02-11-2022, 10:26 AM
গীতাদেবির শরীর কামনায়ে কাপতে থাকে হাতের মধ্যে ধরা জওয়ান ছেলের বিচির থলে দুটো আরামদায়ক মোচড় দিয়ে আদর করতে করতে বলেন “উফ্ফ আমার দুষ্টু ছেলেটা এ দুটোয কতখানি রস আমাকে দেবে বলে জমিয়ে রেখেছিল” ছেলের নগ্ন পাছায়ে মেয়েলি আদর করতে করতে ফিস ফিস করে বলেন “আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার উপর শুয়ে থাক, পুরো রসটা ঝরিয়ে তোরটা একটু নরম হক তারপর ওটা বার করে আলাদা হবি” একটু পর ও আলাদা হলেও মা কে চুমু খেয়ে জড়িয়ে ধরে গীতাদেবী একটু উঠে আদির মুখটা নিজের বাতাবি লেবুর মত বিশাল মাংসল স্তনে চেপে ধরেন শারীরিক তৃপ্তির আবেশে বয়ষ্কা মা এর নগ্ন স্তনভারে আদি মুখ ডুবিয়ে দেয় “ওমা অসভ্য ছেলে কোথাকার এখনো ক্ষিধে মেটেনি বুঝি?” “সারারাত তোমার এই টাইট বড়ো বড়ো বূব্স দুটো চূষলেও ক্ষিধে মিটবে না।“ “এখন তো ঘরের ভিতর আমি তোর বউই হয়ে গেছি যখনই চাইবি ব্লাউজ খুলে আমি আমার দুষ্টু ছেলের ক্ষিধে মেটাবো। “মামনি তুমি ব্লাউজ টা খুলেই রেখো, পরবেই না, শুধু শাড়ি পড়া অবস্থায়ে তোমাকে ভীষণ সেক্সি লাগে তোমার এই চল্লিশ সাইজের দুদু দুটো চলার তালে তালে যখন নড়তে থাকে মনে হয় তোমার শরীরটা জড়িয়ে ধরে বিছানায়ে নিয়ে গিয়ে দুদু দুটো চটকে চুষে শেষ করে দিই।“ গীতাদেবি কপোট রাগের ভান করে বলেন “অসভ্য ছেলে, আমি স্নান করে বেরবার সময়ে আমাকে ওভাবে দেখেছিস বুঝি? শুধু ব্রা আর সায়া পড়া অবস্থায়ে দেখলে মনে হতো তোমাকে দু হাতে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে তোমার ফরসা পিঠটা চুমুতে ভরিয়ে দিয়ে বলি মামনি আমাকে তোমার ভালোবাসা দাও তোমাকে পুরোপুরি না পেলে আমি ঘুমাতেই পারবো না।” বুঝতে পারেন ছেলে ঘরেও উকি মেরেছে। জওয়ান ছেলের মুখটা বয়ষ্কা মায়ের বৃহত্* স্তনভারের চার পাশে চুমু খেতে থাকে। গীতা ছেলের মাথার চুলে আঙুল বুলিয়ে আদর করতে থাকেন “দুষ্টু ছেলে আমার, কতদিন মা কে নিজের কাছে এভাবে পাবে বলে ছটফট করেছে আমিও তো একটা পুরুসমানুসের অভাব বোধ করতাম, আমার দুষ্টুটা আমাকে ব্যাটাছেলের মতো ভালোবাসার জন্য এতোটা পাগল । " হ্যাঁ মা , রুগ্না বউটা মরে তোমাকে , আমাকে , তোমার নাতি সমেত সব্বাইকে বাঁচিয়ে দিয়েছে " ।
