08-12-2022, 05:58 PM
শান্তির মূল্য:
ক্যবিনেটে মিটিং চলছে তখনও।
মন্ত্রী ও আমলারা এ বিষয়ে বক্তব্য রাখছে, রিতুর বাবা উমেশবাবু একজন উচ্চপদস্ত আমলা এখন দিল্লীতেই নিজের কোয়াটারে থাকেন।রিতু ওরফে রিতু চ্যার্টাজি মা বাবার দুই মেয়ে অন্যজনের নাম রিমা চার্টাজি। রিমা পেশায় একজন সাংবাদিক, ছোটর থেকেই টিভিতে খবর পরতে বসা মহিলারা তাকে আকৃষ্ট করত খুব। বাবাকে সে জিজ্ঞাসা করত "বাপি কি ভাবে আমিও খবর পড়তে পারবো। উমেশবাবুর কথায় " news reporter হতে গেলে সাহস ও খুব পরিশ্রম করতে হয়"। ইংরেজিতে MA করার পর সাংবাদিকতা করতে দিল্লী পাড়ি দেয়। দুই বছর পড়া শোনা করার পর রিমা একজন দক্ষ সাংবাদিক হয়ে ওঠে। অন্যজন,দেমাকি, আদুরে, রুপের ভারি চটক। গায়ের রং উজ্বলশ্যামবর্ণ, মাথায় একরাশ কালো চুল বেশ ইঙ্গিত পূর্ণ চোখ দুটি কি যেন সর্বদা বলতে চাইছে। মসৃন বাহুদয়। উমেশবাবু একাই থাকেন দিল্লিতে রিমা এখন হায়দারবাদে একটি News channelএ assistant reporter। দুই বোনের কথা বলার মাধ্যম বলতে whattsapp অথবা ভিডিও কল। দিদির কাছে তার যত আবদার।
ক্রিংক্রিং করে ঘরের ফোনটা বেজে উঠল।
hello, কে কাকিমা?
আমি পামেলা বলছি।
রিতুর চার বান্ধবির একজন এই পামেলা,রিতুর কলেজের বন্ধু বলতে গেলে ওই পামেলা মিত্র। কলেজে র প্রথমদিন পামেলার সঙ্গেই তার প্রথম আলাপ। পামেলার কাছ থেকে পেনশিল চাইতে গিয়ে আলাপ জমে ওঠে, এবং দিনের পর দিন তা গভীর হতে থাকে। পামেলা ও রিতু LLB করছে, ওদের সাথে আছে বনানি, পৃতী, সোনালি, ও সুছন্দা।
হা, বল পামেলা কেমন আছো,বাড়িতে সবাই কেমন আছেন? প্রশ্ন করলেন রিতুর মা সরলা দেবী।
হা কাকিমা।
ও এই যে রিতু এসে গেছে। ফোনটা রিতুকে দিয়ে রান্নাঘরে চলে গেল সরলাদেবী।
ক্যবিনেটে মিটিং চলছে তখনও।
মন্ত্রী ও আমলারা এ বিষয়ে বক্তব্য রাখছে, রিতুর বাবা উমেশবাবু একজন উচ্চপদস্ত আমলা এখন দিল্লীতেই নিজের কোয়াটারে থাকেন।রিতু ওরফে রিতু চ্যার্টাজি মা বাবার দুই মেয়ে অন্যজনের নাম রিমা চার্টাজি। রিমা পেশায় একজন সাংবাদিক, ছোটর থেকেই টিভিতে খবর পরতে বসা মহিলারা তাকে আকৃষ্ট করত খুব। বাবাকে সে জিজ্ঞাসা করত "বাপি কি ভাবে আমিও খবর পড়তে পারবো। উমেশবাবুর কথায় " news reporter হতে গেলে সাহস ও খুব পরিশ্রম করতে হয়"। ইংরেজিতে MA করার পর সাংবাদিকতা করতে দিল্লী পাড়ি দেয়। দুই বছর পড়া শোনা করার পর রিমা একজন দক্ষ সাংবাদিক হয়ে ওঠে। অন্যজন,দেমাকি, আদুরে, রুপের ভারি চটক। গায়ের রং উজ্বলশ্যামবর্ণ, মাথায় একরাশ কালো চুল বেশ ইঙ্গিত পূর্ণ চোখ দুটি কি যেন সর্বদা বলতে চাইছে। মসৃন বাহুদয়। উমেশবাবু একাই থাকেন দিল্লিতে রিমা এখন হায়দারবাদে একটি News channelএ assistant reporter। দুই বোনের কথা বলার মাধ্যম বলতে whattsapp অথবা ভিডিও কল। দিদির কাছে তার যত আবদার।
ক্রিংক্রিং করে ঘরের ফোনটা বেজে উঠল।
hello, কে কাকিমা?
আমি পামেলা বলছি।
রিতুর চার বান্ধবির একজন এই পামেলা,রিতুর কলেজের বন্ধু বলতে গেলে ওই পামেলা মিত্র। কলেজে র প্রথমদিন পামেলার সঙ্গেই তার প্রথম আলাপ। পামেলার কাছ থেকে পেনশিল চাইতে গিয়ে আলাপ জমে ওঠে, এবং দিনের পর দিন তা গভীর হতে থাকে। পামেলা ও রিতু LLB করছে, ওদের সাথে আছে বনানি, পৃতী, সোনালি, ও সুছন্দা।
হা, বল পামেলা কেমন আছো,বাড়িতে সবাই কেমন আছেন? প্রশ্ন করলেন রিতুর মা সরলা দেবী।
হা কাকিমা।
ও এই যে রিতু এসে গেছে। ফোনটা রিতুকে দিয়ে রান্নাঘরে চলে গেল সরলাদেবী।