06-01-2023, 09:52 AM
ওস্তাদ- ‘কিন্তু এই ব্যাবসায় অনেক টাকা!’
পাঁচী- ‘এই ব্যাবসায় অনেক টাকা তা আমি জানি। আর ক্ষ্যাপ দিলে মাঝিরা বেশ কিছু নগদ টাকা পায় তাও আমি জানি। কিন্তু আমার কোনো মাঝি ক্ষ্যাপ দিতে পারবেনা। যদি কোনো মাঝি ক্ষ্যাপ দেয় তাহলে তাকে আমি পুলিশে দেব’।
বাবুল- ‘মা, ব্যাপারটা অনেক কঠিন হবে, মাঝিরা আপনাকে মানতে চাইবেনা’।
পাঁচী- ‘আমি কোনো মাঝিকে জোর করব না, যে মানতে না চাইবে সে আমার ট্রলার ছেড়ে চলে যাক’।
বাবুল- ‘আপনি মাঝিদেরকে বুঝিয়ে বলুন, দেখুন কাজ হয় কিনা’।
পাঁচী- ‘হ্যাঁ প্রয়োজনে আমি ওদের বেতন বাড়িয়ে দেব’।
ওস্তাদ- ‘রানীমা আমি একটা কথা বলি তা হলো- আপনি মহাজন, আপনি নিষেধ করলে বা ভয় দেখালে কোনো মাঝি ক্ষ্যাপ দিবার সাহস পাবেনা। তাই আপনি আগেই বেতন বাড়ানোর কথা বলবেন না। আগে এমনি বলবেন, না শুনলে শেষে বেতন বাড়ানোর কথা বলবেন’।
পাঁচী- ‘আচ্ছা ঠিক আছে। আপনি কালকে বিকালে আমাদের সব মাঝিকে ডাকেন, আর মহেশখালীর অন্য মাঝিরা যদি থাকতে চায় তাদেরকেও থাকতে বলবেন’।
ওস্তাদ পাঁচী এবং বাবুলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার পর বাবুল পাঁচীকে জিজ্ঞাসা করে ‘আপনি পারবেন মাঝিদেরকে কথা শুনাতে? অনেক টাকার লোভ!’
পাঁচী- ‘দেখি চেষ্টা করে, ওদের সাথে কথা বলি, একবার কথা বলতে তো দোষ নেই’।
বাবুল- ‘কি বলবেন আপনি’?
পাঁচী- ‘তুমি তো থাকবাই তখন শোনবা। তুমি যেমন অনেক কথা আমাকে আগে থেকে বলনা তেমনি আমিও তোমাকে এই কথাটা আগে বললাম না, সময় হলে জানাব’।
পাঁচীর কথা শুনে বাবুল হেসে দেয়।
পাঁচী- ‘এই ব্যাবসায় অনেক টাকা তা আমি জানি। আর ক্ষ্যাপ দিলে মাঝিরা বেশ কিছু নগদ টাকা পায় তাও আমি জানি। কিন্তু আমার কোনো মাঝি ক্ষ্যাপ দিতে পারবেনা। যদি কোনো মাঝি ক্ষ্যাপ দেয় তাহলে তাকে আমি পুলিশে দেব’।
বাবুল- ‘মা, ব্যাপারটা অনেক কঠিন হবে, মাঝিরা আপনাকে মানতে চাইবেনা’।
পাঁচী- ‘আমি কোনো মাঝিকে জোর করব না, যে মানতে না চাইবে সে আমার ট্রলার ছেড়ে চলে যাক’।
বাবুল- ‘আপনি মাঝিদেরকে বুঝিয়ে বলুন, দেখুন কাজ হয় কিনা’।
পাঁচী- ‘হ্যাঁ প্রয়োজনে আমি ওদের বেতন বাড়িয়ে দেব’।
ওস্তাদ- ‘রানীমা আমি একটা কথা বলি তা হলো- আপনি মহাজন, আপনি নিষেধ করলে বা ভয় দেখালে কোনো মাঝি ক্ষ্যাপ দিবার সাহস পাবেনা। তাই আপনি আগেই বেতন বাড়ানোর কথা বলবেন না। আগে এমনি বলবেন, না শুনলে শেষে বেতন বাড়ানোর কথা বলবেন’।
পাঁচী- ‘আচ্ছা ঠিক আছে। আপনি কালকে বিকালে আমাদের সব মাঝিকে ডাকেন, আর মহেশখালীর অন্য মাঝিরা যদি থাকতে চায় তাদেরকেও থাকতে বলবেন’।
ওস্তাদ পাঁচী এবং বাবুলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার পর বাবুল পাঁচীকে জিজ্ঞাসা করে ‘আপনি পারবেন মাঝিদেরকে কথা শুনাতে? অনেক টাকার লোভ!’
পাঁচী- ‘দেখি চেষ্টা করে, ওদের সাথে কথা বলি, একবার কথা বলতে তো দোষ নেই’।
বাবুল- ‘কি বলবেন আপনি’?
পাঁচী- ‘তুমি তো থাকবাই তখন শোনবা। তুমি যেমন অনেক কথা আমাকে আগে থেকে বলনা তেমনি আমিও তোমাকে এই কথাটা আগে বললাম না, সময় হলে জানাব’।
পাঁচীর কথা শুনে বাবুল হেসে দেয়।