নিশ্চিতভাবে জানতে পারলে মনের মধ্যে কিন্তু কিন্তু না করে কবে তোর কোলের কাছে চলে আসতাম।“ কথাটা বলতে বলতে প্রায়ে চিত হয়ে শুয়ে থাকা জোয়ান ছেলের ঘন জঙ্গলে ঘেরা মৃদু উত্তেজিত পুরুসাঙ্গ টা দেখে লোভীর মত হাত টা নাভির নিচে নামিয়ে এনে চুলে ঘেরা লিঙ্গটার চারপাশে সস্নেহে হাত বুলিয়ে আদর করে দেন । মাএর হাতের মুঠোর মধ্যে ধরা আদির পুরুষাঙ্গটা শক্ত হয়ে ওঠে গীতা মুণ্ডীটা ওঠানামা করতে থাকেন ।ব্যাটাছেলেদের জিনিসটা নিয়ে এই খেলাটা উনার ভীষণ ভাল লাগে অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যাটাছেলে গুলো উনার হাতের পুতুল হয়ে যায়ে, আরো আরাম পাবার জন্য ছটফট করতে থাকে। ছেলে বয়সকা মা এর নিষিধ্য খেলায়ে আরামে নগ্ন মা এর শরীরটা জড়িয়ে ধরে মা এর মাংসল স্তনের পাহাড়ে মুখ ঘষতে ঘষতে বলে ওঠে “উফ্ফ মামনি খুব আরাম লাগছে আরো জোরে জোরে খিচে দাও”। গীতাদেবি মুখ টিপে দুষ্টুমির হাসি হাসেন কিন্তু ছেলের মাথাটা নিজের নগ্ন স্তনভারে চেপে ধরে বলেন “একটু আদর করেছি তাতেই দুষ্টু ছেলে আমার, মা কে জড়িয়ে ধরে দুদুর উপর হামলে পড়েছে, লখীটি এবার ছার আমায়ে, বাথরূম ঘুরে আসি” “উমম না তোমাকে এক মুহূর্তের জন্য ছাড়তে ইচ্ছে করছেনা” “অসভ্য প্রথমবারেই যা দুষ্টুমি করেছিস আমার বুক দুটো ব্যাথাযে টন টন করছে আজ রাতে আর দুষ্টুমি নয়” ছেলের মুখে ঠোঁটে মিষ্টি চুমুতে ভরিয়ে দিতে দিতে বলেন “অনেকদিন পর খুব আরাম দিয়েছিস খুব ভাল লেগেছে, আমি তো ফুরিয়ে যাচ্ছিনা। বাথরূম থেকে এসে আবার তো তোর কাছে শোবো আমার দুষ্টু ছেলেটার নেশা লেগে গেচ্ছে, বয়সকা মা এর বড়ো দুদু তে মুখ দিয়ে না শুলে ঘুমাতেই পারবে না তাইতো? মুঠোর মধ্যে ধরা ছেলের শক্ত কাম দন্ডটা আরামদায়ক মোচড় দেন । আদি আরামে অস্ফুট স্বরে “উফ্ফ মামনি” । গীতাদেবি সায়াটা দিয়ে নিজের ভারী বিশাল স্তন দুটো ঢেকে বিছানা থেকে উঠে বসেন পাতলা সায়ার ভিতর থেকে বড় খাড়া বোঁটা দুটো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে রতন মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে থাকে ৫৫ বছর পেরিয়ে যাওয়া গীতার মত বয়সকা মেয়েছেলের ব্রাহীন স্তনভার সাইজে এত বড় হওয়া স্বত্তেও কিরকম খাড়া হয়ে আছে, যে কোনও অল্প বয়সী মেয়ের হিংসা হবে।
