09-01-2023, 11:36 PM
পার্ট - ৩-
_ আপনার ফুল মানে? (অবাক হয়ে)
_ মানে কি বুজাচ্ছি? ( নাক মুখ লাল করে)
_পা*গল নাকি হুট করে এসে বলে আমার ফুল আবার বলে দেখাচ্ছি?
_ কি! এত বড় সাহস আমায় পা*গল বলা!
_ সরি পা*গল নয় পা*গলী। আর হ্যাঁ ম্যাম এটা ডাক্তারের চেম্বার না।
_ব*দ পো,লা পি,ডাইয়া মাথা ফা,টামো। বেশি কথা বললে।
_ আপনাকে দেখতে তো আপেলের মত দেখা যায়। কিন্ত ম্যাম আপনার বি,হেভ এমন লে,বুর মত কেন?
_ কি বললি?? আম্মু ও আম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মু।
_এই তোর আবার কি হয়েছে? কখন আসলি?
_দেখ আম্মু ও আমার লাল গোলাপ ফুলটা ছিঁ,ড়ে নিয়েছে। আবার আমায় বলে আমার বি,হেভ নাকি লে,বুর মত ( কেঁদে কেঁদে )
_ তাই বলে কি কাঁদতে হয়? ( আন্টি)
এবার বুঝতে পারলাম এটা আন্টির মেয়ে সোহানা।
_ সরি আন্টি আমি বুঝতে পারিনি এটা আপনার মেয়ে। আর ফুলটা অনেক সুন্দর ছিল। তাই ছিঁ,ড়েছিলাম সরি ম্যাম। আর এমন ভুল হবে না।
_ রাফি ব্যাপারনা। তাছাড়া সোহানার এটা প্রিয় গাছ তাই এমন রিএ্যাক্ট করেছে। ও একটু বেশিই জে,দি।
_ বুঝতে পারছি আন্টি।
_ আম্মু এই ছেলেটা কে? ( সোহানা)
_ এটা রাফি পরিচয় বলতে শুধু ওর নাম। এর বাহিরে আর কিছুই নেই। ও এখন থেকে আমাদের বাড়িতেই থাকবে আর আমাদের পাশে থাকবে।
বিকালে ছাদে দাঁড়িয়ে আছি। আর ভাবছি নুসরাতের কথা। আমি ওকে ভুলতেই পারি না। ওর দেওয়া ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে ভাবছি মানুষ কত বে*ঈমান! কত স্বপ্ন আর কত আশা দেখিয়ে শেষে বলে গেল আমার তোমার সাথে থাকা সম্ভব না। ওর কি আমার কথা কখনো মনে পরে? হয়ত পড়ে না কারণ পড়লে হয়তো আমায় কোন ভাবে খোঁজ করতো অবশ্যই। নিজেকে খুব একা লাগে আজকাল। ইচ্ছে হয় এই জীবনের সমাপ্তি ঘটিয়ে দেই। বেঁচে আছি যেন একটা জী,বন্ত লা*শ হয়ে। এই সমাজে শরীর খু*নের বি*চার হয় কিন্তু মানুষ বেঁচে থাকার যে মন সেটা হ*ত্যার বি*চার হয় না। তাই তো নুসরাতের মত হ*ত্যা*কারীরা এই সমাজে হেসে খেলে ঘুরে বেড়ায়। কিন্ত আমি যে এই ল*ড়াই জিততে চাই। আর যারা আমার সাথে কু*কুরের মত ব্যবহার করেছে তাদেরও দেখাতে চাই। এসব ভাবতে ভাবতে আচমকা চোখ বেয়ে পানি পড়ে গেল। এমন সময় পেছন থেকে মেয়েলি কন্ঠে বললো।
_ এ কি? আপনি কাঁদছেন কেন।
পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখি এটা সোহানা। আমি চোখের জল মুছে নিলাম।
_ ম্যাম কাঁদছি না বিকালের আকাশ দেখছি।
_ এই শুনেন আমি আপনার ছোট হই। আমাকে ম্যাম নয় সোহানা ডাকবেন। আর আপনি মি,থ্যা বলবেন না আমার সাথে।
_ জী, আমি নিচে যাই আপনি থাকুন।
_ কেন আমি আসাতে খা,রা,প লাগছে নাকি?
_ না তেমন কিছু না।
_ তাহলে দাঁড়িয়ে থাকুন সন্ধ্যা পর্যন্ত আড্ডা দেব। আর সকালের জন্য আমি সরি।
_ ম্যাম সরির কি আছে আপনার জায়গা থেকে আপনি রাইট।
_ আবার ম্যাম সাথে আপনি ( রা,গি গলায়)
_ সরি।
_বাদ দিন আপনি এত চুপচাপ থাকেন কেন?
_ ভালো লাগে তাই।
_ আপনার সম্পর্কে আম্মুর কাছ থেকে কিছু শুনেছি। তবে পুরানো সব ভুলে আগামী দিন থেকে আমার সাথে কলেজে যাবেন। আমি এবার ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি।
_ আমার আর পড়ার ইচ্ছা নাই ।
_ এই ছেলে এত কথা বলবা না, আমার কথার উপর কথা বললে খু*ন করে ফেলবো।
::::::::::: চলবে:::::
_ আপনার ফুল মানে? (অবাক হয়ে)
_ মানে কি বুজাচ্ছি? ( নাক মুখ লাল করে)
_পা*গল নাকি হুট করে এসে বলে আমার ফুল আবার বলে দেখাচ্ছি?
