11-01-2023, 09:44 PM
রাতের বেলায় বাবুল কক্সবাজার থেকে আনা পাঁচীর ড্রেস গুলো বের করল তাই দেখে পাঁচী বাবুলের কান টেনে ধরল আর বলল ‘এই শয়তান তোর ইচ্ছা টা কি আমাকে বলতো, এই ধরনের পোশাক কেন কিনছস’?
বাবুল ব্যাথায় উঁ উঁ উঁ উঁ উঁ উঁ করে উঠল আর বলল ‘ব্যায়াম করার সময় কাউকে কোনোদিন ফুল হাতার জামা পরতে দেখছেন? কাউকে ঢোলা সালওয়ার পরতে দেখছেন’?
পাঁচী বাবুলের কান ছেড়ে দিল আর বলল ‘ব্যায়ামের সময় ছোট পোশাক পরে ঠিক আছে, তাই বলে এতো ছোট? আর এই রকম সেক্সি ড্রেস? আর এই লেগিংস, জেগিংস, ক্যাপ্রি আনছস কেন, এই গুলা কে পরবে?’
বাবুল- ‘ছোট ড্রেসই তো সেক্সি হয়!’
পাঁচী ‘এই ড্রেস পরলে তুই আমার দিকে তাকাতে পারবিনা, এমনিতেই ট্রাউজার নষ্ট করস, আর থং আনছস কেন, থং পরা দেখতে খুব ইচ্ছা করে’?
বাবুল- ‘মা একদম মিথ্যা কথা বলবেন না, আপনি আমার ট্রাউজার কখনো নষ্ট হতে দেখেছেন? আমার জামা কাপড় তো আপনিই ধুয়ে দেন। আর আপনার কোনো কিছু দেখতে তো আমার বাকি নাই, থং পরা দেখতে দোষ কোথায়? কি সব প্রাচীন আমলের প্যান্টি যে আপনি পরেন, তাই থং আনছি। আর আমারে দেখাইতে মনে চাইলে দেখাবেন। ’।
পাঁচী মুচকি মুচকি হাসে আর বলে ‘দেখার খুব ইচ্ছা তাইনা? আচ্ছা বাবা বাবুল, বলতো পানির ট্যাঙ্ক কখন উপচাই পড়ে’?
বাবুল ‘কেন, ট্যাঙ্ক ভরে গেলে’।
পাঁচী- ‘আর যদি ট্যাঙ্ক না ভরে’?
বাবুল- ‘তাহলে উপচে পড়বেনা’।
পাঁচী- ‘তুমি তো তোমার ট্যাঙ্ক কখনো ভরতে দাওনা, ট্রাউজার নষ্ট হবে কিভাবে’?
বাবুল এই কথার মর্ম উদ্ধার করতে কয়েক মুহুর্ত সময় নেয়। যখন সে বুঝতে পারে পাঁচী কি বলছে তখন সে রাগ হয়ে উঠে চলে যেতে চায় তাই দেখে পাঁচী তাকে ডেকে থামায় আর বলে ‘বাবা, রাগ করস কেন? এই এত্ত বড় বাড়িতে আমরা দুইটা মাত্র প্রাণী। বন্ধুর মতো একটু হাসি ঠাট্টা না করলে সময় কাটবে কিভাবে বল’?
বাবুল ‘বন্ধু বইলা তুমি আমাকে যা তাই বলবা?
পাঁচী ‘যা-তা কই বলছি? আমি বললাম যে তুই ট্যাঙ্ক কখনো ভরতে দেস না। আগেই খালি বানাস’এই বলে পাঁচী মুচকি মুচকি হাসতে থাকে।
বাবুল- ‘আমি কিন্তু এবার চলে যাব, তুমি ডাকলেও আসব না’।
পাঁচী- ‘আচ্ছা ঠিক আছে আমি আর বলব না। ট্যাঙ্কের ব্যাপারে কখনো কিছু প্রয়োজন হলে আমাকে বলিস’।
পাঁচীর এই প্রচ্ছন্ন আমন্ত্রণ বাবুল ধরতে পারলেও কিছু বলল না, সে ঠিক করল ‘ভবিষ্যতের জন্য জমা থাক’।
আর বাবুলের এই নিস্পৃহ মনোভাব দেখে পাঁচী মনে মনে বলল, থাক ছেলেটাকে আর কিছু বলবনা, ওর ক্ষুধা লাগলে নিজেই খেতে চাইবে’।
বাবুল বলে ‘মা, হাসিঠাট্টা অনেক করছেন, এখন কাজের কথায় আসেন, ও.সি কখন আসবে কিছু জানেন’?
