29-12-2022, 02:24 PM
চ্যালেঞ্জ:১
বাবুল সাগরে যাবার ২২ দিন পর সাগর থেকে ফিরে আসল। বাবুল যেদিন ফিরে আসল সেদিন পাঁচী তাকে রিসিভ করার জন্য সকাল বেলা ঘাটে গিয়ে বসে রইল। দুপুর ১২ টার কিছু পরে বাবুলের ট্রলার ঘাটে এসে ভিরল। মা তার বাচ্চা ছেলেকে যেভাবে অনেক দিন পর কাছে পেলে জড়িয়ে ধরে, বাবুল ট্রলার থেকে নামার পর সেভাবে পাঁচী বাবুলকে জড়িয়ে ধরল আর কপালে গালে অসংখ্যবার চুমু খেতে লাগল। সবার সামনে এভাবে জড়িয়ে ধরে চুমু দেয়াতে বাবুল কিছুটা অস্বস্তিতে ভুগছিল। বাবুল আস্তে আস্তে পাঁচীর বাহুমুক্ত হল। এর পরেই শুরু হল পাঁচীর প্রশ্নবান। বাবুলের হাতে, পায়ে কোনো কাটা-ছিড়া আছে কিনা? বাবুলের জ্বর, ডায়রিয়া হয়েছিল কিনা? বাবুল শুকিয়ে গেল কেন? গায়ের রঙ কালো হয়ে গেছে কেন? Unlimited Internet এর মত Unlimited প্রশ্ন। সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বাবুল পাঁচীকে জিজ্ঞাসা করল ‘মা, আপনার পা ঠিক হয়েছে?’
পাঁচী-‘ হাঁ বাবা ডাক্তারের চিকিৎসায় আমার পা ঠিক হয়ে গেছে’।
পাঁচী বাবুলকে নিয়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা হল। রওয়ানা হওয়ার আগে ট্রলারের মাঝী এবং জেলেদেরকে বলল ‘তোমরা সবাই আগামীকাল দুপুরে আমার বাড়িতে খাবে’। এই কথা শুনে মাঝীরা জেলেরা সবাই আনন্দে হৈ হৈ করে উঠল।
বাবুল বাড়িতে এসে পাঁচীকে আবার জিজ্ঞাসা করল- ‘মা আপনি তো এখনও কিছুটা পা টেনে টেনে হাটেন, কিন্তু বললেন পা ঠিক হয়ে গেছে!’
পাঁচী বিছানায় বসা ছিল সে চিত হয়ে শুয়ে পড়ে তার পেটিকোট শাড়ী উরুর উপর উঠিয়ে ফেলল। আর বাবুলকে বলল ‘দেখ বাবা আগের চাইতে অনেক শুকিয়ে গেছে, ডাক্তার বলছে নিয়মিত ঔষধ লাগালে ঘা মোটেই থাকবেনা’ বলে সে বাবুলকে তার ঘা দেখাতে থাকল।
পেটিকোট শাড়ী গুটানোতে ফাক দিয়ে পাঁচীর লাল প্যান্টি দেখা যাচ্ছিল যা পাঁচী না দেখলেও বাবুল দেখতে পাচ্ছিল। তার চোখ মাঝে মাঝেই ঘা থেকে সরে লাল প্যান্টির দিকে চলে যাচ্ছিল। তাই দেখে পাঁচী মনে মনে হেসে ফেলল। সে কি মনে করে হঠাৎ বলে ফেলল ‘বাবা এখন থেকে তুই আমাকে ঔষধ লাগিয়ে দিবি’। এই কথা শুনে বাবুল ভীষণ অস্বস্তিতে পড়ে গেল। সে আস্তে করে সংক্ষেপে উত্তর দিল ‘আচ্ছা দেব। ডাক্তার কতদিন লাগাতে বলেছে’?
পাঁচী ‘ডাক্তার বলেছে ১ মাস লাগালেই হবে, ঘা শুকিয়ে যাবে। ডাক্তার প্রতি সপ্তাহে একবার এসে দেখে যায়’।
বাবুল মনে মনে চিন্তা করে ‘ডাক্তার এত ভালো! প্রতি সপ্তাহে একবার এসে দেখে যায়!’
