14-01-2023, 10:03 PM
পরের দিন সকাল হতেই উৎসব আরম্ভ হল। উৎসব মানে মদ আর মেয়েমানুষ। পেং নিজে সমকামী হলেও তার সঙ্গীসাথীরা তো আর তা নয়। ফলে জাহাজের উপরে দলবদ্ধভাবে তারা মেয়েদের শরীর ভোগ করতে লাগল। এই মেয়েদের তুলে আনা হয়েছিল আশেপাশের গ্রাম থেকে। গ্রামবাসীরা কোন প্রতিবাদ করতে পারেনি কারন তারা জানত যে প্রতিবাদের অর্থ মৃত্যু। ফলে তারা যুবতী ও কিশোরী বৌ মেয়েদের এই ডাকাত দলের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছিল।
এদিকে জাহাজের নিচের তলায় খোপের ভিতরে থাকত জাহাজের শ্রমিকরা। এর বেশিরভাগই গ্রামের গরীব লোক। এই জাহাজে তারা পরিষ্কার করা, মাল বহন করা এইসব করত। তাদেরও আগের দিন জাহাজের খোলে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। সারা রাত ধরে তারা জাহাজের উপরে চেঁচামেচি আর অস্ত্রশস্ত্রের শব্দ শুনে বুঝতে পারছিল কি হচ্ছে। এরা সবাই মিঙকে ভালবাসত। কারন মিঙ কখনও তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করত না। তাদের পয়সাকড়ি ঠিকমত দিত। কোন অত্যাচার করত না।
এদের মধ্যে একটি ছেলে ছিল চ্যাঙ। সে বরাবরই ছিল বেশ ডাকাবুকো। সে জাহাজের খোলের ভিতরটা ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখল। পাশের দিকে কয়েকটা কাঠ আলগা হয়েছিল। সে সেগুলোকে খুলে দিল। তারপর সে ওই ফাঁক দিয়ে জলে নেমে সাঁতরে চলে গেল।
জাহাজের আশেপাশে সাঁতরে সে লক্ষ্য করল জাহাজের উপরে ডাকাতরা সবাই মদ খেয়ে সঙ্গমে মত্ত। একের পর এক মেয়েকে টেনে আনা হচ্ছে আর গণ;., করা হচ্ছে। চ্যাঙ এবার সাঁতার দিয়ে পারে গিয়ে উঠল এবং কাছাকাছি একটি গ্রামে গিয়ে প্রবেশ করল। গ্রামের মধ্যে তখন কান্নার রোল। কারণ ডাকাতরা তাদের গ্রামের সব যুবতী মেয়েদের ধরে নিয়ে গেছে।
চ্যাঙ গিয়ে তাদের বোঝাল যে এখন যদি তারা ডাকাতদের জাহাজ আক্রমন করে তাহলে তাদের মেয়েদের বাঁচানো সম্ভব। কারন এখন ডাকাতরা মদ খেয়ে চুর হয়ে আছে। গ্রামবাসীরা তখন চ্যাঙের কথা শুনে হাতের কাছে যে যা পেল তাই নিয়ে ছুটে চলল। তাদের ডাকে আশেপাশের গ্রাম থেকেও বহু লোক ছুটে এল।
এদিকে এই সময়েই পেং-এর নির্দেশে জেন, লি, লিউ আর মেইকে তাদের কেবিন থেকে টেনে আনা হল জাহাজের ডেকের উপর। তারপর তাদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে দেওয়া হল। তারা বুঝতে পারল যে আর রক্ষা নেই এবার তাদের ;., করা হবে। লি মনে মনে ভাবতে লাগল এতদিন ধরে সে তার কুমারীত্ব রক্ষা করে এসেছে কোনোদিন কোনো বীরপুরুষের হাতে তা তুলে দেবে বলে। কিন্তু ভাগ্যের ফেরে আজ তা লম্পট ডাকাতদের হাতে নষ্ট হতে বসেছে। তার দুচোখ দিয়ে জল গড়াতে লাগল। প্রথম যৌনসঙ্গম সম্পর্কে তার কতই না কল্পনা ছিল কিন্তু আজ তার সব স্বপ্ন বিফল হল।
লিউ আর মেই জেন আর লিকে আঁকড়ে ধরে ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগল। তাদের মুখ সাদা হয়ে গিয়েছিল।
