01-11-2022, 04:15 PM
শুরুর কথা
আদিনাথের স্ত্রী মারা যাবার পর সুজিত কিছুদিন মামাবাড়িতে ছিল । সেইসময় মা ছেলের মাঝে কামের খেলা শুরু হয়
ঘরে ঢুকে ছেলে পেছন থেকে বয়স্কা মাকে জড়িয়ে ধরে ফরসা আদুল পিঠে চুমু খায় “উমম দুষ্টু বাইরে থেকেই এসেই দুষ্টুমি শুরু? কী করে বুঝলে? যোয়ান ছেলের শক্ত জিনিসটা উনার সারি জড়ানো ভরাট পাচ্ছায় অসভ্য আদর জানাচ্ছে সেটা বয়স্কা মার বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয়। এখন প্রায়দিন ঘরে থাকলেই ছেলে মাকে জড়িয়ে ধরে আদর করে সেটা ক্রমে ক্রমে বাড়চ্ছে গীতা দেবী প্রথম প্রথম সঙ্কোচ থাকলেও মানিয়ে নিয়েছেন যে বউ মারা যাবার পর এই বয়েসের ছেলের মেয়েলি শরীরের খিদে প্রবল হবে সেটাই স্বাভাবিক। বয়স হলেও উনার মেয়েলি শরীরটা বিশেষ করে সারির নিচে ব্রা তে আটকানো দুধের বিশাল ভাণ্ড দুটো ও ভারী পাচ্ছা শরীর উপর থেকেই যেকোনো লোকের জিনিসপত্র শক্ত করার পক্ষে যথেষ্ট। উনার চলা ফেরা কথা বার্তা কেমন যেন সেক্সি সেক্সি ভাব, ছেলের মনটা আস্তে আস্তে বয়স্ক মাএর দিকে আকৃষ্ট হয়ে উঠতে শুরু করেছে। পাশে বসে টিভি দেখার সময় প্রায়ই ছেলের শরীরে নিজের শাড়িতে ঢাকা ভীষন বড় স্তনভার দুটি ছেলের গায়ে চেপে চেপে ধরেন ছেলের ভাল লাগাটাই স্বাভাবিক। ইচ্ছে করেই জওয়ান ছেলেকে প্রশ্রয় দেন, ছেলেও বয়স্কা মাএর নরম মেয়েলি শরীরেরছোয়া পেতে পেতে নেশার মত লাগে মা এর শাড়িতে জড়ানো ভারী উরুতে হাত রাখে। টিভিতে দেখতে থাকা ছবির থেকেও বেশি ওদের প্রেমিক প্রেমিকা লাগে। প্রথম প্রথম এভাবে শুরু হয়েছিল দুই তিনদিন পর একলা ঘরের ভিতর বয়স্কা মামনিকে আরো কাছে পাবার ইচ্ছাটা হু হু করে বেড়ে গেল। গীতা দেবীও জওয়ান ছেলেকে প্রশ্রয দিলেন “মাম আমার আরো কাছে এস” “ওমা আমি তো তোর কাছেই” বলে আরো ঘনিষ্ঠ হলেন এতক্ষণ ছেলের শরীরের অল্প অংশে উনার বৃহত্* স্তনের স্পর্শ লাগচ্ছিল কাছে সরে আসায়ে পাতলা কাপড়ে ঢাকা বিরাট দুদূর প্রায়ে পুরোটা ছেলের শরীরে চেপে ধরলেন “এবার খুশিতো?” “উমম মামনি তুমি এভাবে আমার সঙ্গে থাকলে ভীষন ভাল লাগে” বেটাছেলের কাছে বড় দুদুর ঘোষাঘোষি সবসময় ভাল লাগারই কথা ছেলে এক হাত দিয়ে মাএর মুখটা কাছে নিয়ে এসে গালে ঠোঁটের ঘষা দেয় গীতা দেবীর শরীরে সির সির করে “তোমায়ে ভিষণ আদর করতে ইচ্ছে করছে” গীতা দেবী ঘন হয়ে আসেন ভারী স্তন দুটোর পুরোটাই ছেলের রোমশ বূকে তাদের ভালোবাসা জানাচ্ছে “ও মা, আমি কোনও সময় তোকে ফিরিয়ে দিয়েছি? মনে মনে বলেন শুধু চুমু চাই না আরো কিছু? কাছে আসা মায়ের সলিড মাংসল স্তনদুটার চাপ ওর বুকে পিষে