বাবুল সাগরে যাবার ২২ দিন পর সাগর থেকে ফিরে আসল। বাবুল যেদিন ফিরে আসল সেদিন পাঁচী তাকে রিসিভ করার জন্য সকাল বেলা ঘাটে গিয়ে বসে রইল। দুপুর ১২ টার কিছু পরে বাবুলের ট্রলার ঘাটে এসে ভিরল। মা তার বাচ্চা ছেলেকে যেভাবে অনেক দিন পর কাছে পেলে জড়িয়ে ধরে, বাবুল ট্রলার থেকে নামার পর সেভাবে পাঁচী বাবুলকে জড়িয়ে ধরল আর কপালে গালে অসংখ্যবার চুমু খেতে লাগল। সবার সামনে এভাবে জড়িয়ে ধরে চুমু দেয়াতে বাবুল কিছুটা অস্বস্তিতে ভুগছিল। বাবুল আস্তে আস্তে পাঁচীর বাহুমুক্ত হল। এর পরেই শুরু হল পাঁচীর প্রশ্নবান। বাবুলের হাতে, পায়ে কোনো কাটা-ছিড়া আছে কিনা? বাবুলের জ্বর, ডায়রিয়া হয়েছিল কিনা? বাবুল শুকিয়ে গেল কেন? গায়ের রঙ কালো হয়ে গেছে কেন? Unlimited Internet এর মত Unlimited প্রশ্ন। সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বাবুল পাঁচীকে জিজ্ঞাসা করল ‘মা, আপনার পা ঠিক হয়েছে?’
পাঁচী-‘ হাঁ বাবা ডাক্তারের চিকিৎসায় আমার পা ঠিক হয়ে গেছে’।
পাঁচী বাবুলকে নিয়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা হল। রওয়ানা হওয়ার আগে ট্রলারের মাঝী এবং জেলেদেরকে বলল ‘তোমরা সবাই আগামীকাল দুপুরে আমার বাড়িতে খাবে’। এই কথা শুনে মাঝীরা জেলেরা সবাই আনন্দে হৈ হৈ করে উঠল।
বাবুল বাড়িতে এসে পাঁচীকে আবার জিজ্ঞাসা করল- ‘মা আপনি তো এখনও কিছুটা পা টেনে টেনে হাটেন, কিন্তু বললেন পা ঠিক হয়ে গেছে!’
পাঁচী বিছানায় বসা ছিল সে চিত হয়ে শুয়ে পড়ে তার পেটিকোট শাড়ী উরুর উপর উঠিয়ে ফেলল। আর বাবুলকে বলল ‘দেখ বাবা আগের চাইতে অনেক শুকিয়ে গেছে, ডাক্তার বলছে নিয়মিত ঔষধ লাগালে ঘা মোটেই থাকবেনা’ বলে সে বাবুলকে তার ঘা দেখাতে থাকল।
পেটিকোট শাড়ী গুটানোতে ফাক দিয়ে পাঁচীর লাল প্যান্টি দেখা যাচ্ছিল যা পাঁচী না দেখলেও বাবুল দেখতে পাচ্ছিল। তার চোখ মাঝে মাঝেই ঘা থেকে সরে লাল প্যান্টির দিকে চলে যাচ্ছিল। তাই দেখে পাঁচী মনে মনে হেসে ফেলল। সে কি মনে করে হঠাৎ বলে ফেলল ‘বাবা এখন থেকে তুই আমাকে ঔষধ লাগিয়ে দিবি’। এই কথা শুনে বাবুল ভীষণ অস্বস্তিতে পড়ে গেল। সে আস্তে করে সংক্ষেপে উত্তর দিল ‘আচ্ছা দেব। ডাক্তার কতদিন লাগাতে বলেছে’?
পাঁচী ‘ডাক্তার বলেছে ১ মাস লাগালেই হবে, ঘা শুকিয়ে যাবে। ডাক্তার প্রতি সপ্তাহে একবার এসে দেখে যায়’।
বাবুল মনে মনে চিন্তা করে ‘ডাক্তার এত ভালো! প্রতি সপ্তাহে একবার এসে দেখে যায়!’