17-01-2023, 06:02 PM
কাল্পনিক
Nowshin.Akter
কাল্পনিক
(এটা সম্পূর্ণ কাল্পনিক গল্প। কিছু পুরনো ইংরেজি, বাংলা ও হিন্দি চটি থেকে নেওয়া। কিছুটা নিতান্তই নিজের কল্পনা। মিলিয়ে ঝিলিয়ে আজগুবি গল্প।)
২১০১ সালের প্রথম দিন। চারদিকে সাজসাজ রব। নতুন বছরের জন্য সারা দেশ দারুণ ভাবে সাজানো হয়েছে। আমার মনটা আজ খুব ভালো। কারণ বছরের প্রথম দিনটা আমার জন্মদিনও বটে। আজ আমার ১৮ বছর পূর্ণ হলো। টগবগে যৌবন উপচেয়ে পড়ছে। কতদিন থেকে আমি এ দিনটার আশায় আছি। এখন আইনসম্মতভাবে সেক্স করার অনুমতি পেয়ে গেলাম। নিজেকে আর আলগে রাখতে পারছি না। কলেজের সব ছেলেই আমার সঙ্গে সেক্স করার জন্য পাগল হয়ে আছে। কিন্তু বর্তমান আইন খুব কড়া। ইচ্ছে করলেই সেক্স করা যায় না। প্রাচীন কালে ছেলে মেয়েরা লুকিয়ে করে ফেলতে পারতো। তবে এখন এটা অসম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তির কারণে কোন কিছুই এখন সরকারের কাছে লুকানো যায় না।
পৃথিবীর সঙ্গে তাল রেখে বাংলাদেশও এখন অনেক এগিয়ে গেছে। যদিও বহির্বিশ্বের মত পুরোপরি নগ্নতা এখনআমাদের দেশেও এসে গেছে। ছেলে মেয়েরা এখন সবাই খুব ছোট পোশাকই পরে। এমনকি কেউ যদি নগ্ন হয়ে চলে তাতেও কেউ কিছু মনে করেনা। আর এটা এখন খুব স্বাভাবিক। সার্ভার থেকে জেনেছি প্রাচীনকালে বাংলাদেশে একটা মেয়ে ওড়না ছাড়া বের হলেই নাকি ছেলেরা হা করে দেখতো। ভাবতেই হাসি পাই।
ও আমার কথা বলা একটু বলি। আমার নাম নওশিন আক্তার। আজই ১৮তে পড়লাম। দেখতে কেমন সে আর কি বলবো। তবে এটুকু বলতে পারি সবাই আমাকে বিউটি কুইন বলেই ডাকে। ক্লাশের সব ছেলেরাই আমাকে বলেছে আমি নাকি চাইলেই সুপার মডেল হতে পারি। এসবে আমার ইচ্ছে থাকলেও আমার বাবা মানবে না। তিনি একটু প্রাচীন মনোভাবের। তাই আগে একটু ভাবলেও এখন ভাবিনা। আমার সৌন্দর্যের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে আমার বড় বড় চোখ। তবে আমার বান্ধুবিরা বলে আমার ফিগার নাকি বেশি আকর্ষণীয়। তেমন কিছুই না ৩৬-২৪-৩৬। এটাতো অনেকেরই হয়। লম্বায় আমি ৫ ফিট ৭ ইঞ্চি। কাঁধ পর্যন্ত রেশমি ঘন কালো চুল।
আমার দুটি প্রাণের বান্ধুবি আছে। তানিশা ও মাইশা। তানিশার ফিগার আমার সবচেয়ে ভালো লাগে। ওর বুক আমার চেয়ে ২ ইঞ্চি বেশি মানে ৩৮। পাছাটাও জোশ, ৩৭। গায়ের রঙটা একটু ময়লা, তবে দেখতে খুব মিষ্টি। ওর বাবা অনেক বিশাল ধনী। পার্সোনাল জেট নিয়ে কলেজে আসে। আর মাইশা আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে। ওর ফিগারটাও ভালো তবে বুক একটু ছোট। এখন ৩২ হবে হয়তো। অনেক আগে খোলাখুলি দেখেছিলাম। গায়ের রঙ টকটকে ফর্সা, আর মায়াবী মুখশ্রী। ও যে কারো মন সহজে কেড়ে নিতে পারে। তার উপর ও আমাদের ক্লাশের ফার্স্ট গার্ল। লেখাপড়ায় ওকে আজ পর্যন্ত কেউ দ্বিতীয় বানাতে পারেনি। তবে ও একটু গরীব পরিবারের মেয়ে। ওর বাবা সরকারি কি যেন একটা চাকুরী করে। এছাড়াও আমার আরও কিছু ছেলে ও মেয়ে বন্ধু আছে। তাদের কথা পরে বলবো।
আগামীকাল আমাকে ভার্জিনিটি পরীক্ষা দিতে হবে। এটা তেমন কিছুনা। একটা বেডে শুতে হবে। লেজার রশ্মি দিয়ে স্ক্যান করে মুহূর্তেই ফলাফল দেওয়া হবে, আমি ভার্জিন নাকি না। এটা এখন পৃথিবীর সব মেয়েদেরই প্রতিবছর দিতে হয়। এমনকি এখন ছেলেদেরও ভার্জিনিটি টেস্ট হয়। জন্মের পর হাসপাতাল থেকে ওদের নুনুতে বিশেষ একটা পদার্থের প্রলেপ দেওয়া হয় যেটা শুধু মাত্র মেয়েদের জোনি রসের সঙ্গে মিললেই উঠে যায়। অনেকেই ভাবতে পারেন কনডম পরে নিলেই হয়। তাই কনডমেও এমন একটি পদার্থ থাকে যেটা কারণে ছেলেদের নুনুর উপরের প্রলেপটা উঠে যায়। এছাড়াও আরও অনেক কিছুই আছে। তবে সেক্স জনিত কারণ ছাড়া ভার্জিনিটি নষ্ট হলে সার্ভারে জানাতে হয়। তখন তারা এটা রিকভার করার ব্যবস্থা করে।
তবে আইন যে কেউ অমান্য করেনা তা না। যারা করে তারা নানা রকম সরকারি সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। একরকম এক ঘরে হয়ে পরে। কারণ এখনকার যুগে জন্মের পর থেকেই ভরণ পোষণ থেকে সকল কিছুর ভার সরকারের। তাদের কাছে সবার ডাটা থাকে। কে কি করছে তা ইচ্ছে করলেই তারা জানতে পারে। সারা পৃথিবী এখন সিকিউরিটি ক্যামেরার আওতায়। এমনকি তা আছে টয়লেটেও। আগেই বলেছি নগ্নতা এখন খুব স্বাভাবিক। এটা তেমন কিছুই কেউ মনে করেনা। আজকাল দেশে চুরি ডাকাতিও হয়না। রেপতো উঠেই গেছে। মেয়েরা এখন অনেক নিরাপদ।
তবে বছর দুই আগে নিয়ম আরও অনেক কড়া ছিল। তখন আইন অমান্য করে সেক্স করলে কঠিন সাজা দিত। এমনকি জেলেও কাটাতে হতো। একবার এক ১৭ বছরের ছেলে আত্মহত্যার করে এ আইনের প্রতিবাদ করে সাজা কমিয়ে এনেছে। ঠিক মনে পরে সেই সময়ের ঘটনা। সারা পৃথিবীতে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল ওই ঘটনা। তবে এর জন্য আমাদের জীবনেও এসেছিল চরম দুর্ভোগ। আবার আনন্দেরও। মানে মিশ্র অনুভূতিই বলা যায়। তবে মাইশার কথা ভাবলেই কষ্ট হয়, ও খুবই কষ্ট পেয়ে ছিল।
দুই বছর আগে কি ঘটেছিল তা লিখবো আগামী পর্বে।
Nowshin.Akter
কাল্পনিক
(এটা সম্পূর্ণ কাল্পনিক গল্প। কিছু পুরনো ইংরেজি, বাংলা ও হিন্দি চটি থেকে নেওয়া। কিছুটা নিতান্তই নিজের কল্পনা। মিলিয়ে ঝিলিয়ে আজগুবি গল্প।)
২১০১ সালের প্রথম দিন। চারদিকে সাজসাজ রব। নতুন বছরের জন্য সারা দেশ দারুণ ভাবে সাজানো হয়েছে। আমার মনটা আজ খুব ভালো। কারণ বছরের প্রথম দিনটা আমার জন্মদিনও বটে। আজ আমার ১৮ বছর পূর্ণ হলো। টগবগে যৌবন উপচেয়ে পড়ছে। কতদিন থেকে আমি এ দিনটার আশায় আছি। এখন আইনসম্মতভাবে সেক্স করার অনুমতি পেয়ে গেলাম। নিজেকে আর আলগে রাখতে পারছি না। কলেজের সব ছেলেই আমার সঙ্গে সেক্স করার জন্য পাগল হয়ে আছে। কিন্তু বর্তমান আইন খুব কড়া। ইচ্ছে করলেই সেক্স করা যায় না। প্রাচীন কালে ছেলে মেয়েরা লুকিয়ে করে ফেলতে পারতো। তবে এখন এটা অসম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তির কারণে কোন কিছুই এখন সরকারের কাছে লুকানো যায় না।
পৃথিবীর সঙ্গে তাল রেখে বাংলাদেশও এখন অনেক এগিয়ে গেছে। যদিও বহির্বিশ্বের মত পুরোপরি নগ্নতা এখনআমাদের দেশেও এসে গেছে। ছেলে মেয়েরা এখন সবাই খুব ছোট পোশাকই পরে। এমনকি কেউ যদি নগ্ন হয়ে চলে তাতেও কেউ কিছু মনে করেনা। আর এটা এখন খুব স্বাভাবিক। সার্ভার থেকে জেনেছি প্রাচীনকালে বাংলাদেশে একটা মেয়ে ওড়না ছাড়া বের হলেই নাকি ছেলেরা হা করে দেখতো। ভাবতেই হাসি পাই।
ও আমার কথা বলা একটু বলি। আমার নাম নওশিন আক্তার। আজই ১৮তে পড়লাম। দেখতে কেমন সে আর কি বলবো। তবে এটুকু বলতে পারি সবাই আমাকে বিউটি কুইন বলেই ডাকে। ক্লাশের সব ছেলেরাই আমাকে বলেছে আমি নাকি চাইলেই সুপার মডেল হতে পারি। এসবে আমার ইচ্ছে থাকলেও আমার বাবা মানবে না। তিনি একটু প্রাচীন মনোভাবের। তাই আগে একটু ভাবলেও এখন ভাবিনা। আমার সৌন্দর্যের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে আমার বড় বড় চোখ। তবে আমার বান্ধুবিরা বলে আমার ফিগার নাকি বেশি আকর্ষণীয়। তেমন কিছুই না ৩৬-২৪-৩৬। এটাতো অনেকেরই হয়। লম্বায় আমি ৫ ফিট ৭ ইঞ্চি। কাঁধ পর্যন্ত রেশমি ঘন কালো চুল।
আমার দুটি প্রাণের বান্ধুবি আছে। তানিশা ও মাইশা। তানিশার ফিগার আমার সবচেয়ে ভালো লাগে। ওর বুক আমার চেয়ে ২ ইঞ্চি বেশি মানে ৩৮। পাছাটাও জোশ, ৩৭। গায়ের রঙটা একটু ময়লা, তবে দেখতে খুব মিষ্টি। ওর বাবা অনেক বিশাল ধনী। পার্সোনাল জেট নিয়ে কলেজে আসে। আর মাইশা আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে। ওর ফিগারটাও ভালো তবে বুক একটু ছোট। এখন ৩২ হবে হয়তো। অনেক আগে খোলাখুলি দেখেছিলাম। গায়ের রঙ টকটকে ফর্সা, আর মায়াবী মুখশ্রী। ও যে কারো মন সহজে কেড়ে নিতে পারে। তার উপর ও আমাদের ক্লাশের ফার্স্ট গার্ল। লেখাপড়ায় ওকে আজ পর্যন্ত কেউ দ্বিতীয় বানাতে পারেনি। তবে ও একটু গরীব পরিবারের মেয়ে। ওর বাবা সরকারি কি যেন একটা চাকুরী করে। এছাড়াও আমার আরও কিছু ছেলে ও মেয়ে বন্ধু আছে। তাদের কথা পরে বলবো।
আগামীকাল আমাকে ভার্জিনিটি পরীক্ষা দিতে হবে। এটা তেমন কিছুনা। একটা বেডে শুতে হবে। লেজার রশ্মি দিয়ে স্ক্যান করে মুহূর্তেই ফলাফল দেওয়া হবে, আমি ভার্জিন নাকি না। এটা এখন পৃথিবীর সব মেয়েদেরই প্রতিবছর দিতে হয়। এমনকি এখন ছেলেদেরও ভার্জিনিটি টেস্ট হয়। জন্মের পর হাসপাতাল থেকে ওদের নুনুতে বিশেষ একটা পদার্থের প্রলেপ দেওয়া হয় যেটা শুধু মাত্র মেয়েদের জোনি রসের সঙ্গে মিললেই উঠে যায়। অনেকেই ভাবতে পারেন কনডম পরে নিলেই হয়। তাই কনডমেও এমন একটি পদার্থ থাকে যেটা কারণে ছেলেদের নুনুর উপরের প্রলেপটা উঠে যায়। এছাড়াও আরও অনেক কিছুই আছে। তবে সেক্স জনিত কারণ ছাড়া ভার্জিনিটি নষ্ট হলে সার্ভারে জানাতে হয়। তখন তারা এটা রিকভার করার ব্যবস্থা করে।
তবে আইন যে কেউ অমান্য করেনা তা না। যারা করে তারা নানা রকম সরকারি সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়। একরকম এক ঘরে হয়ে পরে। কারণ এখনকার যুগে জন্মের পর থেকেই ভরণ পোষণ থেকে সকল কিছুর ভার সরকারের। তাদের কাছে সবার ডাটা থাকে। কে কি করছে তা ইচ্ছে করলেই তারা জানতে পারে। সারা পৃথিবী এখন সিকিউরিটি ক্যামেরার আওতায়। এমনকি তা আছে টয়লেটেও। আগেই বলেছি নগ্নতা এখন খুব স্বাভাবিক। এটা তেমন কিছুই কেউ মনে করেনা। আজকাল দেশে চুরি ডাকাতিও হয়না। রেপতো উঠেই গেছে। মেয়েরা এখন অনেক নিরাপদ।
তবে বছর দুই আগে নিয়ম আরও অনেক কড়া ছিল। তখন আইন অমান্য করে সেক্স করলে কঠিন সাজা দিত। এমনকি জেলেও কাটাতে হতো। একবার এক ১৭ বছরের ছেলে আত্মহত্যার করে এ আইনের প্রতিবাদ করে সাজা কমিয়ে এনেছে। ঠিক মনে পরে সেই সময়ের ঘটনা। সারা পৃথিবীতে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল ওই ঘটনা। তবে এর জন্য আমাদের জীবনেও এসেছিল চরম দুর্ভোগ। আবার আনন্দেরও। মানে মিশ্র অনুভূতিই বলা যায়। তবে মাইশার কথা ভাবলেই কষ্ট হয়, ও খুবই কষ্ট পেয়ে ছিল।
দুই বছর আগে কি ঘটেছিল তা লিখবো আগামী পর্বে।