চলেছে “আমাকে তোমার কাছে আস্তে দাও” গীতা দেবী ছেলেরঠোঁটে আল্তো চুমু খেয়ে বলেন “দুষ্টু ছেলে আমি তো তোর কাছেই”, মনে মনে বলেন আমার সঙ্গে বৌয়ের মত প্রেম করতে ইচ্ছে করচে বুঝি? মাযের গরম দুদুর স্পর্শ পেয়ে ছেলের শরীর ছটফট করছে ছেলে বসা অবস্থায়ে মায়ের শরীরটা জড়িয়ে ধরে পাজামার নিচে জেগে ওঠা শক্ত পৌরুষ উনার তলপেটে চাপ দেয় ছেলের গরম ঠোঁট গাল বয়ে নিচে নামে গীতা দেবী ছেলের মাথার চুলে হাত বুলিয়ে আদর করেন “এই দুষ্টুমি নয়, সোনা অনেক আদর হয়েছে এবার আমাকে জড়িয়ে ধরে চুপটি করে বস” ছেলে সবে বয়সকা মাএর বিশাল পয়োধরের লোভনীয় আরামের স্বাদ পেয়েছে ছাড়বার প্রশ্নই ওঠে না বিশাল স্তনের খাঞ্জে ঠোঁট নেমে আসে দু তিনটে চুমু আরেকটু নামলেই মাযের মাংসল স্তনের পাহাড় ব্যাটাছেলের সব কামার্ত তেষটা মেটাবার জায়েগা “উমম দসসি ছেলে ওরকম করে না” গীতার স্বর আবেশে ঘন হয়ে আসে ছেলের পাজামার নিচে মোটা পুরুসাঙ্গটা কী মিষ্টি ধাক্কা দিচ্ছে তলপেটের চারপাশে নিজের ছেলে না হলে কখন হাতের মুঠোর মোধ্যে ওটাকে নিয়ে মেয়েলি কামনার খেলা শুরু করে দিতেন। ছেলের হাত থাবা দিয়েই সরাসরি মাএর বৃহত্* স্তনভার শাড়ির উপর থেকেই বাসের হর্নের মত আরামদায়ক ভাবে মুচড়ে ধরে “মামনি তোমাকে আমার খুব পেতে ইচ্ছে করছে” গীতা দেবীর চোখ আবেশে বুজে আসে কতদিন পর ব্যটাছেলের হাতের তীব্র আরামদায়ক চাপ নিজের ভারী স্তনের উপর রতি অভিজ্ঞা গীতার ভেতরের কামার্ত বাঘিনীকে জাগিয়ে তোলে “ইসস দুষ্টু ছেলে এরকম করতে নেই মাযের সাথে’ “মাম তোমার দুদুতে মুখ দিতে না দাও শুধু একবার ব্লাউজটা ব্রাটা খুলে আমাকে দেখতে দাও, হাত দিয়ে আদর করতে দাও তোমার এ মেনা দুটো যা বড়ো সাইজের আসে পাশে কারোর নেই” “না সোনা আজ নয়”, মনে মনে ভাবেন (একটু সময়েই তুই যেমন পাগল হয়ে উঠেছিস ব্লাউজ খুলে তোর কাছে এলে আমাকে পাবার জন্য তুই খেপে উঠবি) আজ অনেক হয়েছে” গীতা দেবী উঠে নিজের ঘরের চলে যান শোবার আগে ভেতরের ব্লাউজ ব্রা খুলতে খুলতে ভাবেন অনেকদিন পর উনার গোপন জায়েগাটা পুরো রসে ভিজে গেছে, ঘরের মধ্যে জওয়ান ছেলেকে যেভাবে প্রশ্রয় দিয়ে, দিয়ে উত্তেজিত করেচ্ছেন, ছেলে এখন মা এর বড়ো দুদুতে মুখ দেবার জন্য মা কে কাছে না পেলে পাগলের মতো ছটফট করবে বিশেষ করে আজকে ছেলেকে যে ভাবে আদর করতে দিয়েছেন, দুষ্টুটা মাএর বড়ো বড়ো দুদুর ভেতরে জমা মধু খাবার জন্য যা কিছু করতে পারে। এটাও ঠিক বন্ধ ঘরের ভিতর পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে যদি গীতাদেবী অসভ্য খেলায়ে মাতেন, ছেলে ব্লাউজ, ব্রা ছাড়া বয়স্কা মা