‘ও ভাবে কী দেখছিস অসভ্য ছেলে?” ব্যাটাছেলেদের দৃষ্টি বুঝতে অসুবিধা হয় না “মামনি এই বয়সেও তোমার সঙ্গে যেকোনো ব্যাটাছেলে তো ছারো মেয়েরাও প্রেম করতে চাইবে” ইস্স যত সব বাজে কথা আমার এমন জওয়ান ছেলে থাকতে আর কাউকে কী দরকার? উনি বাথরূম যাবার জন্য খাট থেকে নামলেন । সায়া দিয়ে নিজের প্রকাণ্ড ভারি বুকগুলো ঢেকেছেন । তাতে আরও কামার্ত লাগছে ওনাকে । উলঙ্গ আদি একলাফে খাট থেকে নেমে নিজের মাকে কোলে তুলে নেয় ।" এই সোনা ছাড় না । আমি পড়ে যাব যে ।" মুখে বললেও দুই নধর বাহুলতায় ছেলের গলা আঁকড়ে ধরেন । আদি মায়ের সায়ার তলা দিয়ে দুহাত গলিয়ে মায়ের নগ্ন পাছার ভার নেয় । গীতাদেবি নিজের সুঠাম পা দিয়ে ছেলের কোলে উঠে নিজের ভিজে মেয়েলি গোপনাঙ্গ ছেলের তলপেটে ঘষে দেন । প্রবল আরামে ও লজ্জায় ছেলের কাঁধে মুখ লুকোন । মাকে কোলে নিয়ে বাথ্রুম যেতে যেতে আদি বলে " না মামনি । তুমি আমার কোলে চেপেই বাথ্রুমে যাবে । আমার কোলে বসেই তোমার প্রাকৃতিক কাজ সারবে । ছেলে হিসাবে আমার কর্তব্য আমার মামনি কে সুখে রাখা । কতদিন লুকিয়ে লুকিয়ে তোমার তলপেট দিয়ে জমা জল ঝর্নার মত ছাড়তে দেখেছি । আজ সামনে থেকে দেখবো ।" " এই না না । অসভ্য ।আমি কিছুতেই তোর সামনে এই কাজ করতে পারব না ।" ততক্ষনে আদি গীতাদেবিকে কোলে নিয়েই বাথ্রুমের মেঝেতে বসে পড়েছে । আদি সায়াটা গুটিয়ে মায়ের ভারি পাছার ওপর তুলে পাছাটা উদলা করে দিয়েছে । গীতাদেবি ছেলের কোমরের দুদিক দিয়ে নিজের ভারি ভারি থাই মেলে ছেলের বুকে নিজের বিপুল স্তনভার চেপে ধরছেন । অসম্ভব কাম , লজ্জা এবং চূড়ান্ত ভাললাগায় দুহাতের নখ ছেলের পিঠে বসিয়ে ছেলের কাঁধে মুখ গুঁজে , ছেলের কানে গরম নিঃশ্বাস ছাড়তে লাগেন । তলপেটে প্রচণ্ড চাপ অনুভব করছেন । ওনার মেয়েলি হাল্কা চুলে ভরা গোপনাঙ্গের ওষ্ঠদ্বয় স্ফীত হয়ে উঠেছে । ছেলের একহাত ওনার ভরাট পাছায় আর আর এক হাত গীতাদেবির খোঁপার তলা থেকে সারা পিঠময় ঘুরছে । " উম্মম মা এই সোনা , ছাড় না , আমার খুব লজ্জা করছে । তোর কোলে চেপে আমার গভীর গোপন কাজ কি করা যায় ? " আদির এক হাত গীতাদেবির পাছার গোপন-তম ছিদ্রে পৌঁছে চাপ দেয় । " মামনি আমার কতদিনের ইচ্ছে তুমি আমার কোলে বসে আমার পুরুসাঙ্গে তোমার মেয়েলি জল ছাড়বে । আমি তোমার মেয়েলি গর্তে আমার জিভ ঢুকিয়ে আদর করবো । তুমি আমার মুখে নিজের তলপেটের জল খালি করবে মামনি , আমার সোনা মামনি । আমি এক ফোঁটাও সেই অমৃত নষ্ট করব না ।আমার কতদিনের স্বপ্ন আমার এই ভারি শরিরের মামনি আমার মুখে হিসি করছে , আমাকে ভিজিয়ে দিচ্ছে নিজের বিশাল তলপেটের জমানো জলে । আমাকে বঞ্চিত করতে পারবে মামনি যে তোমাকে এইরকম ভালবাসে ।"
" আর বলিস না সোনা । আমার সোনা বাবাটা । নিজের মাকে এত ভালবাসে যে মায়ের শরিরের নোংরা হিসিও গিলে খেতে চায় । কিন্তু আজ নয় বাবা । অন্য দিন । আজ প্রথম দিন তো । আজ ভীষণ লজ্জা লাগছে । আজ তোমার কোলে বসেই হিসি করি বাবা । তুমি কিন্তু আমার মুখের দিকে তাকিও না । তাহলে মামনি ভীষণ লজ্জা পাবে আর হিসি বেরনও বন্ধ হয়ে যাবে । " আদিনাথের সজোর কামার্ত চাপে গীতাদেবির উদ্ধত স্তনবৃন্ত ছেলের বুক ফুঁড়ে যেন পিঠ দিয়ে বেরিয়ে আসবে । ছেলের কানের লতি কামড়ে শি শোঁ ছুইইই ছুনন্নন্ন কল কল করে গীতাদেবির তলপেট থেকে মোটা ধারায় জল্প্রপাতের মত হিসি বেরিয়ে ছেলের তলপেটে ধাক্কা দিয়ে ছেলের পৌরুষ ধুইয়ে দিতে থাকে । ঈষৎ হলদেটে জল আদির পাছার তলাও ভিজিয়ে বাথ্রুমের ঝাঁঝরির দিকে ফেনা তুলে নর্দমার সাথে মিশতে যেতে চায় । আদি গীতাদেবির পাছায় রাখা হাতটা কায়দা করে মায়ের তুফান বেগে হিসি ছাড়তে থাকা গোপনাঙ্গের কাছে নিয়ে যায় ।
নিশ্চিতভাবে জানতে পারলে মনের মধ্যে কিন্তু কিন্তু না করে কবে তোর কোলের কাছে চলে আসতাম।“ কথাটা বলতে বলতে প্রায়ে চিত হয়ে শুয়ে থাকা জোয়ান ছেলের ঘন জঙ্গলে ঘেরা মৃদু উত্তেজিত পুরুসাঙ্গ টা দেখে লোভীর মত হাত টা নাভির নিচে নামিয়ে এনে চুলে ঘেরা লিঙ্গটার চারপাশে সস্নেহে হাত বুলিয়ে আদর করে দেন । মাএর হাতের মুঠোর মধ্যে ধরা আদির পুরুষাঙ্গটা শক্ত হয়ে ওঠে গীতা মুণ্ডীটা ওঠানামা করতে থাকেন ।ব্যাটাছেলেদের জিনিসটা নিয়ে এই খেলাটা উনার ভীষণ ভাল লাগে অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যাটাছেলে গুলো উনার হাতের পুতুল হয়ে যায়ে, আরো আরাম পাবার জন্য ছটফট করতে থাকে। ছেলে বয়সকা মা এর নিষিধ্য খেলায়ে আরামে নগ্ন মা এর শরীরটা জড়িয়ে ধরে মা এর মাংসল স্তনের পাহাড়ে মুখ ঘষতে ঘষতে বলে ওঠে “উফ্ফ মামনি খুব আরাম লাগছে আরো জোরে জোরে খিচে দাও”। গীতাদেবি মুখ টিপে দুষ্টুমির হাসি হাসেন কিন্তু ছেলের মাথাটা নিজের নগ্ন স্তনভারে চেপে ধরে বলেন “একটু আদর করেছি তাতেই দুষ্টু ছেলে আমার, মা কে জড়িয়ে ধরে দুদুর উপর হামলে পড়েছে, লখীটি এবার ছার আমায়ে, বাথরূম ঘুরে আসি” “উমম না তোমাকে এক মুহূর্তের জন্য ছাড়তে ইচ্ছে করছেনা” “অসভ্য প্রথমবারেই যা দুষ্টুমি করেছিস আমার বুক দুটো ব্যাথাযে টন টন করছে আজ রাতে আর দুষ্টুমি নয়” ছেলের মুখে ঠোঁটে মিষ্টি চুমুতে ভরিয়ে দিতে দিতে বলেন “অনেকদিন পর খুব আরাম দিয়েছিস খুব ভাল লেগেছে, আমি তো ফুরিয়ে যাচ্ছিনা। বাথরূম থেকে এসে আবার তো তোর কাছে শোবো আমার দুষ্টু ছেলেটার নেশা লেগে গেচ্ছে, বয়সকা মা এর বড়ো দুদু তে মুখ দিয়ে না শুলে ঘুমাতেই পারবে না তাইতো? মুঠোর মধ্যে ধরা ছেলের শক্ত কাম দন্ডটা আরামদায়ক মোচড় দেন । আদি আরামে অস্ফুট স্বরে “উফ্ফ মামনি” । গীতাদেবি সায়াটা দিয়ে নিজের ভারী বিশাল স্তন দুটো ঢেকে বিছানা থেকে উঠে বসেন পাতলা সায়ার ভিতর থেকে বড় খাড়া বোঁটা দুটো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে রতন মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে থাকে ৫৫ বছর পেরিয়ে যাওয়া গীতার মত বয়সকা মেয়েছেলের ব্রাহীন স্তনভার সাইজে এত বড় হওয়া স্বত্তেও কিরকম খাড়া হয়ে আছে, যে কোনও অল্প বয়সী মেয়ের হিংসা হবে।
‘ও ভাবে কী দেখছিস অসভ্য ছেলে?” ব্যাটাছেলেদের দৃষ্টি বুঝতে অসুবিধা হয় না “মামনি এই বয়সেও তোমার সঙ্গে যেকোনো ব্যাটাছেলে তো ছারো মেয়েরাও প্রেম করতে চাইবে” ইস্স যত সব বাজে কথা আমার এমন জওয়ান ছেলে থাকতে আর কাউকে কী দরকার? উনি বাথরূম যাবার জন্য খাট থেকে নামলেন । সায়া দিয়ে নিজের প্রকাণ্ড ভারি বুকগুলো ঢেকেছেন । তাতে আরও কামার্ত লাগছে ওনাকে । উলঙ্গ আদি একলাফে খাট থেকে নেমে নিজের মাকে কোলে তুলে নেয় ।" এই সোনা ছাড় না । আমি পড়ে যাব যে ।" মুখে বললেও দুই নধর বাহুলতায় ছেলের গলা আঁকড়ে ধরেন । আদি মায়ের সায়ার তলা দিয়ে দুহাত গলিয়ে মায়ের নগ্ন পাছার ভার নেয় । গীতাদেবি নিজের সুঠাম পা দিয়ে ছেলের কোলে উঠে নিজের ভিজে মেয়েলি গোপনাঙ্গ ছেলের তলপেটে ঘষে দেন । প্রবল আরামে ও লজ্জায় ছেলের কাঁধে মুখ লুকোন । মাকে কোলে নিয়ে বাথ্রুম যেতে যেতে আদি বলে " না মামনি । তুমি আমার কোলে চেপেই বাথ্রুমে যাবে । আমার কোলে বসেই তোমার প্রাকৃতিক কাজ সারবে । ছেলে হিসাবে আমার কর্তব্য আমার মামনি কে সুখে রাখা । কতদিন লুকিয়ে লুকিয়ে তোমার তলপেট দিয়ে জমা জল ঝর্নার মত ছাড়তে দেখেছি । আজ সামনে থেকে দেখবো ।" " এই না না । অসভ্য ।আমি কিছুতেই তোর সামনে এই কাজ করতে পারব না ।" ততক্ষনে আদি গীতাদেবিকে কোলে নিয়েই বাথ্রুমের মেঝেতে বসে পড়েছে । আদি সায়াটা গুটিয়ে মায়ের ভারি পাছার ওপর তুলে পাছাটা উদলা করে দিয়েছে । গীতাদেবি ছেলের কোমরের দুদিক দিয়ে নিজের ভারি ভারি থাই মেলে ছেলের বুকে নিজের বিপুল স্তনভার চেপে ধরছেন । অসম্ভব কাম , লজ্জা এবং চূড়ান্ত ভাললাগায় দুহাতের নখ ছেলের পিঠে বসিয়ে ছেলের কাঁধে মুখ গুঁজে , ছেলের কানে গরম নিঃশ্বাস ছাড়তে লাগেন । তলপেটে প্রচণ্ড চাপ অনুভব করছেন । ওনার মেয়েলি হাল্কা চুলে ভরা গোপনাঙ্গের ওষ্ঠদ্বয় স্ফীত হয়ে উঠেছে । ছেলের একহাত ওনার ভরাট পাছায় আর আর এক হাত গীতাদেবির খোঁপার তলা থেকে সারা পিঠময় ঘুরছে । " উম্মম মা এই সোনা , ছাড় না , আমার খুব লজ্জা করছে । তোর কোলে চেপে আমার গভীর গোপন কাজ কি করা যায় ? " আদির এক হাত গীতাদেবির পাছার গোপন-তম ছিদ্রে পৌঁছে চাপ দেয় । " মামনি আমার কতদিনের ইচ্ছে তুমি আমার কোলে বসে আমার পুরুসাঙ্গে তোমার মেয়েলি জল ছাড়বে । আমি তোমার মেয়েলি গর্তে আমার জিভ ঢুকিয়ে আদর করবো । তুমি আমার মুখে নিজের তলপেটের জল খালি করবে মামনি , আমার সোনা মামনি । আমি এক ফোঁটাও সেই অমৃত নষ্ট করব না ।আমার কতদিনের স্বপ্ন আমার এই ভারি শরিরের মামনি আমার মুখে হিসি করছে , আমাকে ভিজিয়ে দিচ্ছে নিজের বিশাল তলপেটের জমানো জলে । আমাকে বঞ্চিত করতে পারবে মামনি যে তোমাকে এইরকম ভালবাসে ।"
" আর বলিস না সোনা । আমার সোনা বাবাটা । নিজের মাকে এত ভালবাসে যে মায়ের শরিরের নোংরা হিসিও গিলে খেতে চায় । কিন্তু আজ নয় বাবা । অন্য দিন । আজ প্রথম দিন তো । আজ ভীষণ লজ্জা লাগছে । আজ তোমার কোলে বসেই হিসি করি বাবা । তুমি কিন্তু আমার মুখের দিকে তাকিও না । তাহলে মামনি ভীষণ লজ্জা পাবে আর হিসি বেরনও বন্ধ হয়ে যাবে । " আদিনাথের সজোর কামার্ত চাপে গীতাদেবির উদ্ধত স্তনবৃন্ত ছেলের বুক ফুঁড়ে যেন পিঠ দিয়ে বেরিয়ে আসবে । ছেলের কানের লতি কামড়ে শি শোঁ ছুইইই ছুনন্নন্ন কল কল করে গীতাদেবির তলপেট থেকে মোটা ধারায় জল্প্রপাতের মত হিসি বেরিয়ে ছেলের তলপেটে ধাক্কা দিয়ে ছেলের পৌরুষ ধুইয়ে দিতে থাকে । ঈষৎ হলদেটে জল আদির পাছার তলাও ভিজিয়ে বাথ্রুমের ঝাঁঝরির দিকে ফেনা তুলে নর্দমার সাথে মিশতে যেতে চায় । আদি গীতাদেবির পাছায় রাখা হাতটা কায়দা করে মায়ের তুফান বেগে হিসি ছাড়তে থাকা গোপনাঙ্গের কাছে নিয়ে যায় ।