পাঁচী- ‘না, তা তো জানিনা তবে ফোন দিয়ে জানা যাবে’।
বাবুল- ‘না, আপনি ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করবেন না যে কখন আসবে, তবে আপনি ফোন দিয়ে বলবেন যেন আসার ১ ঘন্টা আগে আপনাকে ফোন দেয়, এখনই ও.সি কে ফোন দিন’।
বাবুলের কথা মতো পাঁচী ও.সি কে ফোন দিল আর বলল যেন আসার এক ঘন্টা আগে ফোন দেয়, এবং অবশ্যই সাথে কনডম নিয়ে আসে’।
বাবুল –‘ মা, চলুন তো ড্রইং রুমে যাই’।
বাবুল এবং পাঁচী ড্রইং রুমে আসে। বাবুল বলে মা আপনাকে আমি যে কথা গুলো বলব তা মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এবং সেই মতো কাজ করবেন। মনে রাখবেন আপনার উপর নির্ভর করছে ও.সি ভবিষ্যতে কোনোদিন এই বাড়িতে আসার সাহস পাবে কিনা? আপনি আপনার কাজগুলো ঠিক মত করতে পারলে ও.সি ভবিষ্যতে আর কোনোদিন এই বাড়িতে আসার কথা ভুলেও ভাববেনা’।
পাঁচী বাবুলের কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনল, মাঝে মাঝে দুয়েকটি বিষয়ে প্রশ্ন করল। বাবুল তার প্রশ্নের উত্তর ঠিক মতো বুঝিয়ে দিল। শেষে পাঁচী বলল বাবা তোমার কি মনে হয় এতে কাজ হবে? আমার ভয় করছে বাবা।’
বাবুল- ‘১০০% নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যাচ্ছেনা কাজ হবে কিনা, তবে আপনি যদি আপনার কাজ ঠিক মত করতে পারেন তবে আমি ৮০% নিশ্চিত যে কাজ হবে’।
বাবুল- ‘মা আপনি এই রুমে ১০-১৫ মিনিট বসুন আমি আসছি, আপনি উঠবেন না’। এই বলে বাবুল ড্রইং রুম থেকে উঠে তার রুমে গেল তারপর একটা ব্যাগ হাতে নিয়ে পাঁচীর বেডরুমে ঢুকল। এই বেডরুমে পাঁচীর সাথে এখন যদিও বাবুল ঘমায় তবুও এটা পাঁচীর বেডরুম।
বাবুল ব্যাথায় উঁ উঁ উঁ উঁ উঁ উঁ করে উঠল আর বলল ‘ব্যায়াম করার সময় কাউকে কোনোদিন ফুল হাতার জামা পরতে দেখছেন? কাউকে ঢোলা সালওয়ার পরতে দেখছেন’?
পাঁচী বাবুলের কান ছেড়ে দিল আর বলল ‘ব্যায়ামের সময় ছোট পোশাক পরে ঠিক আছে, তাই বলে এতো ছোট? আর এই রকম সেক্সি ড্রেস? আর এই লেগিংস, জেগিংস, ক্যাপ্রি আনছস কেন, এই গুলা কে পরবে?’
বাবুল- ‘ছোট ড্রেসই তো সেক্সি হয়!’
পাঁচী ‘এই ড্রেস পরলে তুই আমার দিকে তাকাতে পারবিনা, এমনিতেই ট্রাউজার নষ্ট করস, আর থং আনছস কেন, থং পরা দেখতে খুব ইচ্ছা করে’?
বাবুল- ‘মা একদম মিথ্যা কথা বলবেন না, আপনি আমার ট্রাউজার কখনো নষ্ট হতে দেখেছেন? আমার জামা কাপড় তো আপনিই ধুয়ে দেন। আর আপনার কোনো কিছু দেখতে তো আমার বাকি নাই, থং পরা দেখতে দোষ কোথায়? কি সব প্রাচীন আমলের প্যান্টি যে আপনি পরেন, তাই থং আনছি। আর আমারে দেখাইতে মনে চাইলে দেখাবেন। ’।
পাঁচী মুচকি মুচকি হাসে আর বলে ‘দেখার খুব ইচ্ছা তাইনা? আচ্ছা বাবা বাবুল, বলতো পানির ট্যাঙ্ক কখন উপচাই পড়ে’?
বাবুল ‘কেন, ট্যাঙ্ক ভরে গেলে’।
পাঁচী- ‘আর যদি ট্যাঙ্ক না ভরে’?