কে জড়িয়ে ধরে আদর করে, কেউই জানতে পারবে না, মনে মনে সেকথা ভাবতে ভাবতেই কামার্ত হয়ে ওঠেন ছেলে নি:শব্দে কখন পেছনে এসে দাড়িয়েচে টের পান নি, ব্লাউজটা সবে ছেড়েছেন পরনে শুধু ব্রা “মাম” ছেলে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে মাযের ফরসা পিঠে চুমু খায়ে পেছন থেকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে, গীতা দেবী মুখ টিপে হাসেন (উমম সোনা আমার শরীর তোর শরীরে নিষিধ্য নেশা ধরিয়ে দিয়েছে) ছেলে মুখটা মাযের নগ্ন পিঠের উপর চেপে বসে থাকা ব্রার ফিতার চারপাশে ঘুরতে থাকে ওটা খুলতে পারলেই কেল্লা ফতে, বয়সকা মা এর চল্লিশ সাইজের ডবকা মাংসল দুদু দুটো ওর হাতের মোধ্যে ইসস কথাটা ভেবেই আদি আরো ঘন হয়ে আসে গীতা দেবীর সাযা জড়ানো পাছায়ে শক্ত পৌরুষ এর চাপ বুঝতে পারেন “উমম দুষ্টু সোনা প্লিস এভাবে নয়” ছেলে দাঁত দিয়ে অদ্ভুত ভাবে ব্রার হুকটা আলগা করে দেয় “মাম আজকের রাত টা তুমি আমার ইচ্ছাটা পূরণ করে দাও” “এই দস্সি ছেলে তুই আমাকে যেভাবে জড়িয়ে ধরে আছিস কেউ দেখলে কী ভাববে?” “ঘরের ভিতর ব্লাউজ ব্রা খোলা এই অবস্থায়ে তোমাকে আদর করলে এমন কী তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার সঙ্গে সারা রাত বিছানায় শুলেও কেউ জানতে পারবেনা। ” ওমা তুই তো বৌয়ের মত আমাকে কাছে চাইছিস, এই বয়সে সেটাই স্বাভাবিক তার চেয়ে বরং তুই আবার বিয়ে কর” ঘন হয়ে আসা জওয়ান ছেলেকে আরো তাতাতে চান “না, না , নতুন বউ ও যদি আগের মত রুগ্না হয় তাহলে তোমাকে আমার কাছে পেতে ইচ্ছে করবে তখন? তখন না হয় ঘরের ভিতর আমাকে বৌয়ের মত এভাবে জড়িয়ে ধরে প্রেম করবি” না আমি তোমাকে ভালোবাসতে চাই আমার সব কিছু তোমাকে দিতে চাই জোয়ান ছেলের বয়সকা মা এর প্রতি ভালবাসা টা নিজের সাযা জড়ানো পাচ্ছার উপর ক্রমাগত ঠাসতে থাকা শক্ত মোট লিঙ্গটার কঠিন স্পর্শে বুঝতে অসুবিধা হয় না দুই ঊরুর মাঝে আবার ভিজে ওঠে দুই হাতে মার নধর শরীরটা নিজের কাছে আরো কাছে টেনে সায়া জড়ানো ভারী মাংসল পাচ্ছায় আরও গভীরে যেতে থাকে হাত দুটো উঠে আসে প্রায়ে উন্মুক্ত ব্রা সমেত ঝুলন্ত বিশাল স্তন দুটোর উপর “উমম সোনা এ দুটো পেলেই শান্ত হবি? না দুষ্টু ছেলে, আমার কাছে আরো সুখ পেতে ইচ্ছে করবে” ছেলের হাতের থাবার মধ্যে বয়স্ক মা এর বৃহত্* মাংসল স্তনভার দুটো মৃদু চাপ খায় ছেলে মা এর খোলা পিঠে চুমু খেতে খেতে বলে “ব্যাটাছেলেদের কিভাবে আদর করতে হয় সেতো তুমি ভালই জানো মামনি” গীতা শরীরের নিচে হাত গলিয়ে নিপুণ ভাবে ব্রাটা খুলে ফেলেন সায়াটা বুকের উপর তুলে সরাসরি ছেলের মুখোমুখি হন