02-01-2023, 09:52 PM
চ্যালেঞ্জ:৫
সন্ধ্যার কিছু আগে বাবুল বাড়িতে ফেরে। সে ঘরে ঢুকে পাঁচীর গলায় কামড়ের দাগ দেখতে পায়। দাগ দেখেই পাঁচীকে জিজ্ঞাসা করে ‘মা আপনার গলায় কি হয়েছিল’?
পাঁচী-‘না বাবা কিছু হয়নি, চুলকেছিলাম’।
বাবুল দেখি বলে কাছে এসে গলা পরীক্ষা করে দেখে আর বলে ‘মা, মিথ্যা কথা বলবেন না, এইটা চুলকানির দাগ না, বলেন কি হয়েছিল’?
পাঁচী বাবুলের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। তার মনে পরে বাবুলের ‘আপনাকে আমি সব কথাই বলব, কখনই কিছু গোপন করবনা’ কথাটি। সে আর নিজেকে সামলে রাখতে পারেনা, হাউ মাউ করে কেদে ফেলে।
বাবুল-পাঁচীকে জড়িয়ে ধরে আর বলে ‘মা শান্ত হন আমাকে বলুন কে আপনার এই ক্ষতি করেছে?’
পাঁচী-‘না বাবা, অনেক কথা আমি বলতে পারবনা’।
বাবুল-‘আচ্ছা ঠিক আছে আপনার বলা লাগবেনা। আপনি কি স্নান করেছেন’?
পাঁচী-না
বাবুল-আমি গরম পানি করছি, আপনি স্নান করবেন’।
বাবুল পানি গরম করতে দিয়ে আবার পাঁচীর রুমে আসে এসে দেখে পাঁচী বিছানার উপর বসে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছে কিন্তু পাঁচী যে কিছু দেখছেনা তা পাঁচীকে দেখেই বোঝা যায়। বাবুল পাঁচীর সামনে একটা টুল টান দিয়ে বসে।
পাঁচী নিজেই শুরু করে ডাক্তারের প্রথম দিন বাড়ি আসার থেকে কিভাবে তাকে ঔষধ খাইয়ে রাতভর উদ্দাম সেক্স করেছে এবং এরপর ডাক্তার কি কারণে প্রতি সপ্তাহে তাকে দেখতে মহেশখালি আসত, কিভাবে পাঁচীর মনে বিশাল পরিবর্তন এসেছে। ও.সির ফোনের প্রসঙ্গ, গতকাল থানার ঘটনা সব বলল।
বাবুল- আজকে কি ঘটল’?
পাঁচী-‘আজকে দুপুর ঠিক ১ টার সময় ও.সি বাসায় আসে। বাসায় এসে আমার ............................................................................. পাঁচী সমস্ত ঘটনার বর্ণনা দেয়, কোথায় কোথায় ও.সি পশুর মত কামড়িয়েছে, এরপরের বার এসে ও.সি কি করবে তা সব বলে।
বাবুল-‘আপনি যদি এখন আমাকে এই ঘটনা না বলতেন তাহলে আপনার চিকিৎসা করা হতনা। আর চিকিৎসা করা না হলে আপনার শরীরের ক্ষত স্থানে ইনফেকশন হয়ে যেত’।
পাঁচী-‘কি চিকিৎসা করাবা? আমি কিভাবে ডাক্তারের কাছে যাব?’
বাবুল-‘যেভাবেই হোক ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং কামড়ের স্থানগুলো ওয়াস করতে হবে’।
পাঁচী-‘বাবা এই অবস্থায় আমি কোনো মতে ডাক্তারের কাছে যেতে পারবনা। ডাক্তার দেখলেই বুঝে যাবে এই গুলা কিসের কামড়’।
বাবুল-‘কিন্তু ওয়াস তো করতে হবে’।
পাঁচী-‘ওয়াস করা খুব কঠিন কিছুনা, ডেটল আর পানি দিয়া তুমি ওয়াস করে দিলেই হবে’।
বাবুল-‘আমি ওয়াস করব’?
পাঁচী-‘হ্যাঁ আমি দেখিয়ে দেব কিভাবে করতে হয়’।
বাবুল-কিন্তু?
পাঁচী-‘কোনো কিন্তু নাই। যাও গরম পানি, ডেটল আর পরিষ্কার ন্যাকড়া নিয়া আস’।
বাবুল একটা গামলায় করে গরম পানি নিয়ে পাঁচীর রুমে আসল। এসে দেখে পাঁচি তার দিকে পিছন ফিরে গায়ের জামা খুলছে। এই দৃশ্য দেখে বাবুল রুম থেকে বের হয়ে গেল। সে কিছুক্ষণ পর ডেটল এবং কিছু পরিষ্কার ন্যাকড়া নিয়ে রুমে ঢুকল। রুমে ঢুকে দেখে পাঁচী শুয়ে আছে তার গলা পর্যন্ত একটা চাদর টানা।
সন্ধ্যার কিছু আগে বাবুল বাড়িতে ফেরে। সে ঘরে ঢুকে পাঁচীর গলায় কামড়ের দাগ দেখতে পায়। দাগ দেখেই পাঁচীকে জিজ্ঞাসা করে ‘মা আপনার গলায় কি হয়েছিল’?