এদিকে জেন যদিও একজন বেশ্যা ছিল কিন্তু তাকে কোনোদিন কোনো পুরুষ জোর করে ভোগ করেনি। সবসময়েই সে স্বইচ্ছায় নিজের শরীর কামার্ত পুরুষদের ভোগ করতে দিয়েছে। তাদের যৌন আনন্দ দিয়েছে এবং নিজেও আনন্দ পেয়েছে। মিলনের পর তৃপ্ত পুরুষেরা সকলেই তাকে সম্মান করেছে। একজন বেশ্যা বলে কেউ তাকে অপমান করেনি। কিন্তু আজকে তার সেই সম্মান বিনষ্ট হতে চলেছে এই সব ডাকাতদের হাতে। এরা মেয়েদের মর্ম কি বোঝে।
এদিকে জাহাজের নিচের তলায় খোপের ভিতরে থাকত জাহাজের শ্রমিকরা। এর বেশিরভাগই গ্রামের গরীব লোক। এই জাহাজে তারা পরিষ্কার করা, মাল বহন করা এইসব করত। তাদেরও আগের দিন জাহাজের খোলে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। সারা রাত ধরে তারা জাহাজের উপরে চেঁচামেচি আর অস্ত্রশস্ত্রের শব্দ শুনে বুঝতে পারছিল কি হচ্ছে। এরা সবাই মিঙকে ভালবাসত। কারন মিঙ কখনও তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করত না। তাদের পয়সাকড়ি ঠিকমত দিত। কোন অত্যাচার করত না।
এদের মধ্যে একটি ছেলে ছিল চ্যাঙ। সে বরাবরই ছিল বেশ ডাকাবুকো। সে জাহাজের খোলের ভিতরটা ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখল। পাশের দিকে কয়েকটা কাঠ আলগা হয়েছিল। সে সেগুলোকে খুলে দিল। তারপর সে ওই ফাঁক দিয়ে জলে নেমে সাঁতরে চলে গেল।
জাহাজের আশেপাশে সাঁতরে সে লক্ষ্য করল জাহাজের উপরে ডাকাতরা সবাই মদ খেয়ে সঙ্গমে মত্ত। একের পর এক মেয়েকে টেনে আনা হচ্ছে আর গণ;., করা হচ্ছে। চ্যাঙ এবার সাঁতার দিয়ে পারে গিয়ে উঠল এবং কাছাকাছি একটি গ্রামে গিয়ে প্রবেশ করল। গ্রামের মধ্যে তখন কান্নার রোল। কারণ ডাকাতরা তাদের গ্রামের সব যুবতী মেয়েদের ধরে নিয়ে গেছে।
চ্যাঙ গিয়ে তাদের বোঝাল যে এখন যদি তারা ডাকাতদের জাহাজ আক্রমন করে তাহলে তাদের মেয়েদের বাঁচানো সম্ভব। কারন এখন ডাকাতরা মদ খেয়ে চুর হয়ে আছে। গ্রামবাসীরা তখন চ্যাঙের কথা শুনে হাতের কাছে যে যা পেল তাই নিয়ে ছুটে চলল। তাদের ডাকে আশেপাশের গ্রাম থেকেও বহু লোক ছুটে এল।
এদিকে এই সময়েই পেং-এর নির্দেশে জেন, লি, লিউ আর মেইকে তাদের কেবিন থেকে টেনে আনা হল জাহাজের ডেকের উপর। তারপর তাদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে দেওয়া হল। তারা বুঝতে পারল যে আর রক্ষা নেই এবার তাদের ;., করা হবে। লি মনে মনে ভাবতে লাগল এতদিন ধরে সে তার কুমারীত্ব রক্ষা করে এসেছে কোনোদিন কোনো বীরপুরুষের হাতে তা তুলে দেবে বলে। কিন্তু ভাগ্যের ফেরে আজ তা লম্পট ডাকাতদের হাতে নষ্ট হতে বসেছে। তার দুচোখ দিয়ে জল গড়াতে লাগল। প্রথম যৌনসঙ্গম সম্পর্কে তার কতই না কল্পনা ছিল কিন্তু আজ তার সব স্বপ্ন বিফল হল।
লিউ আর মেই জেন আর লিকে আঁকড়ে ধরে ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগল। তাদের মুখ সাদা হয়ে গিয়েছিল।
এদিকে জেন যদিও একজন বেশ্যা ছিল কিন্তু তাকে কোনোদিন কোনো পুরুষ জোর করে ভোগ করেনি। সবসময়েই সে স্বইচ্ছায় নিজের শরীর কামার্ত পুরুষদের ভোগ করতে দিয়েছে। তাদের যৌন আনন্দ দিয়েছে এবং নিজেও আনন্দ পেয়েছে। মিলনের পর তৃপ্ত পুরুষেরা সকলেই তাকে সম্মান করেছে। একজন বেশ্যা বলে কেউ তাকে অপমান করেনি। কিন্তু আজকে তার সেই সম্মান বিনষ্ট হতে চলেছে এই সব ডাকাতদের হাতে। এরা মেয়েদের মর্ম কি বোঝে।