বিশাল দুদু দুটো পাতলা সায়া সমেত ছেলের বুকে মিশিয়ে দিতে দিতে আধো আধো স্বরে বলেন “উমম দুষ্টু, আমার ভীষণ লজ্জ্যা করছে, আমার দুদুর সাইজ দুটো এততো বড়ো বড়ো একবার পুরোটা দেখালে, কথা দে সোনা ছেড়ে দিবি আমায?” যদিও উনি মনে মনে জানেন সেটা অসম্ভব, সম্পুর্ন খোলা অবস্থায়ে উনার বড় বড় দুদু দেখার পর কোনও বেটাছেলে দুদু না চুষে ছাড়বে না “কী বলছ মামনি? তোমার এই টাইট সলিড দুদুর জন্যই তোমার সঙ্গে প্রেম করার জন্য যে কোনও লোক পাগল হয়ে উঠবে” “ধ্যাত! অসভ্য তুই শুধু আমাকে এরকম ভালবাসলেই হবে” আদি ফিস ফিস করে বলে “মামনি তুমি তো জানো তোমাকে আমি কিভাবে কাছে চাই? মা এর সায়া সমেত ব্রা ব্লাউজহিন বৃহত্* স্তন টিপে ধরল “সারা রাত তোমাকে কাছে পেলেও আমার মন ভোরবেনা মামনি তোমার দুদু দুটো এততো বড়ো হয়েও কী টাইট যে কোনও অল্প বয়সী মেয়েও হিংসা করবে” জওয়ান ছেলের কথায়ে মনে মনে খুশি হলেও বলেন “উমম দুষ্টু ছেলে, কেবল আমাকে খুশি করার জন্য এসব বলতে হবে না আমিতো তোর কাছে ধরাই দিয়েছি” সামনে থেকে দু হাতে বয়সকা গীতা দেবীকে কাছে টেনে আনে নরম তলপেটের নিচে ছেলের উদ্ধত ফুলে ওঠা পুরুসাঙ্গটা কাপড়ের উপর দিয়ে ঠাসতে থাকে, ছেলের রোমশ বুকে মুখ ঘোষতে ঘোষতে আদূরে গলাযে বলেন “দস্যি ছেলে বেশি দুষ্টুমি নয় কিন্তু
আদিনাথের স্ত্রী মারা যাবার পর সুজিত কিছুদিন মামাবাড়িতে ছিল । সেইসময় মা ছেলের মাঝে কামের খেলা শুরু হয়
ঘরে ঢুকে ছেলে পেছন থেকে বয়স্কা মাকে জড়িয়ে ধরে ফরসা আদুল পিঠে চুমু খায় “উমম দুষ্টু বাইরে থেকেই এসেই দুষ্টুমি শুরু? কী করে বুঝলে? যোয়ান ছেলের শক্ত জিনিসটা উনার সারি জড়ানো ভরাট পাচ্ছায় অসভ্য আদর জানাচ্ছে সেটা বয়স্কা মার বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয়। এখন প্রায়দিন ঘরে থাকলেই ছেলে মাকে জড়িয়ে ধরে আদর করে সেটা ক্রমে ক্রমে বাড়চ্ছে গীতা দেবী প্রথম প্রথম সঙ্কোচ থাকলেও মানিয়ে নিয়েছেন যে বউ মারা যাবার পর এই বয়েসের ছেলের মেয়েলি শরীরের খিদে প্রবল হবে সেটাই স্বাভাবিক। বয়স হলেও উনার মেয়েলি শরীরটা বিশেষ করে সারির নিচে ব্রা তে আটকানো দুধের বিশাল ভাণ্ড দুটো ও ভারী পাচ্ছা শরীর উপর থেকেই যেকোনো লোকের জিনিসপত্র শক্ত করার পক্ষে যথেষ্ট। উনার চলা ফেরা কথা বার্তা কেমন যেন সেক্সি সেক্সি ভাব, ছেলের মনটা আস্তে আস্তে বয়স্ক মাএর দিকে আকৃষ্ট হয়ে উঠতে শুরু করেছে। পাশে বসে টিভি দেখার সময় প্রায়ই ছেলের শরীরে নিজের শাড়িতে ঢাকা ভীষন বড় স্তনভার দুটি ছেলের গায়ে চেপে চেপে ধরেন ছেলের ভাল লাগাটাই স্বাভাবিক। ইচ্ছে করেই