06-01-2023, 05:35 PM
বাবুল এবার মাইক্রোফোন হাতে নেয়। সে শুরু করে ‘আপনারা জানেন যে আমি নতুন নিয়মে ব্যাবসা শুরু করব। কিন্তু কোন নিয়মে ব্যাবসা শুরু করব তা কেউ জানেন না। এইবার মাছের অফ সিজন শেষ হওার পর আগামীতে যখন মাছের নতুন সিজন শুরু হবে তখন আমার নতুন নিয়ম গুলো হবে এই রকম-
১. জেলেরা এখন থেকে স্বাধীন ভাবে মাছ ধরবে। মানে এখন থেকে আমি আমার ইঞ্জিন সহ ট্রলার এবং জাল আপনাদের কাছে ভাড়া দেব, সাগরের সমস্ত খরচ আপনাদের। মাছ ধরে এসে আপনারা আমার ট্রলারের ভাড়া পরিশোধ করবেন। নগদ টাকায় দিতে পারেন আবার মাছও দিতে পারেন যেভাবে খুশি পরিশোধ করবেন।
২. সাগর থেকে ফিরে এসে আপনারা শুধু আমার কাছেই মাছ বিক্রি করতে বাধ্য থাকবেন না, আপনারা যার কাছে খুশি মাছ বিক্রি করতে পারবেন। আর আমার কাছে বিক্রি করলে আমি আপনাদেরকে ন্যায্য দামই দেব। আগের মহাজনদের মত অর্ধেক দাম দেবনা।
৩. আপনারা এর আগে অফ সিজনে মহাজনদের কাছ থেকে উচ্চ হার সুদে টাকা ধার নিতেন, আর বিপদের জালে জড়িয়ে পরতেন। আমি এখন থেকে আপনাদের কোনো টাকাই ধার দেবনা, তাই সুদের প্রশ্নও আসেনা’।
বাবুলের এই কথা শোনার পর জেলেদের মাঝে জোর গুঞ্জন উঠল। তাই দেখে বাবুল বলল ‘আমার কথা শেষ করতে দিন। আমি আপনাদের জন্য যে ব্যাবস্থা চালু করতে যাচ্ছি তাতে আপনাদের আর কোনো অভাব থাকবেনা তাই আমার কাছ থেকে আপনাদের সুদে টাকা ধার করাও লাগবেনা। আমার ৪ নম্বর নিয়ম হচ্ছে- ইলিশ মাছের ডিম ছাড়ার সময় সরকার যখন মাছ ধরতে নিষেধ করে তখন আপনারা জলে যেতে পারবেন না। আর জালও ফেলতে পারবেন না। আর ঐ সময় আমি আমার সমস্ত ট্রলার আটকে রাখব। জলে নামতে দেবনা। আপনাদের উদ্দেশ্যে এখন রানীমা কিছু বলবেন তার আগে বলুন আমার এই নিয়মের ব্যাপারে আপনাদের কোনো প্রশ্ন আছে কিনা?’
জেলেদের মাঝে আবারো জোর গুঞ্জন উঠল। তাই শুনে বাবুলের ওস্তাদ জেলে মাইক্রোফোনে বলল ‘৮০০-৯০০ মাঝির প্রশ্নের শেষ নাই, তবে প্রথম প্রশ্ন হল ট্রলারের ভাড়া কত হবে?’
