেক খেলোয়াড় এরর পোস্টার দেখেছিলাম ক্রিকেট এর। তাই সরাসরি খেলা ধুলার সামগ্রী কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম। তার পর সুপার মনে গিয়ে ক্রিকেটের ভালো ব্যাট কিনলাম। তারপর বাসায় ফিরে এসে কাকাকে কল দিলাম।