_ কি! এত বড় সাহস আমায় পা*গল বলা!
_ সরি পা*গল নয় পা*গলী। আর হ্যাঁ ম্যাম এটা ডাক্তারের চেম্বার না।
_ব*দ পো,লা পি,ডাইয়া মাথা ফা,টামো। বেশি কথা বললে।
_ আপনাকে দেখতে তো আপেলের মত দেখা যায়। কিন্ত ম্যাম আপনার বি,হেভ এমন লে,বুর মত কেন?
_ কি বললি?? আম্মু ও আম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মু।
_এই তোর আবার কি হয়েছে? কখন আসলি?
_দেখ আম্মু ও আমার লাল গোলাপ ফুলটা ছিঁ,ড়ে নিয়েছে। আবার আমায় বলে আমার বি,হেভ নাকি লে,বুর মত ( কেঁদে কেঁদে )
_ তাই বলে কি কাঁদতে হয়? ( আন্টি)
এবার বুঝতে পারলাম এটা আন্টির মেয়ে সোহানা।
_ সরি আন্টি আমি বুঝতে পারিনি এটা আপনার মেয়ে। আর ফুলটা অনেক সুন্দর ছিল। তাই ছিঁ,ড়েছিলাম সরি ম্যাম। আর এমন ভুল হবে না।
_ রাফি ব্যাপারনা। তাছাড়া সোহানার এটা প্রিয় গাছ তাই এমন রিএ্যাক্ট করেছে। ও একটু বেশিই জে,দি।
_ বুঝতে পারছি আন্টি।
_ আম্মু এই ছেলেটা কে? ( সোহানা)
_ এটা রাফি পরিচয় বলতে শুধু ওর নাম। এর বাহিরে আর কিছুই নেই। ও এখন থেকে আমাদের বাড়িতেই থাকবে আর আমাদের পাশে থাকবে।
বিকালে ছাদে দাঁড়িয়ে আছি। আর ভাবছি নুসরাতের কথা। আমি ওকে ভুলতেই পারি না। ওর দেওয়া ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে ভাবছি মানুষ কত বে*ঈমান! কত স্বপ্ন আর কত আশা দেখিয়ে শেষে বলে গেল আমার তোমার সাথে থাকা সম্ভব না। ওর কি আমার কথা কখনো মনে পরে? হয়ত পড়ে না কারণ পড়লে হয়তো আমায় কোন ভাবে খোঁজ করতো অবশ্যই। নিজেকে খুব একা লাগে আজকাল। ইচ্ছে হয় এই জীবনের সমাপ্তি ঘটিয়ে দেই। বেঁচে আছি যেন একটা জী,বন্ত লা*শ হয়ে। এই সমাজে শরীর খু*নের বি*চার হয় কিন্তু মানুষ বেঁচে থাকার যে মন সেটা হ*ত্যার বি*চার হয় না। তাই তো নুসরাতের মত হ*ত্যা*কারীরা এই সমাজে হেসে খেলে ঘুরে বেড়ায়। কিন্ত আমি যে এই ল*ড়াই জিততে চাই। আর যারা আমার সাথে কু*কুরের মত ব্যবহার করেছে তাদেরও দেখাতে চাই। এসব ভাবতে ভাবতে আচমকা চোখ বেয়ে পানি পড়ে গেল। এমন সময় পেছন থেকে মেয়েলি কন্ঠে বললো।
_ এ কি? আপনি কাঁদছেন কেন।
পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখি এটা সোহানা। আমি চোখের জল মুছে নিলাম।
_ ম্যাম কাঁদছি না বিকালের আকাশ দেখছি।
_ এই শুনেন আমি আপনার ছোট হই। আমাকে ম্যাম নয় সোহানা ডাকবেন। আর আপনি মি,থ্যা বলবেন না আমার সাথে।
_ জী, আমি নিচে যাই আপনি থাকুন।
_ কেন আমি আসাতে খা,রা,প লাগছে নাকি?
_ না তেমন কিছু না।
_ তাহলে দাঁড়িয়ে থাকুন সন্ধ্যা পর্যন্ত আড্ডা দেব। আর সকালের জন্য আমি সরি।
_ ম্যাম সরির কি আছে আপনার জায়গা থেকে আপনি রাইট।
_ আবার ম্যাম সাথে আপনি ( রা,গি গলায়)
_ সরি।
_বাদ দিন আপনি এত চুপচাপ থাকেন কেন?
_ ভালো লাগে তাই।
_ আপনার সম্পর্কে আম্মুর কাছ থেকে কিছু শুনেছি। তবে পুরানো সব ভুলে আগামী দিন থেকে আমার সাথে কলেজে যাবেন। আমি এবার ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি।
_ আমার আর পড়ার ইচ্ছা নাই ।
_ এই ছেলে এত কথা বলবা না, আমার কথার উপর কথা বললে খু*ন করে ফেলবো।
::::::::::: চলবে:::::