Thread Rating:
  • 46 Vote(s) - 2.67 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica সংগৃহিত গল্পসমগ্র --- XOSSIP web archive
একদিন প্রিমিয়াম বাসে করে ফার্মগেট যাচ্ছি, আমার কলেজের বন্ধু সুমিত আর আমি এক সীটে। সামনে একটা বাচ্চা বমি করে বাস ভাসাচ্ছে। বাচ্চাটার মা আর তার পাশে একটা মেয়ে বসা ছিল ওরা বাধ্য হয়ে দাড়িয়ে দাড়িয়ে যাচ্ছিল। মেয়েটার চেহারা দেখতে পাচ্ছি না যাস্ট পাছাটা আর অবয়বটা দেখা যাচ্ছে। সুমিত ফিসফিস করে বললো, পাছাটা দেখেছিস, চেটে দিতে মন চায়

আমি বললাম, পাছার দিকে টান নেই, দুধ দুটো প্রপোরশনাল হবে নিশ্চয়ই, ওগুলো ধরতে পারলে ধন্য হয়ে যেতাম
আমি কথা শেষ করেছি কি করিনি, মেয়েটা ঘুরে তাকালো। তিথী। তারপর কিছু না বলে মুখ ঘুরিয়ে নিল। পাথর হয়ে জমে গেলাম আমি।
আমি বোঝার চেষ্টা করছি আমাদের ফিসফিস তো এতদুরে শুনতে পাওয়ার কারন নেই। বাস ভর্তি লোক, শুনতে পেলে অন্যরাও নিশ্চয়ই শুনেছে, এতক্ষনে গনধোলাই খাওয়ার কথা।

অস্বস্তিভরা মন নিয়ে ফিরে এলাম সেদিন। বাসায় নালিশ চলে আসে কি না। নালিশ না আসলেও তিথী শুনে থাকলে খুব খারাপ হবে। মেয়েটার সাথে চমৎকার সময় গিয়েছে প্রায় দুমাস। আমি সাধারনত মেয়েদের নিয়ে এধরনের মন্তব্য বলি না। কেন যে বলতে গেলাম। এই সুমিতের দোষ। সে একটা কথা বলে আমার মুখ থেকে কথাটা বের করে নিল। কয়েক সপ্তাহ হয়ে গেল, নালিশ এল না, আমি একরকম ধরে নিলাম আসলে আমার মন্তব্য শোনে নি, ঘটনাচক্রে সময় কেবল পিছনে তাকিয়েছিল।

আম্মা প্রতিবছর একটা বিরক্তিকর কাজ করতো, সেটা হলো ঘটা করে বুড়ো বয়সে আমার জন্মদিনের অনুষ্ঠান। এবছরও সেটা হলো। ঘরভর্তি মোস্টলী বাচ্চা কাচ্চাদের মধ্যে একগাদা মোমবাতি নিয়ে আমার কেক। একটা ইচড়ে পাকা ছেলে মোম গুনে আমার বয়স চিতকার করে বলে দিচ্ছে। কেক টেক কেটে নিজের রুমে ঢুকবো, দরজায় নক পড়লো। দরজা খুলে দেখি তিথী আর তার মা, ওর হাতে ইয়া বড় একটা ফুলের তোড়া। তিথীকে দেখে একটু লজ্জায় মুড়ে গেলাম। টুকটাক কথা বলে রুমে চলে এলাম। মেয়েটা সুন্দর হয়েছে আরো, হয়তো পড়াশোনার চাপ নেই চেহারার যত্ন করছে।

রুমের দরজায় টোকা শুনে বললাম
-
খোলাই আছে

দরজা ঠেলে তিথী ঢুকলো। হাতে সেই ফুলের তোড়া।
-
এটা মা দিয়েছে তোমাকে

তারপর দরজাটা চেপে দিয়ে দরজায় হেলান দিয়ে বললো, আর আমি তোমার জন্য এনেছি এই দুটো
আমি ঢোক গিলে বললাম, মানে?
-
এই যে এই দুটো, এগুলো ধরতে পারলে নাকি তোমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে? তাহলে ধরো