জওয়ান ছেলেকে প্রশ্রয় দেন, ছেলেও বয়স্কা মাএর নরম মেয়েলি শরীরেরছোয়া পেতে পেতে নেশার মত লাগে মা এর শাড়িতে জড়ানো ভারী উরুতে হাত রাখে। টিভিতে দেখতে থাকা ছবির থেকেও বেশি ওদের প্রেমিক প্রেমিকা লাগে। প্রথম প্রথম এভাবে শুরু হয়েছিল দুই তিনদিন পর একলা ঘরের ভিতর বয়স্কা মামনিকে আরো কাছে পাবার ইচ্ছাটা হু হু করে বেড়ে গেল। গীতা দেবীও জওয়ান ছেলেকে প্রশ্রয দিলেন “মাম আমার আরো কাছে এস” “ওমা আমি তো তোর কাছেই” বলে আরো ঘনিষ্ঠ হলেন এতক্ষণ ছেলের শরীরের অল্প অংশে উনার বৃহত্* স্তনের স্পর্শ লাগচ্ছিল কাছে সরে আসায়ে পাতলা কাপড়ে ঢাকা বিরাট দুদূর প্রায়ে পুরোটা ছেলের শরীরে চেপে ধরলেন “এবার খুশিতো?” “উমম মামনি তুমি এভাবে আমার সঙ্গে থাকলে ভীষন ভাল লাগে” বেটাছেলের কাছে বড় দুদুর ঘোষাঘোষি সবসময় ভাল লাগারই কথা ছেলে এক হাত দিয়ে মাএর মুখটা কাছে নিয়ে এসে গালে ঠোঁটের ঘষা দেয় গীতা দেবীর শরীরে সির সির করে “তোমায়ে ভিষণ আদর করতে ইচ্ছে করছে” গীতা দেবী ঘন হয়ে আসেন ভারী স্তন দুটোর পুরোটাই ছেলের রোমশ বূকে তাদের ভালোবাসা জানাচ্ছে “ও মা, আমি কোনও সময় তোকে ফিরিয়ে দিয়েছি? মনে মনে বলেন শুধু চুমু চাই না আরো কিছু? কাছে আসা মায়ের সলিড মাংসল স্তনদুটার চাপ ওর বুকে পিষে চলেছে “আমাকে তোমার কাছে আস্তে দাও” গীতা দেবী ছেলেরঠোঁটে আল্তো চুমু খেয়ে বলেন “দুষ্টু ছেলে আমি তো তোর কাছেই”, মনে মনে বলেন আমার সঙ্গে বৌয়ের মত প্রেম করতে ইচ্ছে করচে বুঝি? মাযের গরম দুদুর স্পর্শ পেয়ে ছেলের শরীর ছটফট করছে ছেলে বসা অবস্থায়ে মায়ের শরীরটা জড়িয়ে ধরে পাজামার নিচে জেগে ওঠা শক্ত পৌরুষ উনার তলপেটে চাপ দেয় ছেলের গরম ঠোঁট গাল বয়ে নিচে নামে গীতা দেবী ছেলের মাথার চুলে হাত বুলিয়ে আদর করেন “এই দুষ্টুমি নয়, সোনা অনেক আদর হয়েছে এবার আমাকে জড়িয়ে ধরে চুপটি করে বস” ছেলে সবে বয়সকা মাএর বিশাল পয়োধরের লোভনীয় আরামের স্বাদ পেয়েছে ছাড়বার প্রশ্নই ওঠে না বিশাল স্তনের খাঞ্জে ঠোঁট নেমে আসে দু তিনটে চুমু আরেকটু নামলেই মাযের মাংসল স্তনের পাহাড় ব্যাটাছেলের সব কামার্ত তেষটা মেটাবার জায়েগা “উমম দসসি ছেলে ওরকম করে না” গীতার স্বর আবেশে ঘন হয়ে আসে ছেলের পাজামার নিচে মোটা পুরুসাঙ্গটা কী মিষ্টি ধাক্কা দিচ্ছে তলপেটের চারপাশে নিজের ছেলে না হলে কখন হাতের মুঠোর মোধ্যে ওটাকে নিয়ে মেয়েলি কামনার খেলা শুরু করে দিতেন। ছেলের হাত থাবা দিয়েই সরাসরি মাএর বৃহত্* স্তনভার শাড়ির উপর থেকেই বাসের হর্নের মত আরামদায়ক ভাবে মুচড়ে ধরে “মামনি তোমাকে আমার খুব পেতে ইচ্ছে করছে” গীতা দেবীর