বাবুল- ‘হ্যা ভালো প্রশ্ন করেছেন। এই ব্যাপারে আমি এখনও সিদ্ধান্ত নেই নাই। আমি আপনাদের মাঝ থেকে ৫০-৬০ জন জেলে/মাঝিদের সাথে আলোচনা করে ট্রলারের ভাড়া ঠিক করব। যাতে আপনাদের ক্ষতি না হয় এবং আমারো ক্ষতি না হয়। এছাড়া ট্রলার ভাড়ার আরো কিছু নিয়ম কানুন যেমন জামানত, ক্ষতিপূরণ ইত্যাদি ঠিক করব। আপনাদের নাঝ থেকে কে কে আমার সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তা আপনারা ঠিক করবেন তবে সংখ্যাটা যেন ৬০ এর বেশি না হয়।
১. জেলেরা এখন থেকে স্বাধীন ভাবে মাছ ধরবে। মানে এখন থেকে আমি আমার ইঞ্জিন সহ ট্রলার এবং জাল আপনাদের কাছে ভাড়া দেব, সাগরের সমস্ত খরচ আপনাদের। মাছ ধরে এসে আপনারা আমার ট্রলারের ভাড়া পরিশোধ করবেন। নগদ টাকায় দিতে পারেন আবার মাছও দিতে পারেন যেভাবে খুশি পরিশোধ করবেন।
২. সাগর থেকে ফিরে এসে আপনারা শুধু আমার কাছেই মাছ বিক্রি করতে বাধ্য থাকবেন না, আপনারা যার কাছে খুশি মাছ বিক্রি করতে পারবেন। আর আমার কাছে বিক্রি করলে আমি আপনাদেরকে ন্যায্য দামই দেব। আগের মহাজনদের মত অর্ধেক দাম দেবনা।
৩. আপনারা এর আগে অফ সিজনে মহাজনদের কাছ থেকে উচ্চ হার সুদে টাকা ধার নিতেন, আর বিপদের জালে জড়িয়ে পরতেন। আমি এখন থেকে আপনাদের কোনো টাকাই ধার দেবনা, তাই সুদের প্রশ্নও আসেনা’।
বাবুলের এই কথা শোনার পর জেলেদের মাঝে জোর গুঞ্জন উঠল। তাই দেখে বাবুল বলল ‘আমার কথা শেষ করতে দিন। আমি আপনাদের জন্য যে ব্যাবস্থা চালু করতে যাচ্ছি তাতে আপনাদের আর কোনো অভাব থাকবেনা তাই আমার কাছ থেকে আপনাদের সুদে টাকা ধার করাও লাগবেনা। আমার ৪ নম্বর নিয়ম হচ্ছে- ইলিশ মাছের ডিম ছাড়ার সময় সরকার যখন মাছ ধরতে নিষেধ করে তখন আপনারা জলে যেতে পারবেন না। আর জালও ফেলতে পারবেন না। আর ঐ সময় আমি আমার সমস্ত ট্রলার আটকে রাখব। জলে নামতে দেবনা। আপনাদের উদ্দেশ্যে এখন রানীমা কিছু বলবেন তার আগে বলুন আমার এই নিয়মের ব্যাপারে আপনাদের কোনো প্রশ্ন আছে কিনা?’
জেলেদের মাঝে আবারো জোর গুঞ্জন উঠল। তাই শুনে বাবুলের ওস্তাদ জেলে মাইক্রোফোনে বলল ‘৮০০-৯০০ মাঝির প্রশ্নের শেষ নাই, তবে প্রথম প্রশ্ন হল ট্রলারের ভাড়া কত হবে?’
বাবুল- ‘হ্যা ভালো প্রশ্ন করেছেন। এই ব্যাপারে আমি এখনও সিদ্ধান্ত নেই নাই। আমি আপনাদের মাঝ থেকে ৫০-৬০ জন জেলে/মাঝিদের সাথে আলোচনা করে ট্রলারের ভাড়া ঠিক করব। যাতে আপনাদের ক্ষতি না হয় এবং আমারো ক্ষতি না হয়। এছাড়া ট্রলার ভাড়ার আরো কিছু নিয়ম কানুন যেমন জামানত, ক্ষতিপূরণ ইত্যাদি ঠিক করব। আপনাদের নাঝ থেকে কে কে আমার সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তা আপনারা ঠিক করবেন তবে সংখ্যাটা যেন ৬০ এর বেশি না হয়।