পাঁচী-‘না বাবা কিছু হয়নি, চুলকেছিলাম’।
বাবুল দেখি বলে কাছে এসে গলা পরীক্ষা করে দেখে আর বলে ‘মা, মিথ্যা কথা বলবেন না, এইটা চুলকানির দাগ না, বলেন কি হয়েছিল’?
পাঁচী বাবুলের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। তার মনে পরে বাবুলের ‘আপনাকে আমি সব কথাই বলব, কখনই কিছু গোপন করবনা’ কথাটি। সে আর নিজেকে সামলে রাখতে পারেনা, হাউ মাউ করে কেদে ফেলে।
বাবুল-পাঁচীকে জড়িয়ে ধরে আর বলে ‘মা শান্ত হন আমাকে বলুন কে আপনার এই ক্ষতি করেছে?’
পাঁচী-‘না বাবা, অনেক কথা আমি বলতে পারবনা’।
বাবুল-‘আচ্ছা ঠিক আছে আপনার বলা লাগবেনা। আপনি কি স্নান করেছেন’?
পাঁচী-না
বাবুল-আমি গরম পানি করছি, আপনি স্নান করবেন’।
বাবুল পানি গরম করতে দিয়ে আবার পাঁচীর রুমে আসে এসে দেখে পাঁচী বিছানার উপর বসে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছে কিন্তু পাঁচী যে কিছু দেখছেনা তা পাঁচীকে দেখেই বোঝা যায়। বাবুল পাঁচীর সামনে একটা টুল টান দিয়ে বসে।
পাঁচী নিজেই শুরু করে ডাক্তারের প্রথম দিন বাড়ি আসার থেকে কিভাবে তাকে ঔষধ খাইয়ে রাতভর উদ্দাম সেক্স করেছে এবং এরপর ডাক্তার কি কারণে প্রতি সপ্তাহে তাকে দেখতে মহেশখালি আসত, কিভাবে পাঁচীর মনে বিশাল পরিবর্তন এসেছে। ও.সির ফোনের প্রসঙ্গ, গতকাল থানার ঘটনা সব বলল।
বাবুল- আজকে কি ঘটল’?
পাঁচী-‘আজকে দুপুর ঠিক ১ টার সময় ও.সি বাসায় আসে। বাসায় এসে আমার ............................................................................. পাঁচী সমস্ত ঘটনার বর্ণনা দেয়, কোথায় কোথায় ও.সি পশুর মত কামড়িয়েছে, এরপরের বার এসে ও.সি কি করবে তা সব বলে।
বাবুল-‘আপনি যদি এখন আমাকে এই ঘটনা না বলতেন তাহলে আপনার চিকিৎসা করা হতনা। আর চিকিৎসা করা না হলে আপনার শরীরের ক্ষত স্থানে ইনফেকশন হয়ে যেত’।
পাঁচী-‘কি চিকিৎসা করাবা? আমি কিভাবে ডাক্তারের কাছে যাব?’
বাবুল-‘যেভাবেই হোক ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং কামড়ের স্থানগুলো ওয়াস করতে হবে’।
পাঁচী-‘বাবা এই অবস্থায় আমি কোনো মতে ডাক্তারের কাছে যেতে পারবনা। ডাক্তার দেখলেই বুঝে যাবে এই গুলা কিসের কামড়’।
বাবুল-‘কিন্তু ওয়াস তো করতে হবে’।
পাঁচী-‘ওয়াস করা খুব কঠিন কিছুনা, ডেটল আর পানি দিয়া তুমি ওয়াস করে দিলেই হবে’।
বাবুল-‘আমি ওয়াস করব’?
পাঁচী-‘হ্যাঁ আমি দেখিয়ে দেব কিভাবে করতে হয়’।
বাবুল-কিন্তু?
পাঁচী-‘কোনো কিন্তু নাই। যাও গরম পানি, ডেটল আর পরিষ্কার ন্যাকড়া নিয়া আস’।
বাবুল একটা গামলায় করে গরম পানি নিয়ে পাঁচীর রুমে আসল। এসে দেখে পাঁচি তার দিকে পিছন ফিরে গায়ের জামা খুলছে। এই দৃশ্য দেখে বাবুল রুম থেকে বের হয়ে গেল। সে কিছুক্ষণ পর ডেটল এবং কিছু পরিষ্কার ন্যাকড়া নিয়ে রুমে ঢুকল। রুমে ঢুকে দেখে পাঁচী শুয়ে আছে তার গলা পর্যন্ত একটা চাদর টানা।