আমার মুখ দিয়ে শব্দ বের হলো না। স্বপ্ন না সত্যি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছি। বললো, সময় নেই কেউ এসে যাবে। এই বলে ট্যাংক টপের ওপরটা নামিয়ে ফেললো। নীচে শুধু একটা ব্রা পড়া। বললো, কাছে আসো
আমার তখন এড্রেনালীন রাশ চলছে। ঢোক গিলে হার্ট টা গলা থেকে নীচে নামানোর চেষ্টা করছি। আমি চেয়ার থেকে উঠে ওর সামনে গেলাম। খুব দ্রুত বের করার চেষ্টা করছি কি দিয়ে শুরু করা উচিত। তারপর ওর কাছে গিয়ে কপালে একটা চুমু দিলাম। বললো, এগুলো ধরো, অনেকদিন ধরে প্রস্তুতি নিয়ে এসেছি, না ধরলে মাইন্ড করবো।

আমি দু হাত দিয়ে দুটো দুধ ব্রার ওপর দিয়ে চাপ দিলাম। দুধগুলো বেশ বড়। যারা ১৮/১৯ বছরের মেয়েদের বড় দুধ ধরেছেন তারা নিশ্চয়ই জানেন, বয়স্ক বা বাচ্চা হওয়া মহিলাদের বড় দুধের চেয়ে এগুলো আলাদা। তিথী বললো, আচ্ছা এটা তুলে দেই। বলে সে ব্রা টা তুলে দুধগুলোকে মুক্ত করে দিল। অর্ধ গোলাকৃতি ক্রিকেট বলের মত দুটো দুধ গায়ের সাথে লেগে আছে। মোটা মোটা দুটো বোটার মাথায় ফুটে থাকা ছিদ্র দেখতে পাচ্ছি। বোটার গোড়াতে লোমকুপগুলো ফুলে আছে। আমি বললাম, মুখ লাগাবো?
-
উহু। শুধু হাত দিয়ে ধরো।

আমি দু হাত দিয়ে আস্তে করে ধরলাম, দুধগুলো আমার হাতের মুঠোর চেয়ে বড়, এক দুধ ধরতে দু হাত লাগবে। এত নরম যেন ভেতরটা মনে হয় তুলো দিয়ে ভরে রাখা। তিথী চোখ বুজে আছে। পালা করে দুধগুলো দলা মোচড়া করছি, বোটাগুলোতে হাতের তালু ঘষছি, তিথী বললো, আচ্ছা ঠিক আছে মুখ দাও

আমি অনুমতি পেয়ে একটা বোটা মুখে দিলাম। শিশু হয়ে যেতে মন চাইছে। দুই ঠোট দিয়ে চেপে ধরে অল্প করে চুষে দিচ্ছি, তিথী মুখ দিয়ে হাল্কা আআহ, উউফ শব্দ করলো। ভালোমতো খেয়েছি কি খাইনি, আম্মা বাইরে থেকে ডাক দিল, তানিম বাইরে আয়, ফটো তোলার জন্য সবাই অপেক্ষা করছে।

তিথী তাড়াতাড়ি চোখ মেলে তাকাল। ব্রা পড়ে জামাটা ঠিক করে একটু হেসে নিয়ে দ্রুত আমার নাকে একটা চুমু দিল। তারপর বললো, আহ, আবার লিপস্টিক লেগে গেল, দাও মুছে দেই।

মনে করে সেদিন তিথীরা যাওয়ার আগে সেল ফোন নাম্বার বিনিময় করে নিলাম। রাতে অডিও ভিজুয়াল সেশন চলবে, নির্বাক যুগ থেকে সবাক যুগে ঢুকতে যাচ্ছি।
 
(শেষ)
[+] 5 users Like ddey333's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: Collected Stories from XOSSIP web archive - by ddey333 - 14-12-2022, 04:11 PM



Users browsing this thread: 13 Guest(s)