বাবুল- ‘তাহলে উপচে পড়বেনা’।
পাঁচী- ‘তুমি তো তোমার ট্যাঙ্ক কখনো ভরতে দাওনা, ট্রাউজার নষ্ট হবে কিভাবে’?
বাবুল এই কথার মর্ম উদ্ধার করতে কয়েক মুহুর্ত সময় নেয়। যখন সে বুঝতে পারে পাঁচী কি বলছে তখন সে রাগ হয়ে উঠে চলে যেতে চায় তাই দেখে পাঁচী তাকে ডেকে থামায় আর বলে ‘বাবা, রাগ করস কেন? এই এত্ত বড় বাড়িতে আমরা দুইটা মাত্র প্রাণী। বন্ধুর মতো একটু হাসি ঠাট্টা না করলে সময় কাটবে কিভাবে বল’?
বাবুল ‘বন্ধু বইলা তুমি আমাকে যা তাই বলবা?
পাঁচী ‘যা-তা কই বলছি? আমি বললাম যে তুই ট্যাঙ্ক কখনো ভরতে দেস না। আগেই খালি বানাস’এই বলে পাঁচী মুচকি মুচকি হাসতে থাকে।
বাবুল- ‘আমি কিন্তু এবার চলে যাব, তুমি ডাকলেও আসব না’।
পাঁচী- ‘আচ্ছা ঠিক আছে আমি আর বলব না। ট্যাঙ্কের ব্যাপারে কখনো কিছু প্রয়োজন হলে আমাকে বলিস’।
পাঁচীর এই প্রচ্ছন্ন আমন্ত্রণ বাবুল ধরতে পারলেও কিছু বলল না, সে ঠিক করল ‘ভবিষ্যতের জন্য জমা থাক’।
আর বাবুলের এই নিস্পৃহ মনোভাব দেখে পাঁচী মনে মনে বলল, থাক ছেলেটাকে আর কিছু বলবনা, ওর ক্ষুধা লাগলে নিজেই খেতে চাইবে’।
বাবুল বলে ‘মা, হাসিঠাট্টা অনেক করছেন, এখন কাজের কথায় আসেন, ও.সি কখন আসবে কিছু জানেন’?
পাঁচী- ‘না, তা তো জানিনা তবে ফোন দিয়ে জানা যাবে’।
বাবুল- ‘না, আপনি ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করবেন না যে কখন আসবে, তবে আপনি ফোন দিয়ে বলবেন যেন আসার ১ ঘন্টা আগে আপনাকে ফোন দেয়, এখনই ও.সি কে ফোন দিন’।
বাবুলের কথা মতো পাঁচী ও.সি কে ফোন দিল আর বলল যেন আসার এক ঘন্টা আগে ফোন দেয়, এবং অবশ্যই সাথে কনডম নিয়ে আসে’।
বাবুল –‘ মা, চলুন তো ড্রইং রুমে যাই’।
বাবুল এবং পাঁচী ড্রইং রুমে আসে। বাবুল বলে মা আপনাকে আমি যে কথা গুলো বলব তা মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এবং সেই মতো কাজ করবেন। মনে রাখবেন আপনার উপর নির্ভর করছে ও.সি ভবিষ্যতে কোনোদিন এই বাড়িতে আসার সাহস পাবে কিনা? আপনি আপনার কাজগুলো ঠিক মত করতে পারলে ও.সি ভবিষ্যতে আর কোনোদিন এই বাড়িতে আসার কথা ভুলেও ভাববেনা’।
পাঁচী বাবুলের কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনল, মাঝে মাঝে দুয়েকটি বিষয়ে প্রশ্ন করল। বাবুল তার প্রশ্নের উত্তর ঠিক মতো বুঝিয়ে দিল। শেষে পাঁচী বলল বাবা তোমার কি মনে হয় এতে কাজ হবে? আমার ভয় করছে বাবা।’
বাবুল- ‘১০০% নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যাচ্ছেনা কাজ হবে কিনা, তবে আপনি যদি আপনার কাজ ঠিক মত করতে পারেন তবে আমি ৮০% নিশ্চিত যে কাজ হবে’।
বাবুল- ‘মা আপনি এই রুমে ১০-১৫ মিনিট বসুন আমি আসছি, আপনি উঠবেন না’। এই বলে বাবুল ড্রইং রুম থেকে উঠে তার রুমে গেল তারপর একটা ব্যাগ হাতে নিয়ে পাঁচীর বেডরুমে ঢুকল। এই বেডরুমে পাঁচীর সাথে এখন যদিও বাবুল ঘমায় তবুও এটা পাঁচীর বেডরুম।