চোখ আবেশে বুজে আসে কতদিন পর ব্যটাছেলের হাতের তীব্র আরামদায়ক চাপ নিজের ভারী স্তনের উপর রতি অভিজ্ঞা গীতার ভেতরের কামার্ত বাঘিনীকে জাগিয়ে তোলে “ইসস দুষ্টু ছেলে এরকম করতে নেই মাযের সাথে’ “মাম তোমার দুদুতে মুখ দিতে না দাও শুধু একবার ব্লাউজটা ব্রাটা খুলে আমাকে দেখতে দাও, হাত দিয়ে আদর করতে দাও তোমার এ মেনা দুটো যা বড়ো সাইজের আসে পাশে কারোর নেই” “না সোনা আজ নয়”, মনে মনে ভাবেন (একটু সময়েই তুই যেমন পাগল হয়ে উঠেছিস ব্লাউজ খুলে তোর কাছে এলে আমাকে পাবার জন্য তুই খেপে উঠবি) আজ অনেক হয়েছে” গীতা দেবী উঠে নিজের ঘরের চলে যান শোবার আগে ভেতরের ব্লাউজ ব্রা খুলতে খুলতে ভাবেন অনেকদিন পর উনার গোপন জায়েগাটা পুরো রসে ভিজে গেছে, ঘরের মধ্যে জওয়ান ছেলেকে যেভাবে প্রশ্রয় দিয়ে, দিয়ে উত্তেজিত করেচ্ছেন, ছেলে এখন মা এর বড়ো দুদুতে মুখ দেবার জন্য মা কে কাছে না পেলে পাগলের মতো ছটফট করবে বিশেষ করে আজকে ছেলেকে যে ভাবে আদর করতে দিয়েছেন, দুষ্টুটা মাএর বড়ো বড়ো দুদুর ভেতরে জমা মধু খাবার জন্য যা কিছু করতে পারে। এটাও ঠিক বন্ধ ঘরের ভিতর পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে যদি গীতাদেবী অসভ্য খেলায়ে মাতেন, ছেলে ব্লাউজ, ব্রা ছাড়া বয়স্কা মা কে জড়িয়ে ধরে আদর করে, কেউই জানতে পারবে না, মনে মনে সেকথা ভাবতে ভাবতেই কামার্ত হয়ে ওঠেন ছেলে নি:শব্দে কখন পেছনে এসে দাড়িয়েচে টের পান নি, ব্লাউজটা সবে ছেড়েছেন পরনে শুধু ব্রা “মাম” ছেলে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে মাযের ফরসা পিঠে চুমু খায়ে পেছন থেকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে, গীতা দেবী মুখ টিপে হাসেন (উমম সোনা আমার শরীর তোর শরীরে নিষিধ্য নেশা ধরিয়ে দিয়েছে) ছেলে মুখটা মাযের নগ্ন পিঠের উপর চেপে বসে থাকা ব্রার ফিতার চারপাশে ঘুরতে থাকে ওটা খুলতে পারলেই কেল্লা ফতে, বয়সকা মা এর চল্লিশ সাইজের ডবকা মাংসল দুদু দুটো ওর হাতের মোধ্যে ইসস কথাটা ভেবেই আদি আরো ঘন হয়ে আসে গীতা দেবীর সাযা জড়ানো পাছায়ে শক্ত পৌরুষ এর চাপ বুঝতে পারেন “উমম দুষ্টু সোনা প্লিস এভাবে নয়” ছেলে দাঁত দিয়ে অদ্ভুত ভাবে ব্রার হুকটা আলগা করে দেয় “মাম আজকের রাত টা তুমি আমার ইচ্ছাটা পূরণ করে দাও” “এই দস্সি ছেলে তুই আমাকে যেভাবে জড়িয়ে ধরে আছিস কেউ দেখলে কী ভাববে?” “ঘরের ভিতর ব্লাউজ ব্রা খোলা এই অবস্থায়ে তোমাকে আদর করলে এমন কী তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার সঙ্গে সারা রাত বিছানায় শুলেও কেউ জানতে পারবেনা। ” ওমা তুই তো বৌয়ের