22-01-2023, 01:37 AM
(This post was last modified: 22-01-2023, 02:23 AM by Boti babu. Edited 3 times in total. Edited 3 times in total.)
হিয়া বা কাবেরীর তাদের নিয়ে কিছু বলার নেই। ওরা ওদের জায়গাতে একদম ঠিক। তুমি যদি তোমার প্রানের প্রিয় মানুষের কাছে কথা লুকোনোর চেষ্টা করো তা হলে ঐ মানুষ তোমাকে কি ভাবে বিশ্বাস করবে। মা হিসেবে কাবেরীর যা করার তাই করেছে।
টগরের কথা বাবন দা যা বলেছে তারপরে নতুন কিছুই আর অবশিষ্ট নেই
কিন্তু,
জন্ম দেওয়া মা আর পালিত মা এর তফাত টা আজকের পর্ব চোখে আঙ্গুল দিয়ে আমাদের দেখিয়েছেন মশাই। এতো কিছুদিন আগে গোগোলের সম্পর্কে কাবেরী কথা বলছিল তখন কি ভাবেই না সুজাতা প্রতিবাদ করেছিল তখন গোগোল সুজাতার নিজের ছেলে ছিল আর আজকে দিদির ছেলে হয়ে গেল। আসলে আজকে যদি সুজাতা বিয়ে না করতো তা হলে এভাবে সুজাতার মনে জমে থাকা অতীতের আবর্জনার স্তুপ বেরিয়ে আশতো না । এখন সুজাতা একটা শক্ত খুটি আছে তাইতো গোগোলের বাবাকে নিয়ে গোগোলের চরিত্র নিয়ে এত কিছু বলতে পারলো । এখন যদি গোগোল ওর জীবনে নাও থাকে তা হলে কিছু হবে না সুজাতার, কারন তার যে এখন ডাঃ স্বামী আছে ।জানেন তো অনেক ক্ষেত্রে হাতে মাড়ার থেকে মুখের কথাতে অনেক বেশি আঘাত দেওয়া যায়, হাতে মাড়া কষ্ট কিছু সময় পর ঠিক হয়ে যায় কিন্তু মনের কষ্ট সেটা চিতাতে যাওয়ার সময় পর্যন্ত নিজের সাথে থাকে। আজকে যদি সুজাতা টগরদের বাড়ি গিয়েছে বলে গোগোলের গালে একটা চড় দিতো তাহলে মনে হয় না গোগোল এত কষ্ট অনুভব করতো। সুজাতা জানে গোগোলের সুজাতা ছাড়া কেউ নেই তারপরেও সুজাতা এমন বিষাক্ত কথা বলতে পারলো। ওর বাবার কৃত কর্মের ফল গোগোলের বইতে হবে বুঝি, কেন কি কারনে । এত দিন তাহলে মনের কথা গুলি লুকিয়ে রেখেছিল সুজাতা। আজকের সুজাতার এরূপ ব্যবহার এর পর তাদের ভেতর কোনও ভাবেই আর আগের স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরে যাওয়া সম্ভব হবে না যতটুকু গোগোলকে আমারা জানি সে নিজেই সুজাতার সাথের সব মায়ার সম্পর্ক ভেঙ্গে বেড়িয়ে আসবে। হয়তো এতদিন সুজাতার গোগোলের পড়ালেখা থেকে শুরুকরে সব কিছু করেছে একজন প্রকৃত অভিভাবকের মত সে হিসেবে গোগোল আবার তাদের কাছে ফিরে আসতে পারে কিন্তু এতদিনের চেনা পরিবেশটা একরকম থাকবে কি, সুজাতা যে বড্ড বেশি গোগোলের মনে আঘাত দিয়ে ফেলেছে। আজ থেকে যে আমাদের কাছে সুজাতা গোগোলের মামনি থেকে গোগোলের মা এর ছোট বোন হয়ে গেল যে এতোদিন শুধু অনিরুদ্ধর শেষ কথা রেখেছিল আর সেই কারনে গোগোলর সব কিছু দায়িত্বের সাথে লালন পালন করেগেছে মাত্র। যদি সুজাতা সত্যিই গোগোলের মা হতো তাহলে কি এমন সব কথা বলতে পাড়তো এতদিনে বুঝি গোগোলকে এতটুকু চিনেছে। আর এ কারনেই হিয়ার আর কাবেরীর
দোষ দেখছিনা বেশি । আজকে গোগোলের সাথে যেটা হয়েছে সেটাকে শুধুমাত্র ভুল না ভেবে পাপ বলা ভালো কারন এটার ভেতরেতো নিষ্পাপ টগরও জরিয়ে আছে। আর এ কারনে এই পাপের যে ক্ষমা নেই কোনও ভাবেই।
একটা সত্যি কথা স্বীকার করছি দাদা লাস্ট কিছু পর্ব ধরে বড্ড একঘেয়ামি লাগছিল গোগোলেকে। চরিত্রটাতে কোনও ডেভেলপমেন্ট হচ্ছিল না। সুজাতার নতুন সংসারে গোগলকে বড্ড বেমানান লাগছিল। আজকের পর্বের কারনে অনেক অস্ত্র সস্ত্র মাল মশলা চলে এসেছে আপানার কাছে। দিনের শেষে গল্পটা কিন্তু গোলকধাঁধায় গোগোল আর এই ধাঁধা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে গোগলকে তারপরতো দুনিয়া জয় করবে। আর এটার জন্য গোগোলকে তার সব ভালো লাগার মানুষদের ছেড়ে বেড়িয়ে আসতেই হতো। আজ যারা সত্যি না যেন গোগোলকে ঘেন্না করছে তারা ওর সামনে দারাতে পারবে তো ভবিষ্যতে সত্যিটা জানার পর আইনাতে নজর মেলাতে পারবেতো।
অনেক দিন পর এমন একটা পর্ব দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
দাদা গল্পটা থুক্কু উপন্যাসটা এ ভাবেই অনন্ত কাল চলতে থাকুক। লাইক রেপু এডেড দাদা।
টগরের কথা বাবন দা যা বলেছে তারপরে নতুন কিছুই আর অবশিষ্ট নেই
কিন্তু,
জন্ম দেওয়া মা আর পালিত মা এর তফাত টা আজকের পর্ব চোখে আঙ্গুল দিয়ে আমাদের দেখিয়েছেন মশাই। এতো কিছুদিন আগে গোগোলের সম্পর্কে কাবেরী কথা বলছিল তখন কি ভাবেই না সুজাতা প্রতিবাদ করেছিল তখন গোগোল সুজাতার নিজের ছেলে ছিল আর আজকে দিদির ছেলে হয়ে গেল। আসলে আজকে যদি সুজাতা বিয়ে না করতো তা হলে এভাবে সুজাতার মনে জমে থাকা অতীতের আবর্জনার স্তুপ বেরিয়ে আশতো না । এখন সুজাতা একটা শক্ত খুটি আছে তাইতো গোগোলের বাবাকে নিয়ে গোগোলের চরিত্র নিয়ে এত কিছু বলতে পারলো । এখন যদি গোগোল ওর জীবনে নাও থাকে তা হলে কিছু হবে না সুজাতার, কারন তার যে এখন ডাঃ স্বামী আছে ।জানেন তো অনেক ক্ষেত্রে হাতে মাড়ার থেকে মুখের কথাতে অনেক বেশি আঘাত দেওয়া যায়, হাতে মাড়া কষ্ট কিছু সময় পর ঠিক হয়ে যায় কিন্তু মনের কষ্ট সেটা চিতাতে যাওয়ার সময় পর্যন্ত নিজের সাথে থাকে। আজকে যদি সুজাতা টগরদের বাড়ি গিয়েছে বলে গোগোলের গালে একটা চড় দিতো তাহলে মনে হয় না গোগোল এত কষ্ট অনুভব করতো। সুজাতা জানে গোগোলের সুজাতা ছাড়া কেউ নেই তারপরেও সুজাতা এমন বিষাক্ত কথা বলতে পারলো। ওর বাবার কৃত কর্মের ফল গোগোলের বইতে হবে বুঝি, কেন কি কারনে । এত দিন তাহলে মনের কথা গুলি লুকিয়ে রেখেছিল সুজাতা। আজকের সুজাতার এরূপ ব্যবহার এর পর তাদের ভেতর কোনও ভাবেই আর আগের স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরে যাওয়া সম্ভব হবে না যতটুকু গোগোলকে আমারা জানি সে নিজেই সুজাতার সাথের সব মায়ার সম্পর্ক ভেঙ্গে বেড়িয়ে আসবে। হয়তো এতদিন সুজাতার গোগোলের পড়ালেখা থেকে শুরুকরে সব কিছু করেছে একজন প্রকৃত অভিভাবকের মত সে হিসেবে গোগোল আবার তাদের কাছে ফিরে আসতে পারে কিন্তু এতদিনের চেনা পরিবেশটা একরকম থাকবে কি, সুজাতা যে বড্ড বেশি গোগোলের মনে আঘাত দিয়ে ফেলেছে। আজ থেকে যে আমাদের কাছে সুজাতা গোগোলের মামনি থেকে গোগোলের মা এর ছোট বোন হয়ে গেল যে এতোদিন শুধু অনিরুদ্ধর শেষ কথা রেখেছিল আর সেই কারনে গোগোলর সব কিছু দায়িত্বের সাথে লালন পালন করেগেছে মাত্র। যদি সুজাতা সত্যিই গোগোলের মা হতো তাহলে কি এমন সব কথা বলতে পাড়তো এতদিনে বুঝি গোগোলকে এতটুকু চিনেছে। আর এ কারনেই হিয়ার আর কাবেরীর
দোষ দেখছিনা বেশি । আজকে গোগোলের সাথে যেটা হয়েছে সেটাকে শুধুমাত্র ভুল না ভেবে পাপ বলা ভালো কারন এটার ভেতরেতো নিষ্পাপ টগরও জরিয়ে আছে। আর এ কারনে এই পাপের যে ক্ষমা নেই কোনও ভাবেই।
একটা সত্যি কথা স্বীকার করছি দাদা লাস্ট কিছু পর্ব ধরে বড্ড একঘেয়ামি লাগছিল গোগোলেকে। চরিত্রটাতে কোনও ডেভেলপমেন্ট হচ্ছিল না। সুজাতার নতুন সংসারে গোগলকে বড্ড বেমানান লাগছিল। আজকের পর্বের কারনে অনেক অস্ত্র সস্ত্র মাল মশলা চলে এসেছে আপানার কাছে। দিনের শেষে গল্পটা কিন্তু গোলকধাঁধায় গোগোল আর এই ধাঁধা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে গোগলকে তারপরতো দুনিয়া জয় করবে। আর এটার জন্য গোগোলকে তার সব ভালো লাগার মানুষদের ছেড়ে বেড়িয়ে আসতেই হতো। আজ যারা সত্যি না যেন গোগোলকে ঘেন্না করছে তারা ওর সামনে দারাতে পারবে তো ভবিষ্যতে সত্যিটা জানার পর আইনাতে নজর মেলাতে পারবেতো।
অনেক দিন পর এমন একটা পর্ব দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
দাদা গল্পটা থুক্কু উপন্যাসটা এ ভাবেই অনন্ত কাল চলতে থাকুক। লাইক রেপু এডেড দাদা।
আমাকে আমার মত থাকতে দাও