মত আমাকে কাছে চাইছিস, এই বয়সে সেটাই স্বাভাবিক তার চেয়ে বরং তুই আবার বিয়ে কর” ঘন হয়ে আসা জওয়ান ছেলেকে আরো তাতাতে চান “না, না , নতুন বউ ও যদি আগের মত রুগ্না হয় তাহলে তোমাকে আমার কাছে পেতে ইচ্ছে করবে তখন? তখন না হয় ঘরের ভিতর আমাকে বৌয়ের মত এভাবে জড়িয়ে ধরে প্রেম করবি” না আমি তোমাকে ভালোবাসতে চাই আমার সব কিছু তোমাকে দিতে চাই জোয়ান ছেলের বয়সকা মা এর প্রতি ভালবাসা টা নিজের সাযা জড়ানো পাচ্ছার উপর ক্রমাগত ঠাসতে থাকা শক্ত মোট লিঙ্গটার কঠিন স্পর্শে বুঝতে অসুবিধা হয় না দুই ঊরুর মাঝে আবার ভিজে ওঠে দুই হাতে মার নধর শরীরটা নিজের কাছে আরো কাছে টেনে সায়া জড়ানো ভারী মাংসল পাচ্ছায় আরও গভীরে যেতে থাকে হাত দুটো উঠে আসে প্রায়ে উন্মুক্ত ব্রা সমেত ঝুলন্ত বিশাল স্তন দুটোর উপর “উমম সোনা এ দুটো পেলেই শান্ত হবি? না দুষ্টু ছেলে, আমার কাছে আরো সুখ পেতে ইচ্ছে করবে” ছেলের হাতের থাবার মধ্যে বয়স্ক মা এর বৃহত্* মাংসল স্তনভার দুটো মৃদু চাপ খায় ছেলে মা এর খোলা পিঠে চুমু খেতে খেতে বলে “ব্যাটাছেলেদের কিভাবে আদর করতে হয় সেতো তুমি ভালই জানো মামনি” গীতা শরীরের নিচে হাত গলিয়ে নিপুণ ভাবে ব্রাটা খুলে ফেলেন সায়াটা বুকের উপর তুলে সরাসরি ছেলের মুখোমুখি হন বিশাল দুদু দুটো পাতলা সায়া সমেত ছেলের বুকে মিশিয়ে দিতে দিতে আধো আধো স্বরে বলেন “উমম দুষ্টু, আমার ভীষণ লজ্জ্যা করছে, আমার দুদুর সাইজ দুটো এততো বড়ো বড়ো একবার পুরোটা দেখালে, কথা দে সোনা ছেড়ে দিবি আমায?” যদিও উনি মনে মনে জানেন সেটা অসম্ভব, সম্পুর্ন খোলা অবস্থায়ে উনার বড় বড় দুদু দেখার পর কোনও বেটাছেলে দুদু না চুষে ছাড়বে না “কী বলছ মামনি? তোমার এই টাইট সলিড দুদুর জন্যই তোমার সঙ্গে প্রেম করার জন্য যে কোনও লোক পাগল হয়ে উঠবে” “ধ্যাত! অসভ্য তুই শুধু আমাকে এরকম ভালবাসলেই হবে” আদি ফিস ফিস করে বলে “মামনি তুমি তো জানো তোমাকে আমি কিভাবে কাছে চাই? মা এর সায়া সমেত ব্রা ব্লাউজহিন বৃহত্* স্তন টিপে ধরল “সারা রাত তোমাকে কাছে পেলেও আমার মন ভোরবেনা মামনি তোমার দুদু দুটো এততো বড়ো হয়েও কী টাইট যে কোনও অল্প বয়সী মেয়েও হিংসা করবে” জওয়ান ছেলের কথায়ে মনে মনে খুশি হলেও বলেন “উমম দুষ্টু ছেলে, কেবল আমাকে খুশি করার জন্য এসব বলতে হবে না আমিতো তোর কাছে ধরাই দিয়েছি” সামনে থেকে দু হাতে বয়সকা গীতা দেবীকে কাছে টেনে আনে নরম তলপেটের নিচে ছেলের উদ্ধত ফুলে ওঠা পুরুসাঙ্গটা কাপড়ের উপর দিয়ে ঠাসতে থাকে, ছেলের রোমশ বুকে মুখ ঘোষতে ঘোষতে আদূরে গলাযে বলেন “দস্যি ছেলে বেশি দুষ্